What's new

Bangladesh Media Watch

.
All the owner of our media is either own by hard core Awami league supporter or by sympathetic personal so we will never know what true is . now yellow journalism become the standard of journalism in bangladesh. Awami league wants to Ban Jamat so their opinion poll will show that 80% wants to Ban jamat . Bdnews24 many time did it. it also tells why electronic voting will not good for bangladesh . It is Media which is making shahbagh drama a ''revolution'' "" second liberation war '' making a 20~30 year old kids into a national leader .
 
.
দায়ী অতীতের ভ্রান্তনীতি
খন্দকার মনিরুল আলম
তারিখ: ৬ মার্চ, ২০১৩

২০০১ সালে বিএনপি নেতৃত্বাধীন চারদলীয় জোট মন্ত্রিসভা শপথ নেয়ার পরের দিন বিএনপির মহাসচিব এবং স্থানীয় সরকারমন্ত্রী মরহুম আবদুল মান্নান ভূঁইয়া জাতীয় প্রেস কাবে এসেছিলেন সাংবাদিকদের সাথে সৌজন্য সাক্ষাতের জন্য। আমি তখন জাতীয় প্রেস কাবের দ্বিতীয়বারে নির্বাচিত সভাপতি। সভাপতির কক্ষে চা পানের ফাঁকে মান্নান ভূঁইয়াকে বলেছিলাম, ‘এবারে আপনারা একটি মিডিয়া হাউজ তৈরি করুন, যেটি জাতীয়তাবাদী আদর্শের ধারকবাহক হবে। আপনারা তো দেখেছেন, নির্বাচনে মিডিয়া আপনাদের পক্ষে ছিল না, বরং বৈরীই ছিল বলা যায়।’ ১৯৯৭ সালে তৎকালীন আওয়ামী লীগ সরকার ‘টাইমস-বাংলা ট্রাস্ট’ বন্ধ করে দেয়। এই ট্রাস্ট থেকে প্রকাশিত হতো দৈনিক বাংলা, বাংলাদেশ টাইমস এবং সাপ্তাহিক বিচিত্রা ও আনন্দ বিচিত্রা পত্রিকা। ট্রাস্টের সাংবাদিক, কর্মীরা ছিলেন মূলত জাতীয়তাবাদী আদর্শে অনুপ্রেরিত। একই সাথে এরা বস্তুনিষ্ঠতা এবং পেশাদারিত্বের ব্যাপারে ছিলেন আপসহীন। এ কারণেই শেখ হাসিনার সরকার টাইমস-বাংলা ট্রাস্ট বিলুপ্ত করে এর ভবনটিতে কর্মসংস্থান ব্যাংক স্থাপন করেন। ট্রাস্টের পত্রিকাগুলোর জনপ্রিয়তা এবং গ্রহণযোগ্যতা ছিল আকাশছোঁয়া, যার প্রমাণ এখনো পাওয়া যায় এভাবে যে, দীর্ঘ ১৬ বছর আগে বন্ধ হয়ে গেলেও এই এলাকাটি এখনো দৈনিক বাংলা মোড় হিসেবে সর্বমহলে পরিচিত। মরহুম মান্নান ভূঁইয়াকে টাইমস-বাংলা ট্রাস্টের মতো একটি মিডিয়া হাউজ তৈরির জন্যও পরামর্শ দিয়েছিলাম। আমার স্পষ্ট মনে আছে, মান্নান ভূঁইয়া উত্তরে বলেছিলেন, ‘আমাদের মিডিয়ার প্রয়োজন নেই। নির্বাচনে মিডিয়া তো আমাদের বিরুদ্ধে ছিল, আমরা কি জয়ী হইনি? সাধারণ মানুষ সঙ্গে থাকলে মিডিয়ার দরকার পড়ে না।’ মান্নান ভূঁইয়ার বক্তব্য শুনে আমি আর কথা বাড়াইনি। দেশের বৃহত্তম রাজনৈতিক দলের মহাসচিব এবং পোড় খাওয়া একজন রাজনীতিবিদের কাছ থেকে আমি এ ধরনের বক্তব্য আশা করিনি। মরহুম আবদুল মান্নান ভূঁইয়ার এককালের রাজনৈতিক গুরু এবং বর্তমানে জাতীয় পার্টির প্রভাবশালী নেতা কাজী জাফর আহমদ একবার এক সাক্ষাৎকারে আমাকে বলেছিলেন, ‘রাজনীতিবিদেরা হচ্ছেন মাছ আর মিডিয়া হচ্ছে পানি। পানি ছাড়া মাছ বাঁচতে পারে না।’ কাজী জাফর আহমদের শিষ্য আবদুল মান্নান ভূঁইয়া মিডিয়ার ব্যাপারে গুরুর অবস্থান হয়তো মেনে নেননি। এর কিছু দিন পরে বিএনপির পত্রিকা দৈনিক দিনকালের ইফতার পার্টিতে মান্নান ভূঁইয়া এবং আমি অন্যদের মধ্যে আমন্ত্রিত হিসেবে উপস্থিত ছিলাম। ইফতার শেষে তাকে লজ্জার মাথা খেয়ে বলেছিলাম, ‘মিডিয়া হাউজ না করেন অন্তত দৈনিক দিনকালকে একটা বড় প্রতিষ্ঠানে তৈরি করুন। আপনারা এখন ক্ষমতায় আছেন এবং ক্ষমতায় থেকে এটা করা সম্ভব। এ ব্যাপারে মান্নান ভূঁইয়া তার স্বভাবসুলভ নীরবতার আশ্রয় নিয়েছিলেন।

