What's new

News from Bangladesh-Updates and Discussion

db.jpg

db2.jpg
 
.
Mirza Fakhrul: EC can’t ensure proper election environment
  • Manik Miazee
  • Published at 06:08 PM May 30, 2017
  • Last updated at 06:16 PM May 30, 2017
File photo of BNP Chairperson Khaleda Zia and party senior officialsDHAKA TRIBUNE
The government was not giving the opposition any scope to speak about the election
The Election Commission is not ready yet to create the proper environment for the 2019 national election, said BNP Secretary General Mirza Fakhrul Islam Alamgir on Tuesday.

Speaking to reporters near BNP founder Maj Ziaur Rahman’s grave, he said: “The Election Commission should ensure the election environment first, and then produce the roadmap. We still do not have the environment.”

Prior to speaking to reporters, Mirza Fakhrul along with other BNP leaders placed flowers at Zia’s grave in Sher-e-Bangla Nagar, Dhaka observing the BNP founder’s 36th death anniversary.

Zia’s wife and BNP Chairperson Khaleda Zia was also present at the event.

Mirza Fakhrul said the government was not giving the opposition any scope to speak about the election.

“Members of BNP and other opposition parties are being arrested on a regular basis and the government is sending them to jail. A fair election is not possible in this situation,” he added.

The Election Commission should create a level field for all the parties before producing an election roadmap, said the BNP secretary general. “Then the roadmap will be justified.”

He also said people would not accept the upcoming election if the Election Commission did not resolve this issue.

“People will boycott the election the way they did in 2014,” he warned.

http://www.dhakatribune.com/banglad.../fakhrul-ec-not-prepare-election-environment/
 
. .
09:16 PM, June 06, 2017 / LAST MODIFIED: 09:39 PM, June 06, 2017
Oppressors to be ousted in 2018: Khaleda
khaleda_89.jpg

BNP Chairperson Khaleda Zia on June 6, 2017 terms the current regime as “repressive” and vows that the repressors will be ousted from the country by the next year. Photo: TV grab

Star Online Report

BNP Chairperson Khaleda Zia today termed the current regime as “repressive” and vowed that the oppressors will be ousted from the country by the next year.

“We believe that the 2018 will be the year of people and the repressors will be ousted from the country,” Khaleda said while addressing an iftar party hosted by Liberal Democratic Party at Ladies Club in Dhaka this afternoon.

The BNP chief also came down heavily on the government for its failure in controlling the country’s law and order and price hike of the daily essentials.

“The law and order situation is deteriorating significantly while the prices of the daily essentials are continuously shooting up,” the former premier said.

Khaleda said the government has already pushed its hand in people’s pocket by hiking excise duty on bank account through the national budget for FY 2017-18.

The government has also increased power tariff when the entire country has plunged into darkness due to frequent load shedding.

Khaleda alleged that the 2016 was the year of bank robbery as the government looted a huge amount of money from Bangladesh Bank.

Money from different banks including Bangladesh Bank is being plundered everyday but nobody knows about the facts behind the plundering, she said.
 
.
how through election haha
it going to be hard no more take care government
plus BAL has the best power
BNP Jammat and other are weak
 
.
Impossible.

No one is capable and clever enough to oust La Hasina.

The BAL outsmarts general people and is proactive.
 
.
Baghdad Bob style statement.

"No no they are not at the airport, we defeated them already ...stupid Americans!"
 
.
Captain Marufur Rahman Raju. Retd
4 hrs ·
আগামী নির্বাচনে ক্ষমতায় আসতে পারবে না আওয়ামী লীগঃ ডিজিএফআই এর রিপোর্ট ফাঁস,সরকারে ব্যপক তোলপাড়।

আগামী নির্বাচনে ক্ষমতায় আসতে পারবেনা আওয়ামী লীগঃ ডিজিএফআই এর রিপোর্ট ফাঁস,সরকারে তোলপাড়। – Proth
আগামী নির্বাচনে ক্ষমতায় আসতে পারবেনা আওয়ামী লীগঃ ডিজিএফআই এর রিপোর্ট ফাঁস,সরকারে তোলপাড়।
PROTHOMBANGLADESH.NET

AL will never get more than 30 seats: Fakhrul
Staff Correspondent | Published: 15:19, Jun 07,2017

17255_131.jpg

Mirza Fakhrul Islam Alamgir. — Focusbangla file photo

Bangladesh Nationalist Party secretary-general Mirza Fakhrul Islam Alamgir on Wednesday claimed ruling Awami League would never get more than 30 seats if the next general elections was held under a neutral government.

Talking to reporters, Fakhrul made the remark responding to Awami League general secretary Obaidul Quader’s comments made on Wednesday that the AL led by Sheikh Hasina would win in 2018 election and had a hat trick victory.

BNP simultaneously would experience hat trick defeat, Quader added.

Fakhrul said people are waiting for a neutral election to give befitting reply to them (Awami League).

The BNP secretary-general was talking to the journalists on the premises of Dhakeshwari Temple in the city after attending an event there marking 36th death anniversary of late president Ziaur Rahman, also the BNP founder.

- See more at: http://www.newagebd.net/article/172...re-than-30-seats-fakhrul#sthash.zYM1a61v.dpuf
 
.
Fakhrul said people are waiting for a neutral election to give befitting reply to them (Awami League).

Whoever wins or loses is OK. Only issue in BD is to hold a neutral election under whatever form of government it may be. SHW proposed a neutral Coalition Government before the last election in 2015. Stupid Begum Zia did not accept the offer and insisted on forming a non-political caretaker govt. Today, BNP has no representatives in the Parliament. I wonder, how BNP will force AL even a Coalition govt when it does not have any Parliamentary representatives.
 
