What's new

News from Bangladesh-Updates and Discussion

Yeah, there is hartal in Sylhet today. Heard there's a lot of fighting.
 
Illeyas Ali is a very strong figure in Sylhet,he became even stronger after M Saifur Rahman's death.He is also a good friend of my father's,may Allah makes him return safely to his family.
 
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নিরাপত্তা চেয়ে শাহবাগ থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেছেন এবি সিদ্দিকী নামের এক ব্যক্তি।

সোমবার দুপুরে দায়ের করা ওই জিডিটি বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) এক শিক্ষকের বিরুদ্ধে করা হয়েছে। শাহবাগ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সিরাজুল ইসলাম বাংলানিউজকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

বুয়েটের মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের প্রভাষক হাফিজুর রহমান রানা সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে প্রধানমন্ত্রীকে হত্যার হুমকি দিয়ে একটি স্ট্যাটাস দেন।

সরকারের গোয়েন্দা সূত্রমতে ফেসবুকে প্রধানমন্ত্রীর উদ্দেশে হাফিজুর রহমান লেখেন, ‘হায়েনা, ওই হায়েনা তুই দেশকে খেয়েছিস, এখন বুয়েটকে খাবি... পারবি না। আমরা বুয়েটের শিক্ষক ও সাধারণ শিক্ষার্থীরা হলাম শিকারি। প্রথমে তোর মাথায় মারব, পরে পেটে। তারপর মাথা কেটে বুয়েটের সামনে টানিয়ে রাখব। যাতে বুয়েট ধ্বংস করতে না পারিস।’

এদিকে, বুয়েটে খবর নিয়ে জানা যায় হাফিজুর রহমান রানা বর্তমানে উপাচার্য বিরোধী আন্দোলনে যুক্ত রয়েছেন। এর আগে হাফিজের বিরুদ্ধে নিষিদ্ধ ঘোষিত জঙ্গি সংগঠন হিযবুত তাহরিরের সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগ আনেন একদল শিক্ষক।
 
DU to open marine science dept

Wed, Apr 18th, 2012 10:25 pm BdST

Dhaka, Apr 18 (bdnews24.com) – Dhaka University is going to open marine science department soon.

The new department will be under the Faculty of Earth and Environmental Science, according to a media statement issued by the university on Wednesday.

It said the University Grants Commission has already given approval to run the department from the 2012-13 academic year.

The announcement came the day a rousing reception was accorded to prime minister Sheikh Hasina by youths at Bangabandhu National Stadium in the city in the afternoon for her government's success in securing legal win in the maritime boundary dispute against neighbouring Myanmar.

After Bangladesh won the maritime boundary case at the International Tribunal for the Law of the Sea (ITLOS) last month, the foreign ministry said it would recommend to various universities to open marine science department to acquire knowledge on undersea natural resources.

