What's new

Bangladesh Army

U.S Army : Oh look it's that corrupt guy who's out of shape and calls himself a " general "
And Gen Aziz: Oh look corrupt sellout genocidal maniacs who push the POTUS for troop surge at every opportunity and then get rewarded with cushie jobs at Raytheon, Lockheed, etc. post retirement.

 
And Gen Aziz: Oh look corrupt sellout genocidal maniacs who push the POTUS for troop surge at every opportunity and then get rewarded with cushie jobs at Raytheon, Lockheed, etc. post retirement.


At least they got a defense industry while Bangladesh has none :sarcastic:
 
At least they got a defense industry while Bangladesh has none :sarcastic:
Ke bolse?
Bhoot Jolokia:
xxss.jpg
 
Last edited:
While Pakistan's done deal is in jeopardy, Amra declares T-129 to be "almost confirmed" for BA.

Since the US won't allow the LHTEC T800-4A to power them, BA will install the ISUZU 4HK1-TCS in their T-129s at BMTF in order to streamline maintenance with Arunima Bolyan. :angel:


@Michael Corleone @The Ronin
@Bilal9 @Avicenna @UKBengali







They almost confirmed EFT, rafale, sukhoi 30, sukhoi 35, f16, f18, gripen, mig 35, mig 29

“almost” but not quite...
 
১৯৯৬ সালে ৩৩ ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের সার্জিকাল স্ট্রাইক
🇧🇩

