What's new

News from Bangladesh-Updates and Discussion

what the fk was that ? ! ! :omghaha: does he know what he is talking about ? :rofl:

Man this is not funny, they have thousands of super blind followers who kiss his feet, can do anything to save him. Also most of them are AL supporter.

Also could you please decrease using the amount of smiles in threads (except member club) that makes a discussion light. It's against the rules here as per webmaster.
 
.
Man this is not funny, they have thousands of super blind followers who kiss his feet, can do anything to save him. Also most of them are AL supporter.

Also could you please decrease using the amount of smiles in threads (except member club) that makes a discussion light. It's against the rules here as per webmaster.

i do not know they are AL supporter or not but these guys makes me laugh out loud as well as extremely angry.

Btw i do not think using smiley is against forum rules, if would, then webmaster would not keep this smiley option in the forum.
@Ojana he is one of dajjals
 
Last edited by a moderator:
.
i do not know they are AL supporter or not but these guys makes me laugh out loud as well as extremely angry.

Btw i do not think using smiley is against forum rules, if would, then webmaster would not keep this smiley option in the forum.

actually, too much using of those in serious discussion is problem, and leads to loose talking, I talked about that with Webmaster few days ago. He agreed with me and told me to report him.
 
.
The VC of the prominent university- JU, Anwar Hussain, true to his secular awami ideology snatched the phone of a young newspaper hawker just because he was listening to a religious sermon (waz maphil) on his phone. Later he labelled him Shibir (an islamic student wing) and threatened to hand him over to the police. He is yet to return the phone to the hawker. Secular awami loons don't even seem to have enough money to buy phones. Such a guy is the VC of a public uni under awami rule. :rolleyes:

জাবি প্রতিনিধি: ওয়াজ শোনার কারণে পত্রিকার হকারের মোবাইল কেড়ে নেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি ড. মো. আনোয়ার হোসেন। পরে ওই হকারকে শিবির আখ্যায়িত করে পুলিশে ধরিয়ে দিতে চেয়েছিলেন তিনি। অভিযোগ পাওয়া গেছে, গত ৩০শে জুন সকাল সাড়ে ৬টার দিকে তোফাজ্জল নামের পত্রিকার এক কিশোর হকার পত্রিকা বিলি করতে বের হয়। সে তার মোবাইল ফোনে ওয়াজের অডিও রেকর্ড শুনতে শুনতে পত্রিকা দিতে ভিসির বাসভবনে যান। ওই সময় তিনি হকারকে ধমক দিয়ে তার মোবাইল ফোনটি কেড়ে নেন। বলেন, এই ছেলে তুমি কোন ক্লাসে পড়। হকার জানায় সে ক্লাস সেভেনে পড়ে। তখন ভিসি হকারকে বলেন, ‘এই ছেলে, তাহলে তো তুমি তো শিবির কর। আমি তোমাকে পুলিশে দেব।’ তখন হকার ভয়ে দৌড়ে পালিয়ে আসে। ওই হকার জানান, ভিসি এখন পর্যন্ত তার ফোনটি ফিরিয়ে দেননি। উল্লেখ্য, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে দীর্ঘদিন যাবৎ ছাত্রশিবিরের কার্যক্রম নিষিদ্ধ রয়েছে। তবে বর্তমান ভিসি নিয়োগ পাওয়ার পর থেকে বিভিন্ন ছাত্র, ছাত্র সংগঠন ও শিক্ষকদের শিবির বলে অভিহিত করে আসছে। গত ১৮ই মার্চ মওলানা ভাসানী হলে ভিসি এক ছাত্রলীগকর্মীকে শিবির বলে মন্তব্য করলে তার এক বন্ধু এর প্রতিবাদ করেন। তখন ভিসি ওই শিক্ষার্থীকে বলেন, এই ছেলে, তুমি কে? তখন ওই ছেলে বলে, স্যার আমি মিথুন সরকার। তখন তিনি বলেন, তুমিও তো শিবির। শিক্ষার্থী বলেন, স্যার আমি তো হিন্দু। ভিসি বলেন, হিন্দু তো কি হয়েছে? তুমি তো শিবিরের হিন্দু শাখার সদস্য। :cheesy: :cuckoo: তাছাড়াও গত মাসে তিনি ‘শিবির পন্থি’ নয় জন আওয়ামী পন্থি শিক্ষকের তালিকা প্রধানমন্ত্রীর দপ্তরে পাঠিয়েছিলেন। এদিকে শিক্ষক সমিতির অবরোধের কারণে গতকালও বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবন অবরুদ্ধ ছিল। এ নিয়ে টানা পনের দিন প্রশাসনিক ভবন বন্ধ রয়েছে।


Daily Manab Zamin | ???? ????? ?????