bdnews24.com/corr/rm/mi/skb/ssr/2225h

DU to open marine science dept | Campus | bdnews24.com
 
Rajneeti_Mirza.jpg


আমার বাবা মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আপাদমস্তক একজন রাজনীতিবিদ। আমি এই মানুষটি এবং অন্য আরও কিছু প্রসঙ্গ নিয়ে কিছু কথা লিখছি। নিজের বাবাকে নিয়ে লেখা বোধহয় খুব শোভন নয়! আপাতদৃষ্টিতে এ কাজটি আমি আজ করতে চাই এবং করব।
মির্জা আলমগীরের রাজনৈতিক প্রতিদ্বন্দ্ব্বীরা তাকে শ্রদ্ধা করেছেন সবসময়। এলাকায় যে কোনো বিপদে-আপদে প্রথমে ছোটেন তাঁর কাছে, সমাধানের জন্য। তিনি যে দলেরই হোন না কেন, তিনি যে ধর্মেরই হোন না কেন। বলুকাকার একটি কথা মনে পড়ে গেল। নির্বাচনী প্রচারণায় আমি হাঁটছি এক পাড়া থেকে আরেক পাড়ায়। বলুকাকার বাসার সামনে এসেছি, সঙ্গে থাকা দু’জন বললেন—ভেতরে যাওয়ার দরকার নেই, তিনি আব্বুর বিরুদ্ধে প্রচারণা করছেন। আমি তবু এগিয়ে গেলাম। ঘরে ঢুকতেই দেখি বলুকাকা আর ক’জন বসে। বললাম, বলুকাকা, আব্বুর জন্য দোয়া করবেন। বলুকাকা হেসে বললেন—মাগো, রাজনৈতিক কারণে আমি তোমার বাবার বিরোধিতা করছি; কিন্তু মানুষ আলমগীরের জন্য আমার মঙ্গল কামনা নির্ভেজাল, সবসময় ।
নাম বলছি না, তবে আওয়ামী লীগের এক বিখ্যাত বাগ্মী রাজনীতিবিদ এক টকশোতে আব্বুর সঙ্গে বসতে চাননি। তার স্রেফ কথা, এই ভদ্রলোকের সঙ্গে আমি ঝগড়া করতে পারব না। শতভাগ সততার সঙ্গে মানুষটি সারা জীবন রাজনীতি করেছেন; নিজের আদর্শ, নিজের বিশ্বাসের সঙ্গে কখনো সমঝোতা করেননি। শুধু বোঝেননি, এই বাংলাদেশে তিনি বড়ই অনুপযুক্ত এক রাজনীতিবিদ। একটি ‘গণতান্ত্রিক’ সরকার আজ এই মানুষটিকে যেভাবে অপদস্থ করল, তা আসলেই উদাহরণ হয়ে থাকবে চরম অবিচারের।
কী অপরাধ ছিল তাঁর? তিনি বিরোধী দলের মহাসচিব, সরকারের সমালোচনা করতেন, কর্মীদের সংগঠিত করতেন, তাঁদের উজ্জীবিত করতেন সরকারবিরোধী আন্দোলনে প্রকাশ্যে বক্তৃতা দিয়ে, যা পুরো বাংলাদেশের মানুষ দেখত, শুনত, উপলব্ধি করার চেষ্টা করত। তিনি বোমাবাজি করেছেন কিংবা করিয়েছেন? গাড়িতে আগুন দিতে বলেছেন? মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, মির্জা আলমগীরের চরম শত্রুও তা বিশ্বাস করবে না!
পঁয়ষট্টি বছরের মানুষটাকে আমি প্রায়ই প্রশ্ন করতাম—আব্বু, এই নষ্ট, পচে যাওয়া সমাজে তুমি কেন এখনও রাজনীতি করছ? ’৭১-পূর্ববর্তী রাজনীতির সেই পরিবেশ তো আর নেই। আগেও রাজনীতিবিদদের বন্দি করা হতো, তাদের সঙ্গে যথাযথভাবে ব্যবহার করা হতো, আজ তো কোনো নিয়ম নেই, আজ তো গ্রেফতার করেই রিমান্ডে নিয়ে প্রাগৈতিহাসিকভাবে অত্যাচার করে। এসব বাদ দাও না! আব্বু স্মিত হেসে বলতেন, ‘শেষ চেষ্টাটা করেই দেখি, আমার তো চাওয়া-পাওয়ার কিছু নেই।’ তাঁর খুব প্রিয় কবিতার একটি লাইন প্রায়ই আমাকে বলতেন, ‘এখনি অন্ধ বন্ধ করো না পাখা।’