.
Qamrul Islam
12 hrs ·
g_kf1vXYV_O.png


আগামী নির্বাচনে ৩৫ থেকে ৪০ সিটের বেশী পাবে না আ’লীগ, হাসিনা নিজেই হেরে যাবে কয়েকটাতে- ডিজিএফআইর ফাঁস হওয়া গোয়েন্দা রিপোর্টের খবর।

সরকারের বিভিন্ন দফতর, আ’লীগের মন্ত্রী-নেতা ও বিভিন্ন সংস্থার কাছে ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়েছে ঐ গোপন রিপোর্টটি। সাধারন সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের হুশিয়ারির ভিত্তি যে ডিজিএফআইর রিপোর্ট, তা ছিল গত এপ্রিলে বানানো। ১৫০ পৃষ্ঠার এই গোপন রিপোর্ট হাতে পাওয়ার পরে ভবিষ্যত নিয়ে নতুন আতঙ্কে পড়েছে নেতারা। রিপোট ফাঁস হওয়ার পরে আগের মতো এবার আর গুম খুনে অংশ নিতে চাইছে না পুলিশ র‌্যাব।
18893114_1541507992547368_825953364736583602_n.jpg
 
.
Qamrul Islam
12 hrs ·
g_kf1vXYV_O.png


আগামী নির্বাচনে ৩৫ থেকে ৪০ সিটের বেশী পাবে না আ’লীগ, হাসিনা নিজেই হেরে যাবে কয়েকটাতে- ডিজিএফআইর ফাঁস হওয়া গোয়েন্দা রিপোর্টের খবর।

সরকারের বিভিন্ন দফতর, আ’লীগের মন্ত্রী-নেতা ও বিভিন্ন সংস্থার কাছে ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়েছে ঐ গোপন রিপোর্টটি। সাধারন সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের হুশিয়ারির ভিত্তি যে ডিজিএফআইর রিপোর্ট, তা ছিল গত এপ্রিলে বানানো। ১৫০ পৃষ্ঠার এই গোপন রিপোর্ট হাতে পাওয়ার পরে ভবিষ্যত নিয়ে নতুন আতঙ্কে পড়েছে নেতারা। রিপোট ফাঁস হওয়ার পরে আগের মতো এবার আর গুম খুনে অংশ নিতে চাইছে না পুলিশ র‌্যাব।
18893114_1541507992547368_825953364736583602_n.jpg
 
.
আগামী নির্বাচনে ক্ষমতায় আসতে পারবেনা আওয়ামীলীগ : গোয়েন্দা তথ্য ফাঁস : সতর্ক করে মন্ত্রী পরিষদ বিভাগের চিঠি
- ৬ জুন ২০১৭
sheikh-hasina-1.jpg


বিশেষ রিপোর্ট : একটি গোয়েন্দা রিপোর্ট নিয়ে শেখ হাসিনার ব্যাংক ডাকাত সরকারের অভ্যন্তরে তোলপাড় চলছে। ২০১৮ সালের শেষে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হলে আওয়ামী লীগের সম্ভাবনা ও করণীয় নিয়ে বিশেষ গোয়েন্দা সংস্থা দেড়শো পৃষ্ঠার একটি বিস্তারিত রিপোর্ট তৈরী করে।

এরপর দেড়শো পৃষ্টার বিস্তারিত রিপোর্ট থেকে শেখ হাসিনার জন্য ১১ পৃষ্ঠার একটি সংক্ষেপিত রিপোর্ট তৈরী করা হয়। এই রিপোর্টটি গত এপ্রিল মাসের প্রথম সপ্তাহে শেখ হাসিনার কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগের ক্ষমতায় আসার সম্ভাবনা নেই। এমনকি শেখ হাসিনা পাঁচটি আসনে নির্বাচনে দাঁড়ালে টুঙ্গিপাড়াসহ মাত্র দুইটি আসনে জেতার সম্ভাবনা দেখছেন গোয়েন্দারা। রিপোর্টে উল্লেখ করা হয়, নির্বাচন সুষ্ঠ হলে আওয়ামীলীগ সর্বোচ্চ্ ৩৫ থেকে ৪০টি আসনে জয়লাভ করতে পারে। রিপোর্টে বলা হয়, বর্তমানে যারা মন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন এর মধ্যে মাত্র পাঁচজন মন্ত্রী আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে পাশ করতে পারেন।

রিপোর্টে গণমাধ্যমের ভূমিকা সম্পর্কে বলা হয়, অনেক গণমাধ্যমই এখন ভয়ে সরকারের দুর্বলতা লিখছেনা। এমনকি বিরোধী দলের অনেকেও গুম খুনের ভয়ে সরকারের বিরুদ্ধে মুখ খুলছেনা। এ কারণে সরকার নিজেকে শক্তিশালী ভাবলেও প্রকৃতপক্ষে মাঠের অবস্থা ভালো নয়। জনগণ সুযোগের অপেক্ষায় রয়েছে বলে গোয়েন্দা রিপোর্টে মন্তব্য করা হয়।

গোয়েন্দা সূত্রের দাবি, বিরোধী দলের বিরুদ্ধে আগের মতো এবার আর গুম খুনে অংশ নিতে চাইছেন আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর একটি বড় অংশ। গোয়েন্দা রিপোর্টে উল্লেখ করা হয়, বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলো কোনো অনিয়মে নেই, এমনকি রাজপথে দৃশ্যমান কোনো আন্দোলনেও নেই, এই অবস্থায় গুম খুনে অংশ নিলে তারা জনপ্রতিরোধের সম্মুখীন হবে। গোয়েন্দা রিপোর্টে উল্লেখ করা হয়েছে, আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর অনেক সদস্যের পরিবার থেকেও ভবিষ্যতে তাদের পরিবারের সদস্যদের নিরাপত্তা নিয়েও উদ্বেগ প্রকাশ করা হয়েছে।

