What's new

Bangladesh Central Bank heist and role of Sajeeb Wajed Joy [“PM” Hasina's son]

idune

ELITE MEMBER
Joined
Dec 14, 2008
Messages
13,663
Reaction score
-40
Country
Bangladesh
Location
United States
Bangladesh Central Bank heist and role of Sajeeb Wajed Joy [“PM” Hasina's son]

Ruling (Awami League) regime in Bangladesh never published the investigation report of Bangladesh Central bank looting in 2016. But intelligence agency investigated the matter revealed that “heist” was a pre-planned act of looting. Intelligence findings also revealed how ruling “PM” Hasina’s son Sajeeb Wajed Joy was mastermind behind the Bangladesh central bank looting and how indian company was used to clean traces of looting activities from Bangladesh Central bank computer systems.

1) SWIFT code of Bangladesh central bank was known to “PM” Hasina’s son Sajeeb Wajed Joy - this is highly suspicious why “PM” Hasina’s son had access to Bangladesh national reserve.

2) According to investigation this was not a “heist” BUT was a pre-planned looting of Bangladesh national reserve using supplied SWIFT code.

3) According to investigation, “PM” Hasina’s son Sajeeb Wajed Joy, indian origin Rakesh Astana and 3 other planned Bangladesh central bank heist in Virginia, USA.

4) “PM” Hasina’s son Sajeeb Wajed Joy kept Rakesh Astana stand by for post fund looting clean up.

5) When $100 million “heist” from Bangladesh central bank, governor directly informed “PM” Hasina.

6) “PM” Hasina told Bangladesh central bank governor to keep quiet and take direction from “PM” Hasina’s son Sajeeb Wajed Joy. “PM” Hasina was not even surprised in her reaction, as if this was expected.

7) “PM” Hasina’s son Sajeeb Wajed Joy threatened Bangladesh central bank governor to maintain complete silence (not to inform Finance minister or anyone else) and to appoint indian company headed by Rakesh Astana for cleanup traces of looting activities.

8) After “PM” Hasina’s son Sajeeb Wajed Joy threat to Bangladesh central bank governor, there had been multiple activities to hide the looting, commanded by “PM” Hasina’s son Sajeeb Wajed Joy.

9) “PM” Hasina and her son Sajeeb Wajed Joy used almost $25 million (200 core taka) of tax payer money to hide the Bangladesh bank looting. But Philippine newspaper publishing the report exposed the Bangladesh Central bank looting with supplied SWIFT code.

10) According to investigation, in order to delete all traces of Bangladesh central bank looting, “PM” Hasina’s son Sajeeb Wajed Joy appointed his accomplice, indian origin Rakesh Astana and his company. Later investigation agency found that Rakesh Astana took control of servers and other systems by ILLEGALL means and his indian team deleted all logs and traces of looting activities from Bangladesh Central Bank computer systems.


Report in Bangla:
রাকেশ আস্তানাকে ব্যাংকের সাইবার সিকিউরিটির দায়িত্ব দেয়া হয় জয়ের ইচ্ছায় : পরিকল্পিতভাবেই আলামত নষ্ট

325234_1.jpg
25 Jul, 2017

বিশেষ রিপোর্ট

বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ ফান্ডের ৮১০ কোটি টাকা লোপাট হয়ে যায় ২০১৬ সালের পাঁচ ফেব্রুয়ারী। সকালে অফিস এসেই সংবাদটি শুনেন বাংলাদেশ ব্যাংকের তৎকালীন তৎকালীন গভর্নর ডক্টর আতিউর রহমান। প্রাথমিক তদন্তে জানা যায়, সুইফট কোডের মাধ্যমে এই টাকা লুটে নেয়া হয়। অত্যন্ত গোপনীয় এই কোড নাম্বার ছিল হাতে গোনা কয়েকজনের কাছে।


শেখ হাসিনার তথ্য প্রযুক্তিবিষয়ক উপদেষ্টা হিসেবে এই কোড নাম্বার জানতেন সজীব ওয়াজেদ জয়। ফলে ডক্টর আতিয়ার রিজার্ভ লুটের ঘটনা অর্থমন্ত্রী আবুল মালকে না জানিয়ে প্রথমেই জানান শেখ হাসিনাকে। শেখ হাসিনা সঙ্গে সঙ্গে ডক্টর আতিউরকে ডেকে নেন তার দপ্তরে। ডক্টর আতিউর প্রধানমন্ত্রীর দপ্তরে গিয়ে অবাক হন। শেখ হাসিনা এ নিয়ে তেমন কোনো প্রতিক্রিয়া দেখাননি। বরং আতিয়ারকে বলেন এ নিয়ে চুপ থাকতে এমনকি অর্থমন্ত্রীকে না জানানোর জন্যও বলেন। এই ঘটনার সঙ্গে যেহেতু সরাসরি তথ্যপ্রযুক্তির বিষয় জড়িত এই যুক্তি দেখিয়ে এ ব্যাপারে জয়ের নির্দেশনা মতো কাজ করার জন্য শেখ হাসিনা আদেশ দেন ডক্টর আতিয়ারকে। এরপরই শুরু হয় এ ঘটনা ধামাচাপা দেয়ার অপচেষ্টা। আতিয়ার শেখ হাসিনার অফিস থেকে বেরিয়ে এসে যোগাযোগ করেন জয়ের সঙ্গে। জয় সরাসরি এই ঘটনা নিয়ে উচ্চবাচ্য না করার জন্য ডক্টর আতিয়ারকে সতর্ক করে দেন। এরপরই গভর্নর আতিয়ার সিগন্যাল পেয়ে যায় যে করেই হোক এ ঘটনাকে ধামা চাপা দিয়ে রাখতে হবে। এ কারণে অর্থমন্ত্রী আবুল মালও প্রথমে রিজার্ভ চুরির ঘটনা জানতে পারেননি। ডক্টর আতিয়ারের জবানিতে এসব কথা রয়েছে একটি বিশেষ গোয়েন্দা বাহিনীর অভ্যন্তরীণ গোপনীয় রিপোর্টে। রাষ্ট্রীয় চাঞ্চ্যল্যকর ঘটনাগুলোর রিপোর্ট এভাবেই নিজেদের উদ্যোগে ওই বিশেষ সংস্থাটি তৈরী করে রাখে।

গোয়েন্দা সূত্রটির মতে, এই ঘটনা ধামা চাপা দেয়ার জন্য দেশে বিদেশে কয়েকটি জায়গায় খরচ করা হয় প্রায় ১শ ৯১ কোটি টাকা। ফলে রিজার্ভ লুটের ঘটনা প্রায় ধামাচাপা পড়ে গিয়েছিলো কিন্তু একটি পদ্ধতিগত ভুলের কারণে টাকাগুলো মাঝপথে আটকা পড়ে ফিলিপাইনে। আর মাত্র দুদিন সময় পেলে এই টাকা সম্পূর্ণ হজম করে ফেলা যেত। কিন্তু ২০১৬ সালের ২৯ ফেব্রুয়ারী ফিলিপাইনের দ্যা এনকোয়েরার পত্রিকা এবং একটি টেলিভিশনে বাংলাদেশ ব্যাংক ডাকাতির ঘটনাটি প্রকাশ হয়ে পড়ে। ফলে শেখ হাসিনার ইচ্ছানুযায়ী ঘটনাটি ধামাচাপা দিয়ে রাখার জন্য সজীব ওয়াজেদ জয়ের প্রানান্তকর প্রচেষ্টা নস্যাৎ হয়ে যায়।