আমার এই বাবার বিরুদ্ধে এই সরকার দুটি আজব মামলা দিয়েছে। একটিতে অভিযোগ, আব্বু এবং আরও ক’জন মিলে সচিবালয়ে ককটেল ফুটিয়েছে বা ফোটাতে সহযোগিতা করেছে; আরেকটিতে অভিযোগ, তাঁর এবং আরও ক’জনের প্ররোচনায় ২৯ এপ্রিল একটি বাস পোড়ানো হয়েছে। মামলার চার্জশিট পড়ছিলাম। নিজের অজান্তেই হেসে উঠলাম। আমাকে হাসতে দেখে আমার এক স্টুডেন্ট প্রশ্ন করল, কেন হাসছি। ওকে পুরো ঘটনাটা খুলে বললাম। ও অবাক হয়ে তাকিয়ে থাকল। তোমার বাবাকে আসামি বানিয়েছে? এই মামলায়? ওর বিস্ময় দেখে বললাম, বাংলাদেশের ৯৯ ভাগ মানুষ তোমার মতোই বিস্মিত! ওকে বললাম—জানো, এই সরকার দুই-তৃতীয়াংশ ভোট পেয়ে সরকার গঠন করেছে, এরা দিনবদলের কথা বলেছে! ওর বিস্ময় আরও বাড়ল। ‘বল কী, এটা নির্বাচিত সরকার! আমি তো ভেবেছি, এটা স্বৈরাচারী সামরিক সরকার।’ খারাপ লাগছিল। বললাম, ‘চিন্তা করো না, ঠিক হয়ে যাবে, সরকার একটু টালমাটাল এখন, ঠিক হয়ে যাবে।’ আন্তর্জাতিক মিডিয়ায় ঘটনাটা আসার পরে অনেকেই আমার কাছে জানতে চাইল পুরো ব্যাপারটা। খুব চেষ্টা করলাম দেশের ‘ভাবমূর্তি’ রক্ষা করে বুঝিয়ে বলার। সবাইকে আশ্বাস দিলাম, আমাদের বিচারব্যবস্থার ওপর আস্থা আছে।
নিম্নআদালত আব্বুদের জামিন নামঞ্জুর করে তাদের কারাগারে পাঠিয়েছে। রায় ঘোষণার পরপরই আব্বুকে ফোন দিলাম। ভীষণ পজিটিভ, হাসছিলেন আমার দুশ্চিন্তা দেখে। হঠাত্ গলাটা বোধহয় আবেগে কিছুটা বুজে এলো। বললেন—‘মাগো, তুমি সাহস হারিয়ো না, আমরা একসঙ্গে এই অন্যায়ের বিরুদ্ধে সংগ্রাম করব, করতেই হবে। যা-ই হোক, তুমি সাহস হারিয়ো না মা।’ আমি আর কথা বলতে পারলাম না। তাঁকে বললাম না, আমি আর স্বপ্ন দেখি না বাংলাদেশ নিয়ে, আমি আর আশা করি না। আমার কেন জানি আজকাল শুধু মনে হয়, ওরা ভিন্নমতাবলম্বী, সাহসী, সত্যবাদী, দেশপ্রেমিক কোনো বাংলাদেশী নাগরিককে মুক্ত থাকতে দেবে না। তুমি যদি স্বাধীনভাবে কথা বলতে চাও, চুপ করে থাকো। এর কিছুই তাঁকে বলা হোল না। শুধু বললাম, ‘তুমি ভালো থেকো আব্বু।’
আমার প্রিয় শিক্ষক প্রফেসর আনোয়ার হোসেনের লেখা আজকাল প্রায়ই পড়ি। সব লেখাতেই অন্যায়ের বিরুদ্ধে, স্বৈরাচারের বিরুদ্ধে তাঁর সংগ্রামের কথা, তাঁর ভাইয়ের আত্মদানের কথা, সোনার বাংলা নিয়ে তাঁর পরিবারের স্বপ্নের কথা। আমারও মনে পড়ে ১/১১-এর পরে তাঁর সাহসী ভূমিকার কথা, আরেকটু আগেকার কথাও মনে পড়ে, শামসুন নাহার হলে পুলিশি অভিযানের বিরুদ্ধে তাঁর সাহসী ভূমিকার কথা। আমরা তখন বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রী। স্যারকে দেখতে গিয়েছিলাম তাঁর বাসায়, তাঁর আগেও স্যারের বাসায় গেছি রাতের খাবার খেতে, ক’জন বন্ধুসহ। কিছুদিন আগে মেইলে পেলাম তাঁর চিঠি, ১/১১-এর পরে কোর্টে দেয়া তাঁর জবানবন্দিসহ, তাঁকে ভোট দেয়ার আবেদন করে।
