What's new

Bangladesh Coast Guard conducts exercise in the Bay of Bengal

Ideas_R_Bulletproof

FULL MEMBER
Joined
Sep 7, 2013
Messages
810
Reaction score
0
Country
Bangladesh
Location
Bangladesh
Govt’s highest focus on Coast Guard ‘to protect marine resources’

UNB, 21 March 2017

The government has given the highest importance to Bangladesh Coast Guard boosting its strength to protect the country's maritime resources as Bangladesh has resolved maritime disputes with Myanmar and India.

"A message has been sent out to everybody that no one will go unchallenged if they enter Bangladesh water territory (illegally)," said State Minister for Foreign Affairs M Shahriar Alam.

He said the government will continue to invest in Coast Guard to make it even stronger.

The State Minister was talking to diplomatic correspondents while witnessing the exercise of recently-commissioned CGS Tajuddin in the Bay of Bengal on Tuesday.

On August 4, 2016, Bangladesh Coast Guard procured ex-Italian Navy Ship SIBILLA which was later commissioned by Prime Minister Sheikh Hasina on January 12 this year.

Shahriar Alam said the Coast Guard has been playing its strong role in preventing smuggling and similar syndicate who finance terrorism and militancy.

He said Bangladesh is open to have cooperation on protection of marine resources and sea security protecting Bangladesh's national interest.

Shahriar Alam said the recent inclusion of two submarines helped Navy improve its ranking jumping from 137 to 46.

Responding to a question, he said the government procured survey ship for assessing maritime resources. "We need more investment. The private sector can also come forward."

Appreciating the role of Coast Guard, the State Minister said fishing trawlers from neighbouring country used to enter Bangladesh water in the past for illegal fishing. "This trend has come down to almost a zero level."

He said the Coast Guard needs many small gunboats, and negotiations are on with Italy and Chittagong Dry Dock to have such boats.

Deputy Director General of Bangladesh Coast Guard Commodore Yahya Syed said various efforts are on to strengthen Coast Guard.

He said two more ships from Italy will arrive here by August next which will further strengthen the force.

Describing the role of Coast Guard, Syed said they have the same message for all - 'no one will go unchallenged'.

The Coast Guard officials said the Prime Minister is very focused for a stronger Coast Guard considering growing importance.

The roles of Coast Guard include controlling piracy, illegal trafficking, protecting fishery, oil, gas, forest resources and environmental pollution in Bangladesh waters and coastal areas, ensuring overall security and law and order through security assistance to sea ports, conducting relief and rescue operation in the coastal areas during natural calamities.

http://www.theindependentbd.com/post/86406
 
.
‘কোস্ট গার্ডকে শক্তিশালী করার উদ্যোগ নিয়েছে সরকার’
শেখ শাহরিয়ার জামান, বঙ্গোপসাগর থেকে ফিরে১৭:৩৭, মার্চ ২১, ২০১৭
4dc39e63bef76d873cfa446d5e5ce34f-58d10fadc501f.jpg

বাংলাদেশ প্রতিবেশী ভারত ও মিয়ানমারের সঙ্গে সমুদ্র সীমানা সংক্রান্ত বিরোধ মিটিয়ে ফেলেছে। বাংলাদেশ সরকার এখন সমুদ্রের সম্পদ সংরক্ষণে কোস্ট গার্ডকে আগের চেয়ে বেশি গুরুত্ব দিয়ে এই বাহিনীকে আরও শক্তিশালী করার উদ্যোগ নিয়েছে।

মঙ্গলবার কোস্ট গার্ডের সিজিএস তাজউদ্দিন জাহাজের মহড়া পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেছেন পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম। কোস্ট গার্ডের টহল কার্যক্রম পরিচালনা, অন্য জাহাজের আগুন নিয়ন্ত্রণ করার কৌশল ও শত্রুপক্ষ দমনে শক্তিশালী কামান ব্যবহার করার মহড়া দেখতে এই বাহিনীর আমন্ত্রণে বঙ্গোপসাগরে যান কয়েকজন সাংবাদিক।

এসময় পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘সমুদ্র সীমানা সংরক্ষণের দায়িত্ব কোস্ট গার্ডের ওপরে পড়েছে। তাই কোস্ট গার্ডকে শক্তিশালী করার জন্য সরকারের বিনিয়োগ অব্যাহত রয়েছে। কোস্ট গার্ডের প্রয়োজনীয়তা অনেক বেশি।