সূত্রমতে, বাংলাদেশ ব্যাংকের দশ কোটি টাকা লোপাটের ঘটনা সাইবার হ্যাকিং ছিলোনা। এটি ছিল সুইপ্ট কোড ব্যবহার করে ঠান্ডা মাথায় ডিজিটাল উপায়ে ব্যাংক ডাকাতি। তবে যাতে কেউ বাংলাদেশ ব্যাংকের কম্পিউটার সিস্টেমে এই সংক্রান্ত কোনো তথ্য প্রমান কখনো বের করতে না পারে এই কারণে সজীব ওয়াজেদ জয় আমেরিকা থেকে তার বন্ধু ভারতীয় নাগরিক রাকেশ আস্তানাকে ডেকে আনেন। বিশেষ গোয়েন্দা সূত্রটির দাবি, ২০১৬ সালের পাঁচ ফেব্রুয়ারী রিজার্ভ ফান্ডের ৮১০ কোটি টাকা ব্যাংকার দু’একজন কর্মকর্তার গোচরীভূত না হলেও রাকেশ আস্তানাকে আগে থেকেই প্রস্তুত রাখা হয়েছিল বাংলাদেশ ব্যাংকের সাইবার সিকিউরিটি সিস্টেম আপগ্রেডের নামে আলামত নষ্ট করে ফেলার জন্য। সিআইডি’র একজন তদন্তকারী বলেন, বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রকল্পে রাকেশ আসতানার যোগদানের কথা ছিলো ২০১৬ সালের এপ্রিলে। কিন্তু তাকে জরুরিভিত্তিতে ডেকে আনা হয় এবং সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে অন্ধকারে তাকে সমস্যা সমাধানের দায়িত্ব দেয়া হয়।সূত্রমতে, সজীব ওয়াজেদ জয়ের উপস্থিতিতে যুক্তরাষ্ট্রের ভার্জিনিয়ায় বসে রিজার্ভ লুটের পরিকল্পনা করা হয়। সে বৈঠকে জয়ের সঙ্গে রাকেশ আস্তানাসহ আরও কমপক্ষে তিনজন ছিলেন বলে একটি গোয়েন্দা সংস্থার রিপোর্টে উল্লেখ রয়েছে।

এর প্রমান পরেও যায় সিআইডির তদন্ত রিপোর্টেও। জানা যায়, বাংলাদেশী কাউকে দায়িত্ব না দিয়ে আমেরিকা থেকে ডেকে আনার পর রাকেশ আস্তানা ঢাকায় এসে প্রথমেই তড়িঘড়ি করে সাইবার সিস্টেম সিকিউরিটি চেকের নামে সুইফট সিস্টেম -সংশ্লিষ্ট ৩১টি কম্পিউটারের তথাকথিত ফরেনসিক পরীক্ষা চালান। এতো বড় লুটের ঘটনার পর একজন ভারতীয় নাগরিককে ডেকে আনা হলেও সম্পূর্ণ অন্ধকারে রাখা হয় বাংলাদেশের আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীকে।

ভারতীয় নাগরিক রাকেশ আস্তানা সিকিউরিটি চেকের নামে যেসব কম্পিউটার নাড়াচাড়া করেছিলেন পরবর্তীতে সিআইডি কর্মকর্তারা দেখতে পান, সব কম্পিউটারের লগই মুছে ফেলা হয়েছে। সিআইডি’র এক কর্মকর্তা জানান যে তারা বাংলাদেশ ব্যাংকে গিয়ে একটি শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত কক্ষে ১৩টি সার্ভার ও প্রায় দুই ডজন পরিত্যাক্ত কমপিউটার রাখা দেখতে পান। পরিত্যক্ত কমপিউটারগুলো ভাইরাসে আক্রান্ত।

জানা যায়, বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তাদের কাছ থেকে এসব কম্পিউটার কোনোরকমের লিখিত আদেশ ছাড়াই রাকেশ আস্তানা নিজের নিয়ন্ত্রণে নিয়ে নেয়। শেখ হাসিনা এবং জয়ের ভয়ে অনেকের মনে প্রশ্নের সৃষ্টি হলেও কেউ মুখ খুলতে সাহস পাননি। ফলে দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংকে ভারতীয় নাগরিক রাকেশ আস্তানার উপস্থিতির রহস্য জানতে শেখ হাসিনা। সজীব ওয়াজেদ জয় এবং আতিয়ার রহমানকে ব্যাপক জিজ্ঞাসাবাদ প্রয়োজন।

বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ ফান্ডের ৮১০ কোটি টাকা ডাকাতির ঘটনায় ইতোমধ্যে তৈরী করা সিআইডির প্রতিবেদনে প্রতিবেদনে প্রমাণিত রিজার্ভ চুরির আলামত নষ্টের চেষ্টা যে হয়েছিল। এ সংক্রান্ত একটি প্রতিবেদন সম্প্রতি প্রকাশিত হয় বণিক বার্তা নামের একটি দৈনিকে।

এতে বলা হয়, বাংলাদেশ ব্যাংকের কোনো কম্পিউটার অন্যত্র স্থানান্তর বা কোনো ধরনের পরীক্ষা-নিরীক্ষা করতে হলে সংশ্লিষ্ট বিভাগের লিখিত আদেশের প্রয়োজন হয়। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের একাধিক কর্মকর্তা বণিক বার্তাকে জানান, লিখিত কোনো আদেশ ছাড়াই বাংলাদেশ ব্যাংকের অন্তত ৩০টি কম্পিউটার ওয়ার্ল্ড ইনফরমেটিকস সাইবার সিকিউরিটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক রাকেশ আস্তানার জিম্মায় দেয়া হয়েছিল সে সময়। যদিও লিখিত আদেশ ছাড়া তার জিম্মায় কম্পিউটার দিতে চাননি কর্মকর্তারা। পরে গভর্নরের টেলিফোনিক নির্দেশে কম্পিউটার হস্তান্তর করেন তারা। অথচ তখনো গভর্নর সচিবালয়ের সঙ্গে সম্পৃক্ত কর্মকর্তারাও কম্পিউটার জব্দ করার কারণ ও পরীক্ষা-নিরীক্ষাকারী ব্যক্তির পরিচয় সম্পর্কে জানতেন না।

আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর আগে এ ধরনের স্পর্শকাতর বিষয়ে অন্য কাউকে সম্পৃক্ত করা আইনসিদ্ধ হয়নি বলে মনে করছেন তদন্ত-সংশ্লিষ্টরা। তারা বলছেন, যেকোনো অপরাধ সংঘটিত হলে প্রথমে ঘটনাস্থলে গিয়ে আলামত সংগ্রহ করবে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। যতক্ষণ না তাদের সার্বিক আলামত সংগ্রহ শেষ হবে, ততক্ষণ পর্যন্ত অপরাধ সংঘটিত হওয়ার স্থানটি থাকবে তাদের নিয়ন্ত্রণে। কিন্তু বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ চুরির ঘটনায় এ নিয়ম মানা হয়নি। পুরো ঘটনাটি চাপা রেখে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তত্কালীন গভর্নরের নির্দেশে ভারত থেকে আসা রাকেশ আস্তানার হাতে ছেড়ে দেয়া হয় গুরুত্বপূর্ণ সব কম্পিউটার। বিষয়টিকে গুরুত্বের সঙ্গে নিয়ে তদন্তকাজ চালাচ্ছে সিআইডি।

