What's new

Government wants to loot billions out of economy through FY 2017-18 budget, Khaleda

Residential gas, electricity (just months ago) and VAT on all daily necessary items are increased. For middle class and lower income people it became making choice between eating or not eating. But ruling awami league kept on giving subsidy money in billions to its party thugs in rental power plant business and funding bank looting.

313367_1.jpg
 
Last edited:
.
Isn't the VAT rate a bad idea?

If you are going to impose a flat one, it should be replacing many individual VAT rates so it amortises to somewhere within current range (1% - 10%....so say like 5% VAT or whatever it turns out to be).

Govt in BD has to institutionally improve in fundamental way I feel before there is justification for it to extract more out of the economy to help its finances and spending structure...and even then control how much it does that.

Raw govt finance shoring used to provide good credit improvement back in the 70s - 90s but credit rating agencies are looking much more deeper these days...so BD govt cannot just rely on this alone.

If it depresses consumer demand (and if that outweighs the govt spending quality*inc. quantity), it can be quite bad overall for BD long term esp with multiplier effect phenomena.
 
.
12:00 AM, June 04, 2017 / LAST MODIFIED: 12:53 PM, June 04, 2017
NEWS ANALYSIS
Excise duty on savings: How ethical is it?
Sharier Khan

The government is finding new ways to increase its revenue every year as the economy is getting bigger. But the latest one of these ways is making people question its methods. For instance, the government has been 'silently' deducting Tk 500 for every one lakh we are saving in the banks. This went on almost unnoticed for years. But depositors suddenly took notice when the new budget proposed to increase this rate to Tk 800 per lakh savings for up to Tk 10 lakh savings. Higher rates have been proposed for savings beyond Tk 10 lakh.

This means, if your savings have exceeded one lakh taka, and the bank is offering you 5 percent interest (which in reality is below 5% and can be as low as 2%)—you may expect to get Tk 1250 every three months as interest. But at the end of the three months, just because you saved Tk one lakh, the government would deduct Tk 800. Then from the remaining Tk 450, the government will deduct another Tk 187 as income tax and the bank will deduct Tk 300 as service charge. You would eventually pay the bank and the government an additional Tk 37 from your own pocket for keeping one lakh taka.

How logical is this kind of taxation? Is it actually legal? Is it ethical? Nobody has so far debated this matter.

What is excise duty? It is a form of tax that is imposed on local production or sale of local products; or a fixed tax on the revenue of a company; or a tax imposed on certain professions in the form of license fee. How does savings fit into the purview of excise duty?

I have paid income tax and I am saving some of my money that I legally earn. As I am not a public servant, I shall not get any pension when I retire. I shall have to fall back on my savings. I have saved that money after I have paid my income tax. How can the government ask for another tax on my tax-paid money? How can the government collect tax on the same money twice?

The government needs money to run the county. The government has enormous powers. The government can use this power to punish the big time bank loan swindlers. But do they exercise any such power to punish the swindlers who have robbed various banks of thousands of crores of taka? Did the government recover the swindled money from them?

According to Global Financial Integrity, a Washington-based research organisation, between 2005 and 2015, capital has illicitly flowed out from Bangladesh to the tune of US $63 billion. How does anyone smuggle out so much money when there is an all-powerful government that needs money for national development? Who are these culprits? Has anyone been caught? Has any of this money been recovered and put to use for building the country?


The government has so many development projects that see annual cost escalation to a ridiculous proportion. For instance, the Dhaka-Chittagong four-lane project was supposed to cost slightly above Tk 1600 crore. But after years of delay in its implantation, its cost escalated to Tk 3900 crore. Has anyone been punished for such overpricing? Has anyone been made accountable for the consequences of such cost hike? Look at any large project, it's the same story everywhere.

What is the consequence of project cost escalation? The common people are being burdened with this out of control cost—not the ones who smuggle out billions of dollars, not the ones who rob banks in the name of taking loans or not the ones who milked government projects like there is no tomorrow.

The government does not act against these white-collar criminals—because they are powerful and influential. The government is targeting simple hard-working people trying to make a living because they are easy to target. It is eyeing that retired man whose only source of living is his lifelong savings. It is reaching for the likes of the old mother's savings—because, in the end, what can she do to stop the all powerful government?

People keep money in banks for two reasons: security and interest rate. The interest rates used to be higher than inflation and thus the real value of the money that we used to save would not erode. But now the interest rate is below 5 percent, below the level of inflation. Every year, our saved money is losing its value.

Many of us pay the income tax. But the number of tax payers is far too low in comparison to the country's population—it's just 8 to 9 lakh. Surely there are many times more than just 8-9 lakh people who can pay income tax. It's the job of the government to find these people and broaden its source of revenue. It is not the job of the government to punish existing tax payers by finding more ways to squeeze them.