তিনি আরও বলেন, ‘আমাদের বিশাল সমুদ্র সম্পদের মূল্যায়ন আস্তে আস্তে হওয়া উচিত। এ বিষয়ে প্রযুক্তিগত সহযোগিতার জন্য আমরা পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের সঙ্গে যোগাযোগ করছি।’

কোস্ট গার্ডের গুরুত্বের কথা উল্লেখ করে পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘আগে পাশের দেশ থেকে ট্রলার এসে মাছ ধরে নিয়ে যেত, কিন্তু সেই সংখ্যা এখন শূন্যের কাছাকাছি এসে পৌঁছেছে। সবাই এ বার্তা পেয়েছে যে বাংলাদেশের সমুদ্রসীমায় গেলে ছাড় পাওয়া যাবে না।’

তিনি বলেন, ‘সাবমেরিন অন্তর্ভুক্তির ফলে সারা বিশ্বে আমাদের নৌবাহিনীর অবস্থান ১৩৭ থেকে উন্নীত হয়ে ৪৬তম হয়েছে। এ বছরের শেষের দিকে বাংলাদেশের স্যাটেলাইট উৎক্ষেপনের কথা রয়েছে। এর পাশাপাশি আঞ্চলিক সহযোগিতার আওতায় সার্ক স্যাটেলাইটেও যুক্ত হওয়ার পরিকল্পনা আছে বাংলাদেশের।’
a409d92a38a0c5e48dccaf8c543a4d6e-58d1119d63ba1.jpg

কোস্ট গার্ডকে শক্তিশালী করার ক্ষেত্রে সাম্প্রতিক জঙ্গি হামলাকে সরকার বিবেচনায় নিচ্ছে কিনা জানতে চাইলে পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘প্রাথমিকভাবে মনে হতে পারে কোস্ট গার্ড শুধু সমুদ্র সম্পদ রক্ষায় নিয়োজিত। কিন্তু সমুদ্রপথে মাদক, অস্ত্র সহ নানা রকম চোরাচালান যে হয়ে থাকে, তা কিন্তু শেষ পর্যন্ত জঙ্গিবাদে অর্থায়নের সঙ্গে যুক্ত হওয়ার ক্ষেত্রে ভূমিকা রাখছে। ভবিষ্যতে জঙ্গিবাদ দমন বিষয়ক জাতীয় টাস্ক ফোর্সের আওতায় কোস্ট গার্ড ভূমিকা রাখবে।’

এসময় কোস্ট গার্ডের উপ-মহাপরিচালক কমোডর ইয়াহিয়া সাঈদ সাংবাদিকদের বলেন, ‘কোস্ট গার্ডের সক্ষমতা বাড়াতে নানা প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে। এর মধ্যে তিনটি প্রকল্প অনুমোদন পেয়েছে, যার মাধ্যমে আমরা ১১টি নতুন জাহাজ, জাহাজ টেনে আনার জন্য টাগ এবং স্যালভেজ জাহাজ তৈরি করছি।’

তিনি আরও বলেন, ‘আমরা এর মধ্যে চারটি অফশোর পেট্রোল ভেসেল সংগ্রহ করেছি, যার দুটি কোস্ট গার্ডে সংযুক্ত হয়েছে এবং বাকি দুটি আগস্টে সংযুক্ত হবে। এই চারটি নৌযান ইতালি থেকে সংগ্রহ করা হয়েছে।’

কমোডর ইয়াহিয়া সাঈদ জানান, সম্প্রতি খুলনা শিপইয়ার্ডে দুটি বৃহদায়তনের টহল জাহাজ নিজেদের অর্থায়নে তৈরি করেছে বাংলাদেশ। সাবমেরিনের টেনে আনার জন্য যে বিশেষ ধরণের টাগ ব্যবহৃত হয়, সেটিও খুলনা শিপইয়ার্ডে তৈরি করা হয়েছে।

নারায়াণগঞ্জ শিপইয়ার্ডেও কোস্ট গার্ডের জাহাজ তৈরি হচ্ছে বলে তিনি জানান।

সিজিএস তাজউদ্দিন ও সিজিএস নজরুল বাংলাদেশ কোস্ট গার্ডের সবচেয়ে শক্তিশালী জাহাজ। এ দুটি জাহাজ গত জানুয়ারি মাসে কোস্ট গার্ডে সংযুক্ত করা হয়।

