What's new

Al Jazeera’s report a false, fabricated, malicious attempt to debase Bangladesh Army: Bangladesh Army says

.
Two murder cases
Government pardon for Haris and Anis too

Asaduzzaman
Dhaka
Updated: 15 Feb 2021, 22:27

Anis Ahmed (L), Haris Ahmed (R) and Josef Ahmed (B)

Anis Ahmed (L), Haris Ahmed (R) and Josef Ahmed (B)Collected
By looking at the faces I thought the two faces must have been picked up from a Hollywood gangster movie. Being BAL or BNP in power and the country being Golden Bangladesh it is no wonder that they can certainly get total clemency.

Qanun kia hai? Qanun hamara moch ka tau hai. Main jo bhi bolunga wohi Qanun Hai: General Aziz
 
.
These are all open secrets what Al Jazeera investigated, rather just a drop in the ocean.

The biggest take-away is that after parliament and judiciary now even the military has been made impotent. This continuous destruction of state institutions and loss of people's trust could lead to utter chaos eventually, when people will become fed up.
 
.
দূর্নীতি কিভাবে মুক্ত করব আমরা ভাই? কোন উপায় জানা আছে??
দেশের এমন কোন সেক্টর নেই যেখানে দুর্নীতি নেই। সোশ্যাল মিডিয়ায় একজন খাটি দুর্নীতিবাজ ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে কথা বলে। বলে দুর্নীতি বন্ধ না হলে দেশ এগোবেনা। ওই যে নীল জামা পরা ভদ্রমহিলা ট্রাফিক পুলিশের সাথে বাজে ব্যাবহার করেছিল অবৈধভাবে পার্কিং করতে নিষেধ করায়? মনে পড়ে? ওনার ফেসবুক ওয়ালেও ছিল নিরাপদ সড়ক চাই।
কোন খাতের দুর্নীতি বন্ধ করবেন? কাকে বসাবেন? কাকে দিবেন এই দায়িত্ব?? সে নিজেও দুর্নীতি করবেনা এর কোন গ্যারান্টি নেই।
সমস্যা তাহলে কোথায়??
শুধু সরকারী ভাবে কঠোর আইন আর শাস্তি বিধান করলেই দুর্নীতি বন্ধ হবে??? যদি হয় তবে আপনি খুব আশাবাদী মানুষ। কিন্তু এদেশে অবৈধ ভাবে চলেনা কে??
আপনার আমার মত অনেক মানুষ নিজের কাজটি সহজে করার জন্য ঘুষ দিতে চাই। বিশ্বাস করেন, জমির রেজিস্ট্রি করতে যাবেন, নিজের কাগজে ভুল থাকলে আমরাই টাকা দিয়ে সেটা মেটানোর অফার করি।
ব্যাবসায়ীরা যারা মনে করছেন আপনারা ভাল, আসলেই কি ভাল?? কোভিড-১৯ এর সময়ে বিড়ির দাম রাতারাতি বানিয়ে দিলেন প্যাকেট ৩৫০ টাকা যেটার দাম ২৫০ টাকা। ভারত থেকে পেয়াজ আমদানি বন্ধ হতে পারে খবর কানে আশার সাথে সাথে দাম হাকালেন ২০০ টাকা কেজি। আচ্ছা যারা এমন করছেন জিজ্ঞেস করুন, তারাও বলবে দুর্নীতি বন্ধ হউয়া উচিত। তাহলে সমস্যা আসলে কোথায়??
সত্যি বলতে আল্লাহ আমাদের উপর একটা বড় গজব দিয়েছেন। আর সেটা হল সমাজ থেকে নৈতিকতা তুলে নিয়েছেন। এখনকার পিচ্চি পোলাপান যারা দুর্নীতি নিয়ে সরব জিজ্ঞেস করুন তার পিতার কাছে জিজ্ঞেস করেছে কিনা যে বাবা তোমার বেতন তো এত বেশিনা তাহলে এত খরচ কিভাবে মেটাও??? সেই সাহস নেই। চতুর্থ শ্রেনীর কর্মচারীর ঢাকাতে একাধিক ফ্লাট।
এই নৈতিকতা আমাদের এত খারাপ পর্যায়ে পৌছানোর কারন হল সামাজিক ভাবেই আমরা সৎ কাজের আদেশ এবং অসৎ কাজের নিষেধ করা বন্ধ করেছি। ফ্যাশন হিসাবে নিয়েছি ইয়াবা খাওয়া। আবার আধুনিক স্টাইল করে নাম দিয়েছি বাবা। নিজের বাবার প্রতি শ্রদ্ধাবোধ টুকুও আমাদের লোপ পেয়েছে।
বিশ্বাস করুন, আপনার মুখে যদি মাদার নিয়ে, সিস্টার নিয়ে গালি দিতে না বাধে, যদি মনে করেন এগুলা শুধু মজা করার জন্যই দেয়া আপনি নিশ্চিত নৈতিকতা বোধটুকু থেকে দূরে সরে যাচ্ছেন। নিজেকে প্রশ্ন করুন।
কোনটা সঠিক আর কোনটা বেঠিক এই বোধ আমাদের হারিয়ে যাচ্ছে। এর কারন হল আমরা খারাপ কাজকে এডভেঞ্চার হিসাবে নেই আর ভাল কাজকে মনে করি আনকালচারড। ভালর মূল্য আমরা দেইনা। আর এজন্যই খারাপ জয়জুক্ত হচ্ছে।
কি হবে আমাদের?? এখন দুর্নীতির বিরুদ্ধে এত কথা বলছি, ভেবে দেখুন এই দুর্নীতির বিরুদ্ধে বলা লোকের সংখ্যায় এদেশে সব থেকে বেশি। সবাই ঘৃণা করে। কিন্তু সবাই দুর্নীতি করে। ভাবখানা এমন যে আমার ছেলের একটা আইফোন লাগবে। বাবা এই টাকা যেভাবে পারে ম্যানেজ করবে, আর ছেলে কিভাবে আইফোন হাতে আসল এগুলা নিয়ে চিন্তা না করেই আইফোন নিয়ে শো অফ করবে।
আমাদের নিজেদের চাহিদা কে আমরা সীমিত রাখতে পারিনি। আমাদের চাহিদা মেটাতে যত যা করা হোক সেগুলা বৈধ বা অবৈধ হোক সেটা নিয়ে আমাদের মাথাব্যথা কম। কিন্তু আমরাই অন্যের একি কাজে চিকনে সমালোচনা করতে পিছুপা হবনা।
রাসুল স:
এর একটা হাদিস পড়েছিলাম, রেফারেন্স মনে নেই, মূল কথাটা ছিল এমন যে, মানুষের পেট বর্গহাতের এক বিঘাত, অথচ এই পেটের যে চাহিদা সেটাই মানুষকে জাহান্নামে নিতে যথেষ্ট।
আমাদের নৈতিকতা এবং মূর্খতা যুক্ত হয়ে এক অসাধারন সমাজ ব্যাবস্থা গড়ে উঠেছে। সেদিন কেউ একজন স্ক্রিনশট দিয়ে আক্ষেপ করছে দেখলাম। আমি দেখে লজ্জিত হয়েছি। আইডির নাম "এসো আল্লাহর পথে" আর কমেন্ট করেছে "ভাই লিংক ইনবক্স প্লিজ"।
ফেসবুকে প্রচুর আইডি দেখেছি কাভার ফটোতে মক্কা শরিফের ছবি আর লাইক দিয়ে রাখছে যাদের সেটা বলতেই লজ্জা হয়। এই পরস্পর বিরোধী মানসিক অবস্থান এর কারন কি জানেন? এই নৈতিক বোধ এদের নেই। নিজেদের বিবেক কে আমরা মেরে ফেলছি।
নৈতিকতার শিক্ষা পরিবার থেকে আসে। স্কুল, বা কলেজ থেকে না। আর এই পরিবারের সমস্যা হল, পিতা হিসাবে আপনি খারাপ, মাতা হিসাবে আপনি খারাপ, সন্তান হিসাবেও।
পিতা যদি এক পয়সা অবৈধ আয়ের খাবার সন্তানকে দেয় আর সন্তান যদি বুঝ হবার পরে বুঝেও না বুঝার ভান করে তবে কি ধরে নিতে পারেন না যে ইনারা ভবিষ্যতে দূর্নীতিবাজ হবে নাকি সৎ হবে? মা এবং স্ত্রীর ভুমিকায় কেউ যদি সন্তানের অবৈধ কাজকে শাসন না করে প্রশ্রয় দেয়, স্ত্রী যদি তাদের নিজের চাহিদা মেটাবার জন্য প্রেশার দিতেই থাকে তাহলে কি আশা করতে পারেন?

