kobiraaz
ELITE MEMBER
- Joined
- Oct 29, 2010
- Messages
- 9,831
- Reaction score
- 0
- Country
- Location
১৯৯২ সালের ১১ ফেব্রুয়ারী জাহানারা ইমামের নেতৃত্বে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বাস্তবায়ন ও ৭১ এর ঘাতক দালাল নির্মুল জাতীয় সমন্বয় কমিটি গঠন করেন এবং আন্দোলন শুরু করেন। এই সংগঠনের আন্দোলনে জনগন ব্যাপক সাড়া দেয়।নতুন প্রজন্ম শহীদ জননী জাহানারা ইমামের নেতৃত্ব ও কর্মসূচিতে দারুন উৎসাহ ও আস্থা নিয়ে অংশ নিতে থাকলে বিরোধী দলীয় নেত্রী শেখ হাসিনা অস্থির ও উত্তেজিত হয়ে উঠেন।তিনি কেবলই বলতে থাকেন, জাহানারা নতুন দোকান খুলেছে। নতুন ব্যবসা ধরেছে। নেত্রী হতে চায়। ব্যবসার জায়গা পায় না, মুক্তিযুদ্ধের নাম নিয়ে ব্যবসা শুরু করেছে!
নেত্রীকে যখন বললাম, সমগ্র জাতি জানে জাহানারা ইমাম শহীদ জননী। তখন নেত্রী উত্তেজিত হয়ে বলেন, “রাখ তোমার শহীদ জননী। ও কিসর শহীদ জননী? ওর ছেলে রুমি লুটপাট করতে যেয়ে নিজেদের গুলিতেই মারা গেছে। ওর স্বামী ’৭১ সালে যুদ্ধের সময় আর্মিদের সাপ্লাই করতো। ওই সময় এরা প্রচুর টাকা পয়সা কামিয়েছে। আর এখন আসছে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বাস্তবায়ন করতে? তোমাদের বলে রাখছি, তোমরা এগুলা বাইরে বলবা। আমি নির্বাচনে হেরেছি আর এই সুযোগে তলে তলে খালেদা জিয়ার সঙ্গে লাইন করে জননেত্রী হওয়ার পরিকল্পনায় আছে জাহানারা। আর তাই গোলাম আজমের বিচার, যুদ্ধ অপরাধীর বিচার, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বাস্তবায়ন ইত্যাদি নানা কথার আড়ালে নেত্রী হওয়ার খায়েশ জাগছে তার।”
“তোমরা এর থেকে সাবধান থাকবা, এবং আমাদের সকল কর্মীদের সাবধানে রাখবা। কেউ যেনো জাহানারা ইমামের খপ্পরে না পড়ে।” রেন্টু প্রশ্ন করে, নেত্রী আপনি কি ঘাদানিকের কর্মসূচিতে যাবেন না? তিনি বলেন, “সে আমি যাই বা না যাই, তোমরা কেউ যাবা না। আর আওয়ামীলীগের কোনো কর্মীকে যেতে দেবে না। বুঝ না, আমার ইচ্ছা না থাকলেও তো কত যায়গায় যেতে হয়। জাহানারার প্রোগ্রামে হয়ত কৌশলগত কারণে আমি যাব, কিন্তু তোমরা যাবা না।”
20 years later situation changed 180 degree.... ...
নেত্রীকে যখন বললাম, সমগ্র জাতি জানে জাহানারা ইমাম শহীদ জননী। তখন নেত্রী উত্তেজিত হয়ে বলেন, “রাখ তোমার শহীদ জননী। ও কিসর শহীদ জননী? ওর ছেলে রুমি লুটপাট করতে যেয়ে নিজেদের গুলিতেই মারা গেছে। ওর স্বামী ’৭১ সালে যুদ্ধের সময় আর্মিদের সাপ্লাই করতো। ওই সময় এরা প্রচুর টাকা পয়সা কামিয়েছে। আর এখন আসছে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বাস্তবায়ন করতে? তোমাদের বলে রাখছি, তোমরা এগুলা বাইরে বলবা। আমি নির্বাচনে হেরেছি আর এই সুযোগে তলে তলে খালেদা জিয়ার সঙ্গে লাইন করে জননেত্রী হওয়ার পরিকল্পনায় আছে জাহানারা। আর তাই গোলাম আজমের বিচার, যুদ্ধ অপরাধীর বিচার, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বাস্তবায়ন ইত্যাদি নানা কথার আড়ালে নেত্রী হওয়ার খায়েশ জাগছে তার।”
“তোমরা এর থেকে সাবধান থাকবা, এবং আমাদের সকল কর্মীদের সাবধানে রাখবা। কেউ যেনো জাহানারা ইমামের খপ্পরে না পড়ে।” রেন্টু প্রশ্ন করে, নেত্রী আপনি কি ঘাদানিকের কর্মসূচিতে যাবেন না? তিনি বলেন, “সে আমি যাই বা না যাই, তোমরা কেউ যাবা না। আর আওয়ামীলীগের কোনো কর্মীকে যেতে দেবে না। বুঝ না, আমার ইচ্ছা না থাকলেও তো কত যায়গায় যেতে হয়। জাহানারার প্রোগ্রামে হয়ত কৌশলগত কারণে আমি যাব, কিন্তু তোমরা যাবা না।”
20 years later situation changed 180 degree.... ...