What's new

Eid-ul-azha : Cattle price high in city markets

Thats all that is "exported" from India. Farmers in India usually don't want male calf, its a burden, so they are sold off and most of them end up in Bangladesh.
Yah and we pay for it. So ask BSF to stop shooting, it would do all of us some good.

This is an interesting news :P----
Cattle markets set up on roads violating govt ban

In violation of a government decision, some makeshift markets for sacrificial animals have been set up on the capital's streets, creating public nuisance and traffic gridlock.

An inter-ministerial coordination meeting on October 3 decided not to allow the markets on roads and highways to avoid traffic gridlock ahead of Eid-ul Azha.

With eid still four days away, city dwellers are apprehending severe traffic congestion as it has become a common phenomenon for the markets, leased out on fields and open spaces, to spill out on adjoining roads.

This correspondent yesterday found one such market in Kamalapur's Balurmath taking up Kamalapur Culvert Road, roads before Sadeque Hossain Khoka community centre in Gopibagh and Dakkhin Kamalapur Bazar Road.

Mizanur Rahman, owner of a departmental store on Dakkhin Kamalapur Bazar Road, said the annual market causes his sales to drop by fifty percent.

Another market in Adarsha School field and its adjoining open spaces in Golapbagh took up two sides of Dhalpur Road.

Meanwhile, another market in the roadside open space in Baridhara Block J spilled out onto its adjoining internal roads. Being set up for the first time, the market is causing severe traffic congestion in Baridhara Natunbazar, said the locals.

Stating that the cattle on the roads belonged to the locals, Saifuddin Lavlu, in-charge of the Kamalapur market, feared that keeping the streets free would be difficult once the flow of the animals increase.

Dhaka South City Corporation Chief Estate Officer Tazul Islam Prodhan said they would start mobile courts against the markets on the streets from today.

http://www.thedailystar.net/newDesign/news-details.php?nid=254798
 
In Africa a guy is taking his cow to his home .... liked the style :)

30966_542376762456059_1768051479_n.jpg
 
ঢাকা: রাজধানীর গাবতলীর পশুর হাটে একটি গরুর দাম হাঁকা হয়েছে ১৫ লাখ টাকা। ভারতের রাজস্থান থেকে নিয়ে আসা এ গরুটি হাটের সবচেয়ে দামি গরু।

সোমবার সরেজমিনে গাবতলীর হাট পরিদর্শনে গিয়ে ১৫ লাখ টাকা দামের এ গরুর সন্ধান পাওয়া গেছে।

গরুর মালিক ওহাব ব্যাপারি দাবি করছেন, “এই গরু থেকে ২২ মণ মাংস পাওয়া যাবে।”

উল্লেখ্য, এবার গাবতলীতে অধিকাংশ বড় গরু ভারতের রাজস্থান, আসাম, তামিলনাড়ু ও হরিয়ানা রাজ্য থেকে এসেছে। আর বাইরে থেকে আনা হয়েছে বলেই গরুর মানের চেয়ে দাম অনেক বেশি। ২০ মণের উপরে মাংস হলেই ১০ লাখ থেকে ১২ লাখ টাকা চেয়ে বসছেন ব্যাপারিরা।

ব্যাপারিরা বলছেন, “এবার ভারত থেকে গরু নিয়ে আসতে অনেক সমস্যার মুখে পড়তে হচ্ছে। এটা গত কোরবানির ঈদে ছিলনা”।

এবার গাবতলীতে সবচেয়ে বড় গরু দেখা গেল ওহাব ব্যাপারির কাছে। লাখ টাকা মূল্যের এসব গরুর খাবার মেন্যু হিসেবে থাকে ভুসি, ছোলা ভাঙা, বুট, গম ভাঙা, চালের গুড়া, ভাত, চিতা গুড়া, খইল, ধানের খড়, লবণ ও পানি ইত্যাদি।

এ বিষয়ে আলাপকালে গরুর পরিচর্যাকারী মো:আসমত আলী বলেন, “গরুগুলোকে প্রতিদিন দুই বার করে সাবান দিয়ে গোসল করানো লাগে। একটুও ময়লা সহ্য হয়না তাদের। পরিস্কার পরিচ্ছন্নতার দিক দিয়ে গরুগুলো আমাদেও চেয়ে কোনো অংশে কম নয়।”

তিনি আরো বলেন, “প্রতিদিন একটি গরুর জন্য ৫৫০ টাকা থেকে ৬০০ টাকার খাবার লাগে”।

এদিকে গাবতলী হাটে বড় পশু অনেক আনা হলেও বেচা-কেনা হাতেগোনা। বড় পশু দেখতে আসা লোকের সংখ্যা বেশি ।