Instead of forcibly collecting tax from the peoples' savings, the government should look at stopping or reducing corruption and money laundering and make sure the projects, which are being funded by tax payers, do not see cost escalation.
These would be enough to optimize the use of the government's revenue.

http://www.thedailystar.net/frontpage/how-ethical-it-1415053
 
.
Autocracy is better than democracy for a poor country. Just compare India(democracy) with China(Dictatorship). They started around the same time in similar positions. Now look at them.
What goes around comes around.
China is not a Dictatorship,please learn about Communism/Socialism before uttering such silly/audacious remarks.

Just recall the fates Egyptian Pharaoh, the Roman dictator Julius Caesar,
present times fascists, despots Oligarchic Autocrats ,like Adolf Hitler, Benito Mussolini,General Francisco Franco Bahamonde of Spain,tyrants like Idi Amin of Uganda,
despots like Saddam Hussein, Mohammad Qaddafi, along with a host of Oligarchic fascists,just recall their fates, the answer to your post will be crystal clear.
 
.
০৩:৩৭ অপরাহ্ন, জুন ০৪, ২০১৭ / সর্বশেষ সংশোধিত: ০৩:৪২ অপরাহ্ন, জুন ০৪, ২০১৭
ঘরে ঘরে টাকার খনি চাই!
notes.jpg

শাখাওয়াত লিটন

হলমার্ক কোম্পানির কথা মনে আছে? হলমার্কের টাকার খনি ছিল সোনালী ব্যাংক।
দেদারছে টাকা নিয়েছে হলমার্কের মালিক দম্পতি তানভীর-জেসমিন। সহযোগিতা করেছে রাঘব বোয়ালরা। সাড়ে চার হাজার কোটি টাকা লোপাট। ব্যাংক লুটপাটের ইতিহাসে আসলেই ওটা একটা ‘হলমার্ক’; যা দেখে উৎসাহ পেয়েছে অন্যরা। কিছু লোকের টাকার খনিতে পরিণত হয়েছিল বেসিক ব্যাংক; সেখান থেকেও সাড়ে চার হাজার কোটি টাকা লোপাট। জনতা ব্যাংকও বিসমিল্লাহ গ্রুপের টাকার খনিতে পরিণত হল; তার লুটপাট হয়েছে এক হাজার কোটি টাকার বেশি। এমন করে গত কয়েক বছরে ব্যাংক থেকে ১২ হাজার কোটি টাকার বেশি হরিলুট হয়েছে।

তবে চিন্তার কারণ নেই; আমাদের সরকার বাহাদুরের কাছে আছে সবচেয়ে বড় টাকার খনি
লুট হয়ে যাওয়া ব্যাংকগুলতে মূলধন ঘাটতি মেটাতে দেওয়া হল ১২ হাজার কোটি টাকা এবং আরো দুই হাজার কোটি টাকা দেওয়ার প্রস্তাব করেছে নতুন বাজেটে! সরকার উদারতা দেখিয়েছে। তবে বিষয়টা পরের ধনে পোদ্দারির মত। কেননা ওই সব টাকার মালিক আম মোক্তার জনগণ। যাদের করের টাকায় গড়ে উঠেছে রাষ্ট্রীয় ব্যাংক। তাই যখন কোনো ব্যাংক থেকে টাকা লুটপাট হয়ে যায়, ডাকাতি হয়ে যায়, সেটা জনগণের টাকাই যায়। আবার যখন ওই লুট হওয়া ব্যাংকগুলোর মূলধন ঘাটতি মেটাতে সরকার মহাশয় হাজার হাজার কোটি টাকা দান করেন, সেটাও জনগণেরই টাকা। জনগণের কাছ থেকে সরকার আদায় করে নানা কৌশলে, নানা ধরণের কর আর শুল্কের নাম করে। আম জনতা সে সবের কিছু জানে, অধিকাংশটাই জানে না।

আবার এই যে সরকার গত কয়েক বছর ধরে তেলের দারুণ ব্যবসা করছে, বিশাল অংকের মুনাফা করছে, সেটাও কিন্তু জনগণের পকেট থেকেই টাকা খসিয়ে হচ্ছে। গত কয়েক বছরে সরকার জনগণের কাছে নানা ধরনের তেল বিক্রি করে ২০ হাজার কোটি টাকার বেশি লাভ করেছে। কী দারুণ ব্যবসা! প্রতি লিটার অকটেনে কমপক্ষে ২৭ টাকা, পেট্রোলে ২৩ টাকা, ডিজেলে প্রায় ১৬ টাকা, এবং কেরোসিনে প্রায় ১৭ টাকা লাভ করছে। অর্থাৎ আন্তর্জাতিক বাজারে কম দামে কিনছে, আর দেশের বাজারে নিজের জনগণের কাছে উচ্চ দামে বিক্রি করছে। দাম কমানোর লক্ষণ নেই। অজুহাত হিসেবে বলা হচ্ছে, সরকারি কোম্পানি আগে কয়েক বছর নাকি ভর্তুকি দিয়ে তেল বিক্রি করেছে; জনগণকে কম দামে তেল দিয়েছে। তাতে লোকসান হয়েছে তাই এখন পুষিয়ে নিচ্ছে। কি চমৎকার যুক্তি! আমরা যারা জনগণ রাষ্ট্র তাদের সাথে মাড়োয়ারি কারবারি করে মুনাফা লুটছে। তবে যে টাকা আগে ভর্তুকি দিয়েছে সেই টাকার মালিকও যে জনগণ ছিল সেটা সরকার মহাশয় বোধ করি ভুলে গেছে। আবার এখন যে টাকা দিয়ে তেল আমদানি করে সরকার ব্যবসা করছে সেই টাকার মালিকও জনগণ।