এদিকে এই গোপন রিপোর্টটি ফাঁস হয়ে গেছে । রিপোর্টটি পৌঁছে গেছে একাধিক গোয়েন্দা সংস্থার হাতে। সরকারের কয়েকজন কর্মকর্তা এমনকি আওয়ামী লীগের কয়েকজন নেতা মন্ত্রীও এই রিপোর্টটি হাতে পেয়েছেন। রিপোর্টে সরকারের ভেতরের অনেক চাঞ্চল্যকর তথ্য উল্লেখ করা হয়েছে যা শেখ হাসিনার জন্য হতে বিপরীত হওয়ার উপক্রম হয়েছে। তাই কিভাবে এই রিপোর্টটি অনেকের হাতে পৌঁছে গেলো কিভাবে গোপন রিপোর্টটি ফাঁস হলো এনিয়ে সরকারের অভ্যন্তরে তোলপাড় চলছে। প্রাথমিক একটি তদন্ত রিপোর্টের সূত্র উল্লেখ করে একজন গোয়েন্দা কর্মকর্তা জানান, শেখ হাসিনার ব্যাংক ডাকাত সরকারের ভেতরের অতি বাম ধারার একটি অংশ শেখ হাসিনাকে চাপে রাখার জন্য নানারকম গোয়েন্দা তথ্য প্রকাশ করে দিচ্ছে।

এদিকে শেখ হাসিনার ঘনিষ্ঠ একটি সূত্র উদ্বেগ প্রকাশ করে বলেছে, দেশের বিভিন্ন ইস্যুতে সরকারের কাছে গোয়েন্দাদের পাঠানো গোপন তথ্য আর গোপন থাকছে না। সরকারের সংশ্লিষ্ট দপ্তরে সেসব তথ্য পৌঁছানোর আগেই তা ফাঁস হয়ে যাচ্ছে। এ নিয়ে বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থা ও বেসামরিক প্রশাসনের মধ্যে দেখা দিয়েছে বিরোধ; তৈরি হয়েছে আন্তদাপ্তরিক বিরোধও। এ বিষয়ে সতর্ক থাকতে সচিবদের নির্দেশনা দিয়ে চিঠি পাঠানো হয়েছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে।

চিঠি পাঠানোর কথা স্বীকার করে মন্ত্রিপরিষদ সচিব মোহাম্মদ শফিউল আলম এনটিভি অনলাইনকে বলেছেন, এই চিঠিতে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও সচিবদের মাধ্যমে দপ্তরগুলোকে এ বিষয়ে সচেতন ও সতর্ক থাকার জন্য বলা হয়েছে।
সচিবদের উদ্দেশে লেখা চিঠিতে বলা হয়েছে, ‘আপনি নিশ্চয় অবগত আছেন যে ডাইরেক্টর জেনারেল অব ফোর্সেস ইনটেলিজেন্স (ডিজিএফআই), জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা সংস্থাসহ (এনএসআই) অন্যান্য গোয়েন্দা সংস্থা রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তা ও গোয়েন্দাকার্যে নিয়োজিত থেকে অত্যন্ত গোপনীয়তার সঙ্গে অর্পিত দায়িত্ব পালন করে থাকে।

গোয়েন্দা সংস্থা কর্তৃক সরবরাহকৃত তথ্য দেশ পরিচালনায় নীতি- নির্ধারণী পর্যায়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এই সকল অতি গোপনীয় তথ্য সিলগালাকৃত খামে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ বরাবর প্রেরণ করা হয় যাতে উক্তরূপ তথ্য যথাযথ কর্তৃপক্ষ ব্যতিরেকে অন্য কারো কাছে প্রকাশিত না হয়।’

বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থার সঙ্গে বেসামরিক প্রশাসনের সম্পর্কের অবনতির বিবরণ দিয়ে মোহাম্মদ শফিউল আলমের সই করা এই চিঠিতে আরো বলা হয়েছে, ‘সম্প্রতি মহাপরিচালক, ডিজিএফআই কর্তৃক প্রেরিত আধা-সরকারি পত্র মারফত জানা যায় যে, গোয়েন্দা সংস্থার তথ্যের গোপনীয়তা অনেক সময় রক্ষিত হচ্ছে না। কোনো কোনো ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট গোয়েন্দা সংস্থার প্রতিবেদনের বরাতসূত্র উল্লেখ করা হয়, এমনকি উক্তরূপ প্রতিবেদনের ছায়ালিপিও কার্যার্থে সরবরাহ করা হয়- যা অনাকাঙ্ক্ষিত।

এই ধরনের কাজের ফলে সরকারি বিভিন্ন সংস্থার সঙ্গে গোয়েন্দা সংস্থাসমূহের সম্পর্কের অবনতি ঘটছে এবং মাঠপর্যায়ে গোয়েন্দা সংস্থাসমূহের কাজে বিঘ্ন সৃষ্ট হচ্ছে।’

