What's new

Eminent scholar Farhad Mazhar Abducted this Morning

After more evidence came out implicating indian state sponsored terrorism and abduction in Bangladesh, indians are threatening Bangladeshi TV and media presenting those evidence.

এনটিভির একি কান্ড! ফরহাদ মজহার নিয়ে টকশো সব কেটে দিলো !

320987_1.png
06 Jul, 2017

টুডে ডেস্ক

আওয়ামী সরকার ও তার পেটোয়া গোয়েন্দা সংস্থার ভয়ে টিভি চ্যানেল এনটিভি ড আসিফ নজরুলের ফরহাদ মজহার নিয়ে টকশোর অধিকাংশ বাদ দিয়েছে। এ নিয়ে বেশ চটেছেন আসিফ নজরুল । তিনি তার ফেসবুকে লিখেছেন,

ফরহাদ মজহার ও অন্যান্য বিষয়ে আজ আমি একটি টক-শো তে অংশ নেই এনটিভিতে। অনুষ্ঠানটি রেকর্ড হয় আজ সন্ধ্যায়। এখন রাত ১২ টায় তা প্রচারের সময় দেখি ফরহাদ মজহার সংক্রান্ত বিষয়ে আমি যা বলেছি তার প্রায় সবকিছু কেটে দেয়া হয়েছে।

আমি বুঝতে পারছি না এনটিভি এতো ভয় পেল কেন আমার বক্তব্য প্রচারে? দেশের পরিস্থিতি কি সত্যি এতো ভয়াবহ হয়ে গেছে?

জীবনে কখনো এমন ঘটনা আগে ঘটেনি আমার টক শো নিয়ে। আজ কেন হলো? আমি অনুষ্ঠানের সঞ্চালককে প্রশ্ন করলাম। তিনি বললেন তিনি কিছু জানেন না এব্যাপারে!

আশ্চর্য না সবকিছু?

http://www.newsonbd.net/newsdetail/detail/200/320987
 
Not being related to all of this, it's obvious to me that this guys is senile and he was was most probably sleep walking.
 
indian fabricated story told through awami league law enforcement is falling apart. Now to prevent exposure of indian terrorism in Bangladesh, indians gagging media and threatening them. But story still coming out and ruling awami league minister to wash up their hand, already hinted indian RAW operated terrorists might have tried to take him to india.

গাড়ির মধ্যেই ফরহাদ মজহারকে লাথি মারে কিডন্যাপাররা

দীর্ঘদিন থেকে টার্গেটের মধ্যে ছিলেন ফরহাদ মজহার ! কিডন্যাপের জন্য সব ধরনের খুটিনাটি খোজঁ-খবরও নিয়ে রেখেছিল ! বাসার সামনেও নজরদারী ছিল ২৪ঘন্টা। শুধু একলা পাওয়ার অপেক্ষায় ছিলো ! চোখের ওষুধ কিনতে বের হয়ে অপহৃত হন ফরহাদ মজহার। দুর্বৃত্তরা আগে থেকেই তাকে ফলো করছিলো । আর খুব ভোরে তিনি বাসা থেকে বের হলে দুর্বৃত্তরা সেই সুযোগটি গ্রহন করে।

ফরহাদ মজহারকে অপহরণ এবং তাকে উদ্ধারের ঘটনায় সৃষ্ট অনেক প্রশ্নের সুরাহা হয়নি। আবার কিছু কিছু বিষয়ের উত্তর গোয়েন্দা পুলিশ, আদালত এবং পারিবারিক সূত্রে পাওয়া গেছে। প্রশ্ন ছিল ফরহাদ মজহার অতো সকালে কেন বের হয়েছিলেন। পুলিশের একটি সূত্র বলেছে, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে ফরহাদ মজহারের কাছ থেকে যে তথ্য পাওয়া গেছে তাতে তিনি বলেন, ভোর সাড়ে ৩টার দিকে তিনি ঘুম থেকে জেগে কম্পিউটার টেবিলে বসেছিলেন। কিন্তু চোখে ঝাপসা দেখছিলেন। তার মনে হলো চোখের ড্রপটা তার নেই। চোখের ড্রপ কিনতে তিনি কাছের একটি ফার্মেসিতে যাওয়ার উদ্দেশে বাসা থেকে বের হন। ওই ফার্মেসিটি ২৪ ঘণ্টা খোলা থাকে। তিনি ফার্মেসিতে যাওয়ার পথে তিন ব্যক্তি তাকে টেনেহিঁচড়ে একটি মাইক্রোবাসে তুলে নেয়। তাকে মাইক্রোবাসের সিটে বসতে দেয়া হয়নি। সিটের নিচে বসিয়ে রাখা হয়। এ সময় তাকে শারীরিকভাবে লাঞ্ছিতও করা হয় বলে জানা গেছে। তখন তিনি মোবাইলটি বের করে স্ত্রী ফরিদা আখতারকে ফোন দেন। ফরিদা ফোন রিসিভ করার পরে যে কথা তিনি বলতে পেরেছেন তা হলো, ‘ওরা আমাকে ধরে নিয়ে যাচ্ছে, ওরা আমাকে মেরে ফেলবে, আর তখনই অপহরণকারীরা তার কাছ থেকে মোবাইলটি কেড়ে নেয়। তখন তার চোখ বেঁধে ফেলা হয়। এমনকি হাতের নাগালে পেয়ে গাড়িরর মধ্যেই লাথি মারে তাকে। ভয়ে তিনি গাড়িরর সিটের মধ্যে মাথা গুজে নিজেকে গুটিয়ে রাখার চেষ্টা করেন। সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, তাকে কোথায় নেয়া হচ্ছে, কারা নিয়ে যাচ্ছে এসব কিছু বুঝতে পারছিলেন না ফরহাদ মজহার। তবে তাকে যে ঢাকার বাইরে নেয়া হচ্ছে সে বিষয়টি তিনি বুঝতে পারছিলেন। যখন তার চোখ খোলা হয় তখন তিনি খুলনায়। চোখ খোলার পরে তিনি অনেকক্ষণ ভারসাম্যহীন ছিলেন। হঠাৎ আলোর মধ্যে পড়লে যা হয়। কিছুক্ষণ পরে তাকে মাইক্রোবাস থেকে নামিয়ে দেয়া হয়। তখন সন্ধ্যা। যারা তাকে অপহরণ করেছে তারা একটি হোটেল দেখিয়ে বলে খেয়ে আসার জন্য। বলে দেয়া হয় তারা আশপাশেই আছে। তাকে অনুসরণ করছে। তিনি ওখানে খাওয়ার সময় আলোতে গিয়ে বসেন যাতে অন্যরা তাকে দেখতে পান। সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, এ সময় দু-চারজন তার দিকে তাকায়। কিন্তু কারা বুঝতে পারেননি তিনি। তারা অপহরণকারী না সাধারণ মানুষ বোঝা যায়নি। অপহরণকারীরাই হোটেলের বিল পরিশোধ করে।