২০১৬ সালের সেপ্টেম্বরের শেষাশেষি ভারতীয় সেনাবাহিনী কর্তৃক ভারত অধিকৃত কাশ্মীর থেকে ঝটিকা পদক্ষেপের মাধ্যমে নিয়ন্ত্রণ রেখা পার করে পাকিস্তান অধিকৃত কাশ্মীরে হামলা চালানোর ঘটনার মাধ্যমে এদেশের মানুষ 'সার্জিকাল স্ট্রাইক' নামের মিলিটারি টার্মের সাথে পরিচিত হলেও ওই ঘটনার ছাড়া ২০ বছর আগে যে বাংলাদেশই এমন একটি সার্জিকাল স্ট্রাইক প্রত্যক্ষ করেছিলো, সেই বিষয়ে তেমন কারো জানা ছিলোনা।
পার্বত্য চট্টগ্রামের সশস্ত্র বিচ্ছিন্নতাবাদী সংগঠন জনসংহতি সমিতি কর্তৃক জিম্মি পরিস্থিতির উদ্ভব ঘটানোয় ভারতের তিন কিলোমিটার অভ্যন্তরে ওই সার্জিকাল স্ট্রাইক পরিচালনা করেছিলো বাংলাদেশ সেনাবাহিনী।
এই সার্জিকাল স্ট্রাইকের কথা আমি জানতে পেরেছিলাম ১৯৯৬ সালেরই ২০ মে সংঘটিত ব্যর্থ সেনা অভ্যুত্থানের পটভূমিকায় মেজর জেনারেল এম এ মতিন কতৃক লিখিত 'আমার দেখা ব্যার্থ সেনা অভ্যুত্থান ৯৬' বই পাঠে। বইয়ের লেখক জেনারেল মতিন (পরবর্তীতে ফখরুদ্দীন আহমদের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রভাবশালী উপদেষ্টা) মে মাসের সেনা অভ্যুত্থানের সময় সেনা গোয়েন্দা সংস্থা ডিজিএফআইয়ের মহাপরিচালক ছিলেন। একই বছরের ১৬ ডিসেম্বরের সার্জিকাল স্ট্রাইকের সময় তিনি ছিলেন চট্টগ্রামের ২৪ পদাতিক ডিভিশনের জিওসি। তাঁরই অধিনস্ত ইউনিট ৩৩ বেঙ্গল এই সার্জিকাল স্ট্রাইক করেছিলো।
ঘটনার সূত্রপাত ১৯৯৬ সালের ডিসেম্বরের শুরুতে। ওই সময় ২ কোটি টাকা মুক্তিপণ আদায়ের লক্ষে শান্তিবাহিনী বান্দরবান জেলার নড়াইছড়ি থানার নির্বাহী অফিসার আজিম উদ্দীন আহমদ সহ ৭ বেসামরিক ব্যক্তিকে অপহরণ করে মিজোরামে নিজেদের ক্যাম্পে নিয়ে যায়। ওই এলাকা ছিল চট্টগ্রামের ২৪ পদাতিক ডিভিশনের অধীন বান্দরবানের ৬৯ পদাতিক ব্রিগেডের আওতাধীন এলাকা। এখন নড়াইছড়ি নামে কোন থানা নেই। খুব সম্ভবত, ওখান থেকে থানা সদর বিলাইছড়িতে সরিয়ে নিয়ে একে রাঙ্গামাটি জেলার অধীন করা হয়েছে।
তখন ৬৯ ব্রিগেডের ব্রিগেড কমান্ডার ছিলেন ব্রিগেডিয়ার আবদুর রহিম। জিওসির আদেশে তিনি তাঁর ব্রিগেডে থাকা ৩৩ ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টকে ভারতের অভ্যন্তরে শান্তিবাহিনীর ক্যাম্পে সার্জিকাল স্ট্রাইক চালানোর দায়িত্বে নিযুক্ত করেন।
প্রয়োজনীয় গোয়েন্দা তথ্য এবং জিম্মিদের অবস্থান সম্পর্কে নিশ্চিত হবার পর এই ব্যাটালিয়নের তৎকালীন কমান্ডিং অফিসার লেফটেন্যান্ট কর্নেল জয়নুল আবেদীনের পরিকল্পনা ও নেতৃত্বে ১৯৯৬ সালের ১৫ নভেম্বর দুর্গম পাহাড়ি বনাঞ্চলের ভেতর দিয়ে অগ্রসর হয়ে সন্তর্পণে সীমান্ত পাড়ি দিয়ে তিন কিলোমিটার ভেতরে শান্তিবাহিনীর ক্যাম্পে অতর্কিতে হামলা চালায় বাংলাদেশ সেনাবাহিনী। অল্প কিছুক্ষণের মধ্যে সম্পন্ন এই সার্জিকাল স্ট্রাইকে কোন প্রাণহানি ছাড়াই বাংলাদেশ সেনাবাহিনী অপহৃত টিএনও এবং বাকি ৭ বেসামরিক জিম্মিকে উদ্ধার করে রাত বাকি থাকতেই নিয়ে আসতে সক্ষম হয়।
১৯৯৭ সালের ২ ডিসেম্বর পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তিচুক্তি স্বাক্ষরিত হবার আগে বান্দরবানের সিভিল প্রশাসনের এই কর্তাব্যক্তির অপহরণের ঘটনাই ছিল পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতির সামরিক শাখা শান্তিবাহিনীর দ্বারা ঘটানো শেষ বড়সড় দুর্ঘটনা।
২৪ পদাতিক ডিভিশনের তৎকালীন জিওসি মেজর জেনারেল এম এ মতিন পুরো অভিযানের সিংহভাগ কৃতিত্ব ব্রিগেডিয়ার রহিম এবং লেফটেন্যান্ট কর্নেল আবেদীনকেই দিয়েছেন।
অতঃপর, এমন আরও বীরত্বব্যঞ্জক ঘটনার মতো এই ঘটনাও মহাকালে হারিয়ে যায়, দুর্ভাগা বাংলাদেশীদের জন্য প্রেরণা হিসেবে রেখে যায় সিকিম আর হায়দ্রাবাদকে...!
©️
ইমরান চৌধুরী।
ছবি- ১৯৪৮ সালে প্রতিষ্ঠার পর ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের ইনসিগনিয়া ছিল এটিই। গর্জন করতে করতে ধাবমান রয়েল বেঙ্গল টাইগারের প্রতিকৃতি সংবলিত এই লোগো পাকিস্তান আমলেই পরিবর্তিত হয়ে বর্তমান লোগো দ্বারা প্রতিস্থাপিত হয়েছিলো। আমার মনে হয়, এই লোগোটি সাদামাটা হলেও ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের দ্যোতনা প্রকাশক হিসেবে নেহায়েত মন্দ ছিলোনা। দ্বিতীয় ছবি বর্তমান ইস্ট বেঙ্গলের লোগো।
#defres
 
GFP Says Bangladesh is 6.8 million strong in the paramilitary forces. Is this legit ?
 

Attachments

  • B9603027-D5B3-49ED-A1E3-63727041B822.png
    B9603027-D5B3-49ED-A1E3-63727041B822.png
    765.3 KB · Views: 33
Back
Top Bottom