What's new

1st span of Dhaka Metrorail installed in Diabari in Uttara, North Dhaka

. . .
59897c381265b-Route-Alignment-and-Stations-with-Bangla-Text-Banner-171016.jpg


Living in a country where the mass transit railway system is regarded as the best in the world, I know very well how the MRT-6 metro rail above will cause the Dhaka population to enjoy the good life that is available only to the people in the developed countries. It will be more so once the two others are commissioned. One of them is a loop line that will effectively connect the three lines with each other. Dhaka people will then be able to move fast from any point to another point by using these facilities.
 

Attachments

  • upload_2018-4-9_12-16-26.jpeg
    upload_2018-4-9_12-16-26.jpeg
    7.8 KB · Views: 836
.
This one opens for me but I get what you are saying because it happens to me too, in many of the threads.

It seems you posted the same tweet twice.

Fixed it.

  1. প্রচ্ছদ
  2. প্রধান খবর
  3. স্বপ্নের মেট্রোরেলের প্রথম স্প্যান এখন দৃশ্যমান

স্বপ্নের মেট্রোরেলের প্রথম স্প্যান এখন দৃশ্যমান
প্রকাশ: ০৮ এপ্রিল ২০১৮, ০০:২৮ | আপডেট : ০৮ এপ্রিল ২০১৮, ১৩:১৮
নিজস্ব প্রতিবেদক
0Shares

image-45637-1523125824.jpg


প্রিন্ট
icon_print_new.png


নগরবাসীর স্বপ্নের মেট্রোরেলের প্রথম স্প্যান এখন দৃশ্যমান রাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়িতে দুটি পিলারকে যুক্ত করে এই স্প্যানটি বসানো হয়েছে। শিগগিরিই আগারগাঁও এলাকার দুটি পিলারের ওপর আরেকটি স্প্যান বসানো হবে । স্প্যান বসানোর কাজের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন হবে চলতি মাসেই । আগামী বছর ডিসেম্বরের আগেই মেট্রোরেলের উত্তরা-আগারগাঁও অংশ ট্রেন চলাচলের জন্য প্রস্তুত হবে বলে আশা করছেন প্রকল্প সংশ্লিষ্টরা।

রাজধানীর যানজট নিরসনে সরকারের অগ্রাধিকারভিত্তিক প্রকল্পসমূহের একটি মেট্রোরেল। নির্মাণ কাজের ধীরগতিতে এ প্রকল্প নিয়ে নগরবাসীর মধ্যে দেখা দিয়েছিল সংশয়। তবে সকল অনিশ্চয়তা কাটিয়ে দৃশ্যমান হচ্ছে মেট্রোরেল। রাত দিন ২৪ ঘণ্টাই কর্মব্যস্ত সময় পার করছেন মেট্রোরেল প্রকল্পের প্রকৌশলী ও কর্মীরা। এরই অংশ হিসেবে উত্তরার দিয়াবাড়ি এলাকায় দুটি পিলারকে যুক্ত করে বসানো হয়েছে একটি স্প্যান।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, রাজধানীর চলমান যানজট নিরসন ও চলাচলে স্বাভাবিক অবস্থা নিশ্চিত করতে হলে মেট্রোরেল স্থাপনের বিকল্প নেই। দ্রুত সময়ের মধ্যে এই প্রকল্প বাস্তবায়নের তাগিদও দিয়ে যাচ্ছেন তারা। পাশাপাশি রাজধানীর আশপাশের জেলাসমূহে দ্রুত গতি সম্পন্ন ট্রেন সার্ভিস চালুরও পরামর্শ দিয়ে আসছেন নগর পরিকল্পনাবিদ ও বিশেষজ্ঞ মহল।

তারা জানান, উত্তরা থেকে মতিঝিল পর্যন্ত মোট ২০ দশমিক এক কিলোমিটার দীর্ঘ এই রেলপথে ৭৭০টি স্প্যান বসবে। তবে প্রথম পর্যায়ে ২০১৯ সালের ডিসেম্বরের মধ্যে আগারগাঁও পর্যন্ত চলাচলের লক্ষ্য নির্ধারণ করে এগিয়ে চলছে মেট্রোরেল প্রকল্পের কাজ। শিগগিরই আগারগাঁও পয়েন্টে বসানো হবে দ্বিতীয় স্প্যান।

