Looking at a mirror and thinking that the reflection belongs to somebody else. I have nothing but pity for you.
The fact is China and the US also opposed the liberation of BD and your unelected despotic government is quite comfortable with these countries. So, stop whining about who opposed the creation of BD and go back to your rawami sh!thole.
Apne to indian rajakar, Pakistani defence forume ghora ghuri korte apnar ruchite badhe na? Na ki apnader mediar upor bhorosha paan na. Goebbels er mediar upor bhorosha na pawri kotha.
Apne to indian rajakar, Pakistani defence forume ghora ghuri korte apnar ruchite badhe na? Na ki apnader mediar upor bhorosha paan na. Goebbels er mediar upor bhorosha na pawri kotha.
Going little off topic, I just want to remind all like minded BROS that RAZAKAR is a nice URDU word, which means Volunteer/Sheccha Savok. The Goebbelsian tactics of lie, deceit got further impetus by P. McCarthy on exploiting foreign words and ingressing it in assassinating political/ideological oppnent's characters. An interesting thought provocation would be to ask on why on earth BHAZAKARS never call JI/BNP Walas 'Toi Sheccha Savok/Volunteer but Toi Razakar'? Answer is those words are known thus not appealing and no demon could be created out of it. Furthermore, BHAZAKARS have especially been demonizing such a beautiful word because of a historic hatred against it that derived from their master's inability to occupy entire Kashmir against the stiff resistance of trival RAZAKAR/Sheccha Savok in 1947-8's war. So, instead of calling RAWAMYS as RAZAKAR, appropriate designation for them would be Kar Savok/BHAZAKAR IMO, thanks.
petrol bomb attack are mainly carried dour by Govt. agent to defame the political movement . i think it is highly unlikely BNP or Jamat will carried out attack on people they can burn bus or vehicle but intentionally killing people is not possible.already in rajhahi chatra in their facebook page admit the tactics of blaming BNP and in chitagong petrol bobm are recovered from awami office .
Icing on UR cake,
petrol bombs are found in india operated awami league terrorist hideout in Chittagong.These bombs were used to kill people and blame on opposition and ongoing movement.
চট্টগ্রামে আ.লীগ অফিস থেকে ১০টি পেট্রলবোমা উদ্ধার
08 Feb, 2015
চট্টগ্রামের আগ্রাবাদ পিজিএস কলোনির আওয়ামী লীগ অফিসে অভিযান চালিয়ে পরিত্যক্ত অবস্থায় ১০ বোতল ভর্তি পেট্রলবোমা ও ৪টি খালি বোতল উদ্ধার করেছে পুলিশ। তবে এ ঘটনায় কাউকে আটক করতে পারেনি পুলিশ।
রোববার সকাল ৮টার দিকে এসব পেট্রলবোমা উদ্ধার করা হয়।
বিডিটুডে.নেট:চট্টগ্রামে আ.লীগ অফিস থেকে ১০টি পেট্রলবোমা উদ্ধার
Further icing on UR cake,
পেট্রোল বোমা মারছে সরকারই: গোপন তথ্য ফাঁস!
==================================
(দয়া করে পুরা লেখাটা পড়বেন এবং অবশ্যই শেয়ার করবেন। এখানে যে ১২ টি তথ্য দেয়া হয়েছে সেগুলো ছাড়াও নিচে আরও ভয়ংকর তথ্য দেয়া আছে। তাই দয়া করে ধৈর্য সহকারে পুরা লেখাটা পড়ার চেষ্টা করবেন। এবং শেয়ার করবেন...তাহলেই এই আওয়ামী লীগ স্বৈরাচারী দের মুখোশ ফাঁস করা সম্ভব হবে...)
বিএনপি চায় সরকারের সাথে আলোচনায় বসে দেশের একটা শান্তিপূর্ণ অবস্থান। আর আওয়ামী লীগ বলছে, জ্বালাও পোড়াও দের সাথে কোন আলোচনা নয়...
কোথা হচ্ছে, বিএনপি তো আলোচনায় জেতে যে কোন উপায়ে রাজি আছে তাহলে তারা কেন জ্বালাও পোড়াও করতে যাবে?!!!
তাহলে এইসব জ্বালাও পোড়াও কারা করছে? কি তাদের উদ্দেশ্য? কি চায় তারা?
বিশেষজ্ঞদের দেয়া মাত্র ১২ টি ভয়াবহ তথ্য পড়ুন...বেরিয়ে আসবে থলের বিড়াল!