এটা সামাজিক রোগ। একে সামাজিক ভাবে প্রতিহত করতে হবে আগে নিজেদের বিবেক কে জাগ্রত করতে হবে। বড়দের সম্মান করতে হয় এই শিক্ষা নতুন প্রজন্ম ভুলতে বসেছে বলে মনে হয়। বৃদ্ধদের পাশে দাড়াতে হয় সেটা আমরা ভুলে গেছি। নিজের বৃদ্ধ বাবা মা কে রাস্তায়, বনে ফেলে দিয়ে আসছি। চিন্তা করুন আমরা কি পরিমান বিবেকশুণ্য হয়ে পরেছি?
হ্যা, দূর্নীতির বিরুদ্ধে বলা সহজ, কিন্তু শুধু বলার পরিবর্তে নিজেকে দূর্নীতির বাইরে রাখা হল প্রকৃত চ্যালেঞ্জ। নিজের চাহিদা কে কমিয়ে ফেলতে হবে। আর সৎকাজের আদেশ করতে হবে, অসৎকাজ থেকে নিষেধ করতে হবে।
মানুষের প্রকৃত রুপ বের হয়ে আসে যখন তার কাছে দুটি জিনিস থাকে। টাকা, এবং ক্ষমতা। খুব ভদ্র মানুষ কতটুকু ভদ্র সেটাও বোঝা যায় তাকে এই দুটি জিনিস দিয়ে। কিন্তু বিবেক বিসর্জন যারা দিতে চান না তারাই টিকে রাখতে পারে নিজের সত্ত্বাকে।
এদেশের ক্ষতি হয়েছে শিক্ষিত সমাজের দ্বারা। সমাজের গরীব, কৃষক শ্রমিক হালাল পথেই আছে। সহজ সরল এই মানুষ গুলির জন্য হয়ত স্রষ্টা এখনো টিকিয়ে রেখেছে আমাদের। আর আমরা যারা নামি দামি বিশ্ব বিদ্যালয়ে পড়ে, দুই লাইন ইংরেজি শিখে অহঙ্কার করি আমরাই প্রকৃত শত্রু দেশের। আমাদের কলমের এক খোচায় অসংখ্য মানুষের হক নষ্ট হয়। ভাল ভার্সিটিতে পড়ে ভাল জব করে অহঙ্কার থেকে বিরত থাকুন। আসুন আমরা নিজেদের পরিবর্তন করি। নিজের পরিবারকে পরিবর্তন করি। নিজের সন্তানকে উত্তম শিক্ষা দেই। আর ভাল কাজের প্রশংসা করতে শিখি। বাজে কাজের ঘৃণা করতে শিখি। লজ্জিত হবার শিক্ষা দেই। লজ্জা জিনিসটা দিনকে দিন কমে যাচ্ছে। আসুন সমাজ রিপেয়ার করি।
writer - wasimahin ( DefRes )


Google translation -

How can we get rid of corruption, brother? Any way to know ??

There is no sector in the country where there is no corruption. On social media, a real corrupt person speaks out against corruption. He said if corruption is not stopped, the country will not move forward. The lady in the blue dress who misbehaved with the traffic police because she was not allowed to park illegally? Remember? He also wanted safe roads on his Facebook wall.
Which sector will stop corruption? Who will sit? Who will give this responsibility ?? There is no guarantee that he himself will not be corrupt. Where is the problem then ??

Corruption will be stopped only if the government provides strict laws and punishments ??? If so, you are a very optimistic person. But who does not go illegally in this country ??

Many people like you and me would like to pay a bribe to make their job easier. Believe me, if you go to register the land, if there is a mistake in your paper, we offer to pay it with money.
Business people who think you are good, is it really good ?? During Kovid-19, he made the price of bidi overnight at 350 rupees per packet which is 250 rupees. Onion imports from India may be stopped. Well, ask those who are doing that, they will also say that corruption should be stopped. So where is the problem?

In fact, God has given us a great wrath. And that is to take away morality from the society. Today's little kids who asked loudly about corruption has asked his father if his salary is so high then how can you pay so much ??? I don't have that courage. Multiple flats in Dhaka for fourth class employees.

The reason why this morality has reached such a bad level is that socially we have stopped ordering good deeds and forbidding evil deeds. I have taken it as a fashion to eat yaba. I named it Baba in a modern style again. We have lost respect for our father.

Believe me, if you don't want to insult your mother or your sister, if you think that these are just for fun, then you are moving away from a certain sense of morality. Ask yourself questions.

We are losing the sense of what is right and what is wrong. This is because we do not consider bad deeds as adventures and consider good deeds as uncultured. We do not pay a good price. And that is why bad is being won.

What will happen to us ?? Now I am talking so much against corruption, think about the number of people speaking against this corruption is the highest in this country. Everyone hates it. But everyone is corrupt. The idea is that my son will need an iPhone. The father will manage this money as much as he can, and the son will show off with the iPhone without thinking about the real ones.

We could not limit our own needs. No matter how much we do to meet our needs, whether they are legal or illegal, we have less of a headache. But we will not shy away from criticizing others for doing the same.

I read a hadith of the Prophet (peace and blessings of Allaah be upon him) that I do not remember the reference. The hadith is ,"The human stomach is a big hand, but the demand of this stomach is enough to take people to hell." !

Our morality and stupidity have combined to form an extraordinary social system. That day I saw someone regretting with a screenshot. I'm ashamed to see. The name of the ID is "Come to the path of Allah" and commented "Brother Link (**** or this kind) Inbox Please".

I have seen a lot of IDs on Facebook with pictures and likes of Mecca Sharif in the cover photo. Those who are ashamed to say that. Do you know the reason for this conflicting mental state? They do not have this moral feeling. We are killing our own conscience.

The teaching of morality comes from the family. Not from school, or college. And the problem with this family is, you are bad as a father, you are bad as a mother, even as a child.

If the father gives a penny of illicit income to the child and the child pretends not to understand even after understanding, can't you assume that Inara will be corrupt or honest in the future? In the role of mother and wife, if one indulges in child abuse without discipline, what can one expect if the wife continues to put pressure on them to meet their own needs?

It is a social disease. We have to resist it socially before we have to awaken our conscience. The new generation seems to have forgotten this education that adults have to respect. We have forgotten that we have to stand by the side of the elderly. I am leaving my old parents on the road and in the forest. Think about how unscrupulous we have become?

Yes, it is easy to speak out against corruption, but the real challenge is to keep yourself out of corruption. Who has to reduce his own needs. And good deeds must be ordered, evil deeds must be forbidden.

The true nature of man comes out when he has two things. Money, and power. A very polite person can understand how polite he is with these two things. But those who do not want to give up their conscience can survive.

This country has been harmed by the educated society. The poor, peasant workers of the society are on the halal path. For these simple people, maybe the creator still survives us. And those of us who attend prestigious universities are proud to learn two lines of English. We are the real enemy of the country.

Innumerable people lost their rights in one stroke of our pen. Study in a good varsity and do a good job and refrain from arrogance. Let's change ourselves. I change my family. I give my child a good education. And learn to appreciate good work. Learn to hate bad work. Teach to be ashamed. The shame thing is decreasing day by day. Let's repair society.



Courtesy- Defence Research Forum- DefRes (FB page)
 
Last edited:
.
12:00 AM, February 17, 2021 / LAST MODIFIED: 11:45 AM, February 17, 2021
Haris still on cops’ most-wanted list

Govt granted him and Anis mercy in 2019, say media reports

Haris Ahmed

haris_2.jpg

Haris Ahmed

Staff Correspondent

His name had been on the list of the most wanted people on Bangladesh Police's website for several years.

But the name of Haris Ahmed, younger brother of army chief Gen Aziz Ahmed, was suddenly removed from the list on the website sometime after February 12. Puzzlingly, it reappeared on the list three days later.

Visiting Bangladesh police's website around 7:30pm yesterday, this newspaper found that Haris' name was still on the list of the most wanted people.

According to an investigation by Al-Jazeera, Haris and his two brothers -- Anis Ahmed and Tofail Ahmed alias Josef -- were found guilty of involvement in the murder of Mustafizur Rahman Mustafa, member of a political party, in 1996.

Haris and Anis were referred to as fugitive convicts in the documentary titled "All the Prime Minister's Men" aired by the Qatar-based television channel.

