Black_cats
ELITE MEMBER

- Joined
- Dec 31, 2010
- Messages
- 10,024
- Reaction score
- -5
Samsung is in trouble after bringing parts to assemble 100k handset in Bangladesh
The trouble started after the new budget set tax rate for locally assembled handset to 34.2% and ready made exported set at 31.1%. Already couple of thousand handset has been assembled but Samsung and Fair Group postponed assembling more handset until the issue is resolved. 600 workers are now working at the assembly plant and another 400 are in the process of hiring.
বাংলাদেশে এক লাখ হ্যান্ডসেটের যন্ত্রাংশ এনে বিপাকে স্যামসাং
প্রকাশঃ ২২ ঘন্টা আগে, ০৭:৫১ - আপডেটঃ জুন ২১, ২০১৮, ০৩:২০
inShare

টেক শহর কনটেন্ট কাউন্সিলর : সংযোজনের জন্য দেশে এক লাখ হ্যান্ডসেটের যন্ত্রাংশ এনে বিপাকে পড়েছে স্যামসাং।
নরসিংদীতে স্থাপিত কোম্পানিটির হ্যান্ডসেট সংযোজন কারখানা হতে সংযোজিত হ্যান্ডসেট চলতি বছরের জুনের আগে বাজারে আসার ঘোষণা থাকলেও শেষ পর্যন্ত থমকে গেছে সবকিছু।
এক লাখ ইউনিটের মধ্যে কোম্পানিটি কয়েক হাজার হ্যান্ডসেট সংযোজন করলেও তা আর বাজারে তো ছাড়েইনি বরং সংযোজন প্রক্রিয়াই থামিয়ে দিয়েছে।
বুধবার এক সংবাদ সম্মেলনে দেশে স্যামসাংয়ের কারখানা স্থাপনের দেশীয় অংশীদার ফেয়ার গ্রুপের চেয়ারম্যান এবং বিএমপিআইএর সভাপতি রুহুল আলম আল মাহবুব জানিয়েছেন, এক লাখ হ্যান্ডসেট সংযোজনের যন্ত্রাংশ তারা আমদানি করে ফেলেছেন। যা সংযোজনের প্রক্রিয়ায় ছিল। বাজেটে ভ্যাট আরোপের ফলে এখন সব আটকে গেছে।
‘দেশে স্যামসাংয়ের কারখানা স্থাপনে ১০০ কোটি টাকা বিনিয়োগ করা হয়েছে। ইতোমধ্যে ৬০০ কর্মী কাজ করছিলেন। আরও ৪০০ কর্মী নিয়োগ প্রায় চূড়ান্ত করা হয়েছিল। কিন্তু এখন কিছুই করা যাচ্ছে না’-বলছিলেন রুহুল আলম আল মাহবুব।
রাজধানীর একটি হোটেলে ওই সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করেছিল তথ্যপ্রযুক্তি খাতের সাত সংগঠন। অ্যামটব, বেসিস, বিসিএস, বিএমপিআইএ, আইএসপিএবি, বাক্য ও ই-ক্যাবের নেতারা সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন।
বিএমপিআই সভাপতি জানান, ২০১৭-১৮ অর্থবছরে দেশে মোবাইল ফোন উৎপাদনে এবং মোবাইল যন্ত্রাংশ আমদানিতে ব্যাপক শুল্ক ছাড়ে সরকারের আহবানে তারা কারখানা করতে উদ্যোগী হয়েছেন। ইতোমধ্যে স্যামসাং, সিম্ফনি, আইটেল, ওয়ালটন ও উই সংযোজন কারখানা স্থাপন করে ফেলেছে। যেখানে শত শত কোটি টাকা বিনিয়োগ করা হয়েছে এবং কয়েক হাজার লোকের কর্মসংস্থান হয়েছে।
‘এখন এক বছর ধরে বিনিয়োগ ও কারখানা স্থাপন শেষে যখন উৎপাদনে যাওয়ার সময় ঠিক তখনই এই ভ্যাটের খড়গ। নতুন বাজেট অনুযায়ী রেডিমেট বা তৈরি হ্যান্ডসেট আমদানিতে কর ৩১ দশমিক ১ শতাংশ আর দেশে সংযোজন করলে হবে ৩৪ দশমিক ২ শতাংশ। তাই আরোপিত এই কর প্রত্যাহার না করলে স্থাপিত কারখানাগুলো বন্ধ হয়ে যাবে এবং এখানে কেউ আর কারখানা করবে না।’
চলতি বছরের এপ্রিলে এক সংবাদ সম্মেলনে স্যামসাং জানিয়েছিল জুনেই দেশে সংযোজিত হ্যান্ডসেট বাজরে আনবে তারা। যা বাংলাদেশের গ্রাহকরা বেশ কম দামেই পাবেন।
তখন ফেয়ার গ্রুপের চিফ মার্কেটিং অফিসার মেসবাহ উদ্দিন বলেছিলেন, এই কারখানায় মূলত ফোরজি স্মার্টফোন সংযোজন করবে স্যামসাং। আন্তর্জাতিক মান ঠিক রেখে এই স্মার্টফোনগুলো গ্রাহকদের বেশ কম দামেই দেওয়া হবে।
কারখানাটির আয়তন ৫৮ হাজার স্কয়ার ফুট। স্যামসাং-ই প্রথম গ্লোবাল হ্যান্ডসেট কোম্পানি যারা বাংলাদেশে মোবাইল তৈরির কারখানা স্থাপন করেছে।
আল-আমীন দেওয়ান
The trouble started after the new budget set tax rate for locally assembled handset to 34.2% and ready made exported set at 31.1%. Already couple of thousand handset has been assembled but Samsung and Fair Group postponed assembling more handset until the issue is resolved. 600 workers are now working at the assembly plant and another 400 are in the process of hiring.
বাংলাদেশে এক লাখ হ্যান্ডসেটের যন্ত্রাংশ এনে বিপাকে স্যামসাং
প্রকাশঃ ২২ ঘন্টা আগে, ০৭:৫১ - আপডেটঃ জুন ২১, ২০১৮, ০৩:২০
inShare