জানতে চাইলে সিআইডির মুখপাত্র ও অর্গানাইজড ক্রাইমের বিশেষ পুলিশ সুপার (এসএস) মোল্যা নজরুল ইসলাম বণিক বার্তাকে বলেন, শুধু রাকেশ আস্তানাকেই নয়, রিজার্ভ চুরির সঙ্গে জড়িত সব সন্দেহভাজনকে সামনে রেখেই তদন্তকাজ এগিয়ে নেয়া হচ্ছে। বিষয়টি তদস্তাধীন হওয়ায় এর বেশি মন্তব্য করা সমীচীন হবে না।

তদন্ত-সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, আইসিটি মন্ত্রণালয়ের কয়েকজন কর্মকর্তাসহ সিআইডির একাধিক কর্মকর্তা রাকেশ আস্তানার সঙ্গে দেখা করতে গত বছরের শেষদিকে যুক্তরাষ্ট্রে যান। সরাসরি সাক্ষাত্ না হলেও ভিডিও কনফারেন্সিংয়ের মাধ্যমে তার সঙ্গে কথা হয় কর্মকর্তাদের। ওই বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন এমন একজন কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করে বণিক বার্তাকে বলেন, ভিডিও কনফারেন্সে রাকেশ আস্তানা রিজার্ভ চুরির ফরেনসিক পরীক্ষায় প্রাপ্ত কিছু বিষয় সম্পর্কে কথা বলেন। এ ঘটনার সঙ্গে এক্সটারনাল টিমের পাশাপাশি ইন্টারনাল টিমও কাজ করেছে বলে তিনি জানান।

সাইবার ঝুঁকি মোকাবেলায় সরকার বাংলাদেশ কম্পিউটার ইমার্জেন্সি রেসপন্স টিম (বিডিসার্ট) ও বাংলাদেশ ই-গভর্নমেন্ট কম্পিউটার ইনসিডেন্ট রেসপন্স টিম (বিজিডি ই-গভ সিআইআরটি) গঠন করলেও রাকেশ আস্তানাকে দায়িত্ব দেয়ার আগে তাদেরকেও পাশ কাটানো হয়েছে।

আইসিটি মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা এ প্রসঙ্গে বণিক বার্তাকে বলেন, ঘটনা ঘটার পর পরই যদি তাদের জানানো হতো, সেক্ষেত্রে তারা বিদেশী যেকোনো প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে সহায়তা নিয়ে ফরেনসিক তদন্ত করতে পারতেন। তাছাড়া বিটিআরসির অধীনে থাকা বাংলাদেশ সাইবার ইমার্জেন্সি রেসপন্স টিমের সহায়তা নিয়েও ওই তদন্ত করা যেত।

দীর্ঘ ৪৩ দিন পর রিজার্ভ চুরির ঘটনায় অজ্ঞাতদের আসামি করে মতিঝিল থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়। পরে ওই মামলার সূত্র ধরে তদন্ত শুরু করে সিআইডি।

সে সময়ই এক সংবাদ সম্মেলনে তথ্যপ্রযুক্তি বিশেষজ্ঞ হিসেবে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পক্ষ থেকে রাকেশ আস্তানাকে পরিচয় করিয়ে দেয়া হয়। সে সময় বলা হয়, তিনি বিশ্বব্যাংকের সাবেক আইটি-বিষয়ক পরিচালক। বর্তমানে তিনি কেন্দ্রীয় ব্যাংকের আইটি বিভাগের পরামর্শক হিসেবে কাজ করছেন। সংবাদ সম্মেলনে রিজার্ভ চুরি তদন্তের অগ্রগতি প্রসঙ্গে রাকেশ আস্তানা বলেছিলেন, আমরা এখন তদন্তের মাঝপথে আছি। এ ঘটনার সঙ্গে বাংলাদেশ ব্যাংকের নিজস্ব লোক, নাকি বাইরের লোক জড়িত ইত্যাদি বিষয় পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে খতিয়ে দেখা হচ্ছে। তবে এখন পর্যন্ত যেসব নমুনা (সাইন) পাওয়া গেছে তাতে দেখা যাচ্ছে, বাইরে থেকে (এক্সটারনাল) এ ঘটনা ঘটানো হয়েছে। তদন্ত মাঝপথে থাকায় এর বেশি কিছু আর বলা সম্ভব হচ্ছে না। এর পর এক মাস, দুমাস করে বছর পেরিয়ে গেলেও অপরাধীদের সম্পর্কে সুনির্দিষ্ট কোনো তথ্য জানাতে পারেননি মোটা অংকের পারিশ্রমিক চুক্তিতে আসা রাকেশ আস্তানা।

কমপিউটার হ্যাকাররা ২০১৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ থেকে ১০১ মিলিয়ন ডলার চুরি করে নেয়ার পর এই ঘটনা সম্পর্কে স্থানীয় তথ্যপ্রযুক্তি ও আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলোকে অন্ধকারে রেখে সমস্যাটি অভ্যন্তরিকভাবে সমাধানের জন্য ভারতীয় নাগরিক রাকেশ আসতানা’র মালিকানাধিন প্রতিষ্ঠান ‘ওয়ার্ল্ড ইনফরমিক্স সাইবার সিকিউরিটি’কে দায়িত্ব দেয়া হয়েছিলো। তদন্তকারীরা সম্প্রতি এ তথ্য জানিয়েছেন।

সিআইডি’র মুখপাত্র মোল্লা নজরুল ইসলাম জানান, রিজার্ভ চুরির ঘটনায় রাকেশ আসতানাসহ সংশ্লিষ্ট সবাই সন্দেহভাজন।

সরকারের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের একজন কর্মকর্তা জানান যে, ২০১৬ সালের মার্চের প্রথম সপ্তাহে বিষয়টি বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমে প্রকাশ হয়ে পড়লে বাংলাদেশ ব্যাংকের একদল কর্মকর্তা রাকেশ আসতানাকে নিয়ে আগারগাওয়ে তাদের অফিসে আসেন।

ওই কর্মকর্তা জানান যে, চুরির ঘটনা ঘটার প্রায় এক মাসের মধ্যে সংবাদ মাধ্যমে তা প্রকাশ হওয়ার আগ পর্যন্ত ‘বাংলাদেশ সাইবার ইনসিডেন্ট রেসপন্স টিম’ (বিসিআইআরটি)’র কারো কাছে সাহায্যের জন্য অনুরোধ জানানো হয়নি।আইসিটি বিভাগের কর্মকর্তারা জানান যে, ২০১৬ সালের জানুয়ারিতে তারা একটি ইমার্জেন্সি রেসপন্স টিম গঠন করার পরও তাদেরকে চুরির বিষয়ে কিছু জানানো হয়নি।

কর্মকর্তা জানান, সরকারের কোন আইটি টিম সমস্যা সমাধানে ব্যর্থ হলে পুলিশ তৎক্ষণাত ইন্টারপোল বা যুক্তরাষ্ট্রের এফবিআই’র সহায়তা চাইতে পারতো। প্রতিষ্ঠান দুটি অবশ্য পরবর্তীতে সহায়তা দিয়েছে।