ব্যাপারিরা বলছেন, “এবার মানুষের কাছে বড় পশু কেনার টাকা কম। ক্রেতাদেও চোখ এখন ছোট পশুর দিকে।”

তবে ব্যাপারিরা আশা করছেন, “ঈদের দুদিন বা তিন দিন আগ থেকে বড় পশুর চাহিদা বাড়বে। বড় পশু রাখার জায়গা ¯^ল্পতার কারণে মঙ্গলবার থেকে বিক্রি বাড়বে” বলে মনে করছেন তারা।

এদিকে ক্রেতারা এখনো বড় গরুর দাম যাচাই বাছাই করছেন। তারা অপে¶ায় আছেন হয়তো দাম আরো কমবে।

বড় গরুর দাম প্রসঙ্গে ওহাব ব্যাপারি বলেন, “আমার প্রতিটি গরুর মাংস প্রায় ২২ মণ হবে। আমি ১৫ লাখ টাকায় বিক্রি করতে চাই, কিন্তু ক্রেতারা দাম বলছে মাত্র ৭ লাখ টাকা।”

তিনি আরো বলেন, “প্রতিটা গরু আমি ৮ মাস থেকে ৯ মাস ধরে লালন-পালন করছি। এছাড়া প্রতিটা গরুর জন্য দৈনিক খাবার লাগে ৫৫০ টাকা থেকে ৬০০ টাকার। পাশাপাশি কৃষাণ খরচ আছে, ডাক্তার খরচ আছে। তাছাড়া ভারত থেকে এবার গরু আনার খরচ অনেক বেশি।”

তিনি বলেন, “আমি লাল গরুগুলো তামিলনাড়ু এবং সাদা গরুগুলো রাজস্থান থেকে সাত¶ীরা সীমান্ত দিয়ে এনিছি।”

সোমবার গাবতলীতে সবচেয়ে বড় ছাগল এসেছে কুষ্টিয়ার মিরপুর থেকে। একজোড়া ছাগলের দাম হাঁকা হচ্ছে দেড় লাখ টাকা।

ব্যাপারির দাবি, “এই ছাগলজোড়া থেকে মাংস পাওয়া যাবে দুই মণ”।

এ বিষয়ে ছাগলের মালিক বাবুল ব্যাপারি ‘বাংলানিউজ’-কে বলেন, “এই ছাগল জোড়া গাবতলীর মধ্যে সবচেয়ে বড়। আমি এ জোড়ার দাম চাই দেড় লাখ টাকা। কিন্তু ক্রেতারা বলছে এক লাখ টাকা। তবে ১ লাখ ২০ হাজার টাকা দাম উঠলে বিক্রি করে দেবো।”
 
ঢাকা: রাজধানীর গাবতলীর পশুর হাটে একটি গরুর দাম হাঁকা হয়েছে ১৫ লাখ টাকা। ভারতের রাজস্থান থেকে নিয়ে আসা এ গরুটি হাটের সবচেয়ে দামি গরু।

সোমবার সরেজমিনে গাবতলীর হাট পরিদর্শনে গিয়ে ১৫ লাখ টাকা দামের এ গরুর সন্ধান পাওয়া গেছে।

গরুর মালিক ওহাব ব্যাপারি দাবি করছেন, “এই গরু থেকে ২২ মণ মাংস পাওয়া যাবে।”

উল্লেখ্য, এবার গাবতলীতে অধিকাংশ বড় গরু ভারতের রাজস্থান, আসাম, তামিলনাড়ু ও হরিয়ানা রাজ্য থেকে এসেছে। আর বাইরে থেকে আনা হয়েছে বলেই গরুর মানের চেয়ে দাম অনেক বেশি। ২০ মণের উপরে মাংস হলেই ১০ লাখ থেকে ১২ লাখ টাকা চেয়ে বসছেন ব্যাপারিরা।

ব্যাপারিরা বলছেন, “এবার ভারত থেকে গরু নিয়ে আসতে অনেক সমস্যার মুখে পড়তে হচ্ছে। এটা গত কোরবানির ঈদে ছিলনা”।

এবার গাবতলীতে সবচেয়ে বড় গরু দেখা গেল ওহাব ব্যাপারির কাছে। লাখ টাকা মূল্যের এসব গরুর খাবার মেন্যু হিসেবে থাকে ভুসি, ছোলা ভাঙা, বুট, গম ভাঙা, চালের গুড়া, ভাত, চিতা গুড়া, খইল, ধানের খড়, লবণ ও পানি ইত্যাদি।

