Follow along with the video below to see how to install our site as a web app on your home screen.
Note: This feature may not be available in some browsers.
Woman recovered from Pakistani Army bunker at Mymensingh. 12th December (1971).
Body of a suspected Pakistani collaborator killed during the War of Liberation by Muktis.
Jhikargacha, Bangladesh, December (1971)
photographer- David Burnett
Body of a suspected Pakistani collaborator killed during the War of Liberation by Muktis.
Jhikargacha, Bangladesh, December (1971)
photographer- David Burnett[/B]
অধ্যাপক গোলাম আযম টিভি চ্যানেলে এক সাক্ষাতকারে বলেন,
" আপনারাতো প্রশ্ন করবেন, আমি একটি প্রশ্নের জবাব পাচ্ছি না। সেটা হচ্ছে, একাত্তরের পরে ৩০ বছর পর্যন্ত কেউ কোনদিন আমাদেরকে যুদ্ধাপরাধী বলে নাই। যুদ্ধাপরাধীরা তো ছিলই। শেখ মুজিব সাহেব এই ইস্যুর মীমাংসা করে দিয়ে গেছেন। পাকিস্তান সেনাবাহিনীর ১৯৫ জন সেনা কর্মকর্তাকে তিনি যুদ্ধাপরাধী সাব্যস্ত করেছেন, তালিকাভুক্ত করেছেন। ঐ তালিকায় কোন সিভিলিয়ানের নাম ছিল না। এবং তাদেরকে বিচার করার জন্য একটা আইনও করেছিলেন। সে আইনটা দিয়ে এখন আমাদেরকে বিচার করার চেষ্টা চলছে। তালিকা করলেন। বিচার করার জন্য আইন করলেন। কিন্তু ভুট্টোর সঙ্গে বৈঠক করে ওদেরকে মাফ করে বিদায় করে দিলেন। মাফ করে দিলেন। এরপরে যাদেরকে তিনি তাদের সহযোগী মনে করেছেন, তাদেরকে নাম দিয়েছেন কলাবরেঠর। সহযোগী। তাদের জন্য আইন করলেন। সে আইনে লাখ খানেক লোককে গ্রেফতার করলেন। কিছু লোককে বিচার করলেন। তারপর দেখে যে, কোন সাক্ষী প্রমাণ পাওয়া যায় না। তখন জেনারেল এ্যামনেস্টি সাধারণ ক্ষমা ঘোষণা হয়ে গেল, মাফ করে দিলেন। উনিতে এটা মীমাংসা করে দিয়ে গেলেন। যুদ্ধাপরাধী ইস্যুটার মীমাংসা করে দিয়ে গেলেন। এখন ৩০ বছর পর এখন ৪০ বছর হয়ে গেল। ৪০ বছর পর এই ইস্যুটাকে খাড়া করা হলো কেন?
১৯৯৩-৯৪, কেয়ারটেকার সরকারেরও আগে এরশাদের স্বৈরশাসনের বিরুদ্ধে আমরা একসঙ্গে আন্দোলন করলাম। বিএনপি, আওয়ামী লীগ জাময়াত এক সঙ্গে আমরা আন্দোলন করলাম। আমাদের সাথে বৈঠকও করল। লিয়াজোঁ কমিটির বৈঠকও হলো, তখনও তো আমরা যুদ্ধাপরাধী ছিলাম না। এরপরে বিএনপি যখন ৯১ সালে ক্ষমতায় আসলো, কেয়ারটেকার সিস্টেমে নির্বাচন হওয়ার কারণেই বিএনপি ক্ষমতায় আসলো। এরশাদের সময় যদি এরশাদের আন্ডারে ইলেকশন হতো তো এরশাদই ক্ষমতায় আসতো। তো এই সিস্টেমটাকে, কেয়ারটেকার সিস্টেমটাকে শাসনতন্ত্রে অন্তরভুক্ত করার জন্য আমরা দাবি জানালাম। বিএনপি সরকার এটা করতে রাজী হলো না। বিএনপি গভর্নমেন্ট কিন্তু আমাদের সমর্থনেই গভর্নমেন্ট ফরমড করতে পেরেছে। তাদের পুরা মেজরিটি ছিল না। এ্যাবসুলেট মেজরিটি ছিল না। তারা কিছুতেই এটা কনস্টিটিউশনের অন্তর্ভুক্ত করতে রাজী হলো না। তখন মাগুরা জেলার মোহাম্মদপুরের আওয়ামী লীগের একটা আসন উপনির্বাচনে বিএনপি দখল করলো। আওয়ামী লীগকে পাস করতে দিলো না। তখন আওয়ামী লীগ তাদের বিরুদ্ধে ক্ষিপ্ত হয়ে এসেম্বলী বয়কট করলো। আর কেয়ারটেকার সরকারের দাবিতে আন্দোলন শুরু করলো। আর এই ইস্যুটাতো আমাদের। আমরাই তো কেয়ারটেকার সিস্টেমটা সাজেস্ট করেছি। তা আমরা তো এ ইস্যু নিয়ে চুপ করে থাকতে পারি না। আমরা আওয়ামী লীগের সঙ্গে মিলে এই আন্দোলনে শরীক হলাম। ইস্যুটা আমাদের সেই জন্য আমাদের চুপ করে থাকাটা স্বাভাবিক ছিল না। তখনও আমাদেরকে যুদ্ধাপরাধী বলা হয়নি। এই প্রশ্নের জবাব আমি তালাশ করে এক জায়গায় পেয়েছি। আপনারা একথা তাদের জিজ্ঞেস করেছেন কিনা জানি না। আপনাদের জিজ্ঞেস করা উচিত তাদেরকে। যে তারা ২০০১ সালের নির্বাচনের আগে কখনও যুদ্ধাপরাধী বলেনি কেন? পরে এরা যুদ্ধাপরাধী বলা শুরু করলেন কেন? সেক্টর কমান্ডাররা এর আগে কোনদিন এই অভিযোগ করেন নাই।