১ গত ৪ জানুয়ারি থেকে চলমান বিরোধীজোটের আন্দোলনে দেখা গেছে তাদের হামলার লক্ষ্যবস্তু ছিল খালি গাড়ি। রাজধানীসহ সর্বত্র যে কয়েকটা গাড়িতে আগুন দিয়েছে তাতে একজন মানুষ দগ্ধতো দূরের কথা আহতও হয়নি। বাস থেকে নামিয়ে তারপর খালি গাড়িতে আগুন দিয়েছে। কিন্তু...
বছরের শেষ হরতালে পেট্রোল বোমা বানানোর সময় বিস্ফোরিত হয়ে আহত হয় যুবলীগের এক নেতা ও তার স্ত্রী। বিরোধীজোটের হরতালের আগের দিন যুবলীগের নেতা কেন পেট্রোল বোমা বানাবেন? প্রশ্ন হলো সে বোমাগুলো কী কাজে ব্যবহৃত হবে?
২ শিবগঞ্জের গাড়ি পুড়লো আজিমপুরে। কথা হচ্ছে, শিবগঞ্জের গাড়ি কিভাবে আজিমপুরে গেল? আবার সে গাড়িটা পোড়ার সময় গাড়িটির চারপাশে পুলিশ ছিল বলে জানিয়েছে প্রত্যক্ষদর্শীরা। পুলিশ কেন বাধা দিল না? উল্টো হামলাকারীদের নিরাপত্তা দিলো...তারমানে পরিষ্কার বোঝা যায় এই হামলাকারীরা সরকারেরই এজেন্ট ছিল।
৩ পেট্রোল বোমা মারার সময় একজন হামলাকারীকেও আইনশৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনী হাতেনাতে গ্রেফতার করতে পারেনি। যেখানে পুলিশ নাশকতার পরিকল্পনার অপরাধে হাজার হাজার নেতাকর্মী গ্রেফতার করতে পারে। সেখানে কেন পেট্রোল বোমা তৈরি বা মারার সময় কেউ গ্রেফতার হয় না?
৪ পেট্রোল বোমায় যারা মারা যাচ্ছে বা দগ্ধ হচ্ছে তারা হয় নারী, না হয় শিশু না হয় সাধারণ মানুষ। এদেরকে মেরেতো বিরোধীজোটের আন্দোলন লাভবান হচ্ছে না। বরঞ্চ এসব নাশকতার চিত্র দেখিয়ে দেশে বিদেশে সরকার বিরোধীজোটের উপর মানুষ ও আন্তর্জাতিক বিশ্বকে ক্ষেপাচ্ছে। প্রশ্ন হলো, বিরোধীজোট সরকারের জন্য পজিটিভ এই কাজটি কেন করবে?
৫ বিএনপির আমলে জঙ্গি হামলার দোষ যদি তৎকালীন সরকারকে দেয়া হয় তাহলে বর্তমানে চলমান সরকারের ভাষায় যে জঙ্গি তৎপরতা চলছে তার দায় কেন বিরোধীজোট নিবে, সরকার কেন নিবে না?
৬ বিরোধীজোটের শতাধিক নেতাকর্মীদের সাথে কথা বলে জানা গেছে, কেন্দ্র থেকে কোন মানুষকে আহত করার বাপারে নিষেধ করা আছে। যেহেতু সাধারণ মানুষকে নিয়ে সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলন গড়ে তুলতে হয় সে কারণে সাধারণ মানুষ যাতে মিনিমাম কোন হামলার শিকার না হয় সে বিষয়ে নির্দেশনা রয়েছে।
৭ সরকার বারবার বিভিন্ন ইস্যুতে চেষ্টা করেছে বাংলাদেশের মানুষ বা আলেমদের ক্ষেপিয়ে জঙ্গি প্রমাণ করতে। এবারও একই প্রচেষ্টা চলছে...সরকারের ভাষায় OIC ও এশিয়ান দেশগুলো এসব নাশকতার বিরুদ্ধে পদক্ষেপ নিতে বলেছে। প্রশ্ন হলো, আন্তর্জাতিকভাবে সরকারকে শক্ত অবস্থান দিতে কেন বিরোধীজোট নাশকতা করবে? এসব মানুষ মেরে লাভটা কার হচ্ছে? নিশ্চয়ই সরকারের হচ্ছে।
৮ ২২ জানুয়ারি বৃহস্পতিবার রাজধানীতে বাসে আগুন দিয়েছে জয় বাংলা স্লোগান দেয়া মিছিলের সন্ত্রাসীরা। পেট্রোল বোমা মারার সময় বা বানানোর সময় যত সন্ত্রাসী আটক হয়েছে তার সবগুলোই যুবলীগ বা ছাত্রলীগের কর্মী। আর বিএনপি বা জামায়াত-শিবিরের গ্রেফতারকৃতরা সন্দেহভাজন হিসেবে মেস বা বাসা বাড়ি থেকে গ্রেফতার হয়েছে হাতেনাতে গ্রেফতার হয়নি কেউ। কেন সরকারদলের সন্ত্রাসীরা পেট্রোল বোমাসহ হাতেনাতে ধরা পরলো এবং তারা এখন কোথায়?