লুট হওয়া ব্যাংকের মূলধন ঘাটতি মেটাতে অনৈতিক ভর্তুকি দিতে সরকার দ্বিধা করছে না। শুধু তেলের দাম কমিয়ে জনগণকে একটু স্বস্তি দিতে সরকারের বুকে শেল-সম বিঁধছে। জনগণেরও যেন সাত চড়ে রা নেই! চড়া দামে তেল কিনেই যাচ্ছে; পকেটে নিশ্চয় টাকার খনি আছে!

সরকার নিজেই যখন জনগণের সাথে অন্যায্য ব্যবসা করে তখন অসাধু ব্যবসায়ীদেরকে কেন উপদেশ বাণী শোনানো হয় খামোখা। সেই জন্যই বোধ হয় অসাধু ব্যবসায়ীরা সরকারের কোনো উপদেশ কানে নেয় না। কারণ সরকার মুখে যা বলে সেটা নিজেই করে না।

যাই হোক। জনগণের পকেটে টাকার খনির সন্ধান নিশ্চয় জানেন মাননীয় অর্থমন্ত্রী। জানেন বলেই তো তিনি তার জীবনের “শ্রেষ্ঠ” বাজেটে এমনভাবে কর জাল বিছিয়েছেন যেন চুনোপুঁটিও কর না দিয়ে পার পেতে না পারে। প্রত্যক্ষ কর বা আয়কর না দিলেও পরোক্ষ কর বা ভ্যাট দিতেই হবে। ধনী গরিব সমানে সমানে ভ্যাট দিতে হবে। আকস্মিক বন্যায় ধান হারানো হাওরের অসহায় কৃষক বা মোরার তাণ্ডব থেকে বেঁচে ফিরে আসা বঙ্গোপসাগরের জেলেদেরকেও দিতে হবে নানা ধরনের কর। জেলেরা যেমন কারেন্ট জাল পেতে চুনোপুঁটি সব ধরে ফেলে, তেমনি কর জাল পাতা হয়েছে; কর না দিয়ে রেহাই নেই। চার লক্ষ কোটি টাকা বাজেটের সিংহভাগ যোগান দিতে হবে জনগণকে। নিম্নবিত্ত মধ্যবিত্ত জনগণের উপরেই অর্থমন্ত্রীর বেশি ভরসা। তারাই যোগান দিবে সিংহভাগ টাকা। অর্থমন্ত্রী মহোদয় নিশ্চিত করে জানেন শুরুতে একটু উচ্চবাচ্য হবে। যেটা প্রায় সময়ই হয়। আরো অনেক বড় বড় ঘটনা ঘটবে, সেসব নিয়ে জনগণ ব্যস্ত থাকবে, তাকে নিয়ে সমালোচনা বেশি দিন চলবে না। সেই আত্মবিশ্বাস নিয়েইতো অর্থমন্ত্রী তার বাজেটকে নয় বছরে এমন ঢাউস আকার দিতে পেরেছেন।

১৯৭২ সালে প্রথম বাজেট ছিল এক হাজার কোটি টাকার কম।
এক লক্ষ কোটি টাকার কাছে পৌঁছাতে সময় লাগে আরো ৩৬ বছর। সর্ব প্রথম অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আব্দুল মুহিত বাজেটকে এক লক্ষ কোটি টাকার উপরে নিয়ে যান। সেটা বেশি বেশি দিন আগের কথা নয়; এইতো ২০০৯ সালে। তারপর থেকে প্রতি বছর আকার বেড়েছে গড়ে ৪০ হাজার কোটি টাকার বেশি; যা এখন চার লক্ষ্য কোটি টাকার উপরে। এক বছর পর বাজেটের আকার হয়তো ৫ লক্ষ কোটি টাকা হবে। তখনও ভরসা জনগণ; নিম্নবিত্ত আর মধ্যেবিত্ত জনগণ। বিগত বছরগুলোতেও জনগণের টাকায় সরকার চলেছে, এই বছরও চলবে, আগামী বছরগুলোতেও চলবে। জয়তু জনগণ।

টাকা আর টাকা যেন টাকায় সয়লাব দেশ!
দেশের গণ্ডি পেরিয়ে টাকা আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলেও গেছে, পাচার হয়ে গেছে। গ্লোবাল ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেগ্রিটির হিসাবে, শুধু ২০১৪ সালেই পাচারের পরিমাণ হচ্ছে ৭২ হাজার ৮৭২ কোটি টাকা। ২০০৫ থেকে ২০১৪ সাল পর্যন্ত সময়ে মোট পাচারের পরিমাণ ৬ লাখ ৬ হাজার ৮৬৮ কোটি টাকা। দেশ থেকে যতো টাকা পাচার হয়েছে সেই টাকার মালিক কে?