মন্ত্রণালয়, বিভাগ ও অন্যান্য দপ্তরগুলোকে সতর্কতা অবলম্বনের নির্দেশনা দিয়ে চিঠিতে বলা হয়েছে, ‘আপনার মন্ত্রণালয় ও বিভাগ ও আওতাধীন দপ্তর/সংস্থায় উল্লেখিত বিষয়টির গুরুত্ব অনুধাবন করে যে কোনো গোয়েন্দা সংস্থার গোপনীয় প্রতিবেদন অত্যন্ত সতর্কতার সঙ্গে যথাযথ পদ্ধতি অনুসরণপূর্বক যথাযথ কার্যক্রম গ্রহণে আপনার ব্যক্তিগত উদ্যোগ প্রত্যাশা করছি’।

http://dailybdtimes.com/2017/06/06/4643/

খুব সম্ভবত রিপোর্টটি সঠিক।
এর আগেও এমন হয়েছিল। সেগুলোও সঠিক ছিল।
 
Last edited:
.
আগামী নির্বাচনে ক্ষমতায় আসতে পারবেনা আওয়ামীলীগ : গোয়েন্দা তথ্য ফাঁস : সতর্ক করে মন্ত্রী পরিষদ বিভাগের চিঠি
- ৬ জুন ২০১৭
sheikh-hasina-1.jpg


বিশেষ রিপোর্ট : একটি গোয়েন্দা রিপোর্ট নিয়ে শেখ হাসিনার ব্যাংক ডাকাত সরকারের অভ্যন্তরে তোলপাড় চলছে। ২০১৮ সালের শেষে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হলে আওয়ামী লীগের সম্ভাবনা ও করণীয় নিয়ে বিশেষ গোয়েন্দা সংস্থা দেড়শো পৃষ্ঠার একটি বিস্তারিত রিপোর্ট তৈরী করে।

এরপর দেড়শো পৃষ্টার বিস্তারিত রিপোর্ট থেকে শেখ হাসিনার জন্য ১১ পৃষ্ঠার একটি সংক্ষেপিত রিপোর্ট তৈরী করা হয়। এই রিপোর্টটি গত এপ্রিল মাসের প্রথম সপ্তাহে শেখ হাসিনার কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগের ক্ষমতায় আসার সম্ভাবনা নেই। এমনকি শেখ হাসিনা পাঁচটি আসনে নির্বাচনে দাঁড়ালে টুঙ্গিপাড়াসহ মাত্র দুইটি আসনে জেতার সম্ভাবনা দেখছেন গোয়েন্দারা। রিপোর্টে উল্লেখ করা হয়, নির্বাচন সুষ্ঠ হলে আওয়ামীলীগ সর্বোচ্চ্ ৩৫ থেকে ৪০টি আসনে জয়লাভ করতে পারে। রিপোর্টে বলা হয়, বর্তমানে যারা মন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন এর মধ্যে মাত্র পাঁচজন মন্ত্রী আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে পাশ করতে পারেন।

রিপোর্টে গণমাধ্যমের ভূমিকা সম্পর্কে বলা হয়, অনেক গণমাধ্যমই এখন ভয়ে সরকারের দুর্বলতা লিখছেনা। এমনকি বিরোধী দলের অনেকেও গুম খুনের ভয়ে সরকারের বিরুদ্ধে মুখ খুলছেনা। এ কারণে সরকার নিজেকে শক্তিশালী ভাবলেও প্রকৃতপক্ষে মাঠের অবস্থা ভালো নয়। জনগণ সুযোগের অপেক্ষায় রয়েছে বলে গোয়েন্দা রিপোর্টে মন্তব্য করা হয়।

গোয়েন্দা সূত্রের দাবি, বিরোধী দলের বিরুদ্ধে আগের মতো এবার আর গুম খুনে অংশ নিতে চাইছেন আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর একটি বড় অংশ। গোয়েন্দা রিপোর্টে উল্লেখ করা হয়, বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলো কোনো অনিয়মে নেই, এমনকি রাজপথে দৃশ্যমান কোনো আন্দোলনেও নেই, এই অবস্থায় গুম খুনে অংশ নিলে তারা জনপ্রতিরোধের সম্মুখীন হবে। গোয়েন্দা রিপোর্টে উল্লেখ করা হয়েছে, আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর অনেক সদস্যের পরিবার থেকেও ভবিষ্যতে তাদের পরিবারের সদস্যদের নিরাপত্তা নিয়েও উদ্বেগ প্রকাশ করা হয়েছে।

এদিকে এই গোপন রিপোর্টটি ফাঁস হয়ে গেছে । রিপোর্টটি পৌঁছে গেছে একাধিক গোয়েন্দা সংস্থার হাতে। সরকারের কয়েকজন কর্মকর্তা এমনকি আওয়ামী লীগের কয়েকজন নেতা মন্ত্রীও এই রিপোর্টটি হাতে পেয়েছেন। রিপোর্টে সরকারের ভেতরের অনেক চাঞ্চল্যকর তথ্য উল্লেখ করা হয়েছে যা শেখ হাসিনার জন্য হতে বিপরীত হওয়ার উপক্রম হয়েছে। তাই কিভাবে এই রিপোর্টটি অনেকের হাতে পৌঁছে গেলো কিভাবে গোপন রিপোর্টটি ফাঁস হলো এনিয়ে সরকারের অভ্যন্তরে তোলপাড় চলছে। প্রাথমিক একটি তদন্ত রিপোর্টের সূত্র উল্লেখ করে একজন গোয়েন্দা কর্মকর্তা জানান, শেখ হাসিনার ব্যাংক ডাকাত সরকারের ভেতরের অতি বাম ধারার একটি অংশ শেখ হাসিনাকে চাপে রাখার জন্য নানারকম গোয়েন্দা তথ্য প্রকাশ করে দিচ্ছে।