জানা গেছে, হোটেল থেকে বের হওয়ার পরে তাকে আর মাইক্রোতে না তুলে একটি রিকশায় তোলা হয়। অপহরণকারীরা আবারো বলে দেয় তারা অনুসরণ করছে। অপহরণকারীরা তাকে সোজা বাস কাউন্টারের দিকে যেতে বলে। এরপর তিনি কাউন্টারে গেলে কয়েকজন লোক তাকে পেছনের একটি সিটে বসিয়ে দিয়ে আসে। তারা অপহরণকারীদের সহযোগী কি না তা জানা যায়নি। তবে কিভাবে ফরহাদ মজহারের কাছে বাসের টিকিট এসেছে তা তিনি বলতে পারেননি। তিনি শুধু মনে করেছেন অপহরণকারীরা তাকে অনুসরণ করছে। ওই বাসে যখন তুলে দেয়া হয় তখন বাসে কোনো যাত্রী ছিল না। এরই মধ্যে কোনো এক সময় তারা ফরহাদ মজহারকে একটি ব্যাগ ধরিয়ে দেয়। কখন এটি তার হাতে দেয়া হয় তা খেয়াল নেই। পরে পুলিশের সিজার লিস্টে উল্লেখ করা হয়েছে, ঝোলা টাইপের ব্যাগের মধ্যে প্রিন্টের লুঙ্গি, প্রিন্টের পাঞ্জাবি ও কিছু টাকা ছিল। টাকার নোটগুলো নতুন।

শ্যামলী রিং রোডের বাসা থেকে ফরহাদ মজহার যখন বের হয়েছিলেন তখন তার সাথে কোনো ব্যাগ ছিল না। সিসি ফুটেজে দেখা গেছে তিনি পাঞ্জাবির পকেটে হাত ঢুকিয়ে বের হয়ে যাচ্ছেন। উদ্ধারের পর তার কাছে ব্যাগ পাওয়ায় পরিবারের পক্ষ থেকেও এ নিয়ে প্রশ্ন করা হয়েছিল।

এ দিকে চাঞ্চল্যকর এই ঘটনায় কিছু প্রশ্নের জবাব মিললেও এখনো গুরুত্বপূর্ণ অনেক কিছুরই জবাব পাওয়া যাচ্ছে না। ফরহাদ মজহারের পরিবার, বন্ধু-বান্ধব এবং খোদ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীরও প্রশ্ন হলো আসলে ফরহাদ মজহারকে কারা এবং কী উদ্দেশ্যে অপহরণ করেছিল? তারা ফরহাদ মজহারকে কোথায় নিয়ে যাচ্ছিল? তারা কেন ফরহাদ মজহারকে সীমান্তের দিকে নিয়ে যাবে? তারা কি ফরহাদ মজহারকে দেশের বাইরে নিয়ে যেতে চেয়েছিল? তাকে যে মাইক্রোটিতে তুলে নেয়া হয়েছিল সেটি কোথায়? এসব জরুরি প্রশ্নের উত্তর এখনই মিলছে না বলে জানিয়েছেন তদন্ত সংশ্লিষ্টরা। তবে উত্তর খুঁজতে তদন্ত শুরু হয়েছে।

http://www.newsonbd.net/newsdetail/detail/200/320990
 
No doubt SHW has is chastised. She has more or less turned round after her recent fruitless visit to India. I suspect India will not excuse her for her betrayal.
Couldn't resist commenting on UR post anymore. By observing recent occurrences like SHW led GOB's parliamentarian's fight against Sinha led judiciary, recognizing Kawmi's degree against Dada Commie's wish, police letting Mahmudur Rahman criticize IND at the last moment etc, I predicted in my last few posts that Indian didn't want SHW in power anymore after next election since her utility expired. As IND's mission to push BD at least few decades succeeded and Hindu's were well-put in power corridor, it didn't matter to IND whether BNP or other party came to power around this time. I think SHW sensed that abductors were taking him IND and her anti-Indian cadres in AWAMY police, RAB, Mill leagues acted against her Bharat loving RAWAMYs, thus Forhad Majhar was saved.
 
New Secret Intelligence Agency, “Intelligence Analysis Division” (IAD) Formed in Bangladesh.

Special Representative. Tailored as per Indian intelligence agency, “Research and Analysis Wing” (RAW), Bangladesh also has recently formed a new intelligence agency named as, “Intelligence Analysis Division” (IAD). Although India constitutes "RAW" to safeguard their interests at home and abroad, "IAD" has been formed in the same style of "RAW", however, with the mission to protect Sheikh Hasina and her personal interests.

Accordingly to the skeptics of other intelligence agencies of the country's, most of the new recruitment agencies in the country "IAD" are employed from a particular region of the country and belongs to a special religion and community. Every officer of the police force recruited in this organization is a former leader of Bangladesh Students League (BCL) and well-versed in terrorism and abduction procedure. The new spy agency "IAD" recruited new members amongst those who all earlier were successfully able to carry out kidnapping and killing in different times. Already 42 such officers selected from "IAD", received two weeks' special training from a neighboring country

বিশেষ প্রতিনিধি।।
 ভারতের গোয়েন্দা সংস্থা রিসার্চ এন্ড এনালাইসিস উইং “র” এর আদলে বাংলাদেশে গঠন করা হয়েছে “ইন্টেলিজেন্স এনালাইসিস ডিভিশন (আইএডি)। তবে ভারত দেশে-বিদেশে তাদের স্বার্থ রক্ষায় “র” গঠন করলেও “র” এর আদলে “আইএডি” গঠন করা হয়েছে শেখ হাসিনার ব্যক্তিগত স্বার্থ রক্ষায়, এমনটাই মনে করছেন দেশের অন্য গোয়েন্দা সংস্থার একাধিক কর্মকর্তা। সূত্রমতে, দেশে নতুন গুপ্তচর সংস্থা “আইএডি” তে নিয়োগ পাওয়া অধিকাংশই দেশের একটি বিশেষ অঞ্চল এবং বিশেষ ধর্ম ও জনগোষ্ঠীর। এই সংস্থায় নিয়োগ পাওয়া পুলিশ বাহিনীর প্রতিটি কর্মকর্তা ছাত্রলীগের সাবেক নেতা এবং খুন সন্ত্রাসে পারদর্শী। 
 বিভিন্ন সময়ে যারা দক্ষতার সঙ্গে গুম খুন অপহরণ করতে পেরেছে তাদেরকে এই নতুন গুপ্তচর সংস্থা “আইএডি”তেআনা হয়েছে। এরইমধ্যে পার্শবর্তী দেশ থেকে “আইএডি”র বাছাই করা ৪২ জন কর্মকর্তাকে দুই সপ্তাহের বিশেষ প্রশিক্ষণ দিয়ে নিয়ে আসা হয়েছে।

Under the direct supervision of Sheikh Hasina and the Dhaka Metropolitan Police - DMP Commissioner Asaduzzaman Miah, IAD have been working actively round the clock, since the last few months. According to a detective official, apparently IAD is under DMP commissioner Asaduzzaman Miah, however the control of this spy agency's outlet is somewhere else. The members of this organization have been given enormous powers and facilities. Maximum logistic support and financial support. Their work is to collect information on foreign diplomats, specific individuals, organizations, political parties and various religious groups and collect relevant information and undertake counter-intelligence measures related to working in Dhaka. Keep an eye on selected individual and organizations, secretly, with the aim to create panic among the voters and to abduct and forceful disappearance, for creating a favorable political climate for Sheikh Hasina and Awami League.

