Just dont troll here. Its about time. Take preparation.
Burn some transports damage properties. Kill or bit some police. Its party time man, enjoy
Look at who really damages transports and properties in the following videos...
1.
Sheikh Selim Confesses Setting Fire on Bus Part 1 - YouTube
2.
Sheikh Selim Confesses Setting Fire on Bus Part 2 - YouTube
And then read the following interview to justify by yourself who might be guilty..
বিবিসিকে দেয়া সাক্ষাৎকারে ড. মাসুদ
সরকারি এজেন্সীর লোক দিয়ে অগ্নিসংযোগ করে আমাদেরকে বিতর্কিত করা হচ্ছে
সংগ্রাম ডেস্ক : আজকের হরতাল প্রসঙ্গে বিবিসি রেডিওকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে জামায়াতে ইসলামী ঢাকা মহানগরীর সহকারী সেক্রেটারি ড. শফিকুল ইসলাম মাসুদ বলেন, সরকার তার নিজস্ব এজেন্সীর কিছু লোক দিয়ে বাসে অগ্নিসংযোগ-ভাংচুরের মতো ঘটনা ঘটিয়ে আমাদের নেতৃবৃন্দকে হেনস্থা করছে। এবং রাজনৈতিকভাবে আমাদেরকে বিতর্কিত করতেই এ ধরনের কর্মকান্ড পরিচালনা করছে। তিনি বলেন, হরতালের মতো কর্মসূচি আমরা নিতান্ত বাধ্য হয়েই দিয়েছি। কারণ আমরা তিনটি দাবিতে প্রতিবাদ কর্মসূচি দিয়েছিলাম। প্রথমত: আমাদের শীর্ষ নেতাদের মুক্তি, ২য়ত: সরকারের নির্যাতনমূলক কর্মকান্ড এবং অবৈধ ও প্রশ্নবিদ্ধ ট্রাইব্যুনালে আমাদের নেতৃবৃন্দকে আটকে রেখে যে প্রহসনের বিচার করার চেষ্টা চলছে তা বন্ধ করা। এই কর্মসূচিতে সরকার অনুমতি না দেয়ায় সারা দেশে হরতাল কর্মসূচি দিয়েছি।
বিবিসি : শোনা যাচ্ছে যে, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে আপনাদের নেতৃবৃন্দের বিরুদ্ধে যে বিচার চলছে তার দু'একটি মামলার রায় হয়ে যেতে পারে যে কোন সময়। তা সামনে রেখেই আপনার হরতাল ডেকেছেন।
মাসুদ : এ সরকার আসার পর থেকেই তো ট্রাইব্যুনাল ছিল না। তখনও কিন্তু আমরা কর্মসূচি দিয়েছি। দ্বিতীয় হচ্ছে ট্রাইব্যুনালে তারা যা করছে, আমরা বরাবরই বলে আসছি। ট্রাইব্যুনালের মাধ্যমে তারা তথাকথিত বিচারের নামে একটা প্রহসন করছে। তারা প্রথমে বলেছে এটা যুদ্ধাপরাধের বিচার। তারপর হঠাৎ স্ট্যান্ড চেঞ্জ করে বললো যে, এটা মানবতাবিরোধী অপরাধ কর্মকান্ডের বিচার। আমরা তখন থেকেই বলে আসছি। তারা এ ডাবল স্টান্ডার্ড করে মূলত ফাঁক-ফোঁকর দিয়ে জামায়াত নেতৃবৃন্দকেই শুধুমাত্র সাজা দিতে চায়।
বিবিসি : আপনারা বলছেন, আপনাদের ওপর দমননীতি চালানো হচ্ছে। শান্তিপূর্ণ কর্মসূচি পালন করতে দেয়া হচ্ছে না। পত্র-পত্রিকায় প্রায় দেখা যাচ্ছে, এই বিচার প্রক্রিয়ার বিরুদ্ধে জামায়াত বা শিবিরের মিছিল থেকে পুলিশের ওপর আক্রমণ করা হচ্ছে। এ ব্যাপারে আপনাদের বক্তব্য কি?
মাসুদ : আমরা বাংলাদেশে একদিকে রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাসের শিকার। আবার তথ্য সন্ত্রাসেরও শিকার। ঢালাওভাবে বলবো না যে, সব মিডিয়াই আমাদের বিরুদ্ধে লিখছে। তবে কিছু মিডিয়া আছে যারা সরকারের মদদপুষ্ট হয়ে আমাদের রাজনৈতিক শান্তিপূর্ণ কর্মসূচিগুলোকে বিতর্কিত করার জন্য অতি উৎসাহী হয়ে কিছু লেখা ও ফুটেজ প্রচার করছে।
বিবিসি: টিভিতে তো ছবিও দেখা যাচ্ছে। সেগুলো কি ভুল?
মাসুদ : সেগুলো ভুল বলছি না। বরং তা জাস্টিফাই করার জন্য আপনাদেরকেও অনুরোধ করবো। আমাদের প্রত্যেকটি কর্মসূচিতে পুলিশ, র*্যাবসহ অন্যান্য আইন-শৃক্মখলা বাহিনী অতর্কিত হামলা করে। এক পর্যায়ে আমাদের লোকেরা স্থানীয় জনগণকে সাথে নিয়ে প্রতিরোধ করে। আর প্রতিরোধ করা তো গণতান্ত্রিক অধিকার। এই প্রতিরোধের ছবি হয়তো কোন মিডিয়া প্রচার করে।
বিবিসি : কিন্তু এই যে, গাড়িতে বা বাসে আগুন দেয়ার ঘটনা ঘটেছে। এই গাড়ি যাদের তারা কি আপনাদের ওপর আক্রমণ করেছিলেন?
মাসুদ : যেখানে সাধারণ একটা মানববন্ধন কর্মসূচি পর্যন্ত করতে দেয় না সেখানে আমাদের লোকেরা এই ভাংচুর, অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটাবে কী করে? এটি একদম পরিষ্কার যে, সরকার তার এজেন্সীর কিছু লোকদেরকে দিয়ে আমাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দেয়ার ক্ষেত্র প্রস্তুত করতেই ছাত্রলীগ ও যুবলীগের কিছু কর্মী অথবা এজেন্সীর কিছু লোকেরা এসব অপকান্ড করে আমাদের নেতৃবৃন্দকে হেনস্থা করারও রাজনৈতিকভাবে আমাদেরকে বিতর্কিত করার জন্য এ ধরনের কর্মকান্ডগুলো পরিচালনা করছে