একটি জাহাজে শত্রুকে পরাস্ত করার জন্য শক্তিশালী কামান এবং অন্য জাহাজে আগুন নেভানোর কামান ও সমুদ্র দূষণ প্রতিরোধের জন্য অ্যান্টি-পলিউশন গিয়ার রয়েছে।
http://www.banglatribune.com/national/news/190985/‘কোস্ট-গার্ডকে-শক্তিশালী-করার-উদ্যোগ-নিয়েছে
 
. .
বঙ্গোপসাগরে পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর কোস্ট গার্ডের কার্যক্রম পর্যবেক্ষণ
মার্চ ২২, ২০১৭
DSC0406-788x525.jpg


ব্লু ইকোনমি সংশ্লিষ্ট বিষয়দি সম্পর্কে সম্যক ধারণা অর্জনের জন্য গতকাল মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ৭টায় পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী এম শাহরিয়ার আলম এমপির নেতৃত্বে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও বাংলাদেশ ফরেন সার্ভিস একাডেমির কর্মকর্তাবৃন্দ গ্যাস ডিপ্লোমেটিক করেসপন্ডেন্টস এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ প্রতিনিধিবৃন্দের সমন্বয়ে একটি প্রতিনিধিদল কোস্ট গার্ড বাহিনীর সিজিএস তাজউদ্দীনযোগে বাংলাদেশ জলসীমায় গমন করেন। পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী কোস্ট গার্ড জাহাজ তাজউদ্দীনে আগমন করলে কোস্ট গার্ডের একটি চৌকস দল তাকে সশস্ত্র সালাম প্রদান করেন। এ সময় পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী এম শাহরিয়ার আলম এমপি এবং তাঁর সফর সঙ্গীদের স্বাগতম জানান কোস্ট গার্ড উপ-মহাপরিচালক কমডোর ইয়াহ্ইয়া সৈয়দ (সি), পিএসসি, বিএন, কোস্ট গার্ড পূর্ব জোনের জোনাল কমান্ডার ক্যাপ্টেন শহিদুল ইসলাম, (সি), পিএসসি বিএন এবং সিজিএস তাজউদ্দীন জাহাজের অধিনায়ক কমান্ডার এম নাজমুল হাসান, (এন), পিএসসি, বিএন। মূলত উপকূলীয় জলসীমার অতন্দ্র প্রহরীর ন্যায় সক্রিয় উপস্থিতি ও সমুদ্র সম্পদের যথাযথ ব্যবহার নিশ্চিতকরত দেশের উন্নয়নে বিশেষ ভূমিকা রাখার লক্ষে সাংঙ্গু গ্যাস ফিল্ড, কুতুবদিয়া, মাতারবাড়ি ও মহেশখালী উপকূলীয় অঞ্চলে বর্তমান সরকারের বাস্তবায়নাধীন প্রকল্পের নিরাপত্তা সহায়তা প্রদান করছে কোস্ট গার্ড। প্রতিষ্ঠালগ্ন হতে অদ্যবধি বাংলাদেশ কোস্ট গার্ড সমুদ্র সম্পদের সংরক্ষণ, উপকূলীয় অঞ্চলে চোরাচালান দমন, মাদক দ্রব্য পাচার নিয়ন্ত্রণ, বনজ সম্পদ সংরক্ষণ, সমুদ্র ও নদী সংলগ্ন এলাকায় পরিবেশ দূষণ নিয়ন্ত্রণ, জাটকা ও মা ইলিশ নিধন এবং মানব পাচার প্রতিরোধে নিষ্ঠার সাথে কাজ করে আসছে। পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী কোস্ট গার্ড বাহিনীর জাহাজযোগে সমুদ্রে গমনের পর কোস্ট গার্ডের বিভিন্ন অনুশীলন যেমন দূষণ নিয়ন্ত্রণ, অগ্নি নির্বাপনী মহড়া, বোর্ডিং অপারেশান, সারফেস ফায়ারিং, এছাড়াও অন্যান্য অনুশীলন পর্যবেক্ষণ করেন। মাননীয় মন্ত্রী বাংলাদেশ কোস্ট গার্ড বাহিনীর বিভিন্ন অপারেশনাল কার্যক্রম এবং বর্তমান সরকারের বাস্তবায়নাধীন বিভিন্ন প্রকল্পের নিরাপত্তা সহায়তা প্রদান করার জন্য সন্তোষ প্রকাশ করেন।

-বিজ্ঞপ্তি
http://www.dainikpurbokone.net/158920/বঙ্গোপসাগরে-পররাষ্ট্র-প্/

Minerva class OPV, CGS Syed Nazrul and CGS Tajuddin in Colombo port for goodwill visit.

that was when the two ships were coming to BD from Italy....

