Gandh brandi
FULL MEMBER
- Joined
- Feb 21, 2015
- Messages
- 481
- Reaction score
- 0
- Country
- Location
রপ্তানি করা মাছে ফরমালিনের অস্তিত্ব পাওয়ার অভিযোগে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে ভারতের ত্রিপুরার আগরতলায় মাছ রপ্তানি বন্ধের বিষয়ে আলোচনা করতে একটি ব্যবসায়ী প্রতিনিধিদল আগামীকাল বুধবার আগরতলায় যাচ্ছে। আখাউড়ার মাছ ব্যবসায়ীদের অভিযোগ, আগরতলায় বাংলাদেশি মাছ রপ্তানি বন্ধ করতেই ‘ফরমালিন ষড়যন্ত্র’ করছেন সেখানকার কিছু ব্যবসায়ী। সে কারণে গতকাল সোমবার পর্যন্ত মাছ রপ্তানি বন্ধ ছিল।
বাংলাদেশের ব্যবসায়ীদের দাবি, ফরমালিন পাওয়া মাছগুলো বাংলাদেশের কি না, তা নিশ্চিত না হয়েই আগরতলা কাস্টম কর্তৃপক্ষ আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে ৬ মার্চ থেকে মাছ রপ্তানি বন্ধ করে দেয়। অথচ ভারতের অন্ধ্র প্রদেশ থেকে আসা মাছই আগরতলার বাজারে বেশি বিক্রি হয়।
আখাউড়া স্থলবন্দর সূত্রে জানা গেছে, গত শনিবার আখাউড়া স্থলবন্দর আমদানি-রপ্তানিকারক অ্যাসোসিয়েশনের ব্যবসায়ীরা বন্দর দিয়ে মাছ রপ্তানি চালুর বিষয়ে করণীয় নির্ধারণে আলোচনায় বসেন। সভায় অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি আবদুল ওয়াহাব মিয়ার নেতৃত্বে তিন সদস্যের একটি প্রতিনিধিদলের আগরতলায় যাওয়ার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।
ব্যবসায়ীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, বিভিন্ন ধরনের পরীক্ষার পরই বাংলাদেশের চাষ করা মাছ আগরতলায় রপ্তানি করা হয়। আখাউড়া থেকে প্রতিদিন গড়ে ৫০ থেকে ৬০ টন মাছ আগরতলায় রপ্তানি করা হয়। এসব মাছের বাজারমূল্য প্রতি কেজি আড়াই ডলার, বাংলাদেশি মুদ্রায় যার বাজারমূল্য প্রায় এক কোটি টাকা। মাছ রপ্তানি বন্ধ থাকায় ব্যবসায়ীদের প্রতিদিন বড় অঙ্কের লোকসান গুনতে হচ্ছে।
আখাউড়া থেকে চারটি প্রতিষ্ঠান আগরতলায় মাছ রপ্তানি করে। এসব প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে বাংলাদেশে চাষ করা পাঙাশ, তেলাপিয়া, রুই, কাতলা, নলা, মৃগেল, সিলভার কার্প, ট্যাংরা, পুঁটিসহ বিভিন্ন ধরনের মাছ রপ্তানি করা হয়।
রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠান সেভেন ওসেন ফিশ প্রসেসিং লিমিটেডের পরিচালক শেখ আল মামুন আহমেদ প্রথম আলোকে বলেন, পরীক্ষা করে সার্টিফিকেট নিয়ে এবং আখাউড়া কাস্টম কর্তৃপক্ষ যাচাই-বাছাই করে ত্রিপুরার আগরতলায় মাছ রপ্তানির অনুমতি দেয়। বাংলাদেশের রপ্তানি করা মাছ সে দেশে সাতসকালেই বিক্রি হয়ে যায়। তাই ফরমালিন পাওয়ার কোনো সুযোগ নেই।
বাংলাদেশি কয়েকজন মাছ ব্যবসায়ী দাবি করেন, শুধু ভারতের অন্ধ্র প্রদেশের মাছের বাজার বাড়াতে বাংলাদেশি মাছ নিয়ে ফরমালিন ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে।
আখাউড়া স্থলবন্দরের মাছ ব্যবসায়ী ও সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের প্রধান উপদেষ্টা আব্বাস উদ্দিন ভূঁইয়া প্রথম আলোকে বলেন, আখাউড়া কাস্টমস কার্যালয়ে ফরমালিন পরীক্ষা করার মেশিন রয়েছে। কিন্তু আগরতলা কাস্টমস কার্যালয়ে ফরমালিন পরীক্ষা করার মেশিন না থাকায় মাছ রপ্তানিতে জটিলতা বাড়ছে।
আখাউড়া উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা শরীফ উদ্দিন বলেন, বন্দর দিয়ে রপ্তানি করা মাছে ফরমালিন না পেয়েই সার্টিফিকেট দেওয়া হয়। তাই স্থলবন্দর দিয়ে রপ্তানি করা মাছে ফরমালিন পাওয়ার কোনো সুযোগ নেই।
- Bangladeshi exporters see conspiracy in import ban
- Demand further investigation
- Exporters saying fish from Andhra Pradesh has the majority in Agartala market
- Some exporters allege swift ban incurred to unfairly increase decreasing market-share of fish from Andhra Pradesh
- 3 person delegation from Akhaura Land Port Import-Export Association will visit Agartala this Wednesday
- Bangladesh exports 50-60 ton fish everyday to Agartala. Avg. MRP is $2.50 per kilo netting at least 1 crore BDT
- Bangladeshi exporter Seven Ocean Fish Processing Ltd. director Sheikh Al Amun Ahmed said that they export only after getting certification from Akhaura Customs authority. And that Bangladeshi fish are sold out in the morning so use for preservative aka formalin not needed