শেখ হাসিনার তত্ত্বাবধানে এবং ঢাকা মহানগর পুলিশ- ডিএমপি কমিশনার আসাদুজ্জামান মিয়ার 
পরিকল্পনায় গত কয়েকমাস থেকে পুরোদমে কাজ শুরু করেছে “আইএডি”র সদস্যরা। একধিক গোয়েন্দা কর্মকর্তার মতে, দৃশ্যত: ডিএমপি কমিশনার আসাদুজ্জামান মিয়া থাকলেও এই গুপ্তচর সংস্থার নাটাই অন্যখানে। এই সংস্থার সদস্যদের দেয়া হয়েছে বিপুল ক্ষমতা ও সুযোগ সুবিধা। সর্বোচ্চ লজিস্টক সাপোর্ট এবং আর্থিক সহায়তা। এদের কাজ হলো, ঢাকায় কর্মরত বৈদেশিক কূটনীতিক, নির্দিষ্ট ব্যক্তি, সংস্থা, রাজনৈতিক দল ও বিভিন্ন ধর্মীয় দল এবং কাউন্টার-ইন্টেলিজেন্স সম্পর্কিত নানা ধরনের তথ্য সংগ্রহ করা। ব্যাক্তি ও সংস্থা কিংবা সংগঠনের বিরুদ্ধে গোপনে নজরদারি বা খবরদারি করা। ভোটারদের মধ্যে ভীতির সৃষ্টি করা এবং শেখ হাসিনা ও আওয়ামী লীগের স্বার্থে গুম খুন অপহরণ কিংবা প্রয়োজনীয় রাজনৈতিক পরিস্থিতির সৃষ্টি করা।

During the last few months’ performance of IAD, Sheikh Hasina is pleased, however, other intelligence agencies are dissatisfied. Many of the law enforcer’s views these excess of IAD's activities as against the people of the Country. According to secret report other from a special intelligence agency states, that due to such anti people activities of IAD, "meanwhile, the law enforcement officers are held responsible for these activities.

আইএডি’র গত কয়েকমাসের কার্যক্রমে শেখ হাসিনা খুশি হলেও অসন্তোষ বিরাজ করছে অন্য গোয়েন্দা সংস্থাগুলোর মধ্যে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর অনেকেই আইএডি’র কাজের ধরণকে নিজ দেশের জনগণের বিরুদ্ধে বাড়াবাড়ি বলে মনে করছেন। একটি বিশেষ গোয়েন্দা সংস্থার নিজেদের মধ্যকার একটি গোপন রিপোর্টে বলা হয় “নিজ দেশের জনগণের বিরুদ্ধে আইএডি’র কার্যক্রমের দায় পড়ছে আইনশৃঙ্খলাবাহিনীর উপর”

Meanwhile, at least two intelligence officials stated that the "IAD" was created as; Sheikh Hasina was displeased and does not believe in few of the activities of other intelligence agencies. During the past year, at least two detailed reports on the political situation of the country, were handed over to Sheikh Hasina, by two different intelligence agencies These reports were not welcoming news for the Awami League or Sheikh Hasina. Both the reports stated that there is no possibility for Awami League to be re elected and return to power during the forthcoming elections, moreover, it was not possible for the law enforcing agencies to assist Sheikh Hasina to cling on/retain her powers, nor can they be held responsible.

এদিকে “আইএডি ” গঠন সম্পর্কে কমপক্ষে দু’জন গোয়েন্দা কর্মকর্তা বলছেন, গোয়েন্দা সংস্থার কিছু কার্যক্রমে শেখ হাসিনা আস্থা রাখতে পারছেন না। কারণ গত এক বছরে দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতির উপর কমপক্ষে দু’টি বিস্তারিত রিপোর্ট শেখ হাসিনাকে দিয়েছে দু’টি গোয়েন্দা সংস্থা। একটি রিপোর্টেও আওয়ামীলীগের জন্য সুখবর ছিলোনা। দু’টো রিপোর্টেই বলা হয়েছে, কোনোভাবেই আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসতে পারবেনা। এমনকি আগামী নির্বাচনে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী আর শেখ হাসিনাকে টিকিয়ে রাখার দায়িত্ব নেবেনা।

Names of many police officers were mentioned in the intelligence reports and that numerous RABs and police officers were reluctant to take participate in the abductions process. The Intelligence reports also mentioned that, numerous RABs and Police officers, fearing for the safety and security of their and members of the family and their future, have been reluctant to undertake torture and assault cases for abduction of citizens.

গোয়েন্দা রিপোর্টে অনেক পুলিশ কর্মকর্তার নামোল্লেখ করে বলা হয়, গুম খুন অপহরণে অংশ নিতে অনেক র‌্যাব কিংবা পুলিশ কর্মকর্তা অনীহা প্রকাশ করছেন। এমনকি অনেক র‌্যাব কিংবা পুলিশ কর্মকর্তা ও সদস্যদের পরিবার থেকেও ভবিষ্যতে তাদের সন্তানদের নিরাপত্তার কথা ভেবে নাগরিকদের উপর গুম খুন অপহরণ নির্যাতন ও হামলা মামলা না করার জন্য বলা হয়েছে বলেও গোয়েন্দা রিপোর্টে উল্লেখ করা হয়।

Under these circumstances, Sheikh Hasina had to create a new intelligence agency for her own interests, who would work directly for her interests, without obliging to the rule of law the state. However, intelligence analysts fear that for the purpose that Sheikh Hasina constituted "IAD", could backfire, and be just the reverse..

এই পরিস্থিতিতে শেখ হাসিনা নিজের স্বার্থে একটি গোয়েন্দা সংস্থা গঠন করেছেন যারা রাষ্ট্রীয় আইন কানুনের তোয়াক্কা না করে সরাসরি তার স্বার্থেই কাজ করবে। তবে গোয়েন্দা বিশ্লেষকরা বলছেন, শেখ হাসিনা যে উদ্দেশ্য নিয়ে “আইএডি” গঠন করেছেন এটি তার জন্য শেষ পর্যন্ত হিতে বিপরীত হতে পারে।

The reason being, National and military civil intelligence Agencies, of the country perceives that, "IAD's activities are against the interests of the country. Even rumors are rife amongst the intelligence communities that, "IAD" is functioning as the “B Team” of "RAW", and their agenda is among the country's intelligence agencies. Conflicts between powers and authority of state intelligence agencies are becoming increasingly apparent. As a result, till the end, Sheikh Hasina may be able to achieve the interests of the IAD, as perceived by these agencies.

কারণ দেশে জাতীয় এবং সামরিক বেসামরিক গোয়েন্দা সংস্থাগুলোই “আইএডি’র জর্জক্রমকে দেশের স্বার্থবিরোধী বলে মনে করছে। এমনকি “র” এর বি টিম হিসেবে “আইএডি” কাজ করছে দেশের গোয়েন্দা সংস্থাগুলোর মধ্যে এমন কানাঘুষাও রয়েছে। ক্ষমতা ও কতৃত্ব নিয়ে রাষ্ট্রের গোয়েন্দা সংস্থাগুলোর মধ্যে দ্বন্দ্বও ক্রমশঃই প্রকট হয়ে উঠছে। ফলে শেষ পর্যন্ত আইএডি দিয়ে শেখ হাসিনা স্বার্থ হাসিল করতে পারবেন বলেই মনে করেন গোয়েন্দারা।

The recent incident relating to the eminent columnist & social thinker Farhad Mazhar, has created a new discomfort among the intelligence agencies, as to why he was kidnapped, to serve whose interest, by which intelligence agency of the country.