অর্থমন্ত্রীর সমালোচনা হচ্ছে কারণ তিনি ওই টাকা দেশে ফিরিয়ে আনার ব্যাপারে তার বাজেট বক্তব্যে কিছু বলেননি। বলবেনই বা কেনো বাজেট ঘাটতি দূর করতে অর্থমন্ত্রীর ওই সব পাচার হয়ে যাওয়া টাকার দরকার নেই। পাচার হওয়া টাকার পিছু পিছু ঘোরার দরকার নেই তার। তার আছে নিম্নবিত্ত আর মধ্যবিত্ত জনগণ; তারাই সব টাকার যোগান দিবে।

আর অর্থমন্ত্রীর আর্থিক নীতি খুব স্পষ্ট। বেশি বেশি আয় করো, বেশি বেশি ব্যয় করো। বেশি আয় আর বেশি ব্যয় করে তিনি নতুন বাজেটে বাস্তবায়ন করবেন। জনগণের উচিত বাজেটের সাথে তাল মিলিয়ে চলা। তাদের আর্থিক নীতি হওয়া উচিত-- বেশি বেশি আয় করো, বেশি বেশি ব্যয় করো, সংসারের চাকা সচল রাখো। অর্থমন্ত্রী আসলেই পণ্ডিত মানুষ! কেননা বেশি বেশি ব্যয় করলে অর্থমন্ত্রীরই লাভ। তার সরকার আয়কর পাবে, ভ্যাট পাবে, আরো কত ধরনের শুল্ক পাবে।

বেশি বেশি আয় করার জন্য কি করবেন? সংসারের সবাইকে আয় উপার্জন করতে হবে। সীমিত নয়; বেশি বেশি আয় করতে হবে। কিন্তু ন্যায় পথে শুধু চাকরি-বাকরি করে কি পোষাবে? চাকরির পাশাপাশি তবে আরো অন্য কিছু করতে হবে উপরি আয়ের জন্য? আয় আপনাকে বারাতেই হবে। তা না পারলে সংসারের চাকা থেমে যাবে, দোষ কিন্তু তখন সরকারকে দিলে চলবে না। উপায় কী তাহলে? সবচেয়ে সহজ উপায় ঘরে ঘরে যদি টাকার খনি পাওয়া যায়। অর্থমন্ত্রী যত খুশি কর-ভ্যাট-শুল্ক আরোপ করুন আমাদের কোনো অভিযোগ থাকবে না। যত খুশি গ্যাস বিদ্যুতের দাম বাড়ান; যত খুশি ব্যাংক আমানতের উপর আবগারি শুল্ক বসান; যত খুশি দ্রব্য মূল্য বাড়ুক না কেন আমরা আহা উহু করবো না। আমরা সব দিব; যত চাইবেন, দিব তার অনেক বেশি। ঘটতি বাজেট উদ্বৃত্ত বাজেট করে দিব। আমরা শুধু ঘরে ঘরে টাকার খনি চাই। আমাদের টাকার মেশিন সরবরাহ করতে পারেন। আমরা টাকার বন্যা বইয়ে দিব! আমাদের মাত্র একটা দাবি পূরণ করুন, আমরা আপনার হাজার হাজার দাবি পূরণ করে দিব!
http://www.thedailystar.net/bangla/মতামত/ঘরে-ঘরে-টাকার-খনি-চাই-81256
 
. .
12:00 AM, June 05, 2017 / LAST MODIFIED: 02:46 PM, June 05, 2017
EDITORIAL
Why are citizens paying so much more?
No justifiable reason to keep prices up

bd_oil_price.jpg


The Bangladesh Petroleum Corporation's (BPC) own data shows that it is going to make a massive profit this fiscal year. In the last three years, the BPC has made a profit of Tk. 20,500 crore by charging citizens high prices for fuel. Yet, despite repeated calls from economists, businesses, etc. to lower domestic energy prices, the authorities have repeatedly come up with one excuse after another to keep prices high, even when international prices have been low.