টেক শহর কনটেন্ট কাউন্সিলর : সংযোজনের জন্য দেশে এক লাখ হ্যান্ডসেটের যন্ত্রাংশ এনে বিপাকে পড়েছে স্যামসাং।
নরসিংদীতে স্থাপিত কোম্পানিটির হ্যান্ডসেট সংযোজন কারখানা হতে সংযোজিত হ্যান্ডসেট চলতি বছরের জুনের আগে বাজারে আসার ঘোষণা থাকলেও শেষ পর্যন্ত থমকে গেছে সবকিছু।
এক লাখ ইউনিটের মধ্যে কোম্পানিটি কয়েক হাজার হ্যান্ডসেট সংযোজন করলেও তা আর বাজারে তো ছাড়েইনি বরং সংযোজন প্রক্রিয়াই থামিয়ে দিয়েছে।
বুধবার এক সংবাদ সম্মেলনে দেশে স্যামসাংয়ের কারখানা স্থাপনের দেশীয় অংশীদার ফেয়ার গ্রুপের চেয়ারম্যান এবং বিএমপিআইএর সভাপতি রুহুল আলম আল মাহবুব জানিয়েছেন, এক লাখ হ্যান্ডসেট সংযোজনের যন্ত্রাংশ তারা আমদানি করে ফেলেছেন। যা সংযোজনের প্রক্রিয়ায় ছিল। বাজেটে ভ্যাট আরোপের ফলে এখন সব আটকে গেছে।
‘দেশে স্যামসাংয়ের কারখানা স্থাপনে ১০০ কোটি টাকা বিনিয়োগ করা হয়েছে। ইতোমধ্যে ৬০০ কর্মী কাজ করছিলেন। আরও ৪০০ কর্মী নিয়োগ প্রায় চূড়ান্ত করা হয়েছিল। কিন্তু এখন কিছুই করা যাচ্ছে না’-বলছিলেন রুহুল আলম আল মাহবুব।
রাজধানীর একটি হোটেলে ওই সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করেছিল তথ্যপ্রযুক্তি খাতের সাত সংগঠন। অ্যামটব, বেসিস, বিসিএস, বিএমপিআইএ, আইএসপিএবি, বাক্য ও ই-ক্যাবের নেতারা সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন।

বিএমপিআই সভাপতি জানান, ২০১৭-১৮ অর্থবছরে দেশে মোবাইল ফোন উৎপাদনে এবং মোবাইল যন্ত্রাংশ আমদানিতে ব্যাপক শুল্ক ছাড়ে সরকারের আহবানে তারা কারখানা করতে উদ্যোগী হয়েছেন। ইতোমধ্যে স্যামসাং, সিম্ফনি, আইটেল, ওয়ালটন ও উই সংযোজন কারখানা স্থাপন করে ফেলেছে। যেখানে শত শত কোটি টাকা বিনিয়োগ করা হয়েছে এবং কয়েক হাজার লোকের কর্মসংস্থান হয়েছে।
‘এখন এক বছর ধরে বিনিয়োগ ও কারখানা স্থাপন শেষে যখন উৎপাদনে যাওয়ার সময় ঠিক তখনই এই ভ্যাটের খড়গ। নতুন বাজেট অনুযায়ী রেডিমেট বা তৈরি হ্যান্ডসেট আমদানিতে কর ৩১ দশমিক ১ শতাংশ আর দেশে সংযোজন করলে হবে ৩৪ দশমিক ২ শতাংশ। তাই আরোপিত এই কর প্রত্যাহার না করলে স্থাপিত কারখানাগুলো বন্ধ হয়ে যাবে এবং এখানে কেউ আর কারখানা করবে না।’
চলতি বছরের এপ্রিলে এক সংবাদ সম্মেলনে স্যামসাং জানিয়েছিল জুনেই দেশে সংযোজিত হ্যান্ডসেট বাজরে আনবে তারা। যা বাংলাদেশের গ্রাহকরা বেশ কম দামেই পাবেন।
তখন ফেয়ার গ্রুপের চিফ মার্কেটিং অফিসার মেসবাহ উদ্দিন বলেছিলেন, এই কারখানায় মূলত ফোরজি স্মার্টফোন সংযোজন করবে স্যামসাং। আন্তর্জাতিক মান ঠিক রেখে এই স্মার্টফোনগুলো গ্রাহকদের বেশ কম দামেই দেওয়া হবে।
কারখানাটির আয়তন ৫৮ হাজার স্কয়ার ফুট। স্যামসাং-ই প্রথম গ্লোবাল হ্যান্ডসেট কোম্পানি যারা বাংলাদেশে মোবাইল তৈরির কারখানা স্থাপন করেছে।
আল-আমীন দেওয়ান