This loon suffers from shibir phobia it seems. He even labelled a hindu student as shibir. :omghaha:
 
.
একে একে নিভিছে দেউটি

31 May, 2013

বিগত এক দশকে ঢাকা মহানগরীতে সিটি করপোরেশনের সীমানা বেড়েছে। নগরীতে বেড়েছে জনসংখ্যা। শিক্ষিত জনগোষ্ঠীও। এ সময় স্কুল-কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়ের সংখ্যা বাড়লেও সিটি করপোরেশনের পাঠাগার একটিও বাড়েনি। বরং এক দশকের ব্যবধানে পাঠাগারের সংখ্যা ২৩টি থেকে ৫টিতে নেমে এসেছে। প্রচুর পাঠক থাকলেও প্রয়োজনীয় লোকবল, বাজেট ও সুস্থ পরিবেশের অভাবে বন্ধ হয়ে গেছে ১৭টি পাঠাগার। ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনে বর্তমানে কোনো পাঠাগার নেই।

নাগরিক সেবার মান বাড়ানোর উদ্দেশে ঢাকা সিটি করপোরেশন দুই ভাগ করা হলেও তদারকির অভাবে পাঠাগার ব্যবস্থার কোনো উন্নয়ন ঘটেনি। বিভক্তির পরই বন্ধ হয়ে গেছে প্রায় একডজন পাঠাগার। সরেজমিনে ঘুরে দেখা গেছে, চালু পাঠাগারগুলো প্রাণহীন হয়ে পড়েছে। সুস্থ পরিবেশ নেই। ময়লা-আবর্জনা, দুর্গন্ধে এসব পাঠাগারে বসাই যায় না। নেই পর্যাপ্ত বই, রাখা হয় না দৈনিক পত্রিকা। কোনোটি আবার খোলারই লোক নেই। ক্লিনাররা পালন করছেন লাইব্রেরিয়ানের দায়িত্ব। মাঠপর্যায়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের অভিযোগ, পাঠাগারের দুরবস্থার কথা ঊধর্্বতনদের জানানো হলেও এই ব্যাপারে কর্তৃপক্ষের কোনো সুদৃষ্টি পাওয়া যায় না। ঊধর্্বতনদের অবহেলার কারণেই মূলত রাজধানীর পাঠাগারের সংখ্যা দিন দিন কমে যাচ্ছে। রাজধানীর পাঠাগার প্রসঙ্গে বিশ্ব সাহিত্য কেন্দ্রের সভাপতি অধ্যাপক আব্দুল্লাহ আবু সায়ীদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ঢাকা শহরে প্রচুর পাঠক রয়েছে। কিন্তু ডিসিসির ব্যর্থতার কারণে তাদের পাঠাগার পাঠক টানতে পারছে না। তিনি বলেন, আমাদের কাছে সংবাদ আসে এসব পাঠাগারগুলো এখন সন্ত্রাসীদের নিরাপদ আশ্রয় কেন্দ্রে পরিণত হয়েছে। এ ব্যাপারে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) প্রধান সমাজকল্যাণ ও সাংস্কৃতিক কর্মকর্তা খোন্দকার মিল্লাতুল ইসলাম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, নানা সীমাবদ্ধতার কারণে পাঠাগারগুলো টিকিয়ে রাখা সম্ভব হচ্ছে না। পাঠাগারের সংখ্যা অনেক কম ছিল, ২০০২ সালের শুরুতে ওয়ার্ড কাউন্সিলরদের অনেকে নিজস্ব উদ্যোগে পাঠাগার চালু করেছিলেন। ডিসিসি বিভক্ত হওয়ার পর এর সবগুলোই বন্ধ হয়ে গেছে। আমরা চেষ্টা করছি নতুন করে এগুলো চালু করার। চালু পাঠাগারগুলোর প্রাণ ফিরিয়ে আনার চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে। ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) প্রধান সমাজ কল্যাণ ও সাংস্কৃতিক কর্মকর্তা মো. আবদুল বারী জানান, কাউন্সিলরদের তত্ত্বাবধানে কয়েকটি পাঠাগার চালু করা হয়েছিল। সিটি করপোরেশন বিভক্তির পর এসব বন্ধ হয়ে গেছে।