One of them happened to be the bank loans the BPC had. But now that those loans have admittedly been paid off, it makes no sense not to lower prices. Another common excuse the authorities have often used is the subsidy given to the BPC. But the fact of the matter is, it is the taxpayers' money which had been used to subsidise the BPC. And it makes even less sense to now charge the same taxpayers' higher prices so that the BPC can deposit the subsidy amount to the government. What good is it to have citizens pay double and have the money sitting around in the government's coffers?

Meanwhile, experts have fervently pointed out the huge benefits the overall economy can enjoy from lower energy prices. Citizens too would benefit most from the price cuts, having had to pay much higher prices than the international market for years now.

We hope that the government will take heed of what is most in the interest of citizens, the economy, etc. and act accordingly by lowering energy prices.

http://www.thedailystar.net/editorial/why-are-citizens-paying-so-much-more-1415419
 
.
বিশেষজ্ঞদের অভিমত: ব্যাংকিং খাতে লুটপাটে সহযোগিতা করছেন অর্থমন্ত্রী
জুন ৪, ২০১৭

‘ব্যাংকে চুরিচামারি, জালিয়াতি হয়, অন্য দেশেও হয়’- প্রস্তাবিত বাজেটোত্তর সংবাদ সম্মেলনে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল

আবদুল মুহিতের এমন মন্তব্য সত্য নয় বলে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিয়েছেন অর্থনীতিবিদরা।

তারা বলছেন, বাংলাদেশের মতো ব্যাংক ডাকাতির ঘটনা বিশ্বের কোনো দেশে হচ্ছে না। আর অর্থমন্ত্রীর বক্তব্য মোটেই সঠিক নয়। এটি প্রমাণে প্রয়োজনে তিনি (অর্থমন্ত্রী) নিজেও তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহ করে দেখতে পারেন।

পাশাপাশি ‘ব্যাংক লুটেরাদের’ বিচার না করে উল্টো ব্যাংকের মূলধন ঘাটতি পূরণে ভর্তুকি দেয়ার প্রস্তাবকে বড় ধরনের অন্যায় হিসেবে দেখছেন অর্থনীতিবিদরা। এতে বিচারহীনতার সংস্কৃতি গড়ে উঠেছে। পাশাপাশি উৎসাহিত হচ্ছে ব্যাংকিং খাতের দুর্বৃত্তরা। সুশাসনের অভাবেই জনগণের করের টাকা এভাবে গচ্চা দেয়া হচ্ছে বলেও মন্তব্য তাদের।

এছাড়া শুক্রবার ২০১৭-২০১৮ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটোত্তর সংবাদ সম্মেলনে এক প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত বলেছেন, এক লাখ টাকার আমানতকারীরা বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে সম্পদশালী। তারাও বর্ধিত আবগারি শুল্ক বহন করতে পারবেন। তার দেয়া এই বক্তব্যও মানতে নারাজ অর্থনীতিবিদরা। এই অঙ্কের মালিকদের সম্পদশালী বলাটা একটি অদ্ভুত বিষয় বলে মন্তব্য করে শুল্ক প্রত্যাহারের দাবি করেন তারা।

জানতে চাইলে সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অর্থ উপদেষ্টা ড. এবি মির্জ্জা আজিজুল ইসলাম শনিবার বলেন, ব্যাংকের ঋণ আদায় এবং দেয়ার ক্ষেত্রে বড় ধরনের রাজনৈতিক প্রভাব কাজ করছে। ফলে ব্যাংকগুলোতে ঘন ঘন মূলধন ঘাটতি সৃষ্টি হচ্ছে। পাশাপাশি সরকারও জনগণের করের টাকায় সেই ঘাটতি পূরণের চেষ্টা করছে। সুশাসনের প্রবল ঘাটতির কারণেই এসব হচ্ছে। সরকারি ব্যাংকগুলো রাজনৈতিক বাণিজ্যের প্রভাব থেকে মুক্ত করা না গেলে জনগণের করের টাকা এভাবেই গচ্চা যাবে বলে মনে করেন এই অর্থনীতিবিদ।

প্রসঙ্গত, এই মুহূর্তে সরকারি ছয় ব্যাংক ও বেসরকারি একটি ব্যাংকে মূলধন ঘাটতির পরিমাণ ১৬ হাজার ৯৮ কোটি টাকা। প্রস্তাবিত ২০১৭-১৮ অর্থবছরের বাজেটে ঘাটতি পূরণে ২ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ রাখার প্রস্তাব করা হয়েছে। এই পুরো অর্থ ব্যয় হবে জনগণের করের অর্থ থেকে। অথচ ব্যাংকগুলোর অধিকাংশ মূলধন সংকট হয়েছে দুর্নীতি ও ঋণ জালিয়াতির কারণে। শুধু বেসিক ব্যাংকে অনিয়মের মাধ্যমে সাড়ে চার হাজার কোটি টাকা লুটপাট করা হয়। আর হলমার্ক কেলেংকারিতে সোনালী ব্যাংকের তিন হাজার কোটি টাকা হাতিয়ে নেয়া হয়। কিন্তু এখনও পর্যন্ত বেসিক ব্যাংকের এই লুটপাটের প্রধান হোতা শেখ আবদুল হাই বাচ্চু এখনও ধরাছোঁয়ার বাইরে রয়েছে।