সম্প্রতি কলামিষ্ট সমাজ চিন্তক ফরহাদ মজহারকে দেশের কোন গোয়েন্দা সংস্থা, কার স্বার্থে, কেন অপহরণ করেছিল এ নিয়ে গোয়েন্দা সংস্থাগুলোর মধ্যে নতুন করে অস্বস্তির সৃষ্টি হয়েছে।


On Monday (July 3rd), in the Capital of Dhaka, he was abducted and rescued in the noon of the same day from Noapara in Jessore. Even, the Home Minister Asaduzzaman Khan stated to Dainik Prothom Alo on Tuesday (July 4th) that the kidnapping of Farhad Mazhar , "It is not a minor issue. He was not only with his family on Monday, due to the enthusiastic law enforcers and army officers on this issue. If someone had crossed the border or used to go over it, we wonder how grave the situation could be. "

সোমবার (৩রা জুলাই) ভোরে রাজধানী ঢাকা থেকে অপহৃত হয়ে একইদিন রাত সাড়ে এগারোটায় যশোরের নোয়াপাড়া থেকে উদ্ধারের ঘটনা নিয়ে এখনো নানামহলে চলছে আলোচনা সমালোচনা। খোদ ব্যাংক ডাকাত সরকারে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান মঙ্গলবার (৪ জুলাই) দৈনিক প্রথম আলোর কাছে ফরহাদ মজহারের অপহরণ প্রসঙ্গে বলেন, ‘এটা কোনো ছোট বিষয় নয়। গত সোমবার শুধু তাঁর পরিবার নয়, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীসহ অনেকেই বিষয়টি নিয়ে উদ্‌গ্রীব ছিলেন। যদি কেউ তাঁকে সীমান্ত পার করে দিতেন বা তিনি ওপার চলে যেতেন, তবে পরিস্থিতি কতটা ভয়াবহ হতো, তা আমাদের ভাবিয়ে তুলেছে”।

The Home Minister's statement proves that it is possible to transport a citizen across the border from this country, proving the RAW; the Indian intelligence agency is active within the country. It is also proven that Sheikh Hasina's spy agency created from a particular region and on special religions criteria, is not working to protect its own interests. Moreover, the intelligence agencies of the country have expressed their concern to the home minister about the procedure of illegally abducting and transporting accross the border.

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর এ কথায় প্রমাণিত হয় দেশ থেকে কোনো নাগরিককে সীমান্ত পার করে নিয়ে যাওয়া সম্ভব, প্রমাণিত হয় দেশে ভারতের গোয়েন্দা সংস্থা “র” তৎপর। প্রমাণিত হয় একটি বিশেষ অঞ্চলের এবং বিশেষ ধর্ম ও জনগোষ্ঠী দিয়ে তৈরী শেখ হাসিনার গুপ্তচর সংস্থা নিজ দেশের স্বার্থ রক্ষায় কাজ করছেনা। এ কারণে দেশের গোয়েন্দা সংস্থাগুলোই নয় খোদ স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীও দেশের নাগরিকদের সীমান্ত পার করে নিয়ে যাওয়া সম্পর্কে উদ্বেল প্রকাশ করেছেন।

Meanwhile, control over intelligence agencies by Sheikh Hasina’s administration are comparatively decreasing as the national elections approaches. Many of Sheikh Hasina's plans are being leaked that "Awami League will not be able to come to power in the next election".

এদিকে জাতীয় নির্বাচন ঘনিয়ে আসতেই শেখ হাসিনার প্রশাসন এবং গোয়েন্দা সংস্থার উপর নিয়ন্ত্রণ তুলনামূলকভাবে কমে এসেছে। ফাঁস হয়ে যাচ্ছে শেখ হাসিনার অনেক পরিকল্পনা। “আওয়ামীলীগ আগামী জাতীয় নির্বাচনে কোনোভাবেই ক্ষমতায় আসতে পারবেনা”শেখ হাসিনার ব্যাংক ডাকাত সরকারের জন্য বিব্রতকর এইসব রিপোর্ট বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থা এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর মধ্যে জানাজানি হয়ে গেলে পরিস্থিতি সামাল দিতে সরকার বাধ্য হয়ে একটি চিঠি ইস্যু করে।

The leaked reports being known by various detective agencies and law enforcement agencies embarrassed the Government, thus, forcing the same to issue an official letter. On May 15, 2017, Cabinet Division Secretary Mohammad Shafiul Alam on his own official letter pad, issued a letter addressed to all Intelligence Agencies, Secretaries and Secretaries of his own department, Ministries, Departments and other Directorates were cautioned and the guidance letter instructed that ,

‘আপনার মন্ত্রণালয় ও বিভাগ ও আওতাধীন দফতর/সংস্থায় উল্লিখিত বিষয়টির গুরুত্ব অনুধাবন করে যেকোনো গোয়েন্দা সংস্থার গোপনীয় প্রতিবেদন অত্যন্ত সতর্কতার সঙ্গে যথাযথ পদ্ধতি অনুসরণপূর্বক যথাযথ কার্যক্রম গ্রহণে আপনার ব্যক্তিগত উদ্যোগ প্রত্যাশা করছি।

"Your ministry and department and agencies, as stated in this subject mentioned, should realize the importance of this intelligence confidential report and should be extremely cautious and careful and implement appropriate procedures. Your personal intervention and incentives are expected.

চলতি বছরের ১৫ মে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সচিব মোহাম্মদ শফিউল আলম তার নিজস্ব প্যাডে সকল সচিব এবং গোয়েন্দা বিভাগের প্মন্ত্রণালয়, বিভাগ ও অন্যান্য দফতরগুলোকে সতর্কতা অবলম্বনের নির্দেশনা দিয়ে চিঠিতে বলা হয়েছে,

চিঠি পাঠানোর কথা স্বীকার করে মন্ত্রিপরিষদ সচিব মোহাম্মদ শফিউল আলম বলেন, ‘এই চিঠিতে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও সচিবদের মাধ্যমে দফতরগুলোকে এ বিষয়ে সচেতন ও সতর্ক থাকার জন্য বলা হয়েছে

“র” এর আদলে শেখ হাসিনার নতুন গুপ্তচর সংস্থা “আইএডি”
- ৫ জুলাই ২০১৭
IAD.jpg

বিশেষ প্রতিনিধি।।
 ভারতের গোয়েন্দা সংস্থা রিসার্চ এন্ড এনালাইসিস উইং “র” এর আদলে বাংলাদেশে গঠন করা হয়েছে “ইন্টেলিজেন্স এনালাইসিস ডিভিশন (আইএডি)। তবে ভারত দেশে-বিদেশে তাদের স্বার্থ রক্ষায় “র” গঠন করলেও “র” এর আদলে “আইএডি” গঠন করা হয়েছে শেখ হাসিনার ব্যক্তিগত স্বার্থ রক্ষায়, এমনটাই মনে করছেন দেশের অন্য গোয়েন্দা সংস্থার একাধিক কর্মকর্তা। সূত্রমতে, দেশে নতুন গুপ্তচর সংস্থা “আইএডি” তে নিয়োগ পাওয়া অধিকাংশই দেশের একটি বিশেষ অঞ্চল এবং বিশেষ ধর্ম ও জনগোষ্ঠীর। এই সংস্থায় নিয়োগ পাওয়া পুলিশ বাহিনীর প্রতিটি কর্মকর্তা ছাত্রলীগের সাবেক নেতা এবং খুন সন্ত্রাসে পারদর্শী। 
 বিভিন্ন সময়ে যারা দক্ষতার সঙ্গে গুম খুন অপহরণ করতে পেরেছে তাদেরকে এই নতুন গুপ্তচর সংস্থা “আইএডি”তেআনা হয়েছে। এরইমধ্যে পার্শবর্তী দেশ থেকে “আইএডি”র বাছাই করা ৪২ জন কর্মকর্তাকে দুই সপ্তাহের বিশেষ প্রশিক্ষণ দিয়ে নিয়ে আসা হয়েছে।