মেট্রোরেলের কাজ দুই অংশে ভাগ করে এগিয়ে নেওয়া হচ্ছে। একটি হলো মূল ডিপো নির্মাণ, অপরটি হলো চলাচলের লাইন। এরই মধ্যে আগারগাঁও পর্যন্ত পাইলিং শেষ হয়েছে। এখন মাটির উপরের অংশে পিলার নির্মাণ করে তার ওপর বসানো হবে স্প্যানগুলো। প্রায় ৫৯ একর জায়গার ওপর নির্মিত হচ্ছে মেট্রোরেলের মূল ডিপো। যেখান থেকে ৪ মিনিট ১৯ সেকেন্ড পর পর ছেড়ে যাবে ৬ জোড়া বগি নিয়ে বিদ্যুৎচালিত অত্যাধুনিক ট্রেন। নির্ধারিত সময়ের আগেই ডিপোর কাজ শেষ হবে।

এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে প্রকল্প ব্যবস্থাপক ইঞ্জিনিয়ার মুহাম্মদ শাহজাহান বলেন, পুরো প্রকল্পের কাজ শেষ হলে প্রতিঘণ্টায় ৬০ হাজার যাত্রী উভয় দিক থেকে আসা যাওয়া করবে মেট্রোরেলে। আগামী বছর জাপানের গাড়ি প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান কাওয়াসাকি-মিৎসুবিশি থেকে কোচ আমদানি করা হবে। বিদ্যুৎচালিত এই ট্রেনে সার্বক্ষণিক বিদ্যুৎ সুবিধা নিশ্চিত করতে দুটি প্লান্টও নির্মাণ করা হচ্ছে।

--------------------------------------------------------------------------------------

The first span of the dream of city dwellers - 'Metro Rail' is now visible in the capital at Diyabari, Uttara by connecting two spans. Soon another span will be placed on two pillars of Agargaon area. Span placement will be officially inaugurated this month. The project is expected to be ready for train movement in the Uttara-Agargaon portion of the metro area before December next year.

The metro rail is a government-oriented project to reduce traffic congestion in the capital. There was doubt in the construction work as residents deemed the project slow. However, all uncertainties were proven wrong by the span placement for the metro rail. Metro Rail Project engineers and workers are busy working 24 hours a day. As part of this, a span has been installed by adding two pillars to the Diyabari area of Uttara.

The concerned people state that there is no alternative to setting up a metro rail to ensure normalcy from the ongoing traffic congestion and traffic movement issues of the capital. In the near future, they are going to implement the project. Besides, the city planners and expert councils have been advised to launch fast-track train services in the surrounding districts.

They said that 770 spans will sit from the Uttara to Motijheel with a total length of 20 km. However, in the first phase, the goal of the Metro Rail Project is going forward by moving towards Agargaon by December, 2019. Second span will be placed at Agargaon point soon.

The work of the metro rail is being shared in two parts. One is the main depot construction, the second is the movement line. Piling is already done till Agargaon. Now the top of the platform supports will be built on the pillar and the spans will be placed on it. The main depot of the Metro Rail is being constructed on about 59 acres of land. From where the 6 compartments-strong assemblage of modern electric trains will start every 4 minutes and 19 seconds. Depot work will be completed before the scheduled time.

Asked about this, Project Manager Engineer Mohammad Shahjahan said, after completing the project, 60 thousand passengers will be coming from both sides in every hour, using the metro rail. Coach from Japan's car maker Kawasaki-Mitsubishi will be imported next year. Two power plants are also being built to ensure full power facility in this electricity-driven train system.
 
.
Fixed it.