জানা গেছে, বর্তমান সোনালী ব্যাংকের মূলধন ২ হাজার ৬০৬ কোটি টাকা, অগ্রণী ব্যাংকের ২০০ কোটি টাকা, রূপালী ব্যাংকের ১ হাজার ৫৩ কোটি টাকা, বেসিক ব্যাংকের ২ হাজার ২৮৬ কোটি টাকা, বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংকের (বিডিবিএল) ৭৩৭ কোটি টাকা, কৃষি ব্যাংকের ৭ হাজার ৪৮৫ কোটি টাকা, রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংকের ৭০৫ কোটি টাকা।

অর্থ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সদস্যদের মতে, লুটপাটের মাধ্যমে বেসিক ব্যাংকের মূলধন বস্তায় ভর্তি করে ব্যাংক থেকে বের করে নেয়া হয়। ঋণের নামে এই টাকা বের করে নেয়া হয়েছে। একই ঘটনা হলমার্কের দুর্নীতির কারণে সোনালী ব্যাংক ঘাটতির মুখে পড়ে। অন্যান্য ব্যাংকের মূলধন ঋণের নামে বের করে নেয়া হয়। ফলে সব মিলে ব্যাংকগুলোতে বড় ধরনের মূলধন ঘাটতি দেখা দিয়েছে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেন, ব্যাংকের মূলধন ঘাটতি কেন হচ্ছে এবং এর জন্য কারা দায়ী তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা না নিয়ে উল্টো জনগণের করের টাকায় সেই ঘাটতি মেটানো হচ্ছে। অথচ তিনি (অর্থমন্ত্রী) বলছেন, বিশ্বের সব দেশেই চুরিচামারি হয়। এটা কোন ধরনের সংস্কৃতি। কার টাকা তিনি অপচয় করছেন? একদিকে অপচয় করা হবে। দায়ীদের বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা নেয়া হবে না। আবার বলা হবে সব দেশেই এটা হচ্ছে। একজন অর্থমন্ত্রীর মুখ থেকে আমরা এতটা আশা করিনি। তিনি বলেন, বিশ্বের কোনো দেশেই বাংলাদেশের মতো এত বিশাল আকারের ব্যাংক দুর্নীতি হয় না। যেসব দেশে হয়েছে, সেখানে দুর্নীতির পরিমাণ খুবই কম। তদুপরি সব দেশেই অপরাধের পরিধি অনুযায়ী দায়ীদের শাস্তিও হয়েছে। হয়নি শুধু বাংলাদেশেই। এটা বলছেন না কেন অর্থমন্ত্রী- এ প্রশ্ন রাখেন সাবেক এই গভর্নর।

এক লাখ টাকা সম্পদের ওপর বর্ধিত আবগারি শুল্ক আরোপ প্রসঙ্গে ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেন, গরিবের সম্পদ হচ্ছে কিছু নগদ টাকা। সেটি বড়জোর ১ লাখ থেকে তিন-চার লাখ টাকা হতে পারে। এটা গরিবের তিলে তিলে সঞ্চয়, বোনাস কিংবা বাড়তি কষ্টের ফসল। বিদ্যমান বাজার ব্যবস্থায় এটা খুবই কম। ফলে তিনি ওই অর্থ দিয়ে কোনো সম্পদ কিনতে পারেন না। এ অর্থের সঙ্গে বাড়তি কিছু পাওয়ার আশায় তারা ওই অর্থ ব্যাংকে রাখেন। এর জন্য ওই টাকার মালিককে যথেষ্ট সম্পদশালী বলাটা একটা অদ্ভুত বিষয়। অবাক লাগে কী করে এসব কথাবার্তা তিনি বলেন।

ব্যাংকিং খাতে ‘চুরিচামারি, জালিয়াতি হয়, অন্য দেশেও হয়’- অর্থমন্ত্রীর এই বক্তব্য সত্য নয় বলে মন্তব্য করেছেন অর্থনীতিবিদ ও বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক ডেপুটি গভর্নর খোন্দকার ইব্রাহিম খালেদ। শনিবার তিনি বলেন, আমরা আশ্চর্য হই একটি দায়িত্বশীল পদে থেকে অর্থমন্ত্রী কিভাবে এ কথা বলেন। তিনি (অর্থমন্ত্রী) প্রয়োজনে এ বিষয়ে তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহ করে দেখতে পারেন। কারণ বাংলাদেশের মতো ব্যাংক ডাকাতির ঘটনা বিশ্বের আর কোথাও হয় না। তবে কোথাও থাকলেও সেটা হচ্ছে মন্দ বা খেলাপি ঋণ। তাও বড়জোর এক থেকে দু’শতাংশের মধ্যে। অথচ আমাদের ব্যাংকিং সিস্টেমে একটা বড় অংশই হচ্ছে মন্দ এবং খেলাপি ঋণ।

