Not enough in numbers or potency by a long shot.... And without effective air cover they are toast. However it a base to build on. BD defenses has been ignored too long. We live in a very volatile neighbourhood with extremely unreliable neighbours. We must shore up our defenses as we will stand or fall on our own.
we are doing it gradually, we can not do it suddenly. after analysis, i understand that bangladesh is focusing on air defence system rather than having big number of aircraft, because we can not race with others with aircraft. bangladesh is going to introduce 4 layer air defense system, and from land they will provide long range air defense to navy.
@
mb444
check this info
সেনাবাহিনীর সাংগঠনিক কাঠামো পুনর্বিন্যাস চলছে’
পার্লামেন্ট করেসপন্ডেন্ট
বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
সংসদ ভবন থেকে: সশস্ত্র বাহিনীকে আধুনিকায়ন করতে স্বল্প মেয়াদী পরিকল্পনার আওতায় সেনাবাহিনীর সাংগঠনিক কাঠামোতে পুনর্বিন্যাস করা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন সংসদ কাজে সশস্ত্র বাহিনী বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত মন্ত্রী এ কে খন্দকার।
তিনি আরো জানান, দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনার আওতায় বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ‘ফোর্সেস গোল-২০৩০’ পর্যায়ক্রমে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। পাঁচ বছর মেয়াদী সর্বমোট চারটি ধাপে এই পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করা হবে।
মঙ্গলবার জাতীয় সংসদের টেবিলে উত্থাপিত প্রশ্নোত্তরে জাফর ইকবাল সিদ্দিকীর প্রশ্নের জবাবে তিনি এ তথ্য জানান।
এ কে খন্দকার জানান, প্রতিটি ব্যাটালিয়নে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক সাজোয়া সৈন্য পরিবহনকারী যান, আধুনিক ট্যাংক বিধ্বংসী সরঞ্জাম, বিমান প্রতিরক্ষা সরঞ্জাম এবং কমব্যাট ইঞ্জিনিয়ার সরঞ্জাম সংযুক্ত হবে। অন্যদিকে পুনর্বিন্যস্ত জনবল দিয়ে নতুন নতুন গোলন্দাজ ও বিমান প্রতিরক্ষা ইউনিট, নৌ-ইঞ্জিনিয়ার ব্যাটালিয়ন, অর্ডিন্যান্স ব্যাটালিয়ন ও ফিল্ড হাসপাতাল সংযোজিত হবে।
এছাড়া ২০১৩ সালের মধ্যে সেনাবাহিনীতে দু’টি নতুন আর্মি কমান্ড, একটি পদাতিক ডিভিশন ও তার জন্য প্রয়োজনীয় সব ব্রিগেড ও ইউনিট, দু’টি বিমান প্রতিরক্ষা ব্রিগেড, দু’টি যান্ত্রিক ব্রিগেড, একাধিক সাঁজোয়া, গোলন্দাজ ও ইঞ্জিনিয়ার ব্যাটেলিয়ন এবং প্রয়োজনীয় সহায়ক ইউনিট সংযোজিত হবে।
বিএনপি’র অনুপস্থিত সদস্য এ বি এম আশরাফ উদ্দিনের (নিজান
প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী জানান, সশস্ত্র বাহিনীর জন্য অস্ত্র ও সরঞ্জাম ক্রয়ের জন্য রাশিয়া ২০১৭ সালের মধ্যে অনধিক এক বিলিয়ন ডলার ঋণ দেবে। যার জন্য বার্ষিক সাড়ে ৪ শতাংশ সুদ দেওয়া হবে। ঋণের অর্থ পরিশোধ করতে হবে ২০১৮ সাল থেকে। বছরে দু’টি সমান কিস্তিতে ১০ বছরের মধ্যে এই ঋণ পরিশোধ করতে হবে।