শেখ হাসিনার তত্ত্বাবধানে এবং ঢাকা মহানগর পুলিশ- ডিএমপি কমিশনার আসাদুজ্জামান মিয়ার 
পরিকল্পনায় গত কয়েকমাস থেকে পুরোদমে কাজ শুরু করেছে “আইএডি”র সদস্যরা। একধিক গোয়েন্দা কর্মকর্তার মতে, দৃশ্যত: ডিএমপি কমিশনার আসাদুজ্জামান মিয়া থাকলেও এই গুপ্তচর সংস্থার নাটাই অন্যখানে। এই সংস্থার সদস্যদের দেয়া হয়েছে বিপুল ক্ষমতা ও সুযোগ সুবিধা। সর্বোচ্চ লজিস্টক সাপোর্ট এবং আর্থিক সহায়তা। এদের কাজ হলো, ঢাকায় কর্মরত বৈদেশিক কূটনীতিক, নির্দিষ্ট ব্যক্তি, সংস্থা, রাজনৈতিক দল ও বিভিন্ন ধর্মীয় দল এবং কাউন্টার-ইন্টেলিজেন্স সম্পর্কিত নানা ধরনের তথ্য সংগ্রহ করা। ব্যাক্তি ও সংস্থা কিংবা সংগঠনের বিরুদ্ধে গোপনে নজরদারি বা খবরদারি করা। ভোটারদের মধ্যে ভীতির সৃষ্টি করা এবং শেখ হাসিনা ও আওয়ামী লীগের স্বার্থে গুম খুন অপহরণ কিংবা প্রয়োজনীয় রাজনৈতিক পরিস্থিতির সৃষ্টি করা।

আইএডি’র গত কয়েকমাসের কার্যক্রমে শেখ হাসিনা খুশি হলেও অসন্তোষ বিরাজ করছে অন্য গোয়েন্দা সংস্থাগুলোর মধ্যে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর অনেকেই আইএডি’র কাজের ধরণকে নিজ দেশের জনগণের বিরুদ্ধে বাড়াবাড়ি বলে মনে করছেন। একটি বিশেষ গোয়েন্দা সংস্থার নিজেদের মধ্যকার একটি গোপন রিপোর্টে বলা হয় “নিজ দেশের জনগণের বিরুদ্ধে আইএডি’র কার্যক্রমের দায় পড়ছে আইনশৃঙ্খলাবাহিনীর উপর”। এদিকে “আইএডি ” গঠন সম্পর্কে কমপক্ষে দু’জন গোয়েন্দা কর্মকর্তা বলছেন, গোয়েন্দা সংস্থার কিছু কার্যক্রমে শেখ হাসিনা আস্থা রাখতে পারছেন না। কারণ গত এক বছরে দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতির উপর কমপক্ষে দু’টি বিস্তারিত রিপোর্ট শেখ হাসিনাকে দিয়েছে দু’টি গোয়েন্দা সংস্থা। একটি রিপোর্টেও আওয়ামীলীগের জন্য সুখবর ছিলোনা। দু’টো রিপোর্টেই বলা হয়েছে, কোনোভাবেই আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসতে পারবেনা। এমনকি আগামী নির্বাচনে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী আর শেখ হাসিনাকে টিকিয়ে রাখার দায়িত্ব নেবেনা। গোয়েন্দা রিপোর্টে অনেক পুলিশ কর্মকর্তার নামোল্লেখ করে বলা হয়, গুম খুন অপহরণে অংশ নিতে অনেক র‌্যাব কিংবা পুলিশ কর্মকর্তা অনীহা প্রকাশ করছেন। এমনকি অনেক র‌্যাব কিংবা পুলিশ কর্মকর্তা ও সদস্যদের পরিবার থেকেও ভবিষ্যতে তাদের সন্তানদের নিরাপত্তার কথা ভেবে নাগরিকদের উপর গুম খুন অপহরণ নির্যাতন ও হামলা মামলা না করার জন্য বলা হয়েছে বলেও গোয়েন্দা রিপোর্টে উল্লেখ করা হয়।

এই পরিস্থিতিতে শেখ হাসিনা নিজের স্বার্থে একটি গোয়েন্দা সংস্থা গঠন করেছেন যারা রাষ্ট্রীয় আইন কানুনের তোয়াক্কা না করে সরাসরি তার স্বার্থেই কাজ করবে। তবে গোয়েন্দা বিশ্লেষকরা বলছেন, শেখ হাসিনা যে উদ্দেশ্য নিয়ে “আইএডি” গঠন করেছেন এটি তার জন্য শেষ পর্যন্ত হিতে বিপরীত হতে পারে। কারণ দেশে জাতীয় এবং সামরিক বেসামরিক গোয়েন্দা সংস্থাগুলোই “আইএডি’র জর্জক্রমকে দেশের স্বার্থবিরোধী বলে মনে করছে। এমনকি “র” এর বি টিম হিসেবে “আইএডি” কাজ করছে দেশের গোয়েন্দা সংস্থাগুলোর মধ্যে এমন কানাঘুষাও রয়েছে। ক্ষমতা ও কতৃত্ব নিয়ে রাষ্ট্রের গোয়েন্দা সংস্থাগুলোর মধ্যে দ্বন্দ্বও ক্রমশঃই প্রকট হয়ে উঠছে। ফলে শেষ পর্যন্ত আইএডি দিয়ে শেখ হাসিনা স্বার্থ হাসিল করতে পারবেন বলেই মনে করেন গোয়েন্দারা।

সম্প্রতি কলামিষ্ট সমাজ চিন্তক ফরহাদ মজহারকে দেশের কোন গোয়েন্দা সংস্থা, কার স্বার্থে, কেন অপহরণ করেছিল এ নিয়ে গোয়েন্দা সংস্থাগুলোর মধ্যে নতুন করে অস্বস্তির সৃষ্টি হয়েছে। সোমবার (৩রা জুলাই) ভোরে রাজধানী ঢাকা থেকে অপহৃত হয়ে একইদিন রাত সাড়ে এগারোটায় যশোরের নোয়াপাড়া থেকে উদ্ধারের ঘটনা নিয়ে এখনো নানামহলে চলছে আলোচনা সমালোচনা। খোদ ব্যাংক ডাকাত সরকারে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান মঙ্গলবার (৪ জুলাই) দৈনিক প্রথম আলোর কাছে ফরহাদ মজহারের অপহরণ প্রসঙ্গে বলেন, ‘এটা কোনো ছোট বিষয় নয়। গত সোমবার শুধু তাঁর পরিবার নয়, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীসহ অনেকেই বিষয়টি নিয়ে উদ্‌গ্রীব ছিলেন। যদি কেউ তাঁকে সীমান্ত পার করে দিতেন বা তিনি ওপার চলে যেতেন, তবে পরিস্থিতি কতটা ভয়াবহ হতো, তা আমাদের ভাবিয়ে তুলেছে”। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর এ কথায় প্রমাণিত হয় দেশ থেকে কোনো নাগরিককে সীমান্ত পার করে নিয়ে যাওয়া সম্ভব, প্রমাণিত হয় দেশে ভারতের গোয়েন্দা সংস্থা “র” তৎপর। প্রমাণিত হয় একটি বিশেষ অঞ্চলের এবং বিশেষ ধর্ম ও জনগোষ্ঠী দিয়ে তৈরী শেখ হাসিনার গুপ্তচর সংস্থা নিজ দেশের স্বার্থ রক্ষায় কাজ করছেনা। এ কারণে দেশের গোয়েন্দা সংস্থাগুলোই নয় খোদ স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীও দেশের নাগরিকদের সীমান্ত পার করে নিয়ে যাওয়া সম্পর্কে উদ্বেল প্রকাশ করেছেন।