তিনি বলেন, বেসিক ব্যাংকে লুটপাট হয়েছে। এখনও এর ৬০ শতাংশের বেশি মন্দ ঋণ। বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংকের (বিডিবিএল) ক্ষেত্রেও মন্দ ঋণের হার একই। বলতে দ্বিধা নেই, ব্যাংকিং খাতে লুটতরাজ হচ্ছে। আমরা খুশি হতাম, যদি অর্থমন্ত্রীর বক্তব্যে এই লুটতরাজ বন্ধে জাতিকে কার্যকর কোনো পদক্ষেপ নেয়ার কথা শোনাতেন। সেটা না করে যা বলেছেন, সত্যিই দুঃখজনক। এভাবে ব্যাংকগুলো চলতে থাকলে এবং দায়িত্বশীলরা তাদের সাফাই গেয়ে বক্তব্য দিলে পুরো ব্যাংকিং ব্যবস্থাই ধ্বংস হয়ে যাবে।

এদিকে করের টাকায় ব্যাংকের ঘাটতি মূলধন পূরণের তীব্র সমালোচনা করেছে বেসরকারি গবেষণা সংস্থা সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ (সিপিডি)। শুক্রবার বাজেটোত্তর সংবাদ সম্মেলনে সংস্থাটির পক্ষ থেকে বলা হয়, প্রস্তাবিত বাজেটের খারাপের দিক হচ্ছে- ব্যাংক লুটেরাদের বিচার না করে উল্টো এ খাতে ভর্তুকি দেয়ার প্রস্তাব। এতে বিচারহীনতার সংস্কৃতি গড়ে উঠবে। বাজেট থেকে এ ধরনের সহায়তা ন্যায়বিচার পরিপন্থী। সরকারি ব্যাংক লুটপাট হয়ে যাচ্ছে, আর এর সঙ্গে জড়িতদের বিচার না করে বাজেট থেকে ভর্তুকি দেয়া হচ্ছে, এর চেয়ে বড় অন্যায় আর হতে পারে না।

অর্থনীতিবিদদের মতে, প্রস্তাবিত বাজেট ঘোষণার দিন বৃহস্পতিবার থেকে গ্যাসের দাম বেড়েছে। বাজেট ঘোষণার সময় নিন্মআয়ের মানুষের খাদ্য মোটা চালের বাজারে বিরাজ করছে ঊর্ধ্বমুখী দাম। একই সঙ্গে সাধারণ আমানতকারীদের ওপর আবগারি শুল্ক হার বাড়িয়ে চাপ সৃষ্টি করা হয়েছে। এছাড়া সর্বোচ্চ ১৫ শতাংশ হারে ভ্যাট হার বাস্তবায়ন করা হবে পহেলা জুলাই থেকে। যা প্রস্তাবিত বাজেটে ঘোষণা দেয়া হয়েছে। এর ফলে বাড়বে জিনিসপত্রের দাম। জনগণের ওপর এসব চাপিয়ে জীবনের শ্রেষ্ঠতম বাজেট দাবি করেছেন অর্থমন্ত্রী। যা বাস্তবতার সঙ্গে মিল নেই বলে মন্তব্য তাদের (অর্থনীতিবিদ)।

প্রস্তাবিত বাজেটে এক লাখ টাকা থেকে ১০ লাখ টাকা পর্যন্ত ব্যাংক লেনদেনের আবগারি শুল্ক ৫শ’ টাকা থেকে বাড়িয়ে ৮শ’ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। এছাড়া ১০ লাখ থেকে এক কোটি টাকা পর্যন্ত লেনদেনের জন্য দেড় হাজার টাকা থেকে বাড়িয়ে আড়াই হাজার টাকা, এক কোটি থেকে পাঁচ কোটি টাকা পর্যন্ত লেনদেনে সাড়ে সাত হাজার টাকা থেকে বাড়িয়ে ১২ হাজার টাকা এবং পাঁচ কোটি টাকার বেশি ব্যাংক লেনদেনে আবগারি শুল্ক ১৫ হাজার টাকা থেকে বাড়িয়ে ২৫ হাজার টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

http://shompadak.com/2017/06/04/বিশেষজ্ঞ/
 
.
What's the shit I am hearing about govt wanting to take off a percentage of people's savings....!? Is it true? My mom has been telling me about it.
I feel sorry khaleda isn't able to rip off money for herself but then she's also right.
If what my mom is saying is true then f be govt. and one of point on my first thread in this forum on why bd sucks.
 
