What's new

Elias’s disappearance points to disturbing possibilities

ইলিয়াস নিখোঁজ রহস্য
প্রত্যক্ষদর্শী এক পুলিশ কর্মকর্তা
* ধমক দিয়ে সরিয়ে দেওয়া হয় পুলিশ কর্মকর্তাকে * গোপন ভিডিও
ক্যামেরায় ঘটনাটি ধারণ করা হয় * উদ্ধার অভিযান লোক দেখানো
সাঈদুর রহমান রিমন

বিএনপি নেতা ইলিয়াস আলীর অপহরণ ও গুম ঘটনায় চাঞ্চল্যকর তথ্যসূত্র পাওয়া গেছে। ঘটনার সময় সাব-ইন্সপেক্টর পদমর্যাদার এক পুলিশ কর্মকর্তা ধস্তাধস্তি অবস্থারত ঘটনাস্থলে হাজির হন। তিনি ছিনতাইকারী ভেবে অপহরণকারীদেরই (!) একজনকে পেছন দিক থেকে কলার চেপে ধরেন এবং কৌশলগতভাবে হুমকিও দেন। ওই পুলিশ কর্মকর্তা বলে উঠেন, 'কেউ লড়বে না, গুলি করে দিব কিন্তু'। এ সময় ধস্তাধস্তিতে লিপ্ত একজন মাইক্রোবাসের সাইডে এগিয়ে এসে ওই পুলিশ কর্মকর্তাকে নিজেদের একটি বিশেষ বাহিনীর পরিচয় দিয়ে বলেন, আমরা অভিযান চালাচ্ছি। বাধার সৃষ্টি করবেন না, সরে দাঁড়ান। এ সময় মাইক্রোবাসের ভেতরে ওই বাহিনীর কিছু নমুনা প্রমাণ হিসেবে দেখতে পেয়ে কথিত অভিযান পরিচালনাকারীর শার্টের কলার ছেড়ে দিয়ে তিনি দুই পা পিছিয়ে যান। কিন্তু মাইক্রোবাসের লোকটি পুনরায় পেছন দিকে এসে ওই পুলিশ কর্মকর্তাকে আবার ধমক দিয়ে বলেন, 'সরে যেতে বললাম না, এখানে দাঁড়িয়ে আছেন কেন_ চলে যান।'এ অবস্থায় সংশ্লিষ্ট পুলিশ কর্মকর্তাটি আর এক মুহূর্তও ঘটনাস্থলে অবস্থান করা নিরাপদ ভাবেননি, তাই তিনি জোর কদমে হেঁটে গলি রাস্তাটির দক্ষিণ পাশের জলখাবার হোটেলের সামনে চলে যান। সেখানে ওই পুলিশ কর্মকর্তার মোটরসাইকেলটি রাখা ছিল। সেখান থেকে তিনি গুলশান জোনেরই তার কর্মস্থল থানায় পেঁৗছে তার অফিসার ইনচার্জ ও ঘনিষ্ঠ সহকর্মীদের কাছে পুরো বিষয়টির বর্ণনাও দিয়েছেন। কিন্তু অফিসার ইনচার্জ বিভিন্ন স্থানে টেলিফোনে আলাপ করে ওই সাব-ইন্সপেক্টরকে এ বিষয়ে আর মুখ খুলতে নিষেধ করে দেন। পাশাপাশি তাকে সাবধানে চলাফেরারও পরামর্শ দেন।এ ঘটনার পর রাতেই পুলিশ কর্মকর্তাটি ঘটনাস্থলে ইলিয়াস আলীকেই অপহরণ করা হয়েছে বলে জানতে পারেন। তিনি ঘটনাস্থলেও যান। এরপর থেকেই সংশ্লিষ্ট প্রত্যক্ষদর্শী পুলিশ কর্মকর্তাটি চরম আতঙ্কিত হয়ে পড়েছেন। তার ঘনিষ্ঠ একজন পুলিশ কর্মকর্তা জানান, 'ইলিয়াস আলীর অপহরণ ও গুমের ঘটনায়' কোনো রকম তথ্যসূত্র-প্রমাণাদি রাখতে চাননি অপহরণকারীরা। এ কারণে তার গাড়িচালককেও জোরপূর্বক গাড়িতে তুলে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। দ্বিতীয় এভিডেন্স (সাক্ষ্য-প্রমাণ) হিসেবে ছিলেন শুধু ওই পুলিশ কর্মকর্তাটি। কিন্তু আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় সম্পৃক্ত থাকা প্রত্যক্ষদর্শী পুলিশ কর্মকর্তাকে 'অপহরণকারীরা' অবিশ্বাস করেননি মোটেও। সহকর্মী ওই পুলিশ কর্মকর্তার ধারণা, পরবর্তীতে ইলিয়াস আলীর অপহরণ বিষয়টি জাতীয় পর্যায়ে প্রভাব ফেলার পরই দ্বিতীয় এভিডেন্স হিসেবে প্রত্যক্ষদর্শী কর্মকর্তাটি নিজের জীবন নিয়েও চরম ভীতসন্ত্রস্ত হয়ে পড়েছেন।