Remember Sukhranjan Bali that was abducted by security forces during broad daylight from courtyard and later found out in India? Did U see the similarity between him and Sallahuddin's cases as RAB/Security forces were about to be pin-pointed for Sallahuddin's abduction as well? What does it infer now? IMHO, Bharaties are trying to bail out their brain children (RAB) here, Buddy. Also, BD's security institutions are being infiltrated and neutralized to an unpresedented magnitude that RAB, POLICE, BGB are in coheshion with RAW, SOUTH BLOCK to destroy any patriotic/anti-Indian power, thanks.
WOW ! Felt great after seeing David Burgman comparing Sukhranjan Bali's case with Sallahuddin's one as well. Now, since Malaunic conspiracy in killing patriotic, nationalistic people of BD became as evident as daylight; we would see more spin doctor's emergence to continue dalali.
সালাহউদ্দিন ও সাঈদীর সাক্ষীর অপহরণ মিলে যায় ঃ ডেভিড বার্গম্যান
টুডে ডেস্ক:
বিএনপি নেতা সালাহ উদ্দিন আহমেদের সন্ধান পাওয়ার পর প্রখ্যাত সাংবাদিক ডেভিড বার্গম্যান তার ব্লগে একটি পোস্ট প্রকাশ করেছেন। সালাহ উদ্দিনের নিখোঁজ রহস্য নিয়ে সম্প্রতি অনুসন্ধান চালানো এই সাংবাদিক তার ব্লগে তিনটি বিষয়কে হাইলাইট করেছেন। নিচে সেগুলো ইংরেজি থেকে অনুবাদ করে তুলে দেয়া হলো-
প্রথমত, সুখরঞ্জন বালীর ঘটনার সাথে এ ঘটনার ব্যাপকভাবে মিলে যায়। ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইমস টাইব্যুনালের সাক্ষী বালীকে ২০১২ সালের ৫ ফেব্রুয়ারি সকালে ট্রাইব্যুনালের বাইরে থেকে উঠিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়। ওইদিনই ট্রাইব্যুনালে দেলওয়ার হোসাইন সাঈদীর পক্ষে প্রমাণাদি উপস্থাপন করার কথা ছিল। তখন বালীর আইনজীবীরা দাবি করেছিলেন ডিটেক্টিভ ব্রাঞ্চের লোক পরিচয় দিয়ে আইনশৃংখলা বাহিনীর সদস্যরা তাকে নিয়ে যায়।
সাত মাস পরে নিউ এইজ খবর প্রকাশ করে যে, তিনি ভারতের একটি কারাগারে বন্দি আছেন। জেল থেকে দেয়া তার একটি বিবৃতির খবরও সংবাদপত্রে প্রকাশিত হয় যেখানে বালী বলেছিলেন, তাকে নিয়ে প্রথমে ছয় সপ্তাহ ধরে একটি জায়গায় রাখা হয়েছিল। তার ধারণা, জায়গাটি ডিটেক্টিভ ব্রাঞ্চের (ডিবি) কার্যালয় হতে পারে। এরপর ভারত সীমান্তের ওপারে ফেলে রেখে আসার পর অবৈধ অনুপ্রবেশের অভিযোগে তিনি গ্রেফতার হন। বিবৃতিতে তিনি আরো বলেন, বাংলাদেশের আইনশৃংখলা বাহিনীর কাছে প্রায় ছয় সপ্তাহ আটক থাকার পর পুলিশ তার চোখ বেধে সীমান্তে নিয়ে গিয়ে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কাছে হস্তান্তর করে।
"আমাকে খাবার দেয়ার জন্য মাগুরার একটি হোটেলে তারা গাড়ি থামায়। তখন চোখের বাধন খুলে দিলে দেখতে পাই আমাকে একটি প্রাইভেট কারে করে নিয়ে আসা হয়েছে। খাওয়া শেষে আবারো আমার চোখ বেধে দিয়ে গাড়ি চালাতে থাকে। শেষপর্যন্ত বিকাল ৫টার দিকে আমাকে বিএসএফের হাতে হস্তান্তর করে তারা চলে যায়", বালী তার বিবৃতিতে বলেন। তিনি জানান, বিএসএফ তার সাথে খুবই খারাপ আচরণ করে।
মনে হচ্ছে, আইনশৃংখলা বাহিনী এই ক্ষেত্রেও (সালাহউদ্দিনের) একই ধরনের কৌশল এঁটেছে।
দ্বিতীয়ত, আমার সন্দেহ আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকাবস্থায় সালাহ উদ্দিনের সাথে আসলে কী ঘটেছিল তা আমরা জানতে পারবো না।
যদিও এটা নিয়ে কোনো সন্দেহ নেই যে, সালাহ উদ্দিনকে আইনশৃংখলা বাহিনীই উঠিয়ে নিয়ে গিয়েছিল। তবে বেশ কিছু বিষয় এখনো রহস্যঘেরা থেকে গেল। আবার এই সম্ভাবনাও কম যে, সালাহ উদ্দিন নিজে প্রকাশ্যে কিছু বলবেন। তার স্ত্রীও আজ (মঙ্গলবার) বলেছেন যে, স্বামী জীবিত আছেন তাতেই সন্তুষ্ট। আমি এ্ ব্যাপারে নিশ্চিত তার সাথে কী ঘটেছিল সে ব্যাপারে প্রকাশ্যে কিছু না বলার প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ কোনো শর্তেই সালাহ উদ্দিনকে জীবিত থাকতে দেয়া হয়েছে। তাছাড়া নিশ্চিতভাবেই তাকে কিছুদিনের জন্য ভারতের কারাগারে কাটাতে হবে (অবৈধ অনুপ্রবেশের জন্য)। আর দেশে ফেরার পর সম্ভাবনা আছে বিভিন্ন মামলায় তাকে গ্রেফতার করা হবে।
এবং তৃতীয়ত, এভাবেই এই ধরনের অপহরণের মাধ্যমে সরকার মূলত ভিতি ছড়িয়ে টিকে আছে। পাশাপাশি মানবাধিকার সংস্থাগুলোর কাছে মিথ্যাচার, সুশীল সমাজের নিস্ক্রিয়তা এবং সমঝোতার মাধ্যমে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের নীরব হয়ে যাওয়া তো রয়েছেই।
প্রতি মুহুর্তের খবর পেতে এ