এদিকে জাতীয় নির্বাচন ঘনিয়ে আসতেই শেখ হাসিনার প্রশাসন এবং গোয়েন্দা সংস্থার উপর নিয়ন্ত্রণ তুলনামূলকভাবে কমে এসেছে। ফাঁস হয়ে যাচ্ছে শেখ হাসিনার অনেক পরিকল্পনা। “আওয়ামীলীগ আগামী জাতীয় নির্বাচনে কোনোভাবেই ক্ষমতায় আসতে পারবেনা” শেখ হাসিনার ব্যাংক ডাকাত সরকারের জন্য বিব্রতকর এইসব রিপোর্ট বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থা এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর মধ্যে জানাজানি হয়ে গেলে পরিস্থিতি সামাল দিতে সরকার বাধ্য হয়ে একটি চিঠি ইস্যু করে। চলতি বছরের ১৫ মে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সচিব মোহাম্মদ শফিউল আলম তার নিজস্ব প্যাডে সকল সচিব এবং গোয়েন্দা বিভাগের প্রধানদের কাছে এই চিঠি পাঠান।

letter-cabinet-secretary.jpg


সচিবদের উদ্দেশে লেখা চিঠিতে বলা হয়েছে, ‘আপনি নিশ্চয়ই অবগত আছেন যে, ডাইরেক্টর জেনারেল অব ফোর্সেস ইনটেলিজেন্স (ডিজিএফআই), জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা সংস্থাসহ (এনএসআই) অন্যান্য গোয়েন্দা সংস্থা রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তা ও গোয়েন্দা কার্যে নিয়োজিত থেকে অত্যন্ত গোপনীয়তার সঙ্গে অর্পিত দায়িত্ব পালন করে থাকে।
গোয়েন্দা সংস্থা কর্তৃক সরবরাহকৃত তথ্য দেশ পরিচালনায় নীতি- নির্ধারণী পর্যায়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এই সকল অতিগোপনীয় তথ্য সিলগালাকৃত খামে সংশিষ্ট কর্তৃপক্ষ বরাবর প্রেরণ করা হয়, যাতে উক্তরূপ তথ্য যথাযথ কর্তৃপক্ষ ব্যতিরেকে অন্য কারো কাছে প্রকাশিত না হয়।’
বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থার সঙ্গে বেসামরিক প্রশাসনের সম্পর্কের অবনতির বিবরণ দিয়ে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সচিব মোহাম্মদ শফিউল আলমের স্বাক্ষর করা ওই চিঠিতে আরও বলা হয়েছে, ‘সম্প্রতি মহাপরিচালক, ডিজিএফআই কর্তৃক প্রেরিত আধা-সরকারি পত্র মারফত জানা যায় যে, গোয়েন্দা সংস্থার তথ্যের গোপনীয়তা অনেক সময় রক্ষিত হচ্ছে না। কোনো কোনো ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট গোয়েন্দা সংস্থার প্রতিবেদনের বরাতসূত্র উল্লেখ করা হয়, এমনকি উক্তরূপ প্রতিবেদনের ছায়ালিপিও কার্যার্থে সরবরাহ করা হয়, যা অনাকাঙ্ক্ষিতত।’
চিঠিতে আরও বলা হয়েছে, ‘এই ধরনের কাজের ফলে সরকারি বিভিন্ন সংস্থার সঙ্গে গোয়েন্দা সংস্থাসমূহের সম্পর্কের অবনতি ঘটছে এবং মাঠপর্যায়ে গোয়েন্দা সংস্থাসমূহের কাজে বিঘ্ন সৃষ্টি হচ্ছে।’
মন্ত্রণালয়, বিভাগ ও অন্যান্য দফতরগুলোকে সতর্কতা অবলম্বনের নির্দেশনা দিয়ে চিঠিতে বলা হয়েছে, ‘আপনার মন্ত্রণালয় ও বিভাগ ও আওতাধীন দফতর/সংস্থায় উল্লিখিত বিষয়টির গুরুত্ব অনুধাবন করে যেকোনো গোয়েন্দা সংস্থার গোপনীয় প্রতিবেদন অত্যন্ত সতর্কতার সঙ্গে যথাযথ পদ্ধতি অনুসরণপূর্বক যথাযথ কার্যক্রম গ্রহণে আপনার ব্যক্তিগত উদ্যোগ প্রত্যাশা করছি।’
চিঠি পাঠানোর কথা স্বীকার করে মন্ত্রিপরিষদ সচিব মোহাম্মদ শফিউল আলম বলেন, ‘এই চিঠিতে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও সচিবদের মাধ্যমে দফতরগুলোকে এ বিষয়ে সচেতন ও সতর্ক থাকার জন্য বলা হয়েছে।’

http://dailybdtimes.com/2017/07/05/র-এর-আদলে-শেখ-হাসিনার-নতুন/

‘এনটিভি এতো ভয় পেলে দেশের পরিস্থিতি কতটা ভয়াবহ?
2017-07-06_114429-660x330.jpg

‘এনটিভি এতো ভয় পেলে দেশের পরিস্থিতি কতটা ভয়াবহ?
staff reporter 27 mins ago

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের শিক্ষক বিশিষ্ট রাজনৈতিক বিশ্লেষক ড. আসিফ নজরুল বুধবার ফরহাদ মজহারকে নিয়ে এনটিভির টকশোতে আলোচনার পর এনটিভি কতৃপক্ষ তার বেশ কিছু বক্তব্য ফেলে দিয়ে প্রচার করায় ক্ষুব্ধ হয়েছেন।
আসিফ নজরুল তার ফেসবুক স্ট্যাটাসে লেখেন, আমি বুঝতে পারছি না এনটিভি এতো ভয় পেল কেন আমার বক্তব্য প্রচারে? দেশের পরিস্থিতি কি সত্যি এতো ভয়াবহ হয়ে গেছে?

তার ফেসবুকে স্ট্যাটাস:
ফরহাদ মজহার ও অন্যান্য বিষয়ে আজ আমি একটি টক-শো তে অংশ নেই এনটিভিতে। অনুষ্ঠানটি রেকর্ড হয় আজ সন্ধ্যায়। এখন রাত ১২ টায় তা প্রচারের সময় দেখি ফরহাদ মজহার সংক্রান্ত বিষয়ে আমি যা বলেছি তার প্রায় সবকিছু কেটে দেয়া হয়েছে।
আমি বুঝতে পারছি না এনটিভি এতো ভয় পেল কেন আমার বক্তব্য প্রচারে? দেশের পরিস্থিতি কি সত্যি এতো ভয়াবহ হয়ে গেছে? জীবনে কখনো এমন ঘটনা আগে ঘটেনি আমার টক শো নিয়ে। আজ কেন হলো?
19748640_459442074410042_4982333431955012506_n-300x168.jpg

আমি অনুষ্ঠানের সঞ্চালককে প্রশ্ন করলাম। তিনি বললেন তিনি কিছু জানেন না এব্যাপারে! আশ্চর্য না সবকিছু?
http://rtnews24.net/national/63911
 
More people are stating indian terrorist activities using RAW in Bangladesh.

‘র’ এর একটি বড় ষড়যন্ত্র বানচাল করায় প্রধানমন্ত্রী ও র‌্যাব-পুলিশকে ধন্যবাদ: জাফরুল্লাহ



মহান মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক ও গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী বলেছেন, যে যাই বলুক না কেন, ফরহাদ মজহারকে অপহরণের সঙ্গে র‌্যাব-পুলিশ জড়িত ছিল না, বরং ভারতের গোয়েন্দা সংস্থা ‘র’ এর লোকেরাই তাকে অপহরণ করে যশোহর-খুলনা সীমান্ত দিয়ে ওপারে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেছিল বলেই আমার মনে হয়েছে।

রাজনৈতিক এই বিশ্লেষক আরো বলেন, এ ঘটনার সঙ্গে র‌্যাব-পুলিশের কোনো সম্পৃক্ততা থাকলে আমরা কখনোই এতো তাড়াতাড়ি ফিরে পেতাম না। অন্যথা ইলিয়াস-সালাউদ্দিনের মত ঘটনাও ঘটতে পারতো। বরং প্রধানমন্ত্রীর তড়িত হস্তক্ষেপে র‌্যাব, পুলিশ ও বিজিবির আন্তরিক সহযোগিতায় মজহারকে তাড়াতাড়ি উদ্ধার করা সম্ভব হয়েছে। এর মাধ্যমে ভারতীর গোয়েন্দা সংস্থা ‘র’ এর একটি বড় ধরনের ষড়যন্ত্র বানচাল হয়ে গেছে।

http://www.newsonbd.net/newsdetail/detail/200/321047
 
Farhad Mazhar was abducted in from of 24 hours awami league police camp yet police caliming they do not know anything. Instead indian and awami thugs has launch defaming campaign against the poet and columnist.