বাংলাদেশ ব্যাংক, সিআইডি ও আইসিটি বিভাগের একটি তদন্ত দল ২০১৬ সালে যুক্তরাষ্ট্র সফরে যায় এবং রাকেস আসতানার সঙ্গে কথা বলে। তখন আসতানা রিজার্ভ চুরির জন্য ব্যাংকের দুর্বল সাইবার নিরাপত্তা ব্যবস্থাকে দায়ী করেন।

সিআইডি কর্মকর্তারা জানান, তারা তদন্ত শুরুর আগ পর্যন্ত রাকেস ওই সমস্যা নিরসনের চেষ্টা করেন এবং যেসব কর্মকর্তা এই অবহেলার জন্য দায়ী ছিলেন তাদের কাউকেই ডিউটি থেকে বিরত রাখা হয়নি।

সিআইডি’র মুখপাত্র মোল্লা নজরুল ইসলাম বলেন, রিজার্ভ চুরির ঘটনায় শুধু রাকেশ আসতানা নয়, সংশ্লিষ্ট সবাই সন্দেহভাজন।

ইতোপূর্বে রয়টার্সের এক রিপোর্টে বলা হয় যে তদন্তকারিরা দায়িত্বে অবহেলা ও অসতর্কতার জন্য কেন্দ্রিয় ব্যাংকের পাঁচজন কর্মকর্তাকে চিহ্নিত করেছেন। তবে, সরকার ওই তদন্ত রিপোর্ট এখনো জনসম্মুখে প্রকাশ করেনি।

http://www.newsonbd.net/newsdetail/detail/200/325234
 
sheikh mujib (current ruling PM father) left quite a legacy - his son tried to loot Bangladesh Central Bank vault at gun point but then Bangladesh Army guarding the bank thwart the move.

Almost 40 years later sheikh mujib grandson (current ruling PM son) looted $100 million (minus 20 million in failed attempt) from Bangladesh Central Bank using state power and indian help.
 
Qamrul Islam
হাসিনার ছেলে জয় যে বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ ফান্ডের ৮১০ কোটি টাকা ডাকাতি করেছিল__সে কথাটি প্রথম প্রকাশ করেছিলাম আমি। এমনকি এটাও বলেছিলাম, জয় তার আর্লিংটনের বাড়ির নিকট প্রতিবেশী ভারতীয় নাগরিক রাকেশ আস্তানাকে তড়িঘড়ি করে ডেকে এনে বাংলাদেশ ব্যাংকের আইটি উপদেষ্টা হিসাবে নিয়োগ দেয়, এবং ব্যাংকের কম্পিউটার ও সার্ভারের লগ মুছে ফেলে চুরির আলামত গায়েব করে দেয়।
............এতদিন পরে আমার সে তথ্য সত্য প্রমানিত হলো।
কেউ ছাড়া পাবে না। সব চোরের বিচার হবে, ইনশাআল্লাহ।
www.facebook.com/photo.php?fbid=1126715130693325
www.facebook.com/groups/support.bnp.network/permalink/594283140720027/

20258189_1593924697305697_812769623775236248_n.jpg
 
Qamrul Islam
9 March 2016 · Edited · Maal says Bangladesh Bank is innocent !!
একি দশা বাংলার? ৫ ফেব্রুয়ারীতে বাংলাদেশ রিজার্ভের ৮০০ কোটি টাকা চুরি গেলো, অর্থমন্ত্রী জানে না এক মাস! বাংলাদেশ ব্যাংক বলছে হ্যাক হয়েছে, আর যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল ব্যাংক বলছে হ্যাকড হয় নাই, নিয়ম মেনেই টাকা সরিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংকের যথাযথ কতৃপক্ষ!! এখনও তদন্ত শেষ হয় নাই, অথচ হাসিনার মাল মন্ত্রী বলে দিলো- বাংলাদেশ ব্যাংকের কোনো দোষ নাই!!! সে ক্যামনে জানলো বাংলাদেশ ব্যাংক নির্দোষ? তবে কি এ ঘটনার সাথে আরও বড় কেউ জড়িত? নইলে এত তাড়াতাড়ি নির্দোষ বলে ক্যামতে, মাল মন্ত্রী? কাকে বাঁচাতে চাইছে সে? আর কেউ নয়, নিশ্চয় এর সাথে নিশ্চয় হাসিনা ও তার পুত্র জড়িত। না হলে এত তাড়াতাড়ি ধোয়া মোছার চেষ্টা কেনো? আবার বাংলাদেশ ব্যাংকের চোরারা বলছে, তদন্তের স্বার্থেই নাকি এতদিন অর্থমন্ত্রীকে জানানো হয়নি চুরির খবরটা! তার মানে, রিজার্ভ লুটের প্রমানাদি গায়েব করার জন্য গত একমাস ধরে চেষ্টা করে যাচ্ছে লুটেরা কর্মকর্তারা। মনে কি আছে, শেখ কামালের বাংলাদেশ ব্যাংক লুট করার কথা? পুলিশের গুলিতে আহত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ছিল, অথচ এতদিন পরে আওয়ামীরা বলে, ওসব কিছু না!

অথচ ফেডারেল রিজার্ভ ব্যাংক অব আমেরিকার বিরুদ্ধে মামলা করার হুমকি দিচ্ছে মাল? আমি বলি, একটা বালও ছিড়তে পারবে না ওদের, হুদাহুদি এটর্নীর ফিসটাই জ্বল্লা যাবে। যারা জানেন না, তারা শুনুন, ফেডারেল রিজার্ভ ব্যাংক অব আমেরিকাকে বলা হয় বিশ্বের এক নম্বর শক্তিশালি প্রতিষ্ঠান, এমনকি মার্কিন প্রেসিডেন্টের চেয়েও শক্তিশালি। এটা একটা বেসরকারি স্বাধীন প্রতিষ্ঠান! তারা নিজেরা ডলার ছাপায় এবং দাম ঠিক করে, পরে আমেরিকান ট্রেজারী সেটা বন্ডের মাধ্যমে কিনে নিয়ে সারা দুনিয়ায় ছড়ি ঘুরায়। মার্কিন সরকার এর বিনিময়ে ফেডারেল রিজার্ভ ব্যাংককে সুদ প্রদান করে। অর্থাৎ প্রতিটি ডলার হচ্ছে একটি সুদ যুক্ত ঋণ। আমেরিকার সরকারকে প্রদত্ত এই সুদযুক্ত ঋণ অর্থাৎ ডলার আমেরিকার সরকার এবং অন্যান্য ব্যাংকের মাধ্যমে পৌঁছায় আমেরিকার জনগণের কাছে এবং সারা বিশ্বের কাছে। এভাবে ফেডারেল রিজার্ভের কাছে আমেরিকার সরকার ঋণগ্রস্ত হয়ে পড়ে এবং তা পরিশোধ করে জনগণের উপর ট্যাক্স বসিয়ে। এরকম ধারণা প্রচলিত আছে যে, আমেরিকার কংগ্রেস সদস্য এমনকি মার্কিন প্রেসিডেন্টেরও নাকি সাধ্য নেই ফেডারেল রিজার্ভের ভেতর প্রবেশ করার - এর কর্তাব্যক্তিদের অনুমতি ছাড়া।