Haris went into hiding in India after the killing. From there, he fled to Budapest, Hungary. He has been living there, assuming the identity of Mohammad Hasan, it mentioned.
Haris' name was also struck off the Interpol's list of wanted people sometime in 2019.

Following the removal of Haris' name from Bangladesh police's list of the most wanted people on February 12, this correspondent texted Md Sohel Rana, the spokesperson for the police headquarters, on Sunday, asking him on what grounds the name was dropped.

Sohel, assistant inspector general at the PHQ, asked the correspondent to wait.

Contacted yesterday, Sohel said the desk concerned was yet to give him reply in this regard.

According to a report by Bangla daily Prothom Alo on Tuesday, the government granted mercy to Haris and Anis, who were awarded life sentence. Haris was convicted in two murder cases and Anis in one.

Their brother Josef was sentenced to death in the case over the murder of Dhaka University student Abu Morshed in March, 2004. Haris was awarded life term in the same case.

Josef was later granted presidential pardon.

On March 28, 2019, the home ministry issued a gazette notification pardoning Haris and Anis from their sentences, mentioned the report.
The Daily Star, however, could not get confirmation of this from the ministry.

Talking to the media yesterday, Chief of Bangladesh Army Staff Gen Aziz Ahmed said, "When I met my brothers in April, there was no case against them. That case was filed as part of a conspiracy. They were acquitted from it."
"Propaganda that Al-Jazeera is running is malicious," he said.

The Prothom Alo report mentioned that Gen Aziz was appointed the army chief on June 25, 2018. A month earlier, Josef had been pardoned from his sentence on May 27, 2018.

Nine months later, the home ministry issued a gazette notification granting clemency to Haris and Anis on March 28, 2019, it pointed out.

On that very day, copies of the notification were sent to two speedy trial tribunals in Dhaka, which handed down the sentences to the accused. The courts then sent orders to Mohammadpur and Kotwali police stations to revoke the arrest warrants against Haris and Anis, it mentioned.

In the notification, the home ministry stated that by power of Section 401 of the Code of Criminal Procedure (CrPC), Haris and Anis -- both victims of political vengeance -- were pardoned from life sentence that had been passed in a conspiratorial and fabricated case, said the Prothom Alo report.

Section 401 (1) of the CrPC says, "When any person has been sentenced to punishment for an offence, the government may at any time without conditions or upon any conditions which the person sentenced accepts, suspend the execution of his sentence or remit the whole or any part of the punishment to which he has been sentenced."

Despite repeated attempts, The Daily Star could not reach Home Minister Asaduzzaman Khan over his mobile phone yesterday. This newspaper called him around 20 times but did not get any response.

Asked how the two brothers got pardon without surrendering before court, Dhaka Metropolitan Public Prosecutor Abdullah Abu said, "I don't know anything about it."

Earlier, Law Minister Anisul Haque had told Prothom Alo that there is no bar to pardoning the accused in absentia under Section 401 of the CrPC.

But the home minister told the Bangla daily, "A fugitive cannot avail any legal rights. He or she has to surrender to avail those."

Regarding Haris and Anis, the home boss said, "I know nothing about their getting pardon. I cannot say anything without knowing about it."

He, however, said, "A person appealed to us for pardon from life term. I cannot remember his name. The honourable president granted the appeal. Another person claimed that he was suffering from mental illness. The honourable president said the person could go abroad for treatment. That is all I can recall."

He, however, said, "A person appealed to us for pardon from life term. I cannot remember his name. The honourable president granted the appeal. Another person claimed that he was suffering from mental illness. The honourable president said the person could go abroad for treatment. That is all I can recall."


So everything is set. Both were pardoned and Haris had mental problem so whatever he said has no validity.

Interestingly honorable President was so kind that a criminal said he has mental problem and asked to forgive his sentences, he not only pardoned him but also asked to go abroad for treatment.

But what about treatment in Bangladesh. Has not our PM Hasina has done tremendous development of the healthcare system of Bangladesh?
 
Last edited:
.
Haris and Josef
NID and passports made with false information
Haris Ahmed got his NID and passport in the name of Mohammad Hasan. And Josef got his in the name of Tanveer Ahmed Tanzil. This is a punishable offence under the NID registration act and passport ordinance
Rozina Islam and Riadul Karim

Rozina Islam and Riadul Karim
Dhaka
Updated: 17 Feb 2021, 22:26

Haris Ahmed (L) and Tofail Ahmed Josef

Haris Ahmed (L) and Tofail Ahmed JosefCombination made by Prothom Alo

Haris Ahmed and Tofail Ahmed Josef, two of the three controversial brothers, not only changed their own names, but the names of their parents too. They had their national identity cards (NID) and passports made with their own pictures but different names and addresses. According to the rules, a person has to be present in person and get their photograph taken when getting their NID and passport issued.

Haris Ahmed got his NID and passport in the name of Mohammad Hasan. And Josef got his in the name of Tanveer Ahmed Tanzil. This is a punishable offence under the NID registration act and passport ordinance. It is still not confirmed whether another brother of theirs, Anis Ahmed, did the same.


Haris and Josef were both convicted for murder, one with a death sentence and other with life-term imprisonment. Anis Ahmed was sentenced to life imprisonment for murder. The home ministry on 28 March 2019 issued a gazette notification, remitting Haris and Anis’ sentences. Earlier, following an appeal by his mother Renuja Begum, Josef was granted presidential pardon. Josef had been in jail at the time.
A recent news documentary of the Qatar-based TV channel Al-Jazeera, referred to Haris and Anis as fugitive criminals. Even in Bangladesh, till Monday, everyone knew them to be absconding convicts. However, the lead report of Prothom Alo on Tuesday revealed that their sentence had been remitted.
According to the NID registration act, it is a punishable offence to intentionally or with ulterior motives, to provide false or distorted information or to conceal information to get a national ID card
Inter Services Public Relations (ISPR) also revealed this. Army chief General Aziz Ahmed is another brother of these three. He too, on Tuesday, told the media that his brothers had been pardoned from their sentences.

In the records of several police stations and courts of the country as well as in the appeal made by Josef’s mother to pardon him and in the government gazette notification acquitting them of them sentences, Haris and Josef’s father’s name had been recorded as Abdul Wadud and mother's name as Renuja Begum. But in the NID and passport Haris got issued, his father’s name has been recorded as Suleman Sarkar and mother’s name Rahela Begum. Then again, in Josef’s NID and passport, his father’s name has been given as Solaiman Sarkar and mother’s name as Fatema Begum. They have also used different permanent and present addresses.

In the court records and the government gazette notification, Anis and Josef’s address is given as D/9 Nurjehan Road, Mohammadpur, Dhaka 1207. But in Haris’ NID, made out in the name of Mohammad Hasan, his permanent address is given as Matlab Uttar upazila, Chandpur, and present address House 28, D-1 Block, Nurjehan Road, Mohammadpur, Dhaka. The NID was issued on 18 February 2014 in this name.

In Josef’s NID, made out in the name of Tanveer Ahmed Tanzil, his present address is in Mirpur DOHS. And permanent address is given as a house in Cantonment Bazar, Dhaka.

According to sources on the passport department, Haris had his passport issued in the name of Mohammad Hasan on 19 February 2014 from the Agargaon office in Dhaka. The emergency contact was given as Fatima Begum, R-28 Nurjehan Road, Mohammadpur. He made another passport in 2017, applying from Vienna. In 2019 he changed his picture on the passport. On 9 February 2020 the passport department issued an e-passport in his name, valid for 10 years.

Josef first got a passport on 13 May 2018 in the name of Tanveer Ahmed Tanzil. The permanent address given there was 123/A Tejkunipara, Tejgaon, Dhaka. And his present address was 40 Khanpur, Narayanganj. His marital status was unmarried. On 4 June that year he amended his passport, adding his wife’s name. In 2019 he changed his permanent address on the passport. On 9 March 2020 he got an e-passport. In this he changed his picture, permanent address and emergency contact address.

Also Read
HC orders BTRC to immediately remove Al Jazeera's video clip

[IMG alt="HC orders BTRC to immediately remove Al Jazeera's video clip

"]https://images.prothomalo.com/prothomalo-english%2F2020-12%2Fc2cd924c-c240-4d67-880d-573b0968e6da%2Fcourt.png?auto=format%2Ccompress&fmt=webp&format=webp&w=100&dpr=3.0[/IMG]

According to the NID registration act, it is a punishable offence to intentionally or with ulterior motives, to provide false or distorted information or to conceal information to get a national ID card. The penalty for such an offence is a maximum sentence of one year imprisonment or a fine of Tk 20,000 or both.