তালিকার পাঠাগার বাস্তবে নেই : ঢাকা সিটি করপোরেশনের (ডিসিসি) তালিকায় সাবেক ৩৬ নম্বর ওয়ার্ডে পল্টন কমিউনিটি সেন্টারে একটি পাঠাগারের কথা উল্লেখ থাকলেও বর্তমানে সেখানে পাঠাগারের কোনো অস্তিত্ব নেই। সাবেক ৮৪ নম্বর ওয়ার্ডে কমিশনার পাবলিক লাইব্রেরি নামে একটি পাঠাগারের কথা উল্লেখ থাকলেও বাস্তবে এই পাঠাগারটিরও কোনো অস্তিত্ব খুঁজে পাওয়া যায়নি। খোঁজ নিয়ে দেখা গেছে, সাবেক ৬৭, ৬৮, ৬৯, ৭০, ৭৪, ৫৯, ৬০, ৬৪, ৬৫, ৫৪, ৪২, ৪৪, ৪, ৭ ও ৮ নম্বর ওয়ার্ডে কাউন্সিলরদের উদ্যোগে ২০০২ সালে একটি করে পাঠাগার গড়ে তোলো হয়েছিল। ডিসিসির পরিচালনার ব্যর্থতায় এই পাঠাগারগুলো বন্ধ হয়ে গেছে বলে নগরবাসীর অভিযোগ।

চালু পাঠাগারগুলো প্রাণহীন : সাবেক ৭৮ নম্বর ওয়ার্ডের রোকনপুর পাবলিক লাইব্রেরিটি এখনো চালু রয়েছে। তবে বই ও আনুষঙ্গিক জিনিসপত্রের অভাবে ব্যবহারের উপযোগিতা হারিয়েছে এই পাঠাগারটি। সংশ্লিষ্ট পাঠাগারের দায়িত্বপ্রাপ্ত বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, পাঠাগারের সমস্যা ও প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র চেয়ে একাধিকবার আবেদন জানালেও তা পাওয়া যায়নি। এখন ওই পাঠাগারে কেউ আসে না বলে এলাকাবাসীর সূত্রে জানা গেছে। পুরান ঢাকার নর্থব্রুক হল পাবলিব লাইব্রেরিটি সংগ্রাম করে টিকে আছে। ওই এলাকার অনেকে অভিযোগ করেছেন, সিটি করপোরেশনের দায়িত্ব থাকলেও তারা এই ব্যাপারে একেবারে উদাসীন। হাজারীবাগের হাজী খলিল সরদার কমিউনিটি সেন্টারটি সংকীর্ণ পরিসরে টিকে আছে। একটি রুম পাঠাগারের জন্য বরাদ্দ থাকলেও এসব পাঠাগারে নেই পর্যাপ্ত বই। ওই এলাকাবাসীর অভিযোগ বেশির ভাগ সময়ই পাঠাগারটি বন্ধ থাকে। মগবাজার নয়াটোলার ওয়াহাব মেমোরিয়াল পাবলিক লাইব্রেরিটি সচল থাকলেও নেই পর্যাপ্ত বই। অতিপুরাতন কিছু বইপত্র আছে পাঠাগারে। বর্তমান সময়ের লেখকদের লেখা বই, ম্যাগাজিন, পত্রিকা না থাকায় পাঠকরা আসে না এই পাঠাগারে। পাঠক না আসায় সবসময় খোলাও হয় না। ৭৭ নম্বর ওয়ার্ডের আবদুর রহিম মেমোরিয়াল পাবলিক লাইব্রেরিটি কালের সাক্ষী হয়ে দাঁড়িয়ে আছে। এই পাঠাগারে পুরাতন ও নতুন অনেক বই রয়েছে। কিন্তু মানসম্পন্ন পরিবেশ না থাকায় এই পাঠাগারটি বেশির ভাগ সময়ই পাঠকশূন্য থাকে।



Related link(s).
 