আজকে বিএনপি এবং ১৮ দলীয় জোট প্রচারের ক্ষেত্রে যে কোণঠাসা হয়ে পড়েছে এর জন্য এদের অতীতের ভুলনীতি দায়ী বলে অনেকে মনে করেন। দেশে এখন শত শত পত্রিকা, ডজন ডজন টিভি চ্যানেল রয়েছে। বিএনপি এবং এর সহযোগী রাজনৈতিক দলগুলো এদের কাছ থেকে কী পাচ্ছে? যা পাচ্ছে তা হলো নেতিবাচক প্রচারণা এবং প্রপাগান্ডা। পত্রিকাগুলোর মধ্যে একমাত্র দৈনিক নয়া দিগন্ত এবং আমার দেশ এদের সাথে আছে। ভুল বললাম। দৈনিক দিনকাল এবং দৈনিক সংগ্রামও আছে, কিন্তু তাদের প্রচার সংখ্যা তো খুবই কম। টেলিভিশনের মধ্যে দিগন্ত টিভি ছাড়া অন্য কোনো চ্যানেল ১৮ দলীয় জোটের সাথে নেই। শাহবাগ মঞ্চ নিয়ে দেশের প্রতিটি টিভি চ্যানেল এবং ছোট বড় সব পত্রিকা একযোগে মাতামাতি করছে। এর বিপরীত যে একটা দিক আছে তা মানুষকে জানানো বা বোঝানোর জন্য কেউ নেই। সব খেলা একতরফাভাবে হচ্ছে। দিগন্ত টেলিভিশন কিছুটা চেষ্টা করছে, কিন্তু চ্যানেলটির ওপর কখন সরকারি পরোয়ানা জারি হয় তা নিয়ে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ সব সময়ে টেনশনে থাকছে। দৈনিক নয়া দিগন্ত এবং আমার দেশ হুমকির মধ্যে রয়েছে। দেশের বিভিন্ন স্থানে পত্রিকা দু’টি এবং দিগন্ত টেলিভিশনের অফিসে হামলা হচ্ছে। দেশের সব মিডিয়া পক্ষে থাকা সত্ত্বেও বর্তমানের ফ্যাসিস্ট সরকার ভিন্ন মতাবলম্বীদের সামান্য উপস্থিতিও সহ্য করতে পারছে না।