এ বিষয়ে আলাপকালে গরুর পরিচর্যাকারী মো:আসমত আলী বলেন, “গরুগুলোকে প্রতিদিন দুই বার করে সাবান দিয়ে গোসল করানো লাগে। একটুও ময়লা সহ্য হয়না তাদের। পরিস্কার পরিচ্ছন্নতার দিক দিয়ে গরুগুলো আমাদেও চেয়ে কোনো অংশে কম নয়।”

তিনি আরো বলেন, “প্রতিদিন একটি গরুর জন্য ৫৫০ টাকা থেকে ৬০০ টাকার খাবার লাগে”।

এদিকে গাবতলী হাটে বড় পশু অনেক আনা হলেও বেচা-কেনা হাতেগোনা। বড় পশু দেখতে আসা লোকের সংখ্যা বেশি ।

ব্যাপারিরা বলছেন, “এবার মানুষের কাছে বড় পশু কেনার টাকা কম। ক্রেতাদেও চোখ এখন ছোট পশুর দিকে।”

তবে ব্যাপারিরা আশা করছেন, “ঈদের দুদিন বা তিন দিন আগ থেকে বড় পশুর চাহিদা বাড়বে। বড় পশু রাখার জায়গা ¯^ল্পতার কারণে মঙ্গলবার থেকে বিক্রি বাড়বে” বলে মনে করছেন তারা।

এদিকে ক্রেতারা এখনো বড় গরুর দাম যাচাই বাছাই করছেন। তারা অপে¶ায় আছেন হয়তো দাম আরো কমবে।

বড় গরুর দাম প্রসঙ্গে ওহাব ব্যাপারি বলেন, “আমার প্রতিটি গরুর মাংস প্রায় ২২ মণ হবে। আমি ১৫ লাখ টাকায় বিক্রি করতে চাই, কিন্তু ক্রেতারা দাম বলছে মাত্র ৭ লাখ টাকা।”

তিনি আরো বলেন, “প্রতিটা গরু আমি ৮ মাস থেকে ৯ মাস ধরে লালন-পালন করছি। এছাড়া প্রতিটা গরুর জন্য দৈনিক খাবার লাগে ৫৫০ টাকা থেকে ৬০০ টাকার। পাশাপাশি কৃষাণ খরচ আছে, ডাক্তার খরচ আছে। তাছাড়া ভারত থেকে এবার গরু আনার খরচ অনেক বেশি।”

তিনি বলেন, “আমি লাল গরুগুলো তামিলনাড়ু এবং সাদা গরুগুলো রাজস্থান থেকে সাত¶ীরা সীমান্ত দিয়ে এনিছি।”

সোমবার গাবতলীতে সবচেয়ে বড় ছাগল এসেছে কুষ্টিয়ার মিরপুর থেকে। একজোড়া ছাগলের দাম হাঁকা হচ্ছে দেড় লাখ টাকা।

ব্যাপারির দাবি, “এই ছাগলজোড়া থেকে মাংস পাওয়া যাবে দুই মণ”।

এ বিষয়ে ছাগলের মালিক বাবুল ব্যাপারি ‘বাংলানিউজ’-কে বলেন, “এই ছাগল জোড়া গাবতলীর মধ্যে সবচেয়ে বড়। আমি এ জোড়ার দাম চাই দেড় লাখ টাকা। কিন্তু ক্রেতারা বলছে এক লাখ টাকা। তবে ১ লাখ ২০ হাজার টাকা দাম উঠলে বিক্রি করে দেবো।”

Without black money how many people can afford to buy a cow for 15 lac (around $18500) ?
in the Eid ul Adja we forget this Eid is not to showcase wealth but to sacrifice
 
I got this one from Komolapur cattle market. Price is 47 thousand taka. Medium sized bull. :nana:

1383777_607553509286201_1081935710_n.jpg


1385896_607555299286022_1340604279_n.jpg


1395777_607554372619448_1608475_n.jpg


1381864_607553902619495_1592884662_n.jpg
 
Eid Mubarak to my brothers and sisters in Islam, and to the Indians having a hissy fit over why this thread was opened, it's got to do with Islam and Bangladesh, so....I don't see a problem with it and it's not pointless. You Hindu's need to stop loving cows over your own children lol, eat some fresh meat, marinate it, do whatever you wish, trust me it tastes nice!
 
Back
Top Bottom