.
Is shibir banned these days? how can they hand him over to police for supporting shibir? by this logic, anyone who supports chapati league should be instantly shot when comparing the atrocities done by them
 
.
Vondobagi Dewanbagi

Should not he be arrested? The govt must intervene and eradicate them and their types......./

May be affected by Megalomania or Narcissism psycho pathological disorder.
In these diseases people think himself super powerful. And in the last stages he pretends himself
god. So I dont think he should be arrested. Rather he should be put in a mental asylum.
Also you said all his supporters are AL followers. Really thats a highest level of stupidity.
 
.
Bangladesh

Bangladesh’s health sector growth 'striking'
Nurul Islam Hasib, bdnews24.com
Published:July 20 2013 06:02 BDT Updated:July 20 2013 07:26 BDT

Health systems are complex and no simple recipe exists for success.

The pace of growth of Bangladesh’s health sector is most ‘striking’ among South Asian countries despite spending less on this sector than several neighbouring countries, says a British medical journal The Lancet.

In its recent issue, the influential journal says Bangladesh made ‘enormous’ health advances despite a difficult start after 1971 War of Independence.

The country “now has the longest life expectancy, the lowest total fertility rate, and the lowest infant and under-5 mortality rates in south Asia”, the journal pointed out.

In an article ‘Health transcends poverty in Bangladesh’, researchers identified several factors that put the country on track to achieve the health-related Millennium Development Goals.

Researchers were particularly impressed with Bangladesh’s achievement as they pointed out “health systems are complex and no simple recipe exists for success”.

It attributed the success in cutting mortalities as well as the rate of childbirths to the high-level political commitment to health since independence, the ability to innovate and adapt to resource limitations, transport infrastructure, female empowerment and education.

The journal says Bangladesh’s under-5 mortality has fallen to 65 per 1000 live births in 2006 from 202 in 1979.

The expansion of health-care coverage ensured more than 75 percent children younger than 1 year are ‘fully immunised’, and the total fertility rate declined close to the replacement level.

The Lancet researchers made comparative case studies between 2009 and 2011 in Bangladesh, Ethiopia, Kyrgyzstan, Thailand, and the Indian state of Tamil Nadu with their neighbours and looked at how and why each region accomplished changes in the health sector with low costs.

The effort has been made after 25 years of the Rockefeller Foundation published “Good health at low cost” in 1985 to discuss why some countries or regions achieve better health and social outcomes than others at a similar level of income and to show the role of political will and socially progressive policies.

For Bangladesh, it says the high-level of political commitment in health has endured despite major political changes, including transition from military to civilian rule.

“... and has been facilitated by institutional continuity of civil servants and by partnerships between government and the non-governmental sector—an extender of government exemplified by the Bangladesh rural advancement committee”.

In specific they identified four health policies in Bangladesh for the ‘striking’ success.

First, they noted prioritising family planning in the population policy. “A separate directorate was created within the ministry of health and family welfare that secured sustained investment and developed innovative community-based interventions”.

Second, the first drug policy in 1982, that Lancet says, established a list of mainly generic essential drugs, and the Gonoshasthaya Kendra NGO “provided a model for small-scale integrated primary care”.

After the drug policy, the government established an essential drugs company in 1983 to produce and distribute drugs within the public sector.

This investment eventually led the booming of private pharmaceutical industry, Lancet says, by the 1990s, more than 80 percent of essential medicines were produced locally resulting in price stability that “ensured essential medicines are affordable”.

The journal also noted the government’s effort to coordinate donors’ projects by introducing sector-wide approach in 1998.

The third policy it noted was the human resources particularly the creation of health assistants and family-welfare assistants.