পুলিশের চেকপোস্টের সামনে থেকে অপহৃত হন ফরহাদ

ফরহাদ মজহার যে স্থান থেকে অপহৃত হয়েছিলেন বলে আদালতে দেওয়া জবানবন্দিতে জানিয়েছেন, সেটি তাঁর বাসা থেকে প্রায় ১০৫ কদম দূরে। সেখানেই পুলিশের চেকপোস্ট রয়েছে। পুলিশের সদস্যরা সেখানে ২৪ ঘণ্টাই পাহারায় থাকেন। তবে ঘটনার দিন যাঁরা চেকপোস্টে দায়িত্বে ছিলেন, তাঁরা অপহরণের বিষয়ে কিছু জানেন না বলে পুলিশ দাবি করেছে।

http://www.newsonbd.net/newsdetail/detail/200/321255
 
ড. আসিফ নজরুলের যে টকশো
ফরহাদ মজহারের গুমের কথা কাটছাট করে প্রচার করল এন টিভি..

ইউটিউব লিংক-
 
So, he was a threat to India?
Then why the heck is Khaleda Zia not yet abducted? :o:
 
‘আমাকে হয়তো নিচিহ্ন করে দেয়া যাবে, কিন্তু পরাজিত করা যাবেনা’
screenshot-www.google.com-2017-07-07-11-02-29-628x330.png

‘আমাকে হয়তো নিচিহ্ন করে দেয়া যাবে, কিন্তু পরাজিত করা যাবেনা’
staff reporter 32 mins ago

গতকাল কথাপ্রসংগে আমি ফরহাদ ভাইকে বললাম, অনেকেই অনুমান করছেন-আশংকা করছেন যে, আপনি হয়তো আগের মতো করে আর লিখবেন না। অপহৃত অবস্থা থেকে যারা ভাগ্যগুণে ফিরে আসে তারা চুপ হয়ে যায় দেখেই অনেকের এই আশংকা।

এতোক্ষণ শুয়েই কথা বলছিলেন, আমার কথা শুনে বিছানায় উঠে বসতে চাইলেন। আমি আর ফরিদা আপা ফরহাদ ভাইকে উঠে বসতে সাহায্য করলাম।
একটু সুস্থির হয়ে ফরহাদ ভাই বললেন, আমি ট্রমাটাইজড, ফিজিক্যালি এবং মেন্টালি টর্চার্ড এতে কোন সন্দেহ নেই, কিন্তু আমি ভীত নই। যারা ফিরে এসে চুপ হয়ে যায়, তারা কেন চুপ হয়ে যায় তা আমি এখন বুঝতে পারি। এটা যারা বুঝতে চান, তাদের এই ভয়ানক আর দুর্বিষহ অভিজ্ঞতার মধ্যে দিয়ে যেতে হবে।

লেখালেখির মতো অবস্থায় যেতে আমার কিছুটা সময় লাগবে। আপনি ডাক্তার তাই বুঝতে পারবেন, আজ সকালে ফরিদার ল্যাপটপে একটা জিনিস পড়তেছি, আমি মনে হয় দশবার ঐ একই লেখা, একটা প্যারা পড়লাম কিন্তু বুঝতে পারতেছিলাম না কী লেখা আছে, আর আমি কী পড়তেছি। কম্প্রিহেন্ড করতে পারতেছিলাম না। এই অবস্থা কতদিন থাকবে সেইটা তো বুঝতে পারতেছিনা। তবে এই অবস্থা কেটে গেলেই আমি আবার লিখতে শুরু করবো। আমি সুস্থ হয়ে আবার লিখতে শুরু করলে তারা মুল্যায়ন করতে পারবেন, আমি কেমন লিখছি। তবে একটা কথা আমার তরফ থেকে আমার পাঠকদের বলা দরকার, তা হচ্ছে, আমাকে হয়তো নিচিহ্ন করে দেয়া যাবে, কিন্তু পরাজিত করা যাবেনা।
ফেসবুকে লিখেছেন ডা. পিনাকি ভট্টাচার্য
http://rtnews24.net/social-opinion/64149
 
AHRC sees India’s hand in Farhad Mazhar abduction
Staff Correspondent | Published: 00:49, Jul 08,2017

Asian Human Rights Commission on Friday questioned the whole episode of abduction and rescue of poet, writer and researcher Farhad Mazhar, taking him in law enforcers’ custody and the investigation and suspected that India’s hand was in the abduction.
In a statement on Friday, the Hong Kong-based international rights organisation said, ‘Farhad’s abduction and attempted disappearance is a shocking example to the extreme level of threat to persons who dare to challenge the incumbent regime and India’s role in Bangladesh’s internal affair.’
AHRC raised seven questions and said that if the case was not investigated properly and the findings were not made public, ‘this case too will remain as yet another proof to the allegation that it is not Dhaka that is in control of the affairs in Bangladesh, but it is New Delhi.’
AHRC also said that the detectives interrogated Farhad during which he was slapped, starved and was denied the presence of his lawyer.
‘Despite the authorities been able to track Farhad’s movement early on what prevented them from rescuing Farhad for 18 hours and until he was taken 300 kilometres away towards the Indian border,’ AHRC asked.
‘If Farhad’s abduction was in fact carried out by some criminals, how was it possible for them to avoid RAB and police check points that are omnipresent in the country? Does it suggest that in fact the RAB or the police was behind the abduction’, it said.
‘Were the Indian agencies responsible for this abduction, as is believed by a substantial section of the country’s population,’ AHRC said.
AHRC said the statement by the home minister expressing concern about Farhad’s case also suggests that the government of India was behind this case.

http://www.newagebd.net/article/19271/ahrc-sees-indias-hand-in-farhad-mazhar-abduction
 
জীবন বেঁচেছে ,কিন্তু ইজ্জতটা বাঁচবে তো ?
July 16, 2017 | Filed under: Latest,News | Posted by: The Bangladesh Chronicle
604091_292646510935787_7895528084375754693_n.jpg

Minar Rashid
July 14 at 11:30am ·
জীবন বেঁচেছে ,কিন্তু ইজ্জতটা বাঁচবে তো ?
===================