According to Section 18 of this act, if any person forges his NID or intentionally carries that NID, he will be sentenced to seven years' imprisonment and maximum fine of Tk 100,000.

And, according to the Section 11 of the passport ordinance, it is a punishable offence if anyone intentionally provides false information or conceals the actual information and has a passport issued in a different name. The maximum sentence for such an offence is six months imprisonment or Tk 2000 fine.

When asked about the matter, additional director general of the passport department (passport, visa and immigration), Selina Banu, told Prothom Alo that they had received no complaints about the passports of these two. She said, if anyone takes a passport with false information or if complaints are received in this regard, the department takes legal action and cancels the passport.

Spokesman for the UN secretary-general Stephane Dujarric is at a regular briefing at the UN headquarters

A person's birth certificate and citizenship certificate are required to get an NID. These carry the person’s name and the person’s parents’ names. Based on that, personal information is added to the NID. So if an NID is to be made under a false name, then these two certificates will also have to carry false information.

According to the birth and death registration act, there is provision for a maximum fine of Tk 5000 or a maximum sentence of one year imprisonment or both if false information is provided concerning birth or death registration.

Court orders further probe in DSA case against Sami and 10 others


Director general of the NID wing, AKM Humayun Kabir, on Wednesday told Prothom Alo over mobile phone that he had not seen any report concerning Haris and Josef getting NID with false information. He refrained from further comment.

Attempts were made on Tuesday to contact the mobile numbers given on Haris and Josef’s passport application forms, but both numbers were turned off.

Supreme Court lawyer Jyotirmoy Barua, speaking to Prothom Alo about the matter, said that according to the passport ordinance and the NID registration act, intentionally providing false information is a punishable offence. He said, the officials who are involved in such unlawful work should also face the law.

* This report appeared in the print edition of Prothom Alo and has been rewritten for the English edition by Ayesha Kabir

 
.
আল জাজিরার অনুসন্ধান: মামলা নিয়ে চ্যানেল 'উদ্বিগ্ন', তবে প্রধানমন্ত্রীর 'সংশ্লিষ্টতা' যথাযথ, বিবিসিকে বললেন অনুষ্ঠানের প্রযোজক

২১ ফেব্রুয়ারি ২০২১

কাতারের দোহায় আল জাজিরা টিভি কেন্দ্র

ছবির উৎস, ULLSTEIN BILD/GETTY IMAGES
ছবির ক্যাপশান,
কাতারের দোহায় আল জাজিরা টিভি কেন্দ্র

কাতার-ভিত্তিক আন্তর্জাতিক সংবাদ মাধ্যম আল জাজিরায় বাংলাদেশের সেনাপ্রধান ও তার ভাইদের নিয়ে প্রচারিত 'অল দ্যা প্রাইম মিনিস্টারস মেন' নামের অনুসন্ধানী প্রতিবেদন নিয়ে তুমুল বিতর্ক শুরু হয়েছে। বাংলাদেশ সরকার প্রতিবেদনকে রাজনৈতিক উদ্দেশ্য প্রণোদিত বলে আখ্যায়িত বলেছে। ঢাকায় হাই কোর্ট দেশের টেলিকম কর্তৃপক্ষকে আল জাজিরার প্রতিবেদন ইন্টারনেট থেকে সরিয়ে ফেলার উদ্যোগ নিতে আদেশ দিয়েছে। এই প্রতিবেদন ঘিয়ে বিভিন্ন প্রশ্ন নিয়ে বিবিসি বাংলার মাসুদ হাসান খান কথা বলেছেন অনুষ্ঠানের প্রযোজক উইলিয়াম থোর্ন-এর সাথে।

বিবিসি বাংলার সাথে সাক্ষাতকারে উইলিয়াম থোর্ন বলেছেন, প্রতিবেদনটি প্রচারের পর বাংলাদেশে যে ধরণের আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে এবং যেভাবে তাদের ওপর চাপ তৈরির চেষ্টা হচ্ছে তা নিয়ে তারা উদ্বিগ্ন।

সাক্ষাতকারে আত্মপক্ষসমর্থন করে তিনি বলেছেন, তাদের ঐ প্রতিবেদনটি পেশাদার সাংবাদিকতার একটি ক্লাসিক উদাহরণ।

মি. থোর্ন বলেন, "আমরা আওয়ামী লীগ বা কোনো দলকে টার্গেট করে কাজটি করিনি। বরং ব্যাপক সময় নিয়ে, প্রাপ্ত তথ্য যথাযথভাবে যাচাই-বাছাই করে এবং অকাট্য প্রামাণ্য দলিলের ভিত্তিতে ওই প্রতিবেদনটি তৈরি করা হয়েছিলো।"

সেনাপ্রধান ও তার ভাইদের নিয়ে করা প্রতিবেদনে দেশের প্রধানমন্ত্রীর নাম এলো কেন, প্রতিবেদনটি প্রচারের পর বাংলাদেশে করা মামলা নিয়ে তারা উদ্বিগ্ন কি-না কিংবা আল জাজিরা আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে পক্ষপাতমূলক দৃষ্টিভঙ্গী পোষণ করে কি-না এমন সব প্রশ্নেরও জবাব দিয়েছেন তিনি।

বাংলাদেশের সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল আজিজ আহমেদ (আল-জাজিরার প্রতিবেদন থেকে নেয়া ছবি)।

ছবির ক্যাপশান,

'অল দ্য প্রাইম মিনিস্টারস মেন' নামের এই প্রতিবেদনটি গত ১লা ফেব্রুয়ারি প্রথম প্রচারের পর থেকে এখন পর্যন্ত এটি নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম, গণমাধ্যম ও রাজনৈতিক অঙ্গনে ব্যাপক আলোচনা ও বিতর্ক চলছে।

বিবিসি বাংলায় আরও পড়ুন:
আল জাজিরার প্রতিবেদনে কী আছে, কী বলছে বাংলাদেশ?
আল জাজিরার প্রতিবেদন নিয়ে যা বললেন সেনাপ্রধান জেনারেল আজিজ
আল জাজিরার ভিডিও সরাতে গুগল ও ফেসবুকের সঙ্গে বাংলাদেশের যোগাযোগ
আল জাজিরা প্রতিবেদন নিয়ে চার জনের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহ মামলার আবেদন

প্রতিবেদনে কেন প্রধানমন্ত্রীর নাম

প্রতিবেদনে তুলে ধরা হয়েছে যে সেনা প্রধানের দুই ভাই ভুয়া জাতীয় পরিচয়পত্র ব্যবহার করে ভুয়া পাসপোর্ট তৈরি করে তা নিয়ে বিদেশে অবস্থান করছেন। আবার তার পলাতক ভাইয়েরা তার বাসায় অনুষ্ঠানে এসেছেন যেখানে বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতিও উপস্থিত ছিলেন। সেনাপ্রধান নিজেও বিদেশে ভাইদের বাসায় গেছেন।

বুদাপেস্টে হারিছ আহমেদ (আল-জাজিরার প্রতিবেদন থেকে নেয়া ছবি)।

ছবির ক্যাপশান,

কিন্তু এসব তথ্যের ভিত্তিতে করা প্রতিবেদনে এবং এর শিরোনামের সাথে প্রধানমন্ত্রীর নাম যুক্ত করা হলো কেন?
এমন প্রশ্নের জবাবে উইলিয়াম থোর্ন বলেন, "যখন আমরা অনুসন্ধান করছিলাম তখন এই ব্যাপারটা আরও বেশি করে স্পষ্ট হয় যে এসব কিছুর মধ্যে একটা যোগসূত্র আছে।

"জেনারেল আজিজ তার রেকর্ড করা ফোনকলেও নিজেই ব্যাখ্যা করেছেন কিভাবে তার তিন ভাই জোসেফ, হারিস এবং আনিস এরা সবাই ৯০-এর দশকে আওয়ামী লীগকে নিরাপত্তা দিয়েছে এবং সরাসরি শেখ হাসিনার সাথে কাজ করেছে। সেই সময়টাতে ঢাকা যখন শেখ হাসিনা এবং অন্যান্য রাজনীতিকদের জন্য বিপজ্জনক ছিল, তখন তাদের নিরাপত্তা দেয়ার ব্যাপারে এই তিনজন ছিলেন গুরুত্বপূর্ণ।

"এবং এর পক্ষে যথেষ্ট ফটোগ্রাফিক তথ্য-প্রমাণ এবং সাক্ষীদের বক্তব্য আমাদের হাতে আছে।"