এদিকে শেখ হাসিনার ঘনিষ্ঠ একটি সূত্র উদ্বেগ প্রকাশ করে বলেছে, দেশের বিভিন্ন ইস্যুতে সরকারের কাছে গোয়েন্দাদের পাঠানো গোপন তথ্য আর গোপন থাকছে না। সরকারের সংশ্লিষ্ট দপ্তরে সেসব তথ্য পৌঁছানোর আগেই তা ফাঁস হয়ে যাচ্ছে। এ নিয়ে বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থা ও বেসামরিক প্রশাসনের মধ্যে দেখা দিয়েছে বিরোধ; তৈরি হয়েছে আন্তদাপ্তরিক বিরোধও। এ বিষয়ে সতর্ক থাকতে সচিবদের নির্দেশনা দিয়ে চিঠি পাঠানো হয়েছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে।

চিঠি পাঠানোর কথা স্বীকার করে মন্ত্রিপরিষদ সচিব মোহাম্মদ শফিউল আলম এনটিভি অনলাইনকে বলেছেন, এই চিঠিতে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও সচিবদের মাধ্যমে দপ্তরগুলোকে এ বিষয়ে সচেতন ও সতর্ক থাকার জন্য বলা হয়েছে।
সচিবদের উদ্দেশে লেখা চিঠিতে বলা হয়েছে, ‘আপনি নিশ্চয় অবগত আছেন যে ডাইরেক্টর জেনারেল অব ফোর্সেস ইনটেলিজেন্স (ডিজিএফআই), জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা সংস্থাসহ (এনএসআই) অন্যান্য গোয়েন্দা সংস্থা রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তা ও গোয়েন্দাকার্যে নিয়োজিত থেকে অত্যন্ত গোপনীয়তার সঙ্গে অর্পিত দায়িত্ব পালন করে থাকে।

গোয়েন্দা সংস্থা কর্তৃক সরবরাহকৃত তথ্য দেশ পরিচালনায় নীতি- নির্ধারণী পর্যায়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এই সকল অতি গোপনীয় তথ্য সিলগালাকৃত খামে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ বরাবর প্রেরণ করা হয় যাতে উক্তরূপ তথ্য যথাযথ কর্তৃপক্ষ ব্যতিরেকে অন্য কারো কাছে প্রকাশিত না হয়।’

বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থার সঙ্গে বেসামরিক প্রশাসনের সম্পর্কের অবনতির বিবরণ দিয়ে মোহাম্মদ শফিউল আলমের সই করা এই চিঠিতে আরো বলা হয়েছে, ‘সম্প্রতি মহাপরিচালক, ডিজিএফআই কর্তৃক প্রেরিত আধা-সরকারি পত্র মারফত জানা যায় যে, গোয়েন্দা সংস্থার তথ্যের গোপনীয়তা অনেক সময় রক্ষিত হচ্ছে না। কোনো কোনো ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট গোয়েন্দা সংস্থার প্রতিবেদনের বরাতসূত্র উল্লেখ করা হয়, এমনকি উক্তরূপ প্রতিবেদনের ছায়ালিপিও কার্যার্থে সরবরাহ করা হয়- যা অনাকাঙ্ক্ষিত।

এই ধরনের কাজের ফলে সরকারি বিভিন্ন সংস্থার সঙ্গে গোয়েন্দা সংস্থাসমূহের সম্পর্কের অবনতি ঘটছে এবং মাঠপর্যায়ে গোয়েন্দা সংস্থাসমূহের কাজে বিঘ্ন সৃষ্ট হচ্ছে।’

মন্ত্রণালয়, বিভাগ ও অন্যান্য দপ্তরগুলোকে সতর্কতা অবলম্বনের নির্দেশনা দিয়ে চিঠিতে বলা হয়েছে, ‘আপনার মন্ত্রণালয় ও বিভাগ ও আওতাধীন দপ্তর/সংস্থায় উল্লেখিত বিষয়টির গুরুত্ব অনুধাবন করে যে কোনো গোয়েন্দা সংস্থার গোপনীয় প্রতিবেদন অত্যন্ত সতর্কতার সঙ্গে যথাযথ পদ্ধতি অনুসরণপূর্বক যথাযথ কার্যক্রম গ্রহণে আপনার ব্যক্তিগত উদ্যোগ প্রত্যাশা করছি’।

http://dailybdtimes.com/2017/06/06/4643/

আগামী নির্বাচনে ক্ষমতায় আসতে পারবেনা আওয়ামীলীগ : গোয়েন্দা তথ্য ফাঁস : সতর্ক করে মন্ত্রী পরিষদ বিভাগের চিঠি
- ৬ জুন ২০১৭
sheikh-hasina-1.jpg


বিশেষ রিপোর্ট : একটি গোয়েন্দা রিপোর্ট নিয়ে শেখ হাসিনার ব্যাংক ডাকাত সরকারের অভ্যন্তরে তোলপাড় চলছে। ২০১৮ সালের শেষে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হলে আওয়ামী লীগের সম্ভাবনা ও করণীয় নিয়ে বিশেষ গোয়েন্দা সংস্থা দেড়শো পৃষ্ঠার একটি বিস্তারিত রিপোর্ট তৈরী করে।