বলা হয়ে থাকে, সারা পৃথিবীতে আহরিত বা ব্যবহার যোগ্য যত সোনা আছে তার চার ভাগের এক ভাগ সোনার মালিক এই ফেডারেল রিজার্ভ ব্যাংক অব আমেরিকা। তাদের কাছে ১০ হাজার ব্যাগ সোনা আছে, তাই তাদের কাগজের এত দাম! দুনিয়ার তেল বিক্রির আয়ের একটা অংশ বাধ্যতামূলকভাবে ওখানে রাখতে হয়। দুনিয়ার সব কেন্দ্রীয় ব্যাংকের রিজার্ভের একটা অংশও থাকে ওখানে। এখন বুঝুন দশা।

তো ওই ফেডারেল বাংক অব আমেরিকা, যারা বলছে তাদের সিষ্টেমস ঠিক আছে, কোনো হ্যাক নাই, তাদের বিরুদ্ধে মামলা করবে নাকি হাসিনার মাল! ওরে রাবিশ, ওখানে কি সুরেন্দ্র আর মানিক বসা আছে কোর্টে? কারে কি বুঝাস?

...............বাংলার মানুষ শুনে রাখো। রিজার্ভের টাকা স্রেফ লুট করেছে হাসিনা ও তার লোকজন। এর সাথে মালুরাও জড়িত। এখানে হ্যাক ফ্যাক সব ভুয়া কথা। দেশ যদি বাঁচাইতে চাও, তবে দা বল্লম নিয়ে নামো, সব সাফ করো। কাঙালের কথা কিন্তু বাসী হইলে ফলে।

Qamrul Islam বাংলাদেশ ব্যাংকের অর্থ লুট হলো। কনসার্ন অর্থ মন্ত্রী জানে না এত বড় খবরটা এক মাস যাবৎ!! ৭ মার্চ সাংবাদিকদের অর্থমন্ত্রী বলেছেন, পত্রিকার মাধ্যমে আমি বিষয়টি জেনেছি। আমার জানা মতে, সরকারের কোনো মহলে বাংলাদেশ ব্যাংকের পক্ষ থেকে বিষয়টি জানানো হয়নি।

রিজার্ভ চুরি RESERVE LOOTING
Rakesh Astana Missing- CID Unable to Solve Mystry.

রাকেশ আস্তানার উপস্থিতির রহস্য ভাঙতে পারছে না সিআইডি
অন্য গণমাধ্যমের খবর
24 July,2017.
অনলাইন ডেস্ক | ২৪ জুলাই ২০১৭, সোমবার | সর্বশেষ আপডেট: ২:৫৬
75505_rakesh.jpg

রিজার্ভ চুরির ঘটনায় আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর আগেই সুইফট-সংশ্লিষ্ট ৩১টি কম্পিউটারের ফরেনসিক পরীক্ষা চালান ভারতীয় নাগরিক রাকেশ আস্তানা। পরে ওইসব কম্পিউটার পরীক্ষা করে সিআইডি কর্মকর্তারা দেখতে পান, সব কম্পিউটারের লগই মুছে ফেলা হয়েছে। আবার বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তাদের কাছ থেকে এসব কম্পিউটার হস্তগতও করা হয় লিখিত কোনো আদেশ ছাড়াই। সব মিলিয়ে কেন্দ্রীয় ব্যাংকে ভারতীয় নাগরিক রাকেশ আস্তানার উপস্থিতির বিষয়টি এখনো রহস্য হয়েই আছে তদন্তকারী সংস্থার কাছে। সোমবার এ সংক্রান্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে দৈনিক বণিক বার্তা।
প্রতিবেদনে বলা হয়, তবে এর মধ্য দিয়ে রিজার্ভ চুরির আলামত নষ্টের চেষ্টা যে হয়েছিল, সে বিষয়ে মোটামুটি নিশ্চিত তদন্তকারী সংস্থা সিআইডি।

বণিক বার্তার প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, বাংলাদেশ ব্যাংকের কোনো কম্পিউটার অন্যত্র স্থানান্তর বা কোনো ধরনের পরীক্ষা-নিরীক্ষা করতে হলে সংশ্লিষ্ট বিভাগের লিখিত আদেশের প্রয়োজন হয়। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের একাধিক কর্মকর্তা বণিক বার্তাকে জানান, লিখিত কোনো আদেশ ছাড়াই বাংলাদেশ ব্যাংকের অন্তত ৩০টি কম্পিউটার ওয়ার্ল্ড ইনফরমেটিকস সাইবার সিকিউরিটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক রাকেশ আস্তানার জিম্মায় দেয়া হয়েছিল সে সময়। যদিও লিখিত আদেশ ছাড়া তার জিম্মায় কম্পিউটার দিতে চাননি কর্মকর্তারা। পরে গভর্নরের টেলিফোনিক নির্দেশে কম্পিউটার হস্তান্তর করেন তারা। অথচ তখনো গভর্নর সচিবালয়ের সঙ্গে সম্পৃক্ত কর্মকর্তারাও কম্পিউটার জব্দ করার কারণ ও পরীক্ষা-নিরীক্ষাকারী ব্যক্তির পরিচয় সম্পর্কে জানতেন না।

আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর আগে এ ধরনের স্পর্শকাতর বিষয়ে অন্য কাউকে সম্পৃক্ত করা আইনসিদ্ধ হয়নি বলে মনে করছেন তদন্ত-সংশ্লিষ্টরা। তারা বলছেন, যেকোনো অপরাধ সংঘটিত হলে প্রথমে ঘটনাস্থলে গিয়ে আলামত সংগ্রহ করবে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। যতক্ষণ না তাদের সার্বিক আলামত সংগ্রহ শেষ হবে, ততক্ষণ পর্যন্ত অপরাধ সংঘটিত হওয়ার স্থানটি থাকবে তাদের নিয়ন্ত্রণে। কিন্তু বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ চুরির ঘটনায় এ নিয়ম মানা হয়নি। পুরো ঘটনাটি চাপা রেখে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তত্কালীন গভর্নরের নির্দেশে ভারত থেকে আসা রাকেশ আস্তানার হাতে ছেড়ে দেয়া হয় গুরুত্বপূর্ণ সব কম্পিউটার। বিষয়টিকে গুরুত্বের সঙ্গে নিয়ে তদন্তকাজ চালাচ্ছে সিআইডি।

জানতে চাইলে সিআইডির মুখপাত্র ও অর্গানাইজড ক্রাইমের বিশেষ পুলিশ সুপার (এসএস) মোল্যা নজরুল ইসলাম বণিক বার্তাকে বলেন, শুধু রাকেশ আস্তানাকেই নয়, রিজার্ভ চুরির সঙ্গে জড়িত সব সন্দেহভাজনকে সামনে রেখেই তদন্তকাজ এগিয়ে নেয়া হচ্ছে। বিষয়টি তদস্তাধীন হওয়ায় এর বেশি মন্তব্য করা সমীচীন হবে না।