  1. প্রচ্ছদ
  2. প্রধান খবর
  3. স্বপ্নের মেট্রোরেলের প্রথম স্প্যান এখন দৃশ্যমান

স্বপ্নের মেট্রোরেলের প্রথম স্প্যান এখন দৃশ্যমান
প্রকাশ: ০৮ এপ্রিল ২০১৮, ০০:২৮ | আপডেট : ০৮ এপ্রিল ২০১৮, ১৩:১৮
নিজস্ব প্রতিবেদক
0Shares

image-45637-1523125824.jpg


প্রিন্ট
icon_print_new.png


নগরবাসীর স্বপ্নের মেট্রোরেলের প্রথম স্প্যান এখন দৃশ্যমান রাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়িতে দুটি পিলারকে যুক্ত করে এই স্প্যানটি বসানো হয়েছে। শিগগিরিই আগারগাঁও এলাকার দুটি পিলারের ওপর আরেকটি স্প্যান বসানো হবে । স্প্যান বসানোর কাজের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন হবে চলতি মাসেই । আগামী বছর ডিসেম্বরের আগেই মেট্রোরেলের উত্তরা-আগারগাঁও অংশ ট্রেন চলাচলের জন্য প্রস্তুত হবে বলে আশা করছেন প্রকল্প সংশ্লিষ্টরা।

রাজধানীর যানজট নিরসনে সরকারের অগ্রাধিকারভিত্তিক প্রকল্পসমূহের একটি মেট্রোরেল। নির্মাণ কাজের ধীরগতিতে এ প্রকল্প নিয়ে নগরবাসীর মধ্যে দেখা দিয়েছিল সংশয়। তবে সকল অনিশ্চয়তা কাটিয়ে দৃশ্যমান হচ্ছে মেট্রোরেল। রাত দিন ২৪ ঘণ্টাই কর্মব্যস্ত সময় পার করছেন মেট্রোরেল প্রকল্পের প্রকৌশলী ও কর্মীরা। এরই অংশ হিসেবে উত্তরার দিয়াবাড়ি এলাকায় দুটি পিলারকে যুক্ত করে বসানো হয়েছে একটি স্প্যান।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, রাজধানীর চলমান যানজট নিরসন ও চলাচলে স্বাভাবিক অবস্থা নিশ্চিত করতে হলে মেট্রোরেল স্থাপনের বিকল্প নেই। দ্রুত সময়ের মধ্যে এই প্রকল্প বাস্তবায়নের তাগিদও দিয়ে যাচ্ছেন তারা। পাশাপাশি রাজধানীর আশপাশের জেলাসমূহে দ্রুত গতি সম্পন্ন ট্রেন সার্ভিস চালুরও পরামর্শ দিয়ে আসছেন নগর পরিকল্পনাবিদ ও বিশেষজ্ঞ মহল।

তারা জানান, উত্তরা থেকে মতিঝিল পর্যন্ত মোট ২০ দশমিক এক কিলোমিটার দীর্ঘ এই রেলপথে ৭৭০টি স্প্যান বসবে। তবে প্রথম পর্যায়ে ২০১৯ সালের ডিসেম্বরের মধ্যে আগারগাঁও পর্যন্ত চলাচলের লক্ষ্য নির্ধারণ করে এগিয়ে চলছে মেট্রোরেল প্রকল্পের কাজ। শিগগিরই আগারগাঁও পয়েন্টে বসানো হবে দ্বিতীয় স্প্যান।

মেট্রোরেলের কাজ দুই অংশে ভাগ করে এগিয়ে নেওয়া হচ্ছে। একটি হলো মূল ডিপো নির্মাণ, অপরটি হলো চলাচলের লাইন। এরই মধ্যে আগারগাঁও পর্যন্ত পাইলিং শেষ হয়েছে। এখন মাটির উপরের অংশে পিলার নির্মাণ করে তার ওপর বসানো হবে স্প্যানগুলো। প্রায় ৫৯ একর জায়গার ওপর নির্মিত হচ্ছে মেট্রোরেলের মূল ডিপো। যেখান থেকে ৪ মিনিট ১৯ সেকেন্ড পর পর ছেড়ে যাবে ৬ জোড়া বগি নিয়ে বিদ্যুৎচালিত অত্যাধুনিক ট্রেন। নির্ধারিত সময়ের আগেই ডিপোর কাজ শেষ হবে।

এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে প্রকল্প ব্যবস্থাপক ইঞ্জিনিয়ার মুহাম্মদ শাহজাহান বলেন, পুরো প্রকল্পের কাজ শেষ হলে প্রতিঘণ্টায় ৬০ হাজার যাত্রী উভয় দিক থেকে আসা যাওয়া করবে মেট্রোরেলে। আগামী বছর জাপানের গাড়ি প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান কাওয়াসাকি-মিৎসুবিশি থেকে কোচ আমদানি করা হবে। বিদ্যুৎচালিত এই ট্রেনে সার্বক্ষণিক বিদ্যুৎ সুবিধা নিশ্চিত করতে দুটি প্লান্টও নির্মাণ করা হচ্ছে।

--------------------------------------------------------------------------------------

The first span of the dream of city dwellers - 'Metro Rail' is now visible in the capital at Diyabari, Uttara by connecting two spans. Soon another span will be placed on two pillars of Agargaon area. Span placement will be officially inaugurated this month. The project is expected to be ready for train movement in the Uttara-Agargaon portion of the metro area before December next year.

The metro rail is a government-oriented project to reduce traffic congestion in the capital. There was doubt in the construction work as residents deemed the project slow. However, all uncertainties were proven wrong by the span placement for the metro rail. Metro Rail Project engineers and workers are busy working 24 hours a day. As part of this, a span has been installed by adding two pillars to the Diyabari area of Uttara.

The concerned people state that there is no alternative to setting up a metro rail to ensure normalcy from the ongoing traffic congestion and traffic movement issues of the capital. In the near future, they are going to implement the project. Besides, the city planners and expert councils have been advised to launch fast-track train services in the surrounding districts.

They said that 770 spans will sit from the Uttara to Motijheel with a total length of 20 km. However, in the first phase, the goal of the Metro Rail Project is going forward by moving towards Agargaon by December, 2019. Second span will be placed at Agargaon point soon.

The work of the metro rail is being shared in two parts. One is the main depot construction, the second is the movement line. Piling is already done till Agargaon. Now the top of the platform supports will be built on the pillar and the spans will be placed on it. The main depot of the Metro Rail is being constructed on about 59 acres of land. From where the 6 compartments-strong assemblage of modern electric trains will start every 4 minutes and 19 seconds. Depot work will be completed before the scheduled time.

Asked about this, Project Manager Engineer Mohammad Shahjahan said, after completing the project, 60 thousand passengers will be coming from both sides in every hour, using the metro rail. Coach from Japan's car maker Kawasaki-Mitsubishi will be imported next year. Two power plants are also being built to ensure full power facility in this electricity-driven train system.
They are working quite fast by now after initial delay related to Gulshan attack. I am hopeful that metro rail will be completed within given time frame.
 
.
They are working quite fast by now after initial delay related to Gulshan attack. I am hopeful that metro rail will be completed within given time frame.
This is the benefit of having political stability that we currently have in our country.

PS- Ei thread a amar BNP supporter bhaieara amake attack korar agai ami kete pori :sick: :sick:
 
.
This is the benefit of having political stability that we currently have in our country.

PS- Ei thread a amar BNP supporter bhaieara amake attack korar agai ami kete pori :sick: :sick:

BNP guys will need new role model other than Tareq....:P

Third metro rail to have underground tunnel through Dhaka Cantonment
20171011-Mehedi-Hasan00024-690x450.jpg

The third metro rail might might face some delay in construction if the Army does not allow to build under the cantonment

Mehedi Hasan

The planned second metro rail (MRT line-1) between Dhaka airport and Kamalapur will be the first underground rail network in Bangladesh

The government is planning to construct the third metro rail (MRT line-5) connecting Hemayetpur and Vatara through the Dhaka Cantonment.

The metro rail will have two elevated parts – the first one to be constructed between Hemayetpur and Aminbazar (5.5km) while the second part will connect Natun Bazar and Vatara (0.5km).

Besides, the 13.6km long underground part will be constructed between Gabtoli and Gulshan-2 via Dar-Us-Salam, Mirpur-1, Mirpur-10, Mirpur-14, Kochukhet, cantonment and Banani.