এরপর দেড়শো পৃষ্টার বিস্তারিত রিপোর্ট থেকে শেখ হাসিনার জন্য ১১ পৃষ্ঠার একটি সংক্ষেপিত রিপোর্ট তৈরী করা হয়। এই রিপোর্টটি গত এপ্রিল মাসের প্রথম সপ্তাহে শেখ হাসিনার কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগের ক্ষমতায় আসার সম্ভাবনা নেই। এমনকি শেখ হাসিনা পাঁচটি আসনে নির্বাচনে দাঁড়ালে টুঙ্গিপাড়াসহ মাত্র দুইটি আসনে জেতার সম্ভাবনা দেখছেন গোয়েন্দারা। রিপোর্টে উল্লেখ করা হয়, নির্বাচন সুষ্ঠ হলে আওয়ামীলীগ সর্বোচ্চ্ ৩৫ থেকে ৪০টি আসনে জয়লাভ করতে পারে। রিপোর্টে বলা হয়, বর্তমানে যারা মন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন এর মধ্যে মাত্র পাঁচজন মন্ত্রী আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে পাশ করতে পারেন।

রিপোর্টে গণমাধ্যমের ভূমিকা সম্পর্কে বলা হয়, অনেক গণমাধ্যমই এখন ভয়ে সরকারের দুর্বলতা লিখছেনা। এমনকি বিরোধী দলের অনেকেও গুম খুনের ভয়ে সরকারের বিরুদ্ধে মুখ খুলছেনা। এ কারণে সরকার নিজেকে শক্তিশালী ভাবলেও প্রকৃতপক্ষে মাঠের অবস্থা ভালো নয়। জনগণ সুযোগের অপেক্ষায় রয়েছে বলে গোয়েন্দা রিপোর্টে মন্তব্য করা হয়।

গোয়েন্দা সূত্রের দাবি, বিরোধী দলের বিরুদ্ধে আগের মতো এবার আর গুম খুনে অংশ নিতে চাইছেন আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর একটি বড় অংশ। গোয়েন্দা রিপোর্টে উল্লেখ করা হয়, বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলো কোনো অনিয়মে নেই, এমনকি রাজপথে দৃশ্যমান কোনো আন্দোলনেও নেই, এই অবস্থায় গুম খুনে অংশ নিলে তারা জনপ্রতিরোধের সম্মুখীন হবে। গোয়েন্দা রিপোর্টে উল্লেখ করা হয়েছে, আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর অনেক সদস্যের পরিবার থেকেও ভবিষ্যতে তাদের পরিবারের সদস্যদের নিরাপত্তা নিয়েও উদ্বেগ প্রকাশ করা হয়েছে।

এদিকে এই গোপন রিপোর্টটি ফাঁস হয়ে গেছে । রিপোর্টটি পৌঁছে গেছে একাধিক গোয়েন্দা সংস্থার হাতে। সরকারের কয়েকজন কর্মকর্তা এমনকি আওয়ামী লীগের কয়েকজন নেতা মন্ত্রীও এই রিপোর্টটি হাতে পেয়েছেন। রিপোর্টে সরকারের ভেতরের অনেক চাঞ্চল্যকর তথ্য উল্লেখ করা হয়েছে যা শেখ হাসিনার জন্য হতে বিপরীত হওয়ার উপক্রম হয়েছে। তাই কিভাবে এই রিপোর্টটি অনেকের হাতে পৌঁছে গেলো কিভাবে গোপন রিপোর্টটি ফাঁস হলো এনিয়ে সরকারের অভ্যন্তরে তোলপাড় চলছে। প্রাথমিক একটি তদন্ত রিপোর্টের সূত্র উল্লেখ করে একজন গোয়েন্দা কর্মকর্তা জানান, শেখ হাসিনার ব্যাংক ডাকাত সরকারের ভেতরের অতি বাম ধারার একটি অংশ শেখ হাসিনাকে চাপে রাখার জন্য নানারকম গোয়েন্দা তথ্য প্রকাশ করে দিচ্ছে।

এদিকে শেখ হাসিনার ঘনিষ্ঠ একটি সূত্র উদ্বেগ প্রকাশ করে বলেছে, দেশের বিভিন্ন ইস্যুতে সরকারের কাছে গোয়েন্দাদের পাঠানো গোপন তথ্য আর গোপন থাকছে না। সরকারের সংশ্লিষ্ট দপ্তরে সেসব তথ্য পৌঁছানোর আগেই তা ফাঁস হয়ে যাচ্ছে। এ নিয়ে বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থা ও বেসামরিক প্রশাসনের মধ্যে দেখা দিয়েছে বিরোধ; তৈরি হয়েছে আন্তদাপ্তরিক বিরোধও। এ বিষয়ে সতর্ক থাকতে সচিবদের নির্দেশনা দিয়ে চিঠি পাঠানো হয়েছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে।

চিঠি পাঠানোর কথা স্বীকার করে মন্ত্রিপরিষদ সচিব মোহাম্মদ শফিউল আলম এনটিভি অনলাইনকে বলেছেন, এই চিঠিতে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও সচিবদের মাধ্যমে দপ্তরগুলোকে এ বিষয়ে সচেতন ও সতর্ক থাকার জন্য বলা হয়েছে।
সচিবদের উদ্দেশে লেখা চিঠিতে বলা হয়েছে, ‘আপনি নিশ্চয় অবগত আছেন যে ডাইরেক্টর জেনারেল অব ফোর্সেস ইনটেলিজেন্স (ডিজিএফআই), জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা সংস্থাসহ (এনএসআই) অন্যান্য গোয়েন্দা সংস্থা রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তা ও গোয়েন্দাকার্যে নিয়োজিত থেকে অত্যন্ত গোপনীয়তার সঙ্গে অর্পিত দায়িত্ব পালন করে থাকে।