তদন্ত-সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, আইসিটি মন্ত্রণালয়ের কয়েকজন কর্মকর্তাসহ সিআইডির একাধিক কর্মকর্তা রাকেশ আস্তানার সঙ্গে দেখা করতে গত বছরের শেষদিকে যুক্তরাষ্ট্রে যান। সরাসরি সাক্ষাত্ না হলেও ভিডিও কনফারেন্সিংয়ের মাধ্যমে তার সঙ্গে কথা হয় কর্মকর্তাদের। ওই বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন এমন একজন কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করে বণিক বার্তাকে বলেন, ভিডিও কনফারেন্সে রাকেশ আস্তানা রিজার্ভ চুরির ফরেনসিক পরীক্ষায় প্রাপ্ত কিছু বিষয় সম্পর্কে কথা বলেন। এ ঘটনার সঙ্গে এক্সটারনাল টিমের পাশাপাশি ইন্টারনাল টিমও কাজ করেছে বলে তিনি জানান।
সাইবার ঝুঁকি মোকাবেলায় সরকার বাংলাদেশ কম্পিউটার ইমার্জেন্সি রেসপন্স টিম (বিডিসার্ট) ও বাংলাদেশ ই-গভর্নমেন্ট কম্পিউটার ইনসিডেন্ট রেসপন্স টিম (বিজিডি ই-গভ সিআইআরটি) গঠন করলেও রাকেশ আস্তানাকে দায়িত্ব দেয়ার আগে তাদেরকেও পাশ কাটানো হয়েছে।

আইসিটি মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা এ প্রসঙ্গে বণিক বার্তাকে বলেন, ঘটনা ঘটার পর পরই যদি তাদের জানানো হতো, সেক্ষেত্রে তারা বিদেশী যেকোনো প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে সহায়তা নিয়ে ফরেনসিক তদন্ত করতে পারতেন। তাছাড়া বিটিআরসির অধীনে থাকা বাংলাদেশ সাইবার ইমার্জেন্সি রেসপন্স টিমের সহায়তা নিয়েও ওই তদন্ত করা যেত।
একটি সূত্র বণিক বার্তাকে জানায়, রিজার্ভ চুরির ঘটনা ঘটে ২০১৬ সালের ৪ ফেব্রুয়ারি রাতে। এর তিনদিন পর ৪ কোটি টাকার চুক্তিতে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তত্কালীন গভর্নরের নির্দেশে আনা হয় রাকেশ আস্তানাকে। তার পর দীর্ঘ ৪৩ দিন পর রিজার্ভ চুরির ঘটনায় অজ্ঞাতদের আসামি করে মতিঝিল থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়। পরে ওই মামলার সূত্র ধরে তদন্ত শুরু করে সিআইডি।

সে সময়ই এক সংবাদ সম্মেলনে তথ্যপ্রযুক্তি বিশেষজ্ঞ হিসেবে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পক্ষ থেকে রাকেশ আস্তানাকে পরিচয় করিয়ে দেয়া হয়। সে সময় বলা হয়, তিনি বিশ্বব্যাংকের সাবেক আইটি-বিষয়ক পরিচালক। বর্তমানে তিনি কেন্দ্রীয় ব্যাংকের আইটি বিভাগের পরামর্শক হিসেবে কাজ করছেন। সংবাদ সম্মেলনে রিজার্ভ চুরি তদন্তের অগ্রগতি প্রসঙ্গে রাকেশ আস্তানা বলেছিলেন, আমরা এখন তদন্তের মাঝপথে আছি। এ ঘটনার সঙ্গে বাংলাদেশ ব্যাংকের নিজস্ব লোক, নাকি বাইরের লোক জড়িত ইত্যাদি বিষয় পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে খতিয়ে দেখা হচ্ছে। তবে এখন পর্যন্ত যেসব নমুনা (সাইন) পাওয়া গেছে তাতে দেখা যাচ্ছে, বাইরে থেকে (এক্সটারনাল) এ ঘটনা ঘটানো হয়েছে। তদন্ত মাঝপথে থাকায় এর বেশি কিছু আর বলা সম্ভব হচ্ছে না। এর পর এক মাস, দুমাস করে বছর পেরিয়ে গেলেও অপরাধীদের সম্পর্কে সুনির্দিষ্ট কোনো তথ্য জানাতে পারেননি মোটা অংকের পারিশ্রমিক চুক্তিতে আসা রাকেশ আস্তানা।

বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র শুভঙ্কর সাহার কাছে এ বিষয়ে জানতে চাইলে তদন্তাধীন বিষয় হওয়ায় এ নিয়ে মন্তব্য করতে রাজি হননি তিনি।
http://www.mzamin.com/article.php?mzamin=75505
 
Sajeeb Wajed Joy hide looted money from Bangladesh in casino chip and in diamond. That is why Hasina recently went to Vienna, Austria (with flimsy excuse) with bags of cash and convert it to diamond. These same casino mafia, Joy is involved with, helped him loot Bangladesh Central Bank reserve.
 
If this report is true... I've nothing to say except the usual cussing which I prefer not to tonight.

Bd is a sellout country... khaleda comes... her son will loot. Hasina comes her son will loot...
The people are bunch of sellouts going every election to vote either of these two for them to loot.
 
Sajeeb Wajed Joy hide looted money from Bangladesh in casino chip and in diamond. That is why Hasina recently went to Vienna, Austria (with flimsy excuse) with bags of cash and convert it to diamond. These same casino mafia, Joy is involved with, helped him loot Bangladesh Central Bank reserve.
It seems you yourself accompanied your dear Shaikh Hasina to Vienna and help her choose from many varieties of diamonds. Was it a good purchase? My younger brother in New York used to say that he finds many sons and sons-in-law also from the Jamaat families there, who do not have to work and earn money because they get remittance from BD. They have very easy life in the USA. How about you?
 
Last edited:
Your post corrected.

damn, people accompanied my dear Shaikh Hasina to Vienna leaked the information. It was a good deceptive tricks to hide looted money but now exposed. My younger brother in New York says that he finds many sons and sons-in-law also from hindu and awami league families there, who do not have to work and earn money because they got money from bank looting, stock market robbery, power plants scam and bribes from BD. They have very easy life in the USA. How about me? I am fanatic follower of Sajit Debnath, mastermind of ISIS in Bangladesh running terrorist operation under assume Muslim name.
 
Bangladesh Central Bank heist and role of Sajeeb Wajed Joy [“PM” Hasina's son]

Ruling (Awami League) regime in Bangladesh never published the investigation report of Bangladesh Central bank looting in 2016. But intelligence agency investigated the matter revealed that “heist” was a pre-planned act of looting. Intelligence findings also revealed how ruling “PM” Hasina’s son Sajeeb Wajed Joy was mastermind behind the Bangladesh central bank looting and how indian company was used to clean traces of looting activities from Bangladesh Central bank computer systems.

@idune, the inventor of deception and exposings, please tell us which intelligence agency investigated the BB heist? If you have really read the report, mind if you post the same for also us to read!!
 