.
What's the shit I am hearing about govt wanting to take off a percentage of people's savings....!? Is it true? My mom has been telling me about it.
I feel sorry khaleda isn't able to rip off money for herself but then she's also right.
If what my mom is saying is true then f be govt. and one of point on my first thread in this forum on why bd sucks.
actually it is true, after increasing govt. tax on savings, it is like if you keep Tk 1lakh, after one year the value will be Tk 97k. This is so weird
 
.
Most south asian countries are suffering from the disease of corruption on a big scale like bangladesh.
 
.
this part is true looted from the bank from the stock exchange but there are more we dont know about
 
.
actually it is true, after increasing govt. tax on savings, it is like if you keep Tk 1lakh, after one year the value will be Tk 97k. This is so weird
**** muhith. He has no right to get his filthy hands on people's hard earned cash. They still call this democracy? Haven't they learn anything from king louise 16th of France?
 
.
Tk 14,655cr spent to bail out SoBs
Scam-hit BASIC, Sonali receive Tk 6,095cr in four years
Updated: 00:25, Jun 07,2017


17213_110.jpg

The government has given Tk 14,655 crore to bail out state-owned banks including scam-hit BASIC Bank and Sonali Bank in eight years.
A total of Tk 11,487 crore or 78 per cent of the subsidy, which the government calls recapitalisation fund, was given in the past four financial years between 2013-14 and 2016-17.
Major portion of the allocation in the past four fiscals went to largest state-owned Sonali Bank and once profit-making BASIC Bank as bailout fund after both the banks were hit hard by loan scams.
According to an internal document of the finance ministry, the government provided Sonali and BASIC banks with Tk 6,095 crore in the past four fiscals.
Sonali Bank received bailout fund of Tk 1,995 crore in 2013-14 fiscal and Tk 710 crore in 2014-15 fiscal after the single biggest loan scam of Tk 3,500 crore to little known Hallmark Group was detected in 2012-13.
Sonali Bank is yet to recover any money from the Hallmark Group.
BASIC Bank was provided with a bailout fund of Tk 1,190 crore in 2014-15 and Tk 1,200 crore in 2015-16 after it lost about Tk 6,000 crore to fictitious borrowers.
Although the huge shady loan was extended by controversial board of directors led by former BASIC Bank chairman Abdul Hye Bachhu the government was yet to take any action against Bachhu because of ‘political reasons.’
In 2013-14 fiscal, the government also provided bailout funds of Tk 810 crore to Janata Bank, Tk 1,081 crore to Agrani Bank, Tk 210 crore to Rupali Bank, Tk 175 crore to Bangladesh Krishi Bank and Tk 80 crore to Rajshahi Krishi Unnayan Bank.
Economists and experts continued to criticise the government for giving such subsidy to the scam-hit banks as the same measure put no positive impact on the financial health of the state-owned banks.
They termed the bailout fund given to the scam-hit banks an act of putting public fund into black holes.
Paying no heed to the criticisms, the government is going to give bailout funds
to BASIC Bank and Sonali Bank in the current month from the budgetary allocation of Tk 2,000 crore kept in the budget for the outgoing 2016-17 fiscal.
Finance minister AMA Muhith also proposed an allocation of Tk 2,000 crore for recapitalisation of the state-owned financial institutions in the proposed budget for 2017-18 fiscal in the face of demands from Sonali and BASIC banks.
Former interim government finance adviser AB Mirza Azizul Islam said that the government should not keep any allocation to recapitalise the state-run banks.
The funds given earlier did not bring any change to the financial health of the scam-hit banks, he said.
As of March 31, nine scheduled banks, burdened with huge defaulted loans, faced capital shortfall of Tk 16,507.38 crore.
They are Bangladesh Krishi Bank, Sonali Bank, BASIC Bank, Janata Bank, Agrani Bank, Rupali Bank, Rajshahi Krishi Unnayan Bank, Bangladesh Commerce Bank and ICB Islamic Bank.
Of them, Sonali Bank is facing a Tk 2,558 crore shortfall and BASIC Bank a Tk 2,962 crore shortfall.
The excessive defaulted loans because of loan scams mainly eroded the banks’ capability of keeping required capital in line with international standards, experts said.
Policy Research Institute executive director Ahsan H Mansur said that the funds given to the state-run banks were a total waste of the taxpayers’ money.
Continued demand from economists and experts for appointment of a commission to revive the country’s ailing banking sector failed to draw the government attention.

- See more at: http://www.newagebd.net/article/17213/tk-14655cr-spent-to-bail-out-sobs#sthash.je3tpfr3.dpuf
 
.
What's the shit I am hearing about govt wanting to take off a percentage of people's savings....!? Is it true? My mom has been telling me about it.
I feel sorry khaleda isn't able to rip off money for herself but then she's also right.
If what my mom is saying is true then f be govt. and one of point on my first thread in this forum on why bd sucks.

Wow WTF. What % is this and at what bracket of savings amount does it kick in?
 
.

Pakistan Affairs Latest Posts

Back
Top Bottom