গোয়েন্দা সংস্থা কর্তৃক সরবরাহকৃত তথ্য দেশ পরিচালনায় নীতি- নির্ধারণী পর্যায়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এই সকল অতি গোপনীয় তথ্য সিলগালাকৃত খামে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ বরাবর প্রেরণ করা হয় যাতে উক্তরূপ তথ্য যথাযথ কর্তৃপক্ষ ব্যতিরেকে অন্য কারো কাছে প্রকাশিত না হয়।’

বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থার সঙ্গে বেসামরিক প্রশাসনের সম্পর্কের অবনতির বিবরণ দিয়ে মোহাম্মদ শফিউল আলমের সই করা এই চিঠিতে আরো বলা হয়েছে, ‘সম্প্রতি মহাপরিচালক, ডিজিএফআই কর্তৃক প্রেরিত আধা-সরকারি পত্র মারফত জানা যায় যে, গোয়েন্দা সংস্থার তথ্যের গোপনীয়তা অনেক সময় রক্ষিত হচ্ছে না। কোনো কোনো ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট গোয়েন্দা সংস্থার প্রতিবেদনের বরাতসূত্র উল্লেখ করা হয়, এমনকি উক্তরূপ প্রতিবেদনের ছায়ালিপিও কার্যার্থে সরবরাহ করা হয়- যা অনাকাঙ্ক্ষিত।

এই ধরনের কাজের ফলে সরকারি বিভিন্ন সংস্থার সঙ্গে গোয়েন্দা সংস্থাসমূহের সম্পর্কের অবনতি ঘটছে এবং মাঠপর্যায়ে গোয়েন্দা সংস্থাসমূহের কাজে বিঘ্ন সৃষ্ট হচ্ছে।’

মন্ত্রণালয়, বিভাগ ও অন্যান্য দপ্তরগুলোকে সতর্কতা অবলম্বনের নির্দেশনা দিয়ে চিঠিতে বলা হয়েছে, ‘আপনার মন্ত্রণালয় ও বিভাগ ও আওতাধীন দপ্তর/সংস্থায় উল্লেখিত বিষয়টির গুরুত্ব অনুধাবন করে যে কোনো গোয়েন্দা সংস্থার গোপনীয় প্রতিবেদন অত্যন্ত সতর্কতার সঙ্গে যথাযথ পদ্ধতি অনুসরণপূর্বক যথাযথ কার্যক্রম গ্রহণে আপনার ব্যক্তিগত উদ্যোগ প্রত্যাশা করছি’।

http://dailybdtimes.com/2017/06/06/4643/

খুব সম্ভবত রিপোর্টটি সঠিক।
এর আগেও এমন হয়েছিল। সেগুলোও সঠিক ছিল।
 
.
I am not willing to believe in the DGFI report and its election forecast. I have reason to believe the report was compiled at the urge of AL itself and was then deliberately divulged to keep BNP off guard and complacent.

People have seen many such tricks by the AL before and during the last election. The report will keep BNP top leadership busy in holding internal meetings, and as usual various opinions will be expressed by the top leaders. This will keep them busy for a few months at the top instead of organizing at the grass root level.
 
.
List of MP'S From Awami League those mat not get Nominations.
আ. লীগের যেসব এমপি মনোনয়ন পাচ্ছেন না (তালিকাসহ)

জুন ৭, ২০১৭, June 07,2017
Awami-League-696x418.png

উৎপল দাস।।

আগামী একাদশ জাতীয় নির্বাচনের প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছে ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগ। নির্বাচন নির্ধারিত সময়ের কয়েকমাস আগেই হতে পারে বলে দলটির হাইকমান্ড নিশ্চিতও করেছেন। আগামী নির্বাচনে জয়ী হতে আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে সব ধরণের প্রস্তুতি নিয়ে কাজ শুরু করা হয়েছে। এমনকি দলের সভানেত্রী ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ‍গুরুত্বপূর্ণ জেলাগুলোতে সফর শুরু করেছেন। তবে আগামী একাদশ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন বঞ্চিত হতে পারেন বর্তমান দশম সংসদের সরকারদলীয় কমপক্ষে ৮০ জন এমপি। গোয়েন্দা সংস্থা ও আওয়ামী লীগের নির্বাচনী বোর্ড সূত্রে এ বিষয়টি নিশ্চিত হওয়া গেছে।

নির্বাচনী প্রচারণার অংশ হিসাবেই শেখ হাসিনা আগামী ৪ মাস ব্যস্ত থাকবেন বলেও জানা গেছে।
এছাড়া দলের সাধারণ সম্পাদকও বিবাদমান জেলাগুলোর তৃণমূলকে সংগঠিত কাজ শুরু করেছেন। তবে আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগের নির্বাচনী মনোনয়ন পেতে ইতিমধ্যেই তোড়জোড় শুরু করেছেন কেন্দ্র থেকে শুরু করে জেলা ও উপজেলা পর্যায়ের বিভিন্ন শ্রেণীর নেতারা। প্রার্থী বাছাইয়ের কাজও শুরু করেছে আওয়ামী লীগের নির্বাচনী বোর্ড।

আওয়ামী লীগের নির্ভরযোগ্য সূত্র জানিয়েছে, দলের বর্তমান সংসদের কমপক্ষে ৮০ জন সদস্য মনোনয়ন লাভে ব্যর্থ হতে পারেন। আওয়ামী লীগের সভানেত্রী ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জাতীয় নির্বাচনকে সামনে রেখে যে দ্বিতীয় পর্যায়ের মাঠ জরিপ শুরু করেছেন, সেখানে বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থার প্রতিবেদনে হেভিওয়েট প্রার্থীসহ শতাধিক জনের নামে নানা অভিযোগ উঠে আসছে। যারা আগামী নির্বাচনে মনোনয়ন থেকে বঞ্চিত হতে পারেন তাদের মধ্যে অনেকেই বয়সের কারণে বাদ পড়বেন। এছাড়া অনেকের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ রয়েছে। তৃণমূল বিচ্ছিন্নতা এবং বিনাভোটে এমপি হয়েও নিজের অবস্থান তৈরি করতে না পারা অনেক এমপিই বাদ পড়ার তালিকাতে আছেন।