Bangladesh Bank Stealing- 7 Officials and Indian Organisation.
রিজার্ভ চুরিতে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ৭ কর্মকর্তাসহ ভারতীয় প্রতিষ্ঠান

rijerb_20187_1469478152.jpg


চাঞ্চল্যকর রিজার্ভ চুরির ঘটনায় বাংলাদেশ ব্যাংকের ৭ কর্মকর্তাসহ তিন প্রতিষ্ঠান জড়িত। সরকার গঠিত তদন্ত কমিটি ও পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি) এ ধরনের তথ্যপ্রমাণ পেয়েছে।

ড. মোহাম্মদ ফরাসউদ্দিনের নেতৃত্বে গঠিত কমিটির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এ ঘটনায় ঊর্ধ্বতন ২ কর্মকর্তা সরাসরি জড়িত। তারা জেনেশুনেই সহায়তা করেছেন। তাদের বিরুদ্ধে অবিলম্বে ফৌজদারি দণ্ডবিধিতে পদক্ষেপ নেয়ার সুপারিশ করা হলেও গত দেড় মাসে তা বাস্তবায়িত হয়নি।

তবে এ কর্মকর্তাদের পরিচয় প্রকাশ করতে অস্বীকার করেছেন তদন্ত সংশ্লিষ্টরা। তাদের বিরুদ্ধে প্রশাসনিক পদক্ষেপ নেয়া হচ্ছে বলে জানা গেছে।

সূত্র জানায়, ভারতীয় একটি প্রতিষ্ঠান প্রথম থেকেই এ ঘটনায় জড়িত বলে তথ্যপ্রমাণ পাওয়া গেছে। ওয়ার্ল্ড ইনফরমেটিকস নামের প্রতিষ্ঠানটির প্রধান নির্বাহী ভারতীয় নাগরিক রাকেশ আস্তানা।

দীর্ঘদিন ধরে এ প্রতিষ্ঠানটি বাংলাদেশ ব্যাংকের আইটি বিভাগের উপদেষ্টা প্রতিষ্ঠান হিসেবে কাজ করে আসছে। রিজার্ভ চুরির ঘটনার পর রাকেশ আস্তানাকে প্রধান আইটি বিশেষজ্ঞ হিসেবে নিয়োগ দেয় বাংলাদেশ ব্যাংক। অথচ এখন তাকে ও তার প্রতিষ্ঠানকে ঘিরে ঘনীভূত হচ্ছে রহস্য।

সোমবার যুগান্তর প্রতিনিধি কথা বলেন তদন্ত কমিটির প্রধান ড. মোহাম্মদ ফরাসউদ্দিন এবং কমিটির অন্যতম সদস্য বুয়েটের অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ কায়কোবাদের সঙ্গে। তারা বিস্তারিত কিছু বলতে অস্বীকার করলেও ক্ষোভ প্রকাশ করেন, কেন এখনও রিপোর্ট জনসমক্ষে প্রকাশ করা হচ্ছে না?

তারা বলেন, অর্থ মন্ত্রণালয়ের উচিত দ্রুততম সময়ের মধ্যে এই তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করা। একই সঙ্গে সুপারিশ বাস্তবায়নে পদক্ষেপ নেয়া।

সিআইডির তদন্ত সংশ্লিষ্ট দায়িত্বশীল কর্মকর্তা স্বীকার করেছেন, রিজার্ভ চুরির ঘটনায় বাংলাদেশ ব্যাংকের কয়েকজন কর্মকর্তা, আন্তর্জাতিক লেনদেনকারী প্রতিষ্ঠান সুইফট এবং ভারতীয় একটি সফটওয়্যার প্রতিষ্ঠান জড়িত।

দায়িত্বশীল সূত্রে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, ড. ফরাসউদ্দিন কমিটি এবং সিআইডির তদন্ত দল রিজার্ভ চুরির ঘটনায় বাংলাদেশ ব্যাংকের গাফিলতি ও তদারকির অভাব ছিল- এমন প্রমাণ পেয়েছে। এ ঘটনায় একাধিক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার সম্পৃক্ততার প্রমাণ রয়েছে।

সূত্র জানায়, রিজার্ভ চুরির ঘটনায় ৫ কর্মকর্তার গাফিলতি ও দায়িত্বহীনতা ছিল। তাদের অসতর্কতা এবং প্রযুক্তি জ্ঞানের অভাবেই হাতছাড়া হয় রিজার্ভের বিপুল অর্থ। এছাড়া আরও ২ জন গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বে থাকা কর্মকর্তা সরাসরি জড়িত।

তারা জেনেশুনেই রিজার্ভ চুরিতে সহায়তা করেছেন বলে তদন্তে প্রকাশ পেয়েছে। এছাড়া সুইফট ও ভারতীয় সফটওয়্যার প্রতিষ্ঠান ওয়ার্ল্ড ইনফরমেটিকস- বিপুল পরিমাণ অর্থ সরানোর ক্ষেত্রে কলকাটি নেড়েছে।

এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ও তদন্ত কমিটির প্রধান ড. মোহাম্মদ ফরাসউদ্দিন যুগান্তরকে বলেন, রিজার্ভ চুরির ঘটনায় জড়িতদের দুই ক্যাটাগরিতে ভাগ করা হয়েছে। প্রথম ভাগে আছে ৫ জন। এরা অদক্ষ, অথর্ব ও কাজে গাফিলতি করেছে। আর দ্বিতীয় ভাগে আছে ২ জন। এদের অপরাধ গুরুতর।

এই দু’জনের বিষয়ে আরও গভীরভাবে তদন্ত করা দরকার। বিশেষ করে ‘ক্রিমিনাল ল’ অনুযায়ী তদন্ত জোরদার করা প্রয়োজন। এছাড়া তদন্ত প্রতিবেদন দ্রুত প্রকাশ করার দাবি জানান তিনি।

ড. মোহাম্মদ ফরাসউদ্দিন কমিটির পূর্ণাঙ্গ তদন্ত প্রতিবেদন ৩০ মে অর্থমন্ত্রীর কাছে জমা দেয়া হয়। কিন্তু প্রায় দেড় মাস পার হতে চললেও এখনও তা প্রকাশ করা হয়নি। এ বিষয়ে সে সময় অর্থমন্ত্রী বলেছিলেন, ১০-১৫ দিনের মধ্যেই প্রকাশ করা হবে।

সর্বশেষ ঈদের আগে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত বলেছিলেন, ঈদের পরই প্রকাশ করা হবে। সে কথাও রাখেননি তিনি। তদন্তকারীরা বলছেন, অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে সুনির্দিষ্ট সুপারিশ থাকায় প্রতিবেদনটি দ্রুত প্রকাশ করা দরকার।

তদন্তের সর্বশেষ অগ্রগতি জানতে চাইলে বিশেষ পুলিশ সুপার মির্জা আবদুল্লাহেল বাকী যুগান্তরকে বলেন, তদন্ত শেষ পর্যায়ে। প্রতিবেদন খুব দ্রুতই জমা দেয়া হবে। বিষয়টি স্পর্শকাতর। প্রতিবেদন জমা দেয়ার আগে কিছু বলা যাচ্ছে না।

তবে একটি সূত্র জানান, এ নিয়ে ইন্টারপোলের সঙ্গে একটি সভা হওয়ার কথা ছিল চলতি মাসে। কিন্তু অজ্ঞাত কারণে তা পিছিয়ে যাওয়ায় সিআইডির তদন্ত এখনও শেষ করা যায়নি। তবে ইন্টারপোলের সঙ্গে বৈঠক শেষে খুব দ্রুতই সিআইডি তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেবে।

এদিকে বিদেশী লোক দিয়ে আইটি বিভাগে কাজ করার তীব্র বিরোধিতা করেছেন ফরাসউদ্দিন নেতৃত্বাধীন তদন্ত কমিটির অন্যতম সদস্য বুয়েটের অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ কায়কোবাদ।