৯ পেট্রোল বোমার ঘটনাগুলো কেন শুধু নির্দিষ্ট স্থান ও বাসেই ঘটছে? আর ঘটনা গুলো ঘটার সাথে সাথে যেভাবে মিডিয়া ও আওয়ামীলীগের নেতাকর্মীরা রোগী দেখতে যাচ্ছে এবং ফলাও করে প্রচার করছে তাতে প্রমাণ হয় না যে ঘটনাটিগুলো পরিকল্পিত ও সাজানো?
১০ বোমা বানানোর সময় বিস্ফোরিত হয়ে আহত বাপ্পীকে সরকার কেন পরিকল্পিত ভাবে হত্যা করলো। সত্য প্রকাশের ভয়ে? বাপ্পী বিএনপির কর্মী নয়...মূলত বাপ্পী আওয়ামীলীগের হাজী সেলিমের কর্মী বলেই জানে স্থানীয়রা। বাপ্পীকে একাধিকবার মতিঝিলে হাজী সেলিমের কোম্পানি 'মদিনা গ্রুপে' গিয়ে টাকা আনতে দেখা গেছে বলে জানান বাপ্পীর এক সহকর্মী। ৫ জানুয়ারির নির্বাচনে হাজী সেলিমের নির্বাচন করেছে বাপ্পী। নির্বাচনের সময়ও বোমা বানানোর জন্য তাকে ২ লাখ টাকা দেয় হাজী সেলিম।
১১ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রলীগের সেক্রেটারি ওমর শরীফ ফাঁস করে দিয়েছে কারা পেট্রোল বোমা বানাচ্ছে। ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সেক্রেটারি নাজমুলের সাথে বোমা তৈরির টাকা ভাগাভাগী নিয়ে ওমর শরিফের সাথে কোন্দল বাধায় দুজনের মধ্যে হাতাহাতির ঘটনাও ঘটে বলে জানিয়েছে সলীমুল্লাহ হলের ছাত্রলীগ সেক্রেটারি।
ওমর শরীফ সূত্রে জানা যায়, আওয়ামীলীগের পক্ষ থেকে পেট্রোল বোমা তৈরি এবং তা নিক্ষেপের জন্য দায়িত্ব দেয়া হয় নাজমুলকে। কিন্তু ওমর শরীফই মূলত ভোলা-৩ এর সাংসদ শাওনের সহযোগিতায় বোমা তৈরি করে। কিন্তু নাজমুল মূল দল থেকে আসা লক্ষ লক্ষ টাকার অধিকাংশ নিজেই খেয়ে ফেলে। আর সে টাকার অংশ ভাগাভাগী নিয়ে ওমর ও নাজমুলের মধ্যে কোন্দল দেখা দিয়েছে। এমনকি দুজন হাতাহাতি করে তৈরিকৃত বোমা ক্যাম্পাসের বিভিন্ন স্থানে ছুঁড়েও মারে।
সম্প্রতি ক্যাম্পাসে প্রচুর বোমা আবিষ্কৃত হয়েছে। এবং একটি হলে এ নিয়ে সংঘর্ষও হয়েছে। এছাড়াও, ঢাকা মহানগরীর মায়ার বাসা লিয়াকত, শাওন, পঙ্কজ ও দেবাশীষের গোপন বৈঠক হয়। সেই বৈঠক থেকেই বোমা তৈরির দায়িত্ব দেয়া হয় নাজমুলকে। ছাত্রলীগ সভাপতি সোহাগকে ইচ্ছেকৃত দূরে রাখা হয় যাতে ধরা খেলে সমস্যা কম হয় এরকমটিই জানিয়েছে যুবলীগের ঢাকা মহানগরীর মাকসূদ।
১২ গোয়েন্দা সূত্রে জানা গেছে, বনানীর শিবির সভাপতিকে রাতে মেস থেকে লুঙ্গি পরা অবস্থায় গ্রেফতার করে নিয়ে যাওয়া হয়। রাতভর নির্যাতন করে মিডিয়ার সামনে বলতে বলা হয় যে, বিএনপি ও জামায়াতের শীর্ষ নেতারা পেট্রোল বোমা তৈরির নির্দেশ দিয়েছে। এসব স্বীকার করলে তাদেরকে রাষ্ট্রীয়ভাবে পুরস্কৃত করা হবে। কিন্তু মোস্তাফিজ ও তার কর্মীরা সে মিথ্যে বলতে রাজি না হওয়ায় তাকে সাজানো বোমার মজুদসহ মিডিয়ার সামনে উপস্থাপন করে। কিন্তু তাদেরকে কোন কথা বলতে দেয়া হয়নি।
নিচের ঘটনা গুলো আরও ভয়াবহ...দেখুন অবস্থাঃ
=================================
সরকারের এসব নাটক কী প্রমাণ করে না পেট্রোল বোমার মাধ্যমে সরকার বিরোধীজোটের আন্দোলনকে ভিন্নখাতে প্রবাহিত করতে চাচ্ছে?