ইন্ডিয়ার স্বনামধন্য সাংবাদিক ও বিশিষ্ট বুদ্ধিজীবী কুলদীপ নায়ার বলেছেন , Most of the Bangladeshis feel suffocated অর্থাৎ অধিকাংশ বাংলাদেশীর এখন দম বন্ধ হয়ে আসছে । ইনি ইন্ডিয়ায় বসে যা উপলব্ধি করছেন , অনেক বাঘা বাঘা বুদ্ধিজীবী এদেশে বা এ সমাজে অবস্থান করেও সেটা উপলব্ধি করতে ব্যর্থ হচ্ছেন ।
এই সকল বুদ্ধিজীবীদের বড় একটা অংশ ইসলামফোবিয়ায় আক্রান্ত । পশ্চিমাদের এই ইসলামফোবিয়া বা বর্তমান রোগের অনেক আগেই এদেশে এই রোগটির প্রাদুর্ভাব দেখা দিয়েছিল । ফরহাদ মজহার যখন বলতেন , There is no God – তখন উনি বিশাল বড় মাপের বুদ্ধিজীবী ছিলেন , মানবতাবাদী দার্শনিক ছিলেন । তার চরিত্র তখন ফুলের মত পবিত্র ছিল । তখন শত শত অর্চনা দেবি ফরহাদ মজহারকে সারাক্ষণ পুজো দিলেও মুন্নী সাহাদের কোনও প্রবলেম হতো না । ” প্লেয়ার বনাম প্লেয়ার ” শিরোনাম দিয়ে ফরহাদ মজহারের চরিত্র হননের নিমিত্তে এভাবে কোনও অনুষ্ঠান সাজাতেন না ।

কিন্তু যখনই বলা শুরু করলেন , Certainly there is a God – তখনই বুদ্ধিজীবী সার্কেলে ভূমিকম্প শুরু হলো । বুদ্ধিজীবীদের তালিকা থেকে তার নামটি রাতারাতি কাটা পড়ে গেল । এখন সক্রেটিস , প্লুটোর সঙ্গে তুলনা করা তো দূরের কথা -তার মাথায় সামান্য বুদ্ধি অবশিষ্ট আছে কি না সেটা নিয়েও সন্দেহ দেখা দিয়েছে। মুন্নী সাহার আলোচনার সেটে এক জন ভুল করে ফরহাদ মজহারকে প্লুটো , সক্রেটিসদের সঙ্গে তুলনা করে ফেলেছিলেন । অন্যজন সাথে সাথেই এটার প্রতিবাদ করেন । বলাই বাহুল্য এটি ছিল মুন্নী সাহার উপস্থাপনায় ফরহাদ মজহারের চরিত্র হননের একটি বিশেষ অনুষ্ঠান ।

এদের চোখে ফরহাদ মজহার এখন নারীমাংস খাদক , বাটপার, জোচ্চোর , হেফাজতি । যৌবন যার সংযমে কেটেছে বৃদ্ধ বয়সে এসে তিনি যৌনকাতর হয়ে পড়েছেন । সত্তর বছর বয়সে এসে তিনি তার এক দাসীকেও নাকি প্র্যাগনেন্ট বানিয়ে ফেলেছেন ! আল্লাহ খোদায় বিশ্বাস না থাকলেও এদের কেউ কেউ বলছেন , ওয়াস্তাগফিরুল্লাহ ।

উল্লেখ্য , মানব মানবীর চরিত্রের পুতপবিত্রতা নিয়ে মাত্রাধিক স্পর্শকাতর এই শ্রেণীটির কাছে এখন এরশাদের চরিত্রও ফুলের মত পবিত্র হয়ে পড়েছে ।

ফরহাদ মজহারের অপহরণের পর এদের সেই বিদ্বেষ সকলমাত্রা ছাড়িয়ে গেছে । ফরহাদ মজহারের জীবন তো রক্ষা পেয়েছে কিন্তু ইজ্জত কতটুকু রক্ষা পাবে , সেটাই এখন দেখার বিষয় । মুন্নী সাহারা গা ঝাড়া দিয়ে লেগে পড়েছেন । এবার অর্চনা দেবির কাহিনী প্রতিষ্ঠিত করে ছাড়বেন ই । কারণ রাষ্চ্রীয় এবং সামাজিক-সাংস্কৃতিক সমস্ত লজিস্টিক এখন মুন্নী সাহাদের হাতে । যেভাবে চান আজ সেভাবেই সবকিছু সাজাতে পারবেন । অডিও, ভিডিও , গোয়েন্দা রিপোর্ট যা দরকার সবই প্রস্তুত হয়ে পড়বে ।

ফলে ফরহাদ মজহারের জনৈকা দাসীর অস্তিত্বই শুধু আবিস্কৃত হয় নি । সেই দাসী যা যা দাবি করেছেন তার হুবহু ভিডিও প্রমাণ ও মিলে গেছে । অর্থাৎ মুন্নী সাহাদের কেল্লাহ এখন ফতেহ হয়ে পড়েছে ।
ইন্ডিয়ার টিভি চ্যানেলের বদৌলতে আমরা বিখ্যাত নায়ক নায়িকাদের লুক-এলাইক বা দেখতে অনেকটা একই রকম মানুষ দেখেছি । ফরহাদ মজহারের এরকম কাছাকাকাছি চেহারা বা বাহ্যিক গঠণের লুক এলাইক বের করা কঠিন কিছু নহে । বিশেষ করে একটু আবছা আবছা চেহারা দিয়ে বা দূর থেকে যে ভিডিওটি দেখানো হবে – তাকে তো সহজেই আসল ভিডিও বলে চালানো সম্ভব । এটা দেখেই আওয়ামী ভক্ত পাঠককুল ইউরেকা ইউরেকা বলা শুরু করেছে ।

এদের বুদ্ধিবৃত্তিক দেউলিয়াত্ব কতটুকু চরম পর্যায়ে পৌঁছেছে , তা বোঝা যায় ফরহাদ মজহারকে নিয়ে তথাকথিত এক ছড়াকারের একটি ছড়া দেখে । আমার মনে হয় ছড়া সাহিত্যের সবচেয়ে বড় কলংক হিসাবে চিহ্নিত হবে এই নোংরা ছড়াটি । যেখানে ফরহাদ মজহারকে অপমান করতে গিয়ে পুরো জাতিকেই অপমান করা হয়েছে । ফরহাদ মজহার সর্বদা লুঙ্গি পরেন । এটা তিনি করেন একটা জাতীয়তাবোধ এবং অহংবোধ থেকে । তার এই অহংবোধকে আঘাত ও ছোট করা মানে পুরো জাতির অহংবোধকে আঘাত করা । বঙ্গবন্ধুর লুঙ্গি পরা অনেক ছবি আছে , মাওলানা ভাসানী সহ অনেকেই লুঙ্গি পরে বিদেশে সফরে যেতেন । ফরহাদ মজহারের লুঙ্গি খুলে এই কুলাঙ্গাররা পুরো জাতিকেই নেংটা করে দিয়েছে ।

দেশ বাঁচাও মানুষ বাঁচাও এই শ্লোগানটি দিয়েছিলেন বিএনপি নেত্রী ২০০৮ সালের নির্বাচনের সময় । আজ ফরহাদ মজহারের মেয়ের চোখে যেন সারা জাতির চরম অসহায়ত্বটি ফুটে উঠেছে । বেগম জিয়ার সেই কথাটি দেশবাসী মর্মে মর্মে উপলব্ধি করছে – দেশ বাঁচাও , মানুষ বাঁচাও । মানুষের জীবন বাঁচাও , ইজ্জত বাঁচাও ।

জানি না ,
কে এখন এই জাতিকে বাঁচাতে এগিয়ে আসবেন ?
কোথা থেকে আসবেন ?

20031829_692731560927278_3477770264111508137_n.jpg


This Bengali report indicates that GOB/Police are trying to manufacture an episode to malign this powerful anti-establishment voice. Much of BD media is being curtailed. Even a social forum of BD will not publish this report which again shows how deep is the RAW penetration into our systems.
 
excellent.jpg

A Remarkable piece of write up about the current situation prevailing in our country.Thanks.
 
It is becoming increasingly clear that this is another Joz Mia drama enacted by Police/RAB. However, it is doubtful if SHW knew what was happening before the media started it's clamor. She is totally isolated and cornered by RAWAMY elements in the establishment/media/BAL led political grouping.
 

Back
Top Bottom