‘গণহত্যা দিবস’ নিয়ে ক‚টনৈতিক তৎপরতা চালাবে বাংলাদেশ : পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী

প্রকাশের সময় : ২২ মার্চ, ২০১৭, ১২:০০ এএম

আহমদ আতিক, চট্টগ্রাম থেকে :
আগামী ২৫ মার্চের আগেই বিদেশে বাংলাদেশ মিশনগুলোতে গণহত্যাবিষয়ক তথ্য-উপাত্ত পাঠানো হবে বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী মো. শাহরিয়ার আলম। তিনি বলেন, ২৫ মার্চ আন্তর্জাতিক গণহত্যা দিবস হিসেবে স্বীকৃতি আদায়ের লক্ষ্যে নতুন উদ্যোগ গ্রহণ করেছে বাংলাদেশ। পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী জানান, গণহত্যাবিষয়ক জাতিসংঘের আরেকটি দিবস থাকায় বাংলাদেশের এ স্বীকৃতি পাওয়া বিশেষ জটিলতার মধ্যে পড়তে পারে। তবে গণহত্যা দিবস পালনে স্বীকৃতি আদায়ের লক্ষ্য বাংলাদেশে গণহত্যার আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি আদায়।
গতকাল মঙ্গলবার চট্টগ্রাম থেকে কোস্টগার্ডের জাহাজ তাজউদ্দিনে করে সমুদ্র এলাকা পরিদর্শনকালে ইনকিলাবসহ বেশকয়েকটি গণমাধ্যমকে শাহরিয়ার আলম বলেন, মহান স্বাধীনতা সংগ্রামে বাংলাদেশের পাশে যারা ছিল সেই রাষ্ট্রগুলোকে ও রাষ্ট্রের জাতীয় সংসদ বা আইনসভাগুলোকে আমরা গণহত্যার স্বীকৃতির জন্য বলব। যে রাষ্ট্রগুলো আমাদের পাশে ছিল, আমরা আশা করি এ দিবসটির স্বীকৃতি তারা সবার আগে দেবে। তাদের স্বীকৃতির পরে আসবে বাকি দেশগুলোকে উদ্বুদ্ধ করার কাজ।
তিনি বলেন, ঘটনাটি ৪৫-৪৬ বছর আগের। এখন যারা আইন প্রণেতা, রাষ্ট্রনেতা আছেন তাদের নতুন করে বিষয়টি জানাতে হবে। ৩০ লাখ মানুষ শহীদ হয়েছিলেন, দুই লাখেরও বেশি নারী নির্যাতিত হয়েছিলেন, সেটি পাকিস্তানি বাহিনী ২৫ শে মার্চ ‘অপারেশন সার্চ লাইট’ নামে শুরু করেছিল। পাকিস্তানি বাহিনী নয় মাস এটি অব্যাহত রেখেছিল।
পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী বলেন, জাতিসংঘ ইতোমধ্যে ২০১৫ সালে ৯ ডিসেম্বর গণহত্যা সনদ গ্রহণ করেছে। সেখানে দিবসটিকে সরাসরি আন্তর্জাতিক গণহত্যা দিবস না বলে গণহত্যার শিকার হওয়া ব্যক্তিদের প্রতি সম্মান দেখিয়ে একটি দিবস ঘোষণা করেছে। সেক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক গণহত্যা দিবস এটি হবে না। তবে যেটা সম্ভব সেটি হলো এটা যে গণহত্যা ছিল তার স্বীকৃতি আদায় করে নেয়া। এটি করার জন্য আমাদের কিছু ‘ফ্যাক্টস ফাইন্ডিং’ দরকার। আমাদের সেভাবে এগিয়ে যেতে হবে।
প্রতিমন্ত্রী জানান, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের উচ্চপদস্থ কয়েকজন কর্মকর্তাকে আমরা ইতোমধ্যে জাতিসংঘে ও জেনেভায় মানবাধিকার পরিষদে পাঠিয়েছি। ওই দুই সংস্থার স্বীকৃতি আদায়ের জন্য কী কী কাজ করতে হবে তারা তা খোঁজ নিয়ে দেখবেন। সেখানে তারা ‘ফ্যাক্টস ফাইন্ড’ করবেন এবং আমরা সেগুলো বিশ্লেষণ করে পরবর্তি কর্মপন্থা নির্ধারণ করব।
পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী জানান, আগামী ২৫ মার্চের আগেই বিদেশে বাংলাদেশ মিশনগুলোতে গণহত্যাবিষয়ক তথ্য-উপাত্ত পাঠানো হবে। সে অনুযায়ী মিশনগুলো তথ্য-উপাত্ত তুলে ধরবে।
প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, আমরা উদাহরণ হিসেবে রুয়ান্ডার গণহত্যাকে জাতিসংঘের স্বীকৃতির বিষয়টি নিতে পারি। রুয়ান্ডার গণহত্যার জন্য আলাদাভাবে একটি দিবস পালনকে জাতিসংঘ সমর্থন করে। রুয়ান্ডার গণহত্যার ক্ষেত্রে জাতিসংঘের গাফিলতি একটি বড় নিয়ামক হিসেবে কাজ করেছে। কিন্তু আমাদের ক্ষেত্রে বিষয়টি ভিন্ন ছিল। আমাদের দেশের মানুষের স্বাধিকার আদায়ের যে সংগ্রাম তাকে দমন করার জন্য পাকিস্তানি বাহিনী গণহত্যা চালিয়েছিল।
তিনি বলেন, আমাদের উদ্যোগটি নতুন উদ্যমে শুরু হলো। এখানে আমাদের যতটুকু রসদ দরকার তা সবই আছে। এই ইতিহাসের মধ্য দিয়ে আমরা বেড়ে ওঠেছি। কেউ যদি নিজেকে বাঙালি বা বাংলাদেশি হিসেবে দাবি করেন তাকে অবশ্যই স্বীকার করতে হবে যে ২৫ মার্চ পাকিস্তানি বাহিনী এ দেশে গণহত্যা চালিয়েছে।
কোস্টগার্ডকে শক্তিশালী করার উদ্যোগ নিয়েছে সরকার
বঙ্গোপসাগরে মহড়ায় কোস্টগার্ডের জাহাজ সিজিএস তাজউদ্দিন বাংলাদেশ প্রতিবেশী ভারত ও মিয়ানমারের সঙ্গে সমুদ্র সীমানা সংক্রান্ত বিরোধ মিটিয়ে ফেলেছে বলে জানান পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী মো. শাহরিয়ার আলম। তিনি বলেন, সরকার এখন সমুদ্রের সম্পদ সংরক্ষণে কোস্টগার্ডকে আগের চেয়ে বেশি গুরুত্ব দিয়ে এই বাহিনীকে আরও শক্তিশালী করার উদ্যোগ নিয়েছে।
গতকাল কোস্টগার্ডের সিজিএস তাজউদ্দিন জাহাজের মহড়া পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের কাছে এসব কথা বলেন পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী। কোস্ট গার্ডের টহল কার্যক্রম পরিচালনা, অন্য জাহাজের আগুন নিয়ন্ত্রণ করার কৌশল ও শত্রæপক্ষ দমনে শক্তিশালী কামান ব্যবহার করার মহড়া দেখতে এই বাহিনীর আমন্ত্রণে বঙ্গোপসাগরে যান গণমাধ্যমকর্মীরা। এসময় পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী বলেন, সমুদ্র সীমানা সংরক্ষণের দায়িত্ব কোস্টগার্ডের ওপরে পড়েছে। তাই কোস্টগার্ডকে শক্তিশালী করার জন্য সরকারের বিনিয়োগ অব্যাহত রয়েছে। কোস্ট গার্ডের প্রয়োজনীয়তা অনেক বেশি।
তিনি আরও বলেন, ধীরে ধীরে আমাদের বিশাল সমুদ্র সম্পদের মূল্যায়ন হওয়া উচিত। এ বিষয়ে প্রযুক্তিগত সহযোগিতার জন্য আমরা পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের সঙ্গে যোগাযোগ করছি।
কোস্টগার্ডের গুরুত্বের কথা উল্লেখ করে শাহরিয়ার আলম বলেন, আগে পাশের দেশ থেকে ট্রলার এসে মাছ ধরে নিয়ে যেত, কিন্তু সেই সংখ্যা এখন শূন্যের কাছাকাছি এসে পৌঁছেছে। সবাই এ বার্তা পেয়েছে যে বাংলাদেশের সমুদ্রসীমায় গেলে ছাড় পাওয়া যাবে না।