This means parts of the proposed metro rail will have a 1.6km underground tunnel through the cantonment.

Senior officials of the Dhaka Transport Coordination Authority (DTCA) and Bangladesh Army have held several meetings. DTCA officials say the Army has not opposed the proposal.

The DTCA says it is confident that the Army will allow the underground tunnel to pass through the cantonment. It is a stark contrast to the Air Force’s opposition to the MRT line-6 that was initially designed to pass by the old Tejgaon Airport arguing that it would create operational problems.

It had forced the DTCA to redesign the route to pass by the Parliament. However, environment activists protested against the new proposed route saying it would ruin the Parliament’s original design.

Dhaka’s underground utility service is chaotic. This will pose a major challenge during the tunnel’s construction. It will also increase the construction costs

Syed Ahmed, the DTCA executive director, said: “We have already held several meetings with the Army and hope to finalize the design of the MRT line-5 soon. But the army says it will not allow any metro rail station inside the cantonment.”

But he said they were yet to receive an official confirmation from the army, who are scrutinizing the details.

Experts say the metro rail project will face troubles during construction of the underground tunnel at the cantonment, Banani and Gulshan as these are very busy areas.

DTCA’s Syed said there was nothing to worry about.

“Latest technologies can help us construct the tunnel without disruption the existing infrastructures in the alignment area,” he told the Dhaka Tribune.

“We are prepared to do the underground work without making changes above the land in the cantonment,” he said. “If needed, we will construct the tunnel 50 metres under the ground.”

Urban and regional planning department’s Prof Sarwar Jahan told the Dhaka Tribune that it would be possible if the Tunnel Boring Machine is used.

“Only then, it will be possible to build the underground metro rail tunnel in the cantonment without disrupting the existing infrastructure,” he added but noted that the TBM was very expensive and could push up the project cost.

However, the government is yet to decide on a method for constructing the underground metro rail.

The total length of the third metro rail is 19.6 kilometres and the estimated cost is Tk35,000 crore.

The proposed stations are Hemayetpur, Baliapur, Moodhumoti, Amin Bazar, Gabtoli, Dar-Us-Salam, Mirpur-1, Mirpur-10, Mirpur-14, Kochukhet, Banani, Gulshan-2, Natuna Bazar and Vatara.

The Japan International Cooperative Agency (JICA) is doing feasibility study under the supervision of DTCA, which will be completed within this year, as per the deal.

However, the DTCA’s Syed told the Dhaka Tribune that JICA was working on the feasibility study and detail design of the third metro rail, MRT line-5, and hoped that it would be completed very soon.

“Then we will sign a deal with JICA and Asian Development Bank for funding,” he added.

JICA has already drafted the alignment of second metro rail and third metro rail under the “preparatory study on Dhaka Mass Rapid Transit Development Project (MRT line-1 and line-5).”

According to the plan, the second metro rail will be built by 2025 to ease traffic.

Second metro rail to be Bangladesh’s first underground transport service
The planned second metro rail (MRT line-1) between Dhaka airport and Kamalapur will be the first underground rail network in Bangladesh.

Parts of line 1 will be above ground. It will connect Purbachal Kanchan Bridge and Khilkhet point of the Dhaka airport with the Kamalapur alignment.

It will cost Tk39,000 crores to construct the 26.6-kilometre second metro rail.

The first part of the project will construct 16.4 kilometres underground tunnel from Dhaka airport to Kamlapur via Khilkhet, Kuril, Jamuna Future Park, Badda, Rampura-Malibagh, and Rajarbagh.

Stoppages have been proposed at Kamalapur, Rajarbagh, Malibagh, Rampura, Hatirjheel, Badda, Uttar Badda, Natun Bazar, Jamuna Future Park, Khilkhet, airport, Basundhara residential area, Mustul, Purbachal West, Pubachal central and Purbachal.

The Japan International Cooperative Agency (JICA) is conducting feasibility study under the supervision of Dhaka Transport Coordination Authority (DTCA) which will be completed by this year as per the deal.

DTCA Executive Director Syed Ahmed told the Dhaka Tribune that JICA was working on the feasibility study and detail design of the second metro rail and hoped that it would be completed within two or three months.