এ বিষয়ে প্রথম আলোর একজন ক্রাইম রিপোর্টার জানায়, পেট্রোল বোমার দ্বারা হতাহতের অধিকাংশ ঘটনাগুলোর পেছনেই সরকারের হাত রয়েছে। তবে এ সকল ঘটনার সংবাদের ক্ষেত্রে পুলিশের বক্তব্যকেই প্রচারের নির্দেশনা রয়েছে। পুলিশের অনুমতি ছাড়া কোন ভিকটিমের বক্তব্য নেয়া যাচ্ছে না।
এটিএন নিউজের একজন নিউজ প্রডিউসার জানায়, সরকারের নির্দেশনা রয়েছে প্রতিদিন যেন পেট্রোল বোমার বিষয়টি টকশোর বিষয় করা হয়। এবং টকশোর অতিথিদের মধ্যে বিএনপির কোন সিনিয়র বা ভালো টকারদের আনা না হয়। বিএনপির পক্ষে যাদের আনা হয় তারা মূলত বিএনপির নয় আওয়ামীলীগেরই বুদ্ধিজীবী কিন্তু বিএনপির সেজে কথা বলে। সরকারের কিছু সমালোচনা করলেও তারা মূলত বিএনপিকেই ঘায়েল করছে।
পেট্রোল বোমা বা গানপাউডার দিয়ে মানুষ পুড়িয়ে মারার অতীত রেকোর্ড আওয়ামীলীগেরই রয়েছে। এখনও ইউটিউবে পাওয়া যায় আওয়ামীলীগ নেতা শেখ সেলিমের সেই বক্তব্যটি যা ডিজিএফআইর কাছে দেয়া জবানবন্দীতে তিনি দিয়েছিলেন। সেখানে তিনি বলেন শাহবাগে শেখ হাসিনার নির্দেশেই ততকালীন যুবলীগের সভাপতি নানক ও মির্জা আজম বাসে গান পাউডার দিয়ে ১৫ জন সাধারণ মানুষকে পুড়িয়ে হত্যা করে।
তবে সরকারের সকল নাটকই বুমেরা্ং হচ্ছে। সরকার বিরোধীজোটের আন্দোলনকে জনগণের ও বিশ্ববাসীর কাছে সন্ত্রাসী রূপ দিতে যে নাটক সাজিয়েছে সেটা ধীরে ধীরে সবাই বুঝে গেছে। জনগণ এখন বলছে, ঢাকা মেডিকেলে কোন সামান্য ইনজুর্ড রোগী গেলেও তাকে মেরে ফেলা হচ্ছে। মানুষকে মেরে সরকার বিরোধীজোটের আন্দোলনের বিরুদ্ধে যে মানবিক ব্লাকমেইল করছে সেটা জাতির কাছে খোলাসা হয়ে যাচ্ছে বলে মনে করেন নাগরিক সমাজের একাধিক বিশিষ্টজন।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এক সাবেক ভিসি বলেন, বিরোধীজোটের গণতান্ত্রিক আন্দোলন কে দেশবাসী ও বিদেশিদের কাছ থেকে সরিয়ে নিতেই সরকার এতোসব নাটক করছে। সরকার ক্ষমতায় থাকতে এভাবে আর কত মানুষকে হত্যা করে নতুন নাটক তৈরি করবে এটাই এখন সবার প্রশ্ন!!!