- Businessman and C&F Agents Association chief advisor Abbas Uddin Bhuiya said that the situation is complicated because although formalin testing is done in Akhaura Customs Office from Bangladeshi side, no such facility exists in Agartala on the Indian side
- Akhaura upzilla fisheries officer Sharif Uddin is confident on formalin testing and certification on BD side
বাংলাদেশের ব্যবসায়ীদের দাবি, ফরমালিন পাওয়া মাছগুলো বাংলাদেশের কি না, তা নিশ্চিত না হয়েই আগরতলা কাস্টম কর্তৃপক্ষ আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে ৬ মার্চ থেকে মাছ রপ্তানি বন্ধ করে দেয়। অথচ ভারতের অন্ধ্র প্রদেশ থেকে আসা মাছই আগরতলার বাজারে বেশি বিক্রি হয়।
আখাউড়া স্থলবন্দর সূত্রে জানা গেছে, গত শনিবার আখাউড়া স্থলবন্দর আমদানি-রপ্তানিকারক অ্যাসোসিয়েশনের ব্যবসায়ীরা বন্দর দিয়ে মাছ রপ্তানি চালুর বিষয়ে করণীয় নির্ধারণে আলোচনায় বসেন। সভায় অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি আবদুল ওয়াহাব মিয়ার নেতৃত্বে তিন সদস্যের একটি প্রতিনিধিদলের আগরতলায় যাওয়ার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।
ব্যবসায়ীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, বিভিন্ন ধরনের পরীক্ষার পরই বাংলাদেশের চাষ করা মাছ আগরতলায় রপ্তানি করা হয়। আখাউড়া থেকে প্রতিদিন গড়ে ৫০ থেকে ৬০ টন মাছ আগরতলায় রপ্তানি করা হয়। এসব মাছের বাজারমূল্য প্রতি কেজি আড়াই ডলার, বাংলাদেশি মুদ্রায় যার বাজারমূল্য প্রায় এক কোটি টাকা। মাছ রপ্তানি বন্ধ থাকায় ব্যবসায়ীদের প্রতিদিন বড় অঙ্কের লোকসান গুনতে হচ্ছে।
আখাউড়া থেকে চারটি প্রতিষ্ঠান আগরতলায় মাছ রপ্তানি করে। এসব প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে বাংলাদেশে চাষ করা পাঙাশ, তেলাপিয়া, রুই, কাতলা, নলা, মৃগেল, সিলভার কার্প, ট্যাংরা, পুঁটিসহ বিভিন্ন ধরনের মাছ রপ্তানি করা হয়।
রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠান সেভেন ওসেন ফিশ প্রসেসিং লিমিটেডের পরিচালক শেখ আল মামুন আহমেদ প্রথম আলোকে বলেন, পরীক্ষা করে সার্টিফিকেট নিয়ে এবং আখাউড়া কাস্টম কর্তৃপক্ষ যাচাই-বাছাই করে ত্রিপুরার আগরতলায় মাছ রপ্তানির অনুমতি দেয়। বাংলাদেশের রপ্তানি করা মাছ সে দেশে সাতসকালেই বিক্রি হয়ে যায়। তাই ফরমালিন পাওয়ার কোনো সুযোগ নেই।
বাংলাদেশি কয়েকজন মাছ ব্যবসায়ী দাবি করেন, শুধু ভারতের অন্ধ্র প্রদেশের মাছের বাজার বাড়াতে বাংলাদেশি মাছ নিয়ে ফরমালিন ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে।
আখাউড়া স্থলবন্দরের মাছ ব্যবসায়ী ও সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের প্রধান উপদেষ্টা আব্বাস উদ্দিন ভূঁইয়া প্রথম আলোকে বলেন, আখাউড়া কাস্টমস কার্যালয়ে ফরমালিন পরীক্ষা করার মেশিন রয়েছে। কিন্তু আগরতলা কাস্টমস কার্যালয়ে ফরমালিন পরীক্ষা করার মেশিন না থাকায় মাছ রপ্তানিতে জটিলতা বাড়ছে।
আখাউড়া উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা শরীফ উদ্দিন বলেন, বন্দর দিয়ে রপ্তানি করা মাছে ফরমালিন না পেয়েই সার্টিফিকেট দেওয়া হয়। তাই স্থলবন্দর দিয়ে রপ্তানি করা মাছে ফরমালিন পাওয়ার কোনো সুযোগ নেই।
- Bangladeshi exporters see conspiracy in import ban
- Demand further investigation
- Exporters saying fish from Andhra Pradesh has the majority in Agartala market
- Some exporters allege swift ban incurred to unfairly increase decreasing market-share of fish from Andhra Pradesh
- 3 person delegation from Akhaura Land Port Import-Export Association will visit Agartala this Wednesday
- Bangladesh exports 50-60 ton fish everyday to Agartala. Avg. MRP is $2.50 per kilo netting at least 1 crore BDT
- Bangladeshi exporter Seven Ocean Fish Processing Ltd. director Sheikh Al Amun Ahmed said that they export only after getting certification from Akhaura Customs authority. And that Bangladeshi fish are sold out in the morning so use for preservative aka formalin not needed
- Businessman and C&F Agents Association chief advisor Abbas Uddin Bhuiya said that the situation is complicated because although formalin testing is done in Akhaura Customs Office from Bangladeshi side, no such facility exists in Agartala on the Indian side
- Akhaura upzilla fisheries officer Sharif Uddin is confident on formalin testing and certification on BD side