প্রত্যক্ষদর্শী পুলিশ কর্মকর্তাটি যে ঘটনাস্থলে পেঁৗছান তার সত্যতা পাওয়া গেছে মহাখালী মোড়ের পেট্রল পাম্প সংলগ্ন জলখাবার হোটেল থেকে। ওই হোটেলের একজন কর্মী বাংলাদেশ প্রতিদিনকে জানান, ওই রাতে সংশ্লিষ্ট পুলিশ কর্মকর্তাটি সাদা পোশাকে মোটরসাইকেলযোগে মহাখালীর অদূরে ডিউটি দিচ্ছিলেন। থানায় ফেরার আগে তিনি রাস্তায় মোটরসাইকেলটি থামিয়ে নাস্তা খাওয়ার জন্য বসেন। হঠাৎ উল্টো দিকের গলি থেকে দুজন পথচারী এসে জানায়, রাস্তার মধ্যে ছিনতাই আর মারামারি হচ্ছে। এটুকু শুনেই ওই সাব-ইন্সপেক্টর গলির দিকে ছুটে যান। তার পেছনে আরও এক-দুজন এগিয়ে গেলেও তারা অজ্ঞাত আশঙ্কায় নিরাপদ দূরত্বে দাঁড়িয়ে থাকলেও প্রত্যক্ষদর্শী এসআই মাইক্রোবাস ও প্রাইভেটকারের মাঝামাঝি স্থানে পেঁৗছেই কথিত অপহরণকারীদের একজনের শার্টের কলার চেপে ধরেন।প্রত্যক্ষদর্শী পুলিশ কর্মকর্তাটি তার অফিসার ইনচার্জের কাছে ঘটনার বর্ণনা দেওয়ার সময় আরও জানান, তাকে যখন ধমক দিয়ে সরানো হচ্ছিল তখনও ৪-৫ জন মিলে একজনকে জোরপূর্বক গাড়িতে তুলে নিচ্ছিলেন। গাড়ির ভেতর থেকেও ধস্তাধস্তি ও ধমকা-ধমকির শব্দ পাওয়া যাচ্ছিল। এ সময় পাশের একটি ভবনের আড়াল থেকে একজন মোবাইল ফোনে পুরো ঘটনাটি ভিডিও করছিলেন। সেখানে মোবাইল স্ক্রিনের আলো তিনিসহ অপহরণকারীদেরও একজন খেয়াল করছিলেন। তবে মোবাইলে ভিডিও ধারণকারী যুবকটিকে পরদিন থেকে আর পাওয়া যায়নি।প্রত্যক্ষদর্শী একমাত্র সাব ইন্সপেক্টর কর্মরত থানার অফিসার ইনচার্জকে আরও বলেন, ইলিয়াস আলীর গাড়ির পেছন দিকে কালো রঙের মাইক্রোটি ধাক্কা মারায় চালক ক্ষিপ্ত হয়ে নেমে যান এবং মাইক্রো চালকের সঙ্গে তর্ক-বিতর্ক ও হাতাহাতিতে জড়িয়ে পড়েন। এ সময় মাইক্রো থেকে আরও ৪-৫ জন নেমে গিয়ে ইলিয়াস আলীর গাড়ির চালককে জোরপূর্বক ধরে মাইক্রোতে তুলে নিয়ে বেঁধে ফেলেন। পরক্ষণেই ৩-৪ জন নেমে গিয়ে প্রাইভেট কারে বসে থাকা ইলিয়াস আলীকেও ধরে গাড়িতে তোলার সময় ধস্তাধস্তির সৃষ্টি হয়। উদ্ধার হলো না আট দিনেও : একে একে আট দিন কেটে গেল, তবুও ইলিয়াস আলীকে উদ্ধার করতে পারল না আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। ১৭ এপ্রিল রাজধানীর বনানী থেকে রহস্যজনকভাবে নিখোঁজ হন বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক ও সাবেক এমপি এম ইলিয়াস আলী। গত তিন দিন তাকে উদ্ধারে র্যাব ঢাকা ও ঢাকার বাইরে সম্ভাব্য বিভিন্ন স্থানে কয়েক দফা অভিযান চালালেও সেই অভিযান ধীরে ধীরে সংকুচিত হয়ে পড়েছে।

এ ব্যাপারে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ এমপি বলেন, ইলিয়াস আলীকে উদ্ধারের নামে সরকার যা করছে তা অবশ্যই লোক দেখানো। কারণ সরকারই তো তাকে অপহরণ করেছে। তাই সরকার জানে ইলিয়াস কোথায় আছেন। এসব লোক দেখানো কাজ জনগণ বিশ্বাস করে না। তিনি বলেন, আমরা দ্রুত ইলিয়াসের সন্ধান চাই। তাকে জীবিত ফেরত চাই।
 
Here a picture speaks thousands words:



Zakir Hossain just before being killed by Awami League Regime fire in Bisawanath, Sylhet while protesting abduction of Elias Ali by indian trained Awami League terror squad.
 