“Early recruits were male fieldworkers who were engaged in vertical programmes against smallpox and malaria in the 1960s and early 1970s; later they were joined by female health assistants.

“They work mainly in rural areas, delivering immunisation, health education, and distribution of essential medicines and contraceptives. Family welfare assistants were introduced in 1976.

“These workers are married woman who visit other married women of reproductive age in their homes to offer advice on contraception and provide free family-planning supplies.

“They are supported by a rapidly expanding network of primary health centres and a strengthened supply system”.

The Lancet says Bangladesh also pursued ‘progressive’ policies outside the health sector, including education and female empowerment.

Strengthening of the transport infrastructure and widening of access to electronic media facilitated access to health facilities and information.

Bangladesh's disaster preparedness, based on inter-sectoral planning, has also improved health system resilience.

Finally, it noted that Bangladesh has prioritised research and development.

“Innovations range from medical interventions—such as widespread implementation of oral rehydration solution, zinc to treat diarrhoea, and integrated management of childhood illness—to organisational responses, such as novel models of service delivery”.
 
. .
Vondobagi Dewanbagi

Should not he be arrested? The govt must intervene and eradicate them and their types......./


Why he should be arrested? It is our perception that he is lying, but can anyone prove that he is lying? If he lies, then there has been many others who kept on lying to the public similarly about the Creator. So, this guy is only one of the criminals.
 
.
Why he should be arrested? It is our perception that he is lying, but can anyone prove that he is lying? If he lies, then there has been many others who kept on lying to the public similarly about the Creator. So, this guy is only one of the criminals.

Okay forget about arrested him, which is not practical in BD's context.

Yes if he is taken into remand and given Danda, he will admit he is laying, but that is not possible, as he has thousands of Bhondo Murids who will create anarchy and vandalized everything.

I agree with you that it can not be proved that he is lying, but what they say are completely against the right Akidaa/faith of Tawdeed. And he is misleading ignorant Muslims, I am sure, if he was in an Islamic state, he were arrested.

Examples of his wrong Akidaa:

1. He believes he does not need to offer Namaj after he has reached a certain level of faith.
{But no one is exempted from offering Namaj, not even the last prophet}

2. Some of them believes in reincarnation as Hindus do.
{But Muslims has no matter of reincarnation, we do not bear any suffering/reward for our past life's deeds in this present life}

3. Some of them believe that religion can be performed in any way, all the Hindus and Muslims and others are worshiping the same God.
{Shirk/and wrong Akidaa}

4. He believes that his soul can marge/Fannah with Allah's soul.
[it's Shirk/wrong Akidaa]

5. They says Allah is in everywhere
[wrong Akidaa]

6. Dislike the Shariya followers
[wrong Akidaa]

7. They say having Pir is Faraz, but can not prove that with the Quran and Haadit.
{No middle man is needed between a person and God}

8. They claim every line in Quran has both explicit and implicit meanings (Jahiri and Batini), so you need a Pir to learn about the hidden meanings of Quran.
{Quran is clear, and wrote to give clear meaning for all people in general, there is no hidden meaning of Quran}


In case if you do not have clear idea of Tahweed and Akidda, have a read on it from first to the last: http://www.kalamullah.com/Books/Fundamentals Of Tawheed.pdf
 
.
970300_329261593875886_713137596_n.jpg


KZ Umrah Hajj 2013.
Question is why she needs every year Falu with her. Its well established theory that she married to Falu.
And become Khaleda Falu. There are many rumours. But Khaleda never openly agreed this.
Though there are criticism on this. Khaleda every year needs Falu for Hajj. Is that because Saudi
govt has database on this that Falu is her husband. And no woman can do hajj without her husband or sons.

????? ????? ?????? ?????

সমকাল :: পবিত্র ওমরাহ পালন করলেন খালেদা জিয়&#2

?????? ????? ???? ????? ?????? ????

@eastwatch @asad71
 
Last edited by a moderator:
.
970300_329261593875886_713137596_n.jpg


KZ Umrah Hajj 2013.
Question is why she needs every year Falu with her. Its well established theory that she married to Falu.
And become Khaleda Falu. There are many rumours. But Khaleda never openly agreed this.
Though there are criticism on this. Khaleda every year needs Falu for Hajj. Is that because Saudi
govt has database on this that Falu is her husband. And no woman can do hajj without her husband or sons.