“We will then sign a deal with JICA for funding,” he added.

According to the DTCA plan, JICA will also complete detail design by this time.

The DTCA has signed a Minutes of Discussion (MoD) with JICA in March 2016 to complete feasibility study and detail design by December 2018 with a cost of Tk4,736 crore.

The JICA has already drafted the alignment of second metro rail and third metro rail under the “preparatory study on Dhaka Mass Rapid Transit Development Project (MRT line-1 and line-5).”

“(JICA) has also agreed to fund the project with 0.01% interest payable over a period of 40 years,” a DTCA official said.

However, the project will likely face trouble during construction of underground tunnels at Badda, Rampura, Mouchak, Malibagh and Rajarbagh because construction works of two overpasses and a flyover are currently going on there.

Also, Dhaka’s underground utility service is chaotic. This will pose a major challenge during the tunnel’s construction. It will also increase the construction costs.

But DTCA’s Syed told the Dhaka Tribune that available technologies made underground tunnel construction work easier without disrupting the existing infrastructures.

Urban and regional planning department’s Prof Sarwar Jahan said it would be possible if the Tunnel Boring Machine was used.

“Only then, it will be possible to build the underground tunnel in Mouchak-Malibagh area,” he said, noting that the TBM was very expensive and could push up the project cost.

Prof Jahan said that the flyover should have been built after constructing the underground metro rail which was undertaken in 2006. It would have saved a huge sum of money, he added.

The government is yet to decide on a method for constructing the underground metro rail.

According to the plan, the second metro rail will be built by 2025 to ease traffic.
 
. .
Damn, they work fast!

I wonder why the japanese didn't get / apply for the DHK-CTG expansion project?
 
.
Damn, they work fast!

I wonder why the japanese didn't get / apply for the DHK-CTG expansion project?
Do you think JICA is a private company that it will apply for a job? JICA is part of the govt of Japan and it is not a general Contractor. It is the GoB that is supposed to request/appeal for money/help to the GoJ. But, you are thinking in the opposite line. GoB requested loan for metro rail and got it. BD would not have received any assistance from the GoJ on any labor intensive project like the Dhaka-Ctg highway. Metro rail project is technology-intensive.
 
. .
Do you think JICA is a private company that it will apply for a job? JICA is part of the govt of Japan and it is not a general Contractor. It is the GoB that is supposed to request/appeal for money/help to the GoJ. But, you are thinking in the opposite line. GoB requested loan for metro rail and got it. BD would not have received any assistance from the GoJ on any labor intensive project like the Dhaka-Ctg highway. Metro rail project is technology-intensive.


I meant any japanese company, as far as i know, wasn't it the japanese who originally built the DHK-CTG highway? Iam only asking because it took the chinese 6 years to complete the expansion work, even then after 6 months the highway needs repairing, which is kinda alarming.
 
.
Damn, they work fast!

I wonder why the japanese didn't get / apply for the DHK-CTG expansion project?
They might have underestimated the Chinese influence in the past.

But they have shown interest in proposed DHK-CTG eight lane expressway. And I think they might get it. JICA guys are damn serious about that project. They're building two more bridges over Meghna & Gomoti River. Hope for the best.

Regards.
 
Last edited:
.
I meant any japanese company, as far as i know, wasn't it the japanese who originally built the DHK-CTG highway? Iam only asking because it took the chinese 6 years to complete the expansion work, even then after 6 months the highway needs repairing, which is kinda alarming.
A highway at (Ground Level + say 1.5m) is all labor intensive work. An overhead expressway at (GL + say 8.5m) is more a technology-based project. Because, there are heavy piling underground and RCC structure above the ground. A river bridge is also a high technology construction.

Contractors from Japan or any other western country are unable to compete with the contractors from a country like India or China when it is more a labor intensive project such as roads or highways. Technologically superior countries can compete only in the projects that require the input of high technology. Engineers and technicians in those countries get high salaries that cannot be earned in a project which is a low intensive technology project.
 
.

Pakistan Defence Latest Posts

Pakistan Affairs Latest Posts

Back
Top Bottom