যাদের মনোনয়ন ঝুঁকিতে রয়েছে তাদের তালিকাটি পূর্বপশ্চিমবিডি.নিউজের হাতে এসেছে। তাদের মধ্যে রয়েছেন: শিবলী সাদিক (দিনাজপুর-৬), আফতাব উদ্দিন সরকার (নীলফামারী-১), নুরুজ্জামান আহমেদ (লালমনিরহাট-২), মাহবুব আরা গিনি (গাইবান্ধা-২). ড. ইউনূস আলী সরকার (গাইবান্ধা-৩), হাবিবুর রহমান (বগুড়া-৫), এমাজ উদ্দিন প্রমাণিক (নওগা-৪), ইঞ্জিনিয়ার এনামুল হক (রাজশাহী-৪), আব্দুল মজিদ মণ্ডল (সিরাজগঞ্জ-৬), শামসুল হক টুকু (পাবনা-১), ফরহাদ হোসেন (মেহেরপুর-১), আব্দুর রউফ (কুষ্টিয়া-৪), সোলায়মান হক জোয়ার্দার সেলুন (চুয়াডাঙ্গা-১), ইসমত আরা সাদিক (যশোর-৬), এটিএম আব্দুল ওয়াহাব (মাগুরা-১), মীর শওকত আলী বাদশা (বাগেরহাট-২), বেগম মন্নুজান সুফিয়ান (খুলনা-৩), নারায়ণ চন্দ্র চন্দ (খুলনা-৫), আফম রুহুল হক (সাতক্ষীরা-৩), শওকত হাসানুর রহমান রিমন (বরগুণা-২), এ কে এম এ আওয়াল (সাইদুর রহমান) (পিরোজপুর-১) মাহবুবুর রহমান (পটুয়াখালী-৪), তালকুদার মোহাম্মদ ইউনূস (বরিশাল-২), বজলুল হক হারুন (ঝালকাঠি-১), আমানুর রহমান রানা (টাঙ্গাইল-৩), খন্দকার আব্দুল বাতেন (টাঙ্গাইল-৬), আবুল কালাম আজাদ (জামালপুর-১), রেজাউল করিম হীরা (জামালপুর-৫), এ কে এম ফজলুল হক (শেরপুর-৩), মোসলেম উদ্দিন (ময়মনসিংহ-৬), রেবেকা মমিন (নেত্রকোণা-৪), জাহিদ মালেকী (মানিকগঞ্জ-৩), সুকুমার রঞ্জন ঘোষ (মুন্সিগঞ্জ-১), হাবিবুর রহমান মোল্লা (ঢাকা-৫), কামাল আহমেদ মজুমদার (ঢাকা-১৫), ইলিয়াস মোল্লা (ঢাকা-১৬), রাজি উদ্দিন আহমেদ রাজু (নরসিংদী-৫), কাজী কেরামত আলী (রাজাবড়ী-১), সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী (ফরিদপুর-২), কর্ণেল (অব.) শওকত আলী (শরিয়তপুর-২), মোয়াজ্জেম হোসেন রতন (সুনামগঞ্জ-১), আবুল মাল আবদুল মুহিত (সিলেট-১), সাহাব উদ্দিন (মৌলভীবাজার-১), আবদুল মজিদ খান (হবিগঞ্জ-২), মো. ছায়েদুল হক (বি.বাড়িয়া-১), ফায়জুর রহমান (বি.বাড়িযা-৫), একেএম বাহাউদ্দিন(কুমিল্লা-৬), অধ্যাপক আলী আশরাফ (কুমিল্লা-৭), মেজর (অব.) রফিকুল ইসলাম (চাঁদপুর-৫), রহিম উল্লাহ (ফেণী-৩), আয়েশা ফেরদৌস (নোয়াখালী-৬), মো. আবদুল্লাহ (লক্ষীপুর-৪), ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন (চট্টগ্রাম-১), আফসারুল আমীন (চট্টগ্রাম-১০), এম এ লতিফ (চট্টগ্রাম-১১), আব্দুর রহমান বদি (কক্সবাজার-৪)।

ইউডি/
http://purboposhchimbd.news/2017/06/07/আ-লীগের-যেসব-এমপি-মনোনয়ন-প/

I am not willing to believe in the DGFI report and its election forecast. I have reason to believe the report was compiled at the urge of AL itself and was then deliberately divulged to keep BNP off guard and complacent.

People have seen many such tricks by the AL before and during the last election. The report will keep BNP top leadership busy in holding internal meetings, and as usual various opinions will be expressed by the top leaders. This will keep them busy for a few months at the top instead of organizing at the grass root level.
Could be so,however, the report was definitely prepared under the direct orders of the PM, may also serve as an early indicator for BAL, there definitely will be several other independent surveys undertaken, secretly by other Int agencies and trusted teams and directly supervised by SHK herself, if I understand the game well,by now, simultaneously also aimed at keeping BNP confused and complacent. One of the many tricks from the hat. Domestic Politics, in our region is really a dirty game.
 
Last edited:
.

Latest posts

Back
Top Bottom