বুদাপেস্টে ভাইয়ের সাথে জেনারেল আজিজ। ২০১৫ সালের সেপ্টেম্বর মাসে।

ছবির উৎস, AL JAZEERA
ছবির ক্যাপশান,

বুদাপেস্টে ভাইয়ের সাথে জেনারেল আজিজ। ২০১৫ সালের সেপ্টেম্বর মাসে।

তিনি বলেন, জেনারেল আহমেদের তিন ভাই যারা সাজাপ্রাপ্ত হয়েছেন তাদের সরাসরি যোগসূত্র ছিলো প্রধানমন্ত্রীর সাথে সেটা জেনারেল আজিজ নিজেই বলেছেন।

"এবং শেখ হাসিনাই জেনারেল আজিজকে সরাসরি নিজেই প্রতিরক্ষামন্ত্রী হিসেবে সেনাপ্রধান হিসেবে নিয়োগ দিয়েছেন। সেজন্য আমার কাছে শিরোনামটি যথাযথই মনে হয়েছে।"

আল জাজিরা কেন উদ্বিগ্ন

'অল দ্য প্রাইম মিনিস্টারস মেন' শীর্ষক প্রতিবেদনটির প্রযোজক জানিয়েছেন, যাদের সাক্ষ্য-প্রমাণের ভিত্তিতে অনুসন্ধান করা হয়েছে, তাদের বিরুদ্ধে আইনগত পদক্ষেপ নেয়াটা তাদের উদ্বিগ্ন করছে।

"এক্ষেত্রে ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে যারা কন্ট্রিবিউট করেছে তাদের বিরুদ্ধে। যে অভিযোগ আনা হয়েছে তা অবশ্যই গুরুতর।

এখানে যেটি গুরুত্বপূর্ণ সেটি হলো, সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতা। অনুসন্ধানে বেরিয়ে আসা সত্যকে চ্যালেঞ্জ করার ক্ষেত্রে এটা (আইনগত পদক্ষেপ) একটি মারাত্মক চেষ্টা।"

সতেরোই ফেব্রুয়ারি প্রতিবেদনের সাথে সংশ্লিষ্ট চার জনের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহের অভিযোগে মামলার আবেদন করা হয় ঢাকার একটি আদালতে এবং আগামী ২৩শে ফেব্রুয়ারি এ আবেদনের ওপর আদালতে শুনানি হওয়ার কথা রয়েছে।

মামলার আবেদনে অভিযুক্তরা হলেন, ব্রিটিশ সাংবাদিক ডেভিড বার্গম্যান, সুইডেন প্রবাসী সাংবাদিক তাসনিম খলিল, হাঙ্গেরি প্রবাসী বাংলাদেশি জুলকারনাইন খান সামি এবং আল জাজিরার ডিরেক্টর জেনারেল ও প্রধান সম্পাদক মোস্তেফা স্যোয়াগ।

মি. থোর্ন বলেন, স্বাধীনভাবে কথা বলার অধিকার ছাড়াও যাদের কাঁধে বিষয়টি চাপানোর চেষ্টা করা হচ্ছে তাদের পরিবারের বিষয়গুলো নিয়ে উদ্বিগ্ন তারা।

আল জাজিরা বলছে তারা বুদাপেস্ট থেকে তদন্ত শুরু করেছিলো (আল জাজিরার প্রতিবেদন থেকে নেয়া ছবি)

ছবির ক্যাপশান,

"এটা একেবারেই কাম্য নয়। আমাদের মনে হচ্ছে এখানে পত্রবাহকের মুখ বন্ধ করা হচ্ছে। অনুসন্ধানে যেসব তথ্য-প্রমাণ হাজির করা হয়েছে তার বিরুদ্ধে কোন কার্যকর জবাব না খুঁজে বের করতে না পেরে সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতাকে খর্ব করা হচ্ছে।"

আল জাজিরার প্রায় এক ঘণ্টার এই প্রতিবেদনে মূলত বাংলাদেশের সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল আজিজ আহমেদ এবং তার তিন ভাই-এর কার্যক্রম দেখানো হয়েছে।
সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল আজিজ আহমেদের আপন তিন ভাই ২০০৪ সালে একটি হত্যাকাণ্ডের অপরাধে আদালতে দণ্ডিত হয়েছিল।

এই ভাইদের মধ্যে আনিস আহমেদ এবং হারিস আহমেদ বর্তমানে পলাতক রয়েছেন এবং তৃতীয় ভাই, তোফায়েল আহমেদ জোসেফ, যিনি হত্যার অপরাধে কারাদণ্ডে দণ্ডিত ছিলেন, রাষ্ট্রপতির ক্ষমা নিয়ে কারাগার থেকে মুক্ত হন।

মামলা থেকে অব্যাহতি ২০১৯ সালে

আন্তবাহিনী গণসংযোগ দফতর বা আইএসপিআর ১৫ই ফেব্রুয়ারি সোমবার এক বিবৃতিতে জানায়, আনিস এবং হারিস আহমেদ দু'জনই ''যথাযথ আইনানুগ প্রক্রিয়ার'' মাধ্যমে মামলা থেকে অব্যাহতি পেয়েছিলেন। পরের দিন ঢাকার প্রথম আলো পত্রিকার এক রিপোর্টে বলা হয়, আনিস এবং হারিস আহমেদকে মামলা থেকে অব্যাহতি দিয়ে ২০১৯ সালের ২৮শে মার্চ স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় একটি প্রজ্ঞাপন জারি করেছিল।

মঙ্গলবার ১৬ই ফেব্রুয়ারি দিনের পরের দিকে সেনাপ্রধান আজিজ আহমেদ সাংবাদিকদের বলেন, তিনি যখন তার ভাইদের সাথে দেখা করেন তার আগেই তাদের মামলা থেকে অব্যাহতি দেয়া হয়েছিলো।

ওদিকে বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেছেন, তারা আল জাজিরার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেবেন।

আল জাজিরার প্রতিবেদনকে কেন্দ্র করে আদালতে মামলার আবেদন করা হয়েছে

ছবির উৎস, GETTY IMAGES
ছবির ক্যাপশান,

আল জাজিরার প্রতিবেদনকে কেন্দ্র করে আদালতে মামলার আবেদন করা হয়েছে

'প্রধানমন্ত্রী জানতেন কি-না তা জানিনা'

শেখ হাসিনা প্রধানমন্ত্রী হিসেবে যাদের নিয়োগ দিয়েছেন তাদের কারও কাজের দায়িত্ব তিনি নেবেন কেন এবং যিনি নিজেও বলছেন যে তিনি কোনো আইন ভঙ্গ করেননি, তার জন্য প্রধানমন্ত্রীর নাম আসবে কেন?

এমন প্রশ্নের জবাবে উইলিয়াম থোর্ন বলেন, " আমি বলবো এই তিন ভাইয়ের কর্মকাণ্ড সম্পর্কে শেখ হাসিনা নিজে কতটুকু অবহিত, তা আমরা জানিনা। তার কোন প্রমাণও আমাদের হাতে নেই।"

তবে তিনি বলেন, জেনারেল আজিজ 'আইনের চোখে পলাতক' দু'জনের সাথে ষড়যন্ত্র বা যোগাযোগ করছেন, এবং তিনি হারিছ আহমেদ ও আনিস আহমেদের সাথে যোগাযোগ করেছেন।

''এটা সামরিক কর্মকর্তার জন্য পেশাগত অসদাচরণ।''
তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব হচ্ছে তিনি এমন একজনকে নিয়োগ করবেন যিনি ঐ পদের জন্য উপযুক্ত। এখানে শেখ হাসিনার সরাসরি দায়িত্বের ব্যাপার রয়েছে।

‍"আমার মনে হয় আমরা যথেষ্ট ষ্পষ্টভাবে প্রমাণ করতে পেরেছি যে জেনারেল আজিজ ২০১৫-১৬ সালে দু'‌জন ফেরারি আসামীকে সাহায্য সহযোগিতা করেছেন, বা করার ষড়যন্ত্র করেছেন। আমাদের হাতে প্রমাণ আছে ২০১৫-১৬ সালে জেনারেল আজিজ বুদাপেস্টে হারিছ আহমেদের সাথে দেখা করেছেন। আনিস আহমেদের সাথেও তার যোগাযোগ ছিল বলে আমরা দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি।আর এসবই ঘটেছে ২০১৯ সালের মার্চ মাসের সাজা মওকুফের সেই বিখ্যাত ঘটনার বেশ আগে।"