তিনি বলেন, সাবমেরিন অন্তর্ভুক্তির ফলে সারা বিশ্বে আমাদের নৌবাহিনীর অবস্থান ১৩৭ থেকে উন্নীত হয়ে ৪৬তম হয়েছে। এ বছরের শেষের দিকে বাংলাদেশের স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণের কথা রয়েছে। এর পাশাপাশি আঞ্চলিক সহযোগিতার আওতায় সার্ক স্যাটেলাইটেও যুক্ত হওয়ার পরিকল্পনা আছে বাংলাদেশের।
কোস্টগার্ডকে শক্তিশালী করার ক্ষেত্রে সা¤প্রতিক জঙ্গি হামলাকে সরকার বিবেচনায় নিচ্ছে কিনা জানতে চাইলে পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী বলেন, প্রাথমিকভাবে মনে হতে পারে কোস্টগার্ড শুধু সমুদ্রসম্পদ রক্ষায় নিয়োজিত। কিন্তু সমুদ্রপথে মাদক, অস্ত্রসহ নানা রকম চোরাচালান যে হয়ে থাকে, তা কিন্তু শেষ পর্যন্ত জঙ্গিবাদে অর্থায়নের সঙ্গে যুক্ত হওয়ার ক্ষেত্রে ভূমিকা রাখছে। ভবিষ্যতে জঙ্গিবাদ দমন বিষয়ক জাতীয় টাস্কফোর্সের আওতায় কোস্টগার্ড ভূমিকা রাখবে।’
এসময় কোস্ট গার্ডের উপ-মহাপরিচালক কমোডর ইয়াহিয়া সাঈদ সাংবাদিকদের বলেন, কোস্ট গার্ডের সক্ষমতা বাড়াতে নানা প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে। এর মধ্যে তিনটি প্রকল্প অনুমোদন পেয়েছে, যার মাধ্যমে আমরা ১১টি নতুন জাহাজ, জাহাজ টেনে আনার জন্য টাগ এবং স্যালভেজ জাহাজ তৈরি করছি।
তিনি আরও বলেন, আমরা এর মধ্যে চারটি অফশোর পেট্রোল ভেসেল সংগ্রহ করেছি, যার দু’টি কোস্টগার্ডে সংযুক্ত হয়েছে এবং বাকি দু’টি আগস্টে সংযুক্ত হবে। এগুলো ইতালি থেকে সংগ্রহ করা হয়েছে।
কমোডর ইয়াহিয়া সাঈদ জানান, স¤প্রতি খুলনা শিপইয়ার্ডে দুটি বৃহদায়তনের টহল জাহাজ নিজেদের অর্থায়নে তৈরি করেছে বাংলাদেশ। সাবমেরিন টেনে আনার জন্য যে বিশেষ ধরনের টাগ ব্যবহৃত হয়, সেটিও খুলনা শিপইয়ার্ডে তৈরি করা হয়েছে। নারায়াণগঞ্জ শিপইয়ার্ডেও কোস্ট গার্ডের জাহাজ তৈরি হচ্ছে বলে তিনি জানান।
সিজিএস তাজউদ্দিন ও সিজিএস নজরুল বাংলাদেশ কোস্টগার্ডের সবচেয়ে শক্তিশালী জাহাজ। এ দু’টি জাহাজ গত জানুয়ারি মাসে কোস্ট গার্ডেসংযুক্ত হয়। একটি জাহাজে শত্রæকে পরাস্ত করার জন্য শক্তিশালী কামান এবং অন্য জাহাজে আগুন নেভানোর কামান ও সমুদ্র দূষণ প্রতিরোধের জন্য অ্যান্টি-পলিউশন গিয়ার রয়েছে।
https://www.dailyinqilab.com/articl...:-পররাষ্ট্র-প্রতিমন্ত্রী#sthash.oGO6lPaq.dpuf
 
.
the ships started off with their missions straightaway.... in February, CGS Tajuddin went to Goa on a goodwill visit.... that 20-day visit took the ship to the Arabian Sea and also to Sri Lanka on the way....

this was a test of endurance and also test of experience in different environments.... this is one capability that the BCG lacked all these years.... from now on, we expect the BCG to take a more assertive role at sea.... and such a role would require more OPVs for the BCG in the coming days....

40-13.jpg


http://bangla.nbs24.com/2017/02/19/18427/সফর-শেষে-চট্টগ্রামে-কোস্/
 
.
Back
Top Bottom