অতীতে জাতীয়তাবাদী শক্তি যে ভুল করেছে, তার খেসারত এখন দিতে হচ্ছে। একতরফা প্রপাগান্ডায় রাতকে দিন, দিনকে রাত, সাদাকে কালো আর কালোকে সাদা বানানো হচ্ছে। অতীতের ভুলনীতি নিয়ে আরো কিছু কথা বলতে চাই। শুরুতে মরহুম মান্নান ভূঁইয়ার কথা বলেছি। পরে সরকারের অনুরোধে (মইন খান তখন তথ্যমন্ত্রী ছিলেন) আমাকে সরকারে যোগ দিতে হয়েছিল প্রধান তথ্য কর্মকর্তা (পিআইও) হিসাবে। আমি যখন কাজে যোগ দেই তখন তথ্যমন্ত্রী ছিলেন তরিকুল ইসলাম। আমি তরিকুল ইসলামকে বোঝাতে সক্ষম হই যে, যেহেতু জাতীয়তাবাদী শক্তির পক্ষে মিডিয়া নেই এবং বড় বড় পত্রিকাগুলো সব বিরোধী দল সমর্থক সেহেতু সারা দেশে সরকারের পক্ষের ছোটখাটো এবং মাঝারি যেসব সংবাদপত্র আছে সেগুলোকে সরকারের পক্ষ হতে আইনসম্মত আনুকূল্য দেখিয়ে তাদের একটা মোটামুটি শক্তিশালী অবস্থানে নেয়া সম্ভব। তরিকুল ইসলাম আমার সঙ্গে সম্পূর্ণভাবে একমত হন এবং আমরা আমাদের পরিকল্পনা অনুযায়ী কাজ করি। এর সুফলও আমরা পেতে শুরু করি। এ সময়ে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে বসে যারা ছড়ি ঘুরাতেন (এখন তারা দৃশ্যপটে নেই) তাদের একটা শক্তিশালী অংশ প্রধানমন্ত্রীর কান ভারী করে তরিকুল ইসলামকে অন্য একটি কম গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রণালয়ে বদলি করে দেন। (তরিকুল ইসলাম যে জাতীয়তাবাদী শক্তি তথা বিএনপির জন্য একটা গুরুত্বপূর্ণ অ্যাসেট, তা তাকে বর্তমানে দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য এবং প্রধান সমন্বয়ক করে তার মূল্যায়ন করা হয়েছে, আর যারা তার বিরুদ্ধে ব্যক্তিস্বার্থে ষড়যন্ত্র করেছিল তারা হাওয়ায় মিশিয়ে গেছেন। যা হোক, এর পরে তথ্য মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে আসেন শামসুল ইসলাম। তরিকুল ইসলামের সময়ে আমরা মিডিয়ার ক্ষেত্রে যে পরিকল্পনা নিয়েছিলাম, তা তিনি বাতিল করে দেন। আমি তাকে অনেক বুঝাতে চেষ্টা করি এবং বলি, আমি কেবলমাত্র চাকরি করতে আসিনি এবং আমার একটা রাজনৈতিক দর্শনও আছে। কিন্তু শামসুল ইসলাম আমাকে স্পষ্ট বলে দেন, এ দেশে পত্রিকা বলতে তিনি কেবলমাত্র ডেইলি স্টার এবং প্রথম আলোকে বোঝেন এবং অন্যসব বিশেষ করে জাতীয়তাবাদে বিশ্বাসী যেসব সংবাদপত্র আছে সেগুলো আবর্জনা ছাড়া কিছু নয়। এর পরে আমি সরকারি দায়িত্ব থেকে চলে আসি এবং শামসুল ইসলামকে জানিয়ে দেই যে, তার সাথে আমি কাজ করতে আগ্রহী নই। সে সময় যদি তরিকুল ইসলামের পরিকল্পনা অনুযায়ী কাজ হতো, তাহলে এত দিনে জাতীয়তাবাদী শক্তির সপক্ষে একটি মোটামুটি শক্তিশালী মিডিয়া দাঁড়িয়ে যেত এবং বর্তমানে যে একতরফা ব্যাটিং চলছে তার কাউন্টার করা সম্ভব হতো। তবে এখানে একটা কথা বলা দরকার। জোট আমলে মিডিয়ার জন্য যে কিছুই করা হয়নি তা ঠিক নয়। ইলেকট্রনিক মিডিয়া অর্থাৎ টেলিভিশনের ক্ষেত্রে বেশ কিছু আনুকূল্য তখন দেখানো হয়েছে। মোসাদ্দেক আলী ফালু জোট আমলে এনটিভি এবং আরটিভি নামে দুটি টিভি চ্যানেল প্রতিষ্ঠা করেছেন, যদিও পরে কেয়ারটেকার সরকারের আমলে আরটিভির মালিকানা ছেড়ে দিতে তিনি বাধ্য হয়েছেন। বৈশাখী টেলিভিশন দেয়া হয়েছিল মির্জা আব্বাসকে। সেটির হাত বদল হয়েছে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার এক আমলা এবং বিএনপির এমপি মুশফিকুর রহমানকে দেয়া হয়েছিল দেশ টেলিভিশন। সেটি তিনি বিক্রি করে দিয়েছেন ঘোর আওয়ামী লীগারদের কাছে। বাংলা ভিশনের মালিকানায় বিএনপির কেউ কেউ ছিলেন বলে শোনা যায়। অর্থাৎ জোট আমলে যারা টেলিভিশনের লাইসেন্স পেয়েছিলেন, তারা সেগুলো বাণিজ্যিক স্বার্থে কাজে লাগিয়েছেন। দলের অথবা দলের আদর্শ সেখানে কোনো কাজ করেনি। অপর দিকে বর্তমান সরকারের আমলে যারা টিভি লাইসেন্স পেয়েছেন এবং চ্যানেল প্রতিষ্ঠা করেছেন তারা সরকারকে শতভাগ সার্ভিস দিচ্ছেন। শাহবাগ মঞ্চই তার প্রমাণ।