লাল গোল চিহ্নিত ব্যক্তি আনিস আহমেদ, তার বাঁ পাশে হারিস আহমেদ। আল জাজিরার প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে ঢাকাতে বিয়ের অনুষ্ঠানে তাদের দেখা গেছে (আল-জাজিরার প্রতিবেদন থেকে নেয়া ছবি)।

ছবির ক্যাপশান,


ভাইদের পলাতক বলা হলো কেন

আল জাজিরার প্রতিবেদন প্রচারের পর আত্মপক্ষ সমর্থন করে জেনারেল আজিজ আহমেদ বলেছেন, তিনি যখন তার ভাইদের সাথে দেখা করেছেন তার আগেই সরকার তার ভাইদের সব অভিযোগ প্রত্যাহার করে নিয়েছে।

সরকারের পক্ষে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান কামালও পরে তা নিশ্চিত করে বলেছেন যে যথাযথ আইনগত প্রক্রিয়াতেই তাদের সাজা মওকুফ করা হয়েছিলো।

তাহলে আল জাজিরার প্রতিবেদনে তাদের পলাতক বলা হলো কেন - এমন প্রশ্নের জবাবে প্রযোজক উইলিয়াম থোর্ন বলেন, "আপনি সময়গুলো দেখুন। আপনি দেখুন ২০১৪-২০১৫ সাল। আমাদের হাতে স্পষ্ট প্রমাণ ছিলো যে জেনারেল আজিজ হারিছ আহমেদের জন্য সার্ভিং বিজিবি কর্মকর্তাদের ব্যবহার করে ভুয়া পাসপোর্ট পেতে সহায়তা করেছেন।"

"পুলিশের ওয়েবসাইটেও তার (আজিজ আহমেদ) ভাই তখন মোস্ট ওয়ান্টেড। যে সময় তাদের মামলা থেকে অব্যাহতির কথা বলা হচ্ছে ঘটনা তারও চার বছর আগের। জেনারেল আজিজ তার ভাইদের ভুয়া পাসপোর্ট পাওয়া ও ইউরোপে যেতে সহায়তা করেছেন। এবং বিশ্বজুড়ে যে সম্পদ তারা করেছেন কোনোভাবে যেটি সম্ভব হয়েছে কারণ তাদের ভাই বাংলাদেশের সেনাপ্রধান।"

ইসরায়েল নিয়ে বিতর্ক

আল জাজিরার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের নিরাপত্তা বাহিনী ইন্টারনেট এবং মোবাইল ফোন নজরদারী করার প্রযুক্তি ইসরায়েল থেকে আমদানি করেছে।
তবে এ অভিযোগ বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও সেনাবাহিনী প্রত্যাখ্যান করেছে।

সেনাবাহিনী থেকে জানানো হয়েছে, জাতিসংঘের জন্য নজরদারি যন্ত্রপাতি কেনার বিষয়টি জেনারেল আজিজ আহমেদ সেনাপ্রধান হিসেবে দায়িত্ব শুরুর আগেই উদ্যোগ নেয়া হয়েছিলো।

তাহলে প্রতিবেদনে এর সাথে আজিজ আহমেদের নাম জড়ানো হলো কেন? এমন প্রশ্নের জবাবে মি. থোর্ন বলেন, ""হয়তো ক্রয় প্রক্রিয়া আগে শুরু হয়েছে, কিন্তু প্রতিবেদনে আমরা শুধু বলেছি ২০১৮ সালে জেনারেল আজিজ দায়িত্ব নেয়ার পর চুক্তিপত্রে সই হয়েছে।"

''প্রথম কথা হলো জাতিসংঘ মিশনের জন্য এমন বিতর্কিত স্পাইওয়্যার কখনই ব্যবহার করেব না। বাংলাদেশের শান্তিরক্ষীদেরও তা ব্যবহার করতে দেবে না। শান্তিরক্ষা মিশনে এধরনের বিতর্কিত প্রযুক্তির ব্যবহার ‌স্ট্যান্ডার্ড ইস্যু না। এনিয়ে জাতিসংঘ যেমন প্রশ্ন তুলেছে, আমরাও তুলেছি।"

আল জাজিরা কি আওয়ামী লীগ বিরোধী?

প্রতিবেদনটি প্রচারের পর থেকে বাংলাদেশের সরকারি দলের সমর্থকরা আল জাজিরার বিরুদ্ধে জামায়াত ঘনিষ্ঠতা ও আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে পক্ষপাতিত্বের অভিযোগ করে আসছে।

এই অভিযোগ কতটা সত্যি জানতে চাইলে 'অল দ্য প্রাইম মিনিস্টারস মেন'-এর প্রযোজক উইলিয়াম থোর্ন বলেন, "আমি নিশ্চিত করে বলতে পারি এ প্রতিবেদনে অনিয়মগুলো তুলে ধরা হয়েছে এবং আওয়ামী লীগ বা অন্য কোনো দলকে নিয়ে এর কোনো রাজনৈতিক লক্ষ্য ছিলোনা।"

তিনি বলেন, "আমরা শুধু পেশাদার সাংবাদিকতা করেছি। এবং তথ্য-উপাত্তকে অনুসরণ করেছি এবং এই প্রতিবেদন এরই একটি ক্লাসিক উদাহরণ"।

আরও দেখতে পারেন:
'অল দ্য প্রাইম মিনিস্টারস মেন' কি স্বাভাবিক অনুসন্ধানের ফসল

মি. থোর্নের কাছে বিবিসি বাংলা জানতে চেয়েছিল, তারা যে প্রতিবেদন তৈরি করেছে সেটি কি নিয়মিত অনুসন্ধানে বেরিয়ে এসেছে, নাকি বিশেষ কোনো ব্যক্তি বা গোষ্ঠী তাদের এ ধরণের আইডিয়া সরবরাহ করেছে। অর্থাৎ এটা কোন পরিকল্পনার ফসল ছিল কি-না।

জবাবে তিনি বলেন, কোন পরিকল্পনা করে এটা করা হয়নি।
"মানুষের আগ্রহ আছে এমন বিষয়গুলো নিয়ে আমরা নিয়মিতভাবে গবেষণা করি। অনেক সময় ডকুমেন্ট, আইডিয়া ইত্যাদি লোকজন আমাদের দেয়। এই বিশেষ ক্ষেত্রে আমাদের কাছে কিছু প্রমাণাদি তুলে দেয়া হয়েছিল।

সেগুলো যাচাই করে আমাদের কাছে প্রমাণগুলো খুব শক্তিশালী বলে মনে হয়েছিল। এবং আমাদের মনে হয়েছিল এগুলো নিয়ে আরও গবেষণা দরকার। গোড়াতে আমরা বাংলাদেশকে টার্গেট করে অনুসন্ধান শুরু করিনি। সেটা আমাদের লক্ষ্যও ছিলোনা। কিন্তু যেসব তথ্য পেয়েছিলাম সেগুলোই আমাদের সেখানে নিয়ে গেছে।"

তিনি বলেন, হারিছ আহমেদকে নিয়ে তদন্ত শুরু হয়েছিলো হাঙ্গেরির রাজধানী বুদাপেস্টে। কিন্তু তিনি বাংলাদেশের সেনা প্রধানের ভাই যিনি পালিয়ে ছিলেন এবং এভাবেই একটি আরেকটির সাথে উঠে এসেছে।

"এটা কোনো পরিকল্পিত তদন্ত ছিলোনা তবে এটি ছিলো একটি তথ্যপ্রমাণ-নির্ভর অনুসন্ধান।"

কত অর্থ ব্যয় হয়েছে ডকুমেন্টারিটি বানাতে

প্রযোজক উইলিয়াম থোর্ন বিবিসি বাংলাকে জানান, কি পরিমাণ অর্থ তাদের ব্যয় হয়েছে তা নিয়ে তিনি কোন কথা বলবেন না। তবে পর্যাপ্ত সময় নিয়ে একটি নির্ভুল ও প্রমাণ-ভিত্তিক একটি প্রতিবেদন তৈরি করতে যা করা দরকার সেটিই তারা ব্যয় করেছেন।

"আমি বলতে পারি যে আমরা ভাগ্যবান যে যথেষ্ট অর্থ আমাদের ছিলো অনেক সময় ব্যয় করা, তথ্য চেক করা, প্রাপ্ত তথ্য দ্বিতীয়বার যাচাই করার জন্য। তাই যা দরকার প্রতিবেদনের জন্য সেটাই আমরা ব্যয় করেছি। আমরা সাংবাদিকতা করেছি যাতে অ্যাকুরেসি নিশ্চিত করা হয়। আমরা ভাগ্যবান যে এজন্য অনেক সময় আমরা হাতে পেয়েছি।"