????? ????? ?????? ?????

সমকাল :: পবিত্র ওমরাহ পালন করলেন খালেদা জিয়

?????? ????? ???? ????? ?????? ????
@eastwatch @asad71


@eastwatch @asad71

Such rumors have been around for years - but nothing beyond that. Falu is a married man. The fact is Khaleda feels comfortable with Falu around.He has been a loyal staff for long and understands her well.
 
Last edited by a moderator:
. .
Created on August 12, 2013 at 02:12
Bangladesh fails to seize job scopes in Japan
Rabiul Islam Labour

Only 41 workers migrated in 8 years


Bangladesh fails to seize job scopes in Japan | Dhaka Tribune

Successive governments have failed to grasp the opportunity to send technical interns to Japan even after an agreement was signed between the two countries.

Bangladesh and Japan signed the agreement in 2005. Over the past eight years only 41 migrant workers have been sent to Japan.

As per the agreement, technical interns from Bangladesh would be sent under the arrangement of the Japan International Training Cooperation Organisation (Jitco).

The Jitco contributes to human resource development in the developing countries by providing support to technical interns with training after their entry into Japan.

Under the agreement Bangladeshi workers can work in Japan for three years during which they can each earn at least 3 to 6 times more than what a Bangladeshi worker gets in the Middle Eastern countries and return home with world-class training and experience.

According to the officials of the Bureau of Manpower, Employment and Training (BMET), only 41 workers have so far gone to Japan since the agreement with Japan.

A high official of the expatriates’ welfare and overseas employment ministry said at the beginning only BMET was entitled to send workers but the government organisation could send only 12 workers.

Following the failure of BMET, Bangladesh Overseas Employment and Services Limited (BOESL) and 20 private recruiting agencies were given licenses at the end of 2010, said BMET officials adding that two agencies have withdrawn their licenses. The private recruiting agencies have sent only 29 migrant workers to Japan, BMET officials said.

The BMET has a selection committee headed by its additional director general (training).

The other members of the committee are representatives from the Expatriates’ Welfare and Overseas Employment Ministry, Japan-Bangladesh Chamber of Commerce and Industry, Federation of Bangladesh Chambers of Commerce and Industry, recruiting agencies concerned, Japan Accepting Organisation, an assistant director and a director of the BMET.

The officials also said there is huge demand for Bangladeshi workers in small industries in Japan. But the potential market could not be tapped due to language barrier, the officials said.

Recruiting agencies say it is very difficult to prepare workers by teaching them Japanese language before they are sent there.

They also alleged a section of expatriate Bangladeshis in Japan misguided the Japanese employers saying that would supply workers free of cost.

“Not only that, they also take money from the workers in Bangladesh,” Hasan Ahmed Chowdhury (Kiron) told the Dhaka Tribune over phone on Sunday.

Hasan, who has a license (Merit Trade International) to send workers to Japan, pointed out that going there involves a long administrative procedures.

Abdul Hye, proprietor of the Green Land Overseas, said: “The authorities concerned do not cooperate in sending technical interns to Japan.”

JBCCI Secretary General AKM Moazeem Hussain said Bangladesh could not avail the opportunity as the workers were not prepared in the way the Japanese government wants.

He said Japan wants technically fit people who knows Japanese language.

“Bangladesh could not seize the opportunity as workers were not selected properly,” the secretary general said over phone on Thursday.

A high official of the expatriates’ welfare ministry said some technical interns were selected, but when the Japan embassy investigated it, they found that the selected person did not work in the company, he (the selected worker) had mentioned in the application.

The BMET, which looks after the overseas jobs, Director General Begum Shamsun Nahar told the Dhaka Tribune that there were huge demands for workers in small enterprises in Japan.

BMET DG said the Japan embassy in Bangladesh interviews workers and refuses to issue visas as they find the workers do not know Japanese language.

Last updated on August 11, 2013 at 23:13
 
.

Country Latest Posts

Back
Top Bottom