আমি তালাশ করে পেলাম এ প্রশ্নের জবাব যে, ২০০১ সালে যে নির্বাচন হলো, জাতীয় সংসদ নির্বাচন, ঐ নির্বাচনে বিএনপি-জামায়াত এক জোট হয়ে নির্বাচন করেছে। বিএনপি-জামায়াত-জাতীয় পার্টি ও ইসলামী ঐক্যজোট। সেই ইলেকশনে জামায়াতে ইসলামী আর ইসলামী ঐক্য মিলে ৫০টা আসনও প্রতিযোগিতা করে নাই। ৫০-এর কমই ছিল। ৩শ আসনের মধ্যে আড়াইশ আসনেই এই দুই ইসলামী পার্টির পক্ষ থেকে কোন ইলেকশন করা হয়নি। সেখানে আওয়ামী লীগ আর বিএনপি। ঐ সব আসনে যে ইসলামী ভোটগুলো ছিল। আমাদের সমর্থক ছিল যারা, তাদের ভোটগুলো সব বিএনপি পেয়েছে। দেখা গেল যে, ভোট আওয়ামী লীগ-বিএনপি সমান সমান। ফোরটি পার্সেন্ট, ফোরটি পার্সেন্ট। বিএনপি সামান্য কিছু বেশি ভোট পেয়েছে ফোরটি পার্সেন্টের। কিন্তু ওয়ান পার্সেন্ট বেশিও পায়নি। অথচ আসন সংখ্যার দিক আওয়ামী লীগ পেল ৫৮টি এবং বিএনপি ১শ' ৯৭টি। সমান সমান ভোট পাওয়া সত্ত্বেও এত বড় পার্থক্য কেন হল। এ পার্থক্য হয়েছে বিএনপি ইসলামী ভোটগুলো একতরফা পেয়েছে। এরপরে দেখা গেল বিএনপি জামায়াত এক হয়ে গেলে আওয়ামী লীগ ফেল করে। যেমন চট্টগ্রাম মেয়র নির্বাচন হল, জামায়াতের প্রার্থী ছিল। বেগম জিয়া রিকোয়েস্ট করার কারণে জামায়াতে ইসলামী উইথড্র করলো, আর এক লক্ষ দশ হাজার ভোট বেশি পেয়ে বিএনপি কেন্ডিডেট পাস করলো।
আপনারা সাংবাদিক, সাংবাদিক ময়দানেও বিএনপি জামায়াত এক হলে তারা মেজরিটি হয়ে যায়। সাংবাদিক সমিতিও তো বিভক্ত হয়ে গেছে এই কারণে। সুপ্রিম কোর্ট বার এসোসিয়েশনে গত দুইটা ইলেকশনে জামায়াত-বিএনপি এক হয়ে গেল আর আওয়ামী লীগ ফেল করলো। এরকমভাবে বার এসোসিয়েশনগুলোতে, ইউনিভার্সিটি শিক্ষক সমিতি নির্বাচনে এ ঘটনা ঘটলো। আওয়ামী লীগ দেখলো যে, বিএনপি এবং জামায়াত এক হলেই আওয়ামী লীগ পাস করতে পারে না। সেজন্য জামায়াতকে রাজনীতি থেকে উৎক্ষাত করতে হবে। যাতে জামায়াত বিএনপির সঙ্গে যোগ দিয়ে তাদের বিরুদ্ধে দাঁড়াতে না পারে। এটাই একমাত্র কারণ যে, জামায়াতে ইসলামীকে নেতৃত্বহীন করতে হবে। রাজনীতির ময়দানে তারা যাতে ভূমিকা রাখতে না পারে। সে ব্যবস্থা করতে হবে। এই কারণেই যুদ্ধাপরাধী গালিটা ২০০১ সালের নির্বাচনের পর থেকে চালু হয়েছে এবং পাকিস্তানী আসল যুদ্ধাপরাধী যারা তাদেরকে বিচারের জন্য যে আইন করা হয়েছিল সে আইনটি আমাদের বিরুদ্ধে বিচারে প্রয়োগ করতে শুরু করেছে।" Extract from Golam Azam's TV interview.
@ In this manner, the supporters of Awami Leaque killed atleast 19,000 thousand political leaders of Muslim Leaque, Jammat-e- Islami, Nizam-i-Islami, Pakistan Democratic Party(Nurul Amin), Convention Muslim Leaque, Council Muslim Leaque, Qayyumi Muslim Leaque. It includes Razakars, Al Sams, Al Badre, muslim intellectuals, Pir, Fakir, Ulema mashak. Infact they wanted to completely eliminate the true muslim people and wanted to make a true secular state. This figure does not include the other killing of left oriented political leaders like Seraj Sikdar and members of JSD.
Your Pakistani troops and their local colaborators acted to eliminate all those who spoke Bangla, Muslims or Hindus. Why? Because Bangalis were a nuisance, they wanted a fair share of the country's wealth. In the end this reactionery collaborator Razakaar group lost the war. What is wrong if they were executed for making heineous crimes against humanity? Why are you talking here to support all those razaakars who supploied girls to their Punjabi masters. Stop it!
Helicopter service launched Dhaka-Khulna-Barisal-Faridpur by Sikorsky S-61N(1963)
once There was a helicopter service in this country !!!!!!!!!! thats very new too me !!!