তথ্যদাতা স্যামির প্রকৃত নাম কেন ব্যবহার করা হয়নি

'অল দ্য প্রাইম মিনিস্টারস মেন' প্রতিবেদনটিতে প্রবাসী বাংলাদেশী ব্যবসায়ীকে 'স্যামি' নামে সম্বোধন করা হয়েছে কিন্তু তার নাম পরিচয় প্রকাশ করা হয়নি।

যদিও তিনি কথা বলেছেন সেখানে এবং নিজেকে গোপন করার চেষ্টা করেননি।

বরং তথ্য দিতে পেরে নিজের স্বস্তির কথাও বলেছেন তিনি।
তাহলে প্রতিবেদনে তার নাম পরিচয় দেয়া হলো না কেন এমন প্রশ্নের জবাবে অনুষ্ঠানটির প্রযোজক বলেন, "এটা তার অনুরোধেই করা হয়েছে। এটা ঠিক যে প্রতিবেদনে তাকে খুশীই মনে হয়েছে কিন্তু তার নাম দেয়া হয়নি যা কিছুটা পরস্পরবিরোধী মনে হতে পারে। কিন্তু এটা তার সিদ্ধান্ত এবং আমরা সেটাকেই শ্রদ্ধা করেছি।"

ঢাকা অফিসের কারও ওপর চাপ আছে?

আল জাজিরা প্রতিবেদনটি প্রচারের পর বাংলাদেশে এ নিয়ে ব্যাপক প্রতিক্রিয়া দেখা গেছে সরকার ও সেনা সদর দপ্তর থেকে।

সে প্রেক্ষাপটেই জানতে চাওয়া হয়েছিলো যে আল জাজিরায় ঢাকায় কর্মরত কর্মীদের ওপর বা অফিসের কারও ওপর কোনো ধরণের চাপ তৈরি হয়েছে কি-না।

বিবিসি বাংলার এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, "আমি এটা সরাসরি বলতে পারিনা। কিন্তু আগে এধরনের ঘটেছে যেখানে বাংলাদেশ নিয়ে স্টোরি ফাইল করার পর ঢাকার নিউজ টিম ডিজিএফআইয়ের চাপ ও প্রশ্নের মুখে পড়েছিলো।"

 
.
Interestingly BBC Bangla removed the following image from the report. Don’t know why:


বুদাপেস্টে ভাইয়ের সাথে জেনারেল আজিজ। ২০১৫ সালের সেপ্টেম্বর মাসে।

ছবির উৎস, AL JAZEERA
ছবির ক্যাপশান,

বুদাপেস্টে ভাইয়ের সাথে জেনারেল আজিজ। ২০১৫ সালের সেপ্টেম্বর মাসে।

www.bbc.com/bengali/news-56139166.amp
 
.
Court dismisses sedition case over Al Jazeera report

COURT
TBS Report
23 February, 2021, 07:20 pm
Last modified: 23 February, 2021, 07:22 pm


aljazeera.png


The court has dismissed the sedition case filed against four people on allegation of plotting against Bangladesh through the Al Jazeera report styled "All the Prime Minister's Men."

Asheque Imam, a metropolitan magistrate of Dhaka, passed the order on Tuesday, reports Jamuna TV.

Moshiur Malek, founder and president of Bangabandhu Foundation, filed the case with the court last week.

The accused are- Swedish-Bangladeshi journalist Tasneem Khalil, Hungary-based entrepreneur Zulkarnain Saer Khan alias Sami, British journalist David Bergman and Director General (editing council) of Al Jazeera Television Dr Mostefa Souag.

The Qatar-based news channel Al Jazeera had broadcast the report on 1 February.

Meanwhile, the foreign ministry in a statement termed the report as "false, defamatory and a politically motivated smear campaign."

Foreign Minister AK Abdul Momen said that Bangladesh was preparing to sue Al Jazeera over airing the report with inaccurate information.

Later, the chief of Bangladesh Army Staff General Aziz Ahmed said those who have aired the fabricated report accusing him want to humiliate the army.

 
.
Court dismisses sedition case over Al Jazeera report

COURT
TBS Report
23 February, 2021, 07:20 pm
Last modified: 23 February, 2021, 07:22 pm


aljazeera.png


The court has dismissed the sedition case filed against four people on allegation of plotting against Bangladesh through the Al Jazeera report styled "All the Prime Minister's Men."

Asheque Imam, a metropolitan magistrate of Dhaka, passed the order on Tuesday, reports Jamuna TV.

Moshiur Malek, founder and president of Bangabandhu Foundation, filed the case with the court last week.

The accused are- Swedish-Bangladeshi journalist Tasneem Khalil, Hungary-based entrepreneur Zulkarnain Saer Khan alias Sami, British journalist David Bergman and Director General (editing council) of Al Jazeera Television Dr Mostefa Souag.

The Qatar-based news channel Al Jazeera had broadcast the report on 1 February.

Meanwhile, the foreign ministry in a statement termed the report as "false, defamatory and a politically motivated smear campaign."

Foreign Minister AK Abdul Momen said that Bangladesh was preparing to sue Al Jazeera over airing the report with inaccurate information.

Later, the chief of Bangladesh Army Staff General Aziz Ahmed said those who have aired the fabricated report accusing him want to humiliate the army.



Good.... its stupid that it even was a case the court had to hear....phenomenal waster of time.... and GoB has failed to refute any of the evidence..... pure jokes...
 
.
Why pardoning Anis and Haris’ sentences is not normal

Kamal Ahmed
Published: 24 Feb 2021, 06:15

Why pardoning Anis and Haris’ sentences is not normal


Certain important persons in the government have revealed further significant information recently concerning issues raised in Al-Jazeera’s documentary ‘All the Prime Minister’s Men’, throwing more light on the matter. We got to know these unknown facts from the home minister and the law minister after the court order was passed to remove the documentary from various platforms of the internet.

Meanwhile, a lot of information came out in two reports published by Prothom Alo, giving rise to further discussion on the matter. However, the statements of the two ministers who are in closest connection with the law have given rise to questions that cannot be overlooked.

The army is a vital institution of the government and there is a propensity to avoid discussions regarding it due to the sensitive nature of its institutional status. It becomes even more difficult when the individual and the institution are denoted as one. However, the matter has become easier with the ministers speaking out on the subject.

Before taking up the questions that have been raised, it would be prudent to briefly recap the information and the chronology of incidents.

The information in the two reports of Prothom Alo is that among the three brothers who had been sentenced for murder, the government on 28 March 2019 had remitted the sentences of Anis Ahmed and Haris Ahmed, fugitives facing life sentences, and this news was not revealed for two years. And Haris was even granted pardon for another murder case and his life sentence in that case was remitted too. Until news of this second murder case appeared in the Prothom Alo report, it has mysteriously remained hidden from public knowledge all these days. Among the others sentenced in the second murder case was the youngest of the three brothers, Tofail Ahmed Josef. In the first case his death sentence had been commuted to life and later he was pardoned by the president and released. The matter of his death sentence in the second case remains unclear. Another brother of these three who have received such unprecedented pardon from the president and the government, is our army chief.

While everyone was aware of this family relationship, it was Al Jazeera on 1 February that brought to light the criminal lives of these brothers. They raised various questions of the army chief keeping in contact with his fugitive brothers. On 2 February the foreign ministry, on behalf of the government, and the army headquarters dismissed the reports as Al Jazeera’s fabrications and an attempt to tarnish the government’s image. However, they issued no statement concerning the brothers.

On 10 February, nine days after the documentary was aired, the prime minister’s foreign affairs advisor Gowher Rizvi told the German media outlet Deutsche Welle in an interview, “If the brother in the armed forces helped his brother to evade justice and to further his criminal activities, this accusation would be extremely pertinent.” But then Prothom Alo investigations on 16 February revealed that the sentences of the brothers had been remitted.

On the day that the Prothom Alo report was published, the army headquarters issued a second statement, revealing the government decision to pardon the army chief’s brothers.

The ISPR statement said that when the army chief’s brothers attended his son’s wedding reception on 29 March 2019, they were not convicted or fugitive criminals. They were fully pardoned when attending the event and there was no case against them at the time, either pending or under trial. In the meantime, the government, the army, the army chief’s family, the pardoned brothers, their families and the ruling party have said nothing about the matter in the 15 days that have passed since then. It is the pro-government elements who have been talking about conspiracy theories on TV channels and in the newspapers.