^^these guys look like police....how do you know they are raw trained?
 
21st century BAKSAL and its getting worse day by day. But I believe there's always a bright Sunny day, after every storm and
BD will also see the light of day inshallah.

@ "Tumhare mome ghee shakkar".
 
Hearing from eyewitness accounts of the whole incident, it was undoubtedly the government who was behind the abduction of Elias. The whole thing happened in front of everyone.

There is not a shred of doubt that the current regime is indeed carrying out such activities against political elements they deem unfavorable.
 
The disturbing fear is that this Crusader 100 are working outside the control of BAL govt and GOI. A RAW bureau gone loose canon.
 
Labour Minister Monnujahan Sufian told to the wife of Ilias Ali today that who is the KILLER of your husband you know but fearing Khalada Zia you are not disclosing their name .

What message does she want give the nation by using the word KILLER .?
 
Prime minister’s assurance and a few questions


IT WAS indeed a nice gesture on the prime minister’s part that she met Tahsina Rushdir Luna, wife of the organising secretary of the Bangladesh Nationalist Party, who remains missing since his disappearance around midnight past April 17, at Gana Bhaban on Wednesday and assured her of ‘all-out efforts’ to find her husband. According to a report front-paged in New Age on Thursday, Tahsina told journalists after the meeting that ‘the prime minister’s assurance has made me hopeful.’ Perhaps, it was all the more so because of a public statement by the state minister for labour the day before.

According to another report also front-paged in New Age on Wednesday, at a May Day programme in the capital Dhaka on Tuesday and in the very presence of the prime minister, the state minister referred to Tahsina as a ‘widow’ and said ‘you know in your heart who have really killed your husband.’ .

Regardless of the unpleasant questions that the state minister’s assertion has given rise to — e.g. how did she know for sure that Ilias Ali had been killed? If she knows it, does the prime minister not know it also? If the prime minister knows it, is it not mere rhetoric on her part to assure ‘all-out efforts’ to find Ilias? — and the controversy that it has touched off, the people at large, especially the missing BNP leader’s family, would certainly like to put their faith in the prime minister’s words of assurance and expect the mystery surrounding the disappearance would be resolved sooner than later. Still, doubts, if not suspicions, remain and, that too, for legitimate reasons.

First of all, it’s been more than two weeks since Ilias went missing and the law enforcement agencies or their intelligence wings have thus far not been able to come up with anything concrete about his whereabouts, despite their sporadic claims of progress in the investigation and a few raids in and around the capital.

Moreover, while the prime minister on Wednesday promised ‘all-out efforts’ to find Ilias, it is she who initially sought to blame the disappearance on the BNP and set the tone which some key functionaries of the ruling Awami League subsequently echoed.

There have been saner words and actions, though; the home minister visited Ilias’s wife immediately after the news of his disappearance broke. Also, the local government, rural development and cooperatives minister publicly stated that finding Ilias was the government’s top priority. Besides, the prime minister herself asked the home minister during the previous cabinet meeting to sustain efforts to find the missing BNP leader. Overall, thus far, while the response of the government and the ruling party has been seemingly confusing, the efforts of the law enforcement and other agencies have appeared insincere, to say the least.

Most importantly, the incumbents have confined their actions and reactions to Ilias’s disappearance, apparently seeking to keep the greater issue of an increasing incidence of the enforced disappearances out of the frame. Notably, according to a prominent human rights organisation, there have been at least 22 reported cases of enforced disappearances between January and March; in most of the cases, involvement of law enforcers has been alleged. Moreover, most of the missing persons belonged to the opposition camp and many of them were found dead days after they had disappeared. Meanwhile, extrajudicial killings by law enforcers in the name of ‘crossfire’, ‘encounter’, ‘shootout’, etc have continued virtually with impunity, with the incumbents appearing either unable or unwilling to bring the perpetrators of such gross violation of human rights to justice.

Hence, it is imperative that the incumbents should not limit its ‘all-out’ efforts to only finding Ilias; they should also try to find all those who remain missing, if they are alive. In the case of those already dead, the government should also identify the criminals within the law enforcement agencies and without and punish them.

New Age | Newspaper
 

Pakistan Affairs Latest Posts

Back
Top Bottom