তিনি যুগান্তরকে বলেন, ঘটনার সঙ্গে সঙ্গে রাকেশ আস্তানাকে নিয়োগ দেয়া হল। তিনি ঘণ্টা হিসেবে ভাড়া করলেন ফায়ার আইকে। প্রায় ৩ কোটি টাকার বেশি ফায়ার আইকে দিতে হয়েছে।

ফায়ার আইয়ের কাজের সফলতা বা অর্জন নিয়ে প্রশ্ন তোলেন তিনি। অর্জনশূন্য ফায়ার আই তিন কোটি টাকা নিয়ে ফেরত গেল। তিনি বলেন, দেশের আইটি সেক্টরকে ছোট করে কোনোদিন বিদেশী আইটি গ্রুপ দিয়ে কখনও উন্নয়ন করা সম্ভব নয়।

তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ চুরির ঘটনায় সুইফটের দুর্বলতা, আরটিজিএস সংযোগ প্রশ্নবোধক, স্পর্শকাতর এবং সংবেদনশীল জায়গায় অদক্ষ লোকজন বসিয়ে রাখাই প্রধান দায়ী। এসব কারণেই এত বড় দুর্ঘটনা ঘটেছে।

সিআইডি সূত্রে জানা গেছে, রিজার্ভ চুরির সময় ফেডারেল রিজার্ভ ব্যাংক অব নিউইয়র্কে বাংলাদেশ ব্যাংকের হিসাবে ১৫ হাজার ২১০ কোটি টাকা গচ্ছিত ছিল। হ্যাকারদের সব টাকা নেয়ার ইচ্ছা ছিল। কিন্তু বানান ভুলের কারণে তাদের সে মিশন থেমে যায়।

সব টাকা নেয়ার মতো ব্যবস্থা হ্যাকারদের ছিল বলে সিআইডির একটি সূত্র দাবি করেছে। সূত্রটি বলছে, টাকা নেয়ার মতো সব ‘দরজা’ই খোলা ছিল। বাংলাদেশ ব্যাংকে সুইফটের তিনটি দামি সার্ভার ছিল। সার্ভার তিনটির মূল্য প্রায় ৩ কোটি টাকা। এই সার্ভারে টাকা লেনদেন সংক্রান্ত মেসেজ ছাড়া অন্য কোনো কাজ করার সুযোগ নেই। তবুও সেই সার্ভার মেশিনে ফেসবুক চালানো হয়েছে।

এদিকে যে দুর্বলতার কারণে বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রায় ৮০০ কোটি টাকা চুরি হয়, একই কারণে দেশের অন্যান্য বাণিজ্যিক ব্যাংকেও চুরি হয়ে থাকতে পারে বলে সন্দেহ প্রকাশ করেছেন তদন্ত সংশ্লিষ্ট একজন কর্মকর্তা।

যুগান্তরের সঙ্গে একান্ত আলাপকালে তিনি বলেন, তদন্ত করতে গিয়ে মনে হল এ ধরনের ঘটনা দেশের আরও অনেক ব্যাংকে হয়েছে। কিন্তু তারা ভয়ে মুখ খুলছে না। ক্ষতির পরিমাণ যায় হোক বদনাম আর আতংক সামাল দিতে তারা এসব তথ্য গোপন করছেন। পরে ক্ষতির টাকা অন্যভাবে পুষিয়ে বা সমন্বয় করে নেবে বলে তার ধারণা।

প্রসঙ্গত, ৪ ফেব্রুয়ারি সুইফট মেসেজিং সিস্টেমের মাধ্যমে ৩৫টি ভুয়া বার্তা পাঠিয়ে ফেডারেল রিজার্ভ ব্যাংক অব নিউইয়র্কে রক্ষিত বাংলাদেশের এক বিলিয়ন ডলার সরিয়ে ফেলার চেষ্টা হয়। এর মধ্যে পাঁচটি মেসেজে ৮ কোটি ১০ লাখ ডলার যায় ফিলিপিন্সের একটি ব্যাংকে। আর আরেক আদেশে শ্রীলঙ্কায় পাঠানো হয় ২০ লাখ ডলার।

শ্রীলঙ্কায় পাঠানো অর্থ ওই অ্যাকাউন্টে জমা হওয়া শেষ পর্যন্ত আটকানো গেলেও ফিলিপিন্সের ব্যাংকে যাওয়া অর্থ স্থানীয় মুদ্রায় বদলে জুয়ার টেবিল ঘুরে চলে যায় নাগালের বাইরে।

http://www.jugantor.com/online/national/2016/07/26/20187
 
sheikh mujib and his Bangladesh Bank looting family; that is his legacy.
 
Everyone in the society is corrupt indirectly, says Muhith
ACC opens hotline for graft complaints
Staff Correspondent | Published: 00:05, Jul 28,2017 | Updated: 00:31, Jul 28,2017
20653_159.jpg

Finance minister Abul Maal Abdul Muhith. -- UNB file photo

Finance minister Abul Maal Abdul Muhith on Thursday said that corruption had infiltrated into ‘our veins’ and so everyone in the society was indirectly corrupt.

‘Those who are appointed to provide services to the people are the very persons entangled with corruptions,’ he said while inaugurating a toll-free hotline number of the Anti-Corruption Commission at its media centre in the capital.

He said that if the general people do not indulge in corruption or if they do not receive services through corrupt means, it will decrease.

‘The optimum use of technologies will help reduce corruption… there’s a big scope to minimize corruption in different sectors, including public procurement, by using technologies,’ he said.
The minister said it might not be possible to curb corruption completely but hoped that the level of corruption would come down in eight to 10 years.

Once public servants used to live a very simple life but now government salary means ‘beautiful livelihood’, he said adding that that government employees are now changing their mindsets to keep themselves away from graft.

He said a former ACC chairman had announced crusade against corruption, but failed to bring any change.
‘Well, you must investigate but don’t be a jihadist as it destroys the quality of investigation,’ he asked the ACC investigation officers.

ACC chairman Iqbal Mahmood said corruption is a big problem for the country and that is why the ACC launched a hotline so that people can lodge their complaints dialing 106 from their phones free of cost.
‘People can directly communicate with the commission through the hotline and we can take action immediately as per their allegations,’ he added.
He said that hotline would remain open for eight hours since 9:00am on every working day and the commission would not disclose the identity of the graft victims, who would file complaints through telephone or cell phone.

Among others, ACC commissioners Nasirdddin Ahmed and AFM Aminul Islam and its secretary Abu M Mustafa Kamal were present on the occasion.

http://www.newagebd.net/article/20653/everyone-in-the-society-is-corrupt-indirectly-says-muhith
 
অবৈধ অর্থ পাচার ও বাংলাদেশের অর্থনীতি
Illegal Money Laundering and the Bangladesh Economy


CPDBangladesh

Published on Jul 8, 2017
বিভিন্ন অবৈধ উপায়ে পাচার হচ্ছে দেশের টাকা। সুইস ব্যাংকগুলোতে বাংলাদেশীদের গচ্ছিত সম্পদের পরিমাণও বৃদ্ধি পাচ্ছে। বাংলাদেশের অর্থনীতির ওপর অবৈধ অর্থ পাচারের প্রভাব নিয়ে বলেছেন সিপিডি'র গবেষণা ফেলো তৌফিকুল ইসলাম খান।
 

Back
Top Bottom