এ কথা স্বীকার করতেই হবে শাহবাগ মঞ্চের যে রমরমা অবস্থা, তার পেছনে মিডিয়ার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। টিভি চ্যানেলগুলোর রাতদিন সরাসরি সম্প্রচার, সংবাদপত্রে বড় বড় হেডলাইন ও ছবি মঞ্চকে উৎসাহিত করেছে। ‘প্রচারে প্রসার’ যে কতটা সত্যই তা শাহবাগ মঞ্চ আবার প্রমাণ করেছে। টেলিভিশন পর্দায় নিজের ছবি দেখা যাবে সে উদ্দেশ্যেও অনেকে শাহবাগ গিয়েছেন, যেমন দেখা যায় ক্রিকেট স্টেডিয়ামের গ্যালারিতে। টেলিভিশন রিপোর্টারেরা শাহবাগ থেকে যেভাবে সমাবেশের রিপোর্ট করছেন তা রিপোর্টিংয়ের নীতিমালার পরিপন্থী। সাংবাদিকতার নীতিমালায় এ কথা বলা আছে, “News is Sacred and opinion is free” খবর হচ্ছে পত্রিকা অর্থাৎ খবর খবরই তা বস্তুনিষ্ঠভাবে প্রচার করতে আর মতামত হচ্ছে উন্মুক্ত এবং তাতে নিজের মতামত প্রকাশ করা যাবে। টিভিতে ‘টকশো’ হচ্ছে মতামত প্রকাশের মাধ্যম আর সংবাদপত্রে সম্পাদকীয় এবং উপ-সম্পাদকীয় হচ্ছে মতামত প্রকাশের স্থান। কিন্তু আমাদের টিভি চ্যানেলগুলো এবং সংবাদপত্রে রিপোর্টার মনের মাধুরী মিশিয়ে নিজের মতামত প্রকাশ করছেন।

যা হোক, জোট সরকারের ভুলনীতি এবং অদূরদর্শিতার কারণে বর্তমানে মিডিয়া যে একতরফা হয়ে গেছে তাতে কোনো সন্দেহ নেই। আমি আওয়ামী সরকারের বুদ্ধিমত্তার প্রশংসা করছি। তারা যেসব টিভি চ্যানেলের অনুমতি দিয়েছে, সেসব চ্যানেল ‘নিমকহারামি’ করেনি। এসব চ্যানেলের অনুমতির ক্ষেত্রে যে বাণিজ্যিক উদ্দেশ্য ছিল, তাতে কোনো সন্দেহ নেই। কিন্তু একই সাথে এরা সঠিক সময়ে সঠিক সার্ভিস দিয়ে নিজের কৃতজ্ঞতার ঋণ পরিশোধ করছেন। বিএনপির নেতৃত্বাধীন জোট সরকারের সাথে বর্তমানের মহাজোট সরকারের পার্থক্য এখানেই। মহাজোট সরকার তথা আওয়ামী লীগ সব সময়ে নিজেদের লোকদের সাহায্য সহযোগিতা করে। বিপদে আপদে তাদের পাশে দাঁড়ায়। অপর দিকে বিএনপি সব সময় মানুষ চিনতে ভুল করে। তারা আপনকে করে পর, আর পরকে আপন করার ব্যর্থ চেষ্টা করে।

লেখক : সাংবাদিক এবং সাবেক সভাপতি জাতীয় প্রেস কাব
 
.
All the owner of our media is either own by hard core Awami league supporter or by sympathetic personal so we will never know what true is . now yellow journalism become the standard of journalism in bangladesh. Awami league wants to Ban Jamat so their opinion poll will show that 80% wants to Ban jamat . Bdnews24 many time did it. it also tells why electronic voting will not good for bangladesh . It is Media which is making shahbagh drama a ''revolution'' "" second liberation war '' making a 20~30 year old kids into a national leader .