On 18 February Prothom Alo came up with a second report about Haris and Josef getting passports and national ID cards made with false information and also changing information in their passports several times. They even had false passports made changing the names of their parents.

And on 18 February, replying to questions of the media, home minister Asaduzzaman Khan said that the sentences of the army chief Aziz Ahmed’s brothers Anis Ahmed and Haris Ahmed have been remitted in keeping with the law. Earlier he had told Prothom Alo that he knew nothing about the sentences being remitted.

However, he did say that a person had appealed for his sentences to be pardoned, but he could not recall the name. The president had granted the pardon. The home minister said that another one had declared himself to be a mental patient and that is all he remembered about the matter. When asked if a fugitive criminal was entitled to any legal rights, the home minister replied in the negative. He would have to surrender to get legal rights, Asaduzzaman said.

When asked about the matter of the sentence being remitted, law minister Anisul Huq told Prothom Alo that day, “I do not know if anyone’s sentence has been remitted. I have no idea about the matter.”


The law minister and his deceased father lawyer Sirajul Huq had been the lawyers of these accused persons
The next day on 19 February, law minister Anisul Huq told Deutsche Welle in an interview that the sentence of the two brothers had been pardoned in keeping with the law of the land. The law minister must be thanked for revealing a lot of information in this almost hour-long interview. However, the fresh questions that have arisen are no less important.
Anisul Huq’s interview ascertained certain matters:
1. The government pardoned the brothers under Section 401of the Code of Criminal Procedure (CrPC) because the government considered they were victims of political harassment.
2. The appeal had come from the home ministry.
3. The law ministry gave its legal nod to the matter.
4. The court which had passed the sentences was not consulted regarding the decision to remit the sentences.
5. In Section 401 (2) of the CrPC, it is stated that the government “may” be required to take the opinion of the judge of the court where the conviction was made. The government took this word, “may”, as a matter of option, not obligation and so did not feel the need to consult the court. However, he could not give any instance of anyone else in the past being granted with such a provision.
6. An appeal had been made to the government on behalf of the convicted to pardon the sentence.
7. The appeal had been made by the mother of the fugitive convict.
8. The convicts were granted pardon without coming before the authorities.
9. The law minister and his deceased father lawyer Sirajul Huq had been the lawyers of these accused persons.
10. The law minister had not seen the gazette notification regarding the remission of the sentences.
11. The government routinely issues pardons under this law on the occasions such as Eid and Independence Day.
12. The law minister had received the letter which Al-Jazeera had said it had sent to him for his comments on the allegations that had been raised in the documentary. However, he did not feel it necessary to respond.
Did the other associates convicted in the same two cases receive the same pardon? Or are they not Awami League men? In their case were the cases not a matter of political harassment?
The questions which remain unanswered in his statements:

1. The allegations brought about in the Al-Jazeera report are serious, so why did he as a legal expert, or the government, not take the matter seriously? Was it coincidental that the home ministry, the army headquarters, the police and the accused also chose to ignore Al-Jazeera’s questions? What explanation is there for not informing Al-Jazeera that the convicted persons had been pardoned two years ago? After this collective silence, will they succeed in a legal battle with Al-Jazeera?

2. After the documentary was released, why was the matter of the sentences being remitted not revealed until 15 February? The matter was being discussed around the whole country, yet the law minister said no one wanted to know about it. Can this be credible? Could ISPR not even reveal the matter before the 15th?

3. He told Deutsche Welle that Prothom Alo had not properly published his statement on 15 February. In an interview on the same day he had said that he hadn’t seen the gazette notification. So how did he get to know about the sentence remission? When did he get to know about it? How did he ascertain when the decision was made to issue the pardon? He had told Prothom Alo he did not know if anyone’s sentence had been pardoned and that he had no idea about the matter. If he had been misquoted, why did he not object after the report was published?

4. After claiming that they were victims of political harassment because of being Awami League activists, and also after having being their lawyer, it is hardly plausible that he could not remember their names. Yet in reply to Prothom Alo he said that he was unaware of the pardon. Is that so?

5. As he had been the lawyer of these convicted persons, how prudent had it been for him, as law minister, to give his approval to their sentences being pardoned, all the more so where the government took unprecedented advantage of legal interpretation? Is the matter of conflict of interest not effective anymore in our governance?

6. How can the remission of Anis and Haris’ sentences be compared to the pardons granted on special festive occasions? The convicts apply for such pardon from within jail to the prison authorities, which means they are not fugitives and that they have surrendered to the law. So how can such applications made without surrender get the law ministry’s approval?

7. In the case of those who are granted presidential pardon and released during festivals, the magnitude of their crimes is taken into consideration and this does not apply to those convicted for rape or murder. Exceptions are only made in the cases of those who have served most of their sentence terms and qualify for pardon due to their good behaviour and work while in jail. Is there any precedent in independent Bangladesh where such a sentence of a fugitive has been remitted?

8. How can a convict facing two sentences be granted pardon twice? Is there any such precedence in the country, even in the subcontinent?

9. In May 2018 following an appeal submitted by the mother of the three sentenced brothers, the sentence of Tofail Ahmed Josef was remitted.

Surely it is not a normal happening that exactly 10 months on, the same mother puts in an appeal for the other two sons who are absconding. Did the government take the decision on far-reaching political considerations to grant such a rare appeal to pardon three brothers of the same family? Won’t this set a precedent for future governments to abuse power?

10. Did the other associates convicted in the same two cases receive the same pardon? Or are they not Awami League men? In their case were the cases not a matter of political harassment?

It may be recalled that when Awami League came to power in 2009, it decided to withdraw the cases against the party leaders and activists, terming these as politically motivated. A committee had even been formed, headed by the former state minister for law Qamrul Islam, to sort out these cases and in accordance to the committee’s recommendations, over 100,000 persons accused in over 7000 allegedly politically motivated cases, were acquitted of charges. Josef’s case was under trial at the Appellate Division at the time and in 2017 the Appellate Division commuted his sentence from death to life term imprisonment. The question is, what sort of political harassment case was this that it was not included in the over 7,000 politically motivated cases?
The statements coming from the ministers and the army headquarters so far are riddled with factual flaws and discrepancies. This is creating further apprehensions. It is hoped that the government takes immediate steps to dispel such fears
The fact that the two brothers Haris and Josef made passports and national ID cards with false information is also a punishable criminal offence according to the law. Tofail Ahmed Josef was released from jail on 27 May 2018. He first had a passport made on 13 May 2018 in the name of Tanveer Ahmed Tanzil. And Haris Ahmed made a false passport while fugitive and both of them changed their photos and addresses in their passports. The passport department is an institution under the home ministry. The passport act maintains that any person facing a minimum two-year sentence will not be issued a passport for five years. But they got their passports while one was a fugitive and the other in jail. The law says that having a passport with false information is a punishable offence and also that such a passport will be cancelled.

Neither the passport department nor the home ministry has issued any explanation regarding this offence so far, not have they said anything about measures being taken in this connection.
Can we not ask why this crime is being condoned? It is not difficult for anyone to discern the answers to these questions. Special privileges for special people.

According to the statements of the army headquarters and the army chief General Aziz, his brothers have been acquitted as they have received government pardon. The unfortunate fact is that this statement is not at all legally acceptable. Only the court has the authority to acquit any sentenced person. The constitution has not even given the president the power to acquit a sentenced person of his criminal charges. Article 49 of the Constitution says, “The President shall have power to grant pardons, reprieves and respites and to remit, suspend or commute any sentence passed by any court, tribunal or other authority.” There is no scope here for acquittal.

It is understandable that blood ties with brothers cannot be denied. But if someone is vested with the vital responsibility of the security of the state, it is naturally expected that he will bring criminals under the law. It is not the responsibility of the army, as an institution, to give an explanation to the questions centering his relations with his brothers. Can we confidently say that the reputation and respect earned by the army through its professionalism and efficiency in peacekeeping around the world, is now not at risk?

This risk must be resolved immediately. The statements coming from the ministers and the army headquarters so far are riddled with factual flaws and discrepancies. This is creating further apprehensions. It is hoped that the government takes immediate steps to dispel such fears.

*Kamal Ahmed is a senior journalist.
This column appeared in the print and online edition of Prothom Alo and has been rewritten for the English edition by Ayesha Kabir

 
.
Back
Top Bottom