While disgracing our liberation war, they call others the traitors to the nation. Oh the irony burns
 
.
আওয়ামী লীগের ১৬ জন সমর্থককে তওবা পড়িয়ে 'মুসলমান বানানোর ঘটনায় জড়িতদেরকে গ্রেফতারের নির্দেশ

জয়পুরহাটের পাঁচবিবিতে আওয়ামী লীগের ১৬ জন সমর্থককে তওবা পড়িয়ে 'মুসলমান বানানোর ঘটনায় জড়িতদেরকে সাত দিনের গ্রেফতারের নির্দশ দিয়েছে হাইকোর্ট।

বৃহস্পতিবার বিচারপতি এএইচএম শামসুদ্দিন চৌধুরী এবং বিচারপতি মাহমুদুল হকের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন।

একইসঙ্গে এ ঘটনায় জড়িতদের বিরুদ্ধে কেন আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে না এবং এ ঘটনাকে কেন বেআইনী ঘোষণা করা হবে না জানতে চেয়ে রুল জারি করেন আদালত।

বৃহস্পতিবার ইংরেজি ডেইলি স্টারে প্রকাশিত প্রতিবেদনকে আমলে নিয়ে আদালত এই আদেশ দিয়েছেন বলে নতুন বার্তা ডটকমকে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্ট কোর্টের সহকারী এটর্নি জেনারেল মিয়া সিরাজুল ইসলাম।

আগামী সাত দিনের মধ্যে স্বরাষ্ট্র সচিব, আইজিপি, জয়পুরহাট জেলার ডিসি ও এসপি, পাঁচবিবির উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও ওসিকে রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।

পত্রিকাটির ভাষ্য মতে, এরা আওয়ামী লীগের সমর্থক হওয়ায় এদের মুসলমান বলা যাবে না, তাই তওবা পড়িয়ে তাদের মুসলমান করা হলো।


http://www.facebook.com/newbasherkella?ref=stream


Offtopic, but couldn't help sharing this piece.
 
.
Its totally disgusting how low Awami politics can go they are comparing our great liberation war where million died fought in extreme condition with picnic party at shahbagh . this comparison also revealed liberation war mukti juder chetona etc are Awami political capital. :hitwall:
 
. .
Independent TV's Khaled is showing his true face now, what frustrating is I'm losing my respect to many peoples...it's an unexplainable pain inside me.
 
.
Independent TV's Khaled is showing his true face now, what frustrating is I'm losing my respect to many peoples...it's an unexplainable pain inside me.

worst is ekattor TV. how did the owner of that television channel call himself a journalist? he is the most partisan guy I have ever seen. Its ridiculous that man is called a journalist.
 
. .
alternative link to Amardesh as Amardesh online is blocked by fascist Govt

Daily Amardesh | Home - Amar Desh Online -

:rofl:whats the point of banning basherkella and amardesh? they will pop up in a couple of hours. Basherkella reacher 40,000 in a single day. If government is really serious, then it should close facebook, which they won't because then the public will question the government even more.
 
.
Guys Check out..

Govt banned Facebook Page "Basherkella" for the second time .. It had 1,30,000 Follower... Basherkella opened a 3rd page... It already passed 10,000 within 1 hour........

https://www.facebook.com/newbasherkella

Atlast some movement by gov. They r taking action against these propaganda pages. This one is gone too.
They should try new name like haranokella ba pakkella. Anyway what they try to mean by basherkella.
 
.
lol Basherkella Blocked for the 3rd time after gaining 40,000 members within 5 hours.............:omghaha: ..

Atlast some movement by gov. They r taking action against these propaganda pages. This one is gone too.
They should try new name like haranokella ba pakkella. Anyway what they try to mean by basherkella.

Basherkella was Titumir's defence against British East India Army

http://en.wikipedia.org/wiki/Titumir
 
. .
e67fcc594baf4b81461d2e71a4a79efa.jpg


beg

What a cheap propaganda by amardesh. With all this what this newspaper wants to prove.
This is dirty yellow journalism. Gov should detain mahmudur rahman life sentence and ban amardesh.
@kobiraaz

Link not working now but they should stop propaganda based on religion.
 
Last edited by a moderator:
.
Back
Top Bottom