এই স্যার আজ আর প্রতিবাদ করছেন না, গর্জে উঠছেন না, মিছিলে যাচ্ছেন না। উনি দেখছেন, সেই একই পুলিশি রিমান্ডে রাজনৈতিক নেত্রীকে চার পেয়ে পশুর মতো অত্যাচার করা হচ্ছে, মেয়েটি দাঁড়াতে পারছে না, সেই একই রিমান্ডে মানুষের মেরুদণ্ড ভেঙে দেয়া হচ্ছে, সেই একই বাহিনী রাতের অন্ধকারে তুলে নিয়ে যাচ্ছে কারও বাবাকে, কারও স্বামীকে, কারও সস্তানকে, ক’দিন পরে বুড়িগঙ্গায় ভেসে উঠছে মানুষের হাত, পা। স্যার কিন্তু কিছুই বলছেন না। স্যার একটি রাজনৈতিক আদর্শে বিশ্বাস করেন জানি। খুব স্বাভাবিক। প্রতিটি মানুষ রাজনৈতিক। কিন্তু যে কোনো অন্যায় তো অন্যায়ই, যে কোনো অবিচার তো অবিচারই, যে কোনো অত্যাচার তো অত্যাচারই। এসবের তো অন্য কোনো নাম নেই, অন্য কোনো সংজ্ঞা নেই। তবে? তাঁর এই নীরবতার কারণ কী? স্যারের একটি লেখা পড়লাম, কালের কণ্ঠে। তিনি লিখেছেন তাঁর প্রিয় শিক্ষককে নিয়ে। সেই লেখাতেও তিনি কয়েকবার উল্লেখ করলেন অন্যায়ের বিরুদ্ধে তাঁর অতীত সংগ্রামের কথা। প্রশ্ন করি তাঁকে, আপনার ভাই যে আদর্শের জন্য জীবন দিয়েছেন, তার কতটুকু এই ‘সোনার বাংলা’য় বাস্তবায়ন হয়েছে? প্রশ্ন করি তাঁকে, বর্তমানকে তিনি কীভাবে দেখছেন এবং বর্তমানে তিনি কী করছেন? সংগ্রাম কি চলমান প্রক্রিয়া নয়?
আমি স্যারের কথা উল্লেখ করলাম, কারণ আমি মনে করি বাংলাদেশের বেশিরভাগ বুদ্ধিজীবীকে তিনি প্রতিনিধিত্ব করেন। আমাদের আঁতেলরা এক একটি দলের প্রতি আনুগত্য প্রকাশ করতে গিয়ে কেমন জানি বুদ্ধিপ্রতিবন্ধী হয়ে যান। একটি মার্কা, একটি রঙ তাঁদের অন্ধ করে দেয়। চোখের সামনে সমাজটা নষ্ট হয়ে যায়, চোখের সামনে মানুষগুলো কুঁকড়ে যায়, চোখের সামনে দেশটা বধ্যভূমিতে পরিণত হয়, এদের কিচ্ছু যায় আসে না। একটু আগেই খবর পেলাম, আনোয়ার স্যার জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি মনোনীত হয়েছেন, স্যারের সাম্প্রতিক নীরবতার কারণটা এখন বোধগম্য হলো!
সোহেল তাজের পদত্যাগের পর একটি ব্যাপার আমার কাছে পুরো পরিষ্কার। আমরা সবাই এক একটি সোহেল তাজ। আমরা খুব সাহস, উদ্যোগ নিয়ে নেমে পড়ি সমাজ বদলাবো বলে। ফেসবুকে এমন ঝড় তুলি, সে ঝড়েই যেন উড়ে যায় সব অনাচার, রাজনীতিবিদদের গালিগালাজ করে অর্গাজমের সমপরিমাণ আনন্দ বোধ করি, অন্যের পিণ্ডি চটকিয়ে দাবি করি—আমিই আলাদা, আমিই শুদ্ধ। তারপর যখন ত্বধষরঃু নরঃবং, দৈত্যগুলো কামড়ে দেয়, তখন গাল ফুলাই, অবুঝ শিশুর মতো বলি—‘আমি তোমার সঙ্গে আর খেলব না।’ বিশাল একটা চিঠি লিখে পালিয়ে যাই আমেরিকা। ব্যস, নাটকের এখানেই সমাপ্তি।
আমার কিছু উচ্চশিক্ষিত বন্ধু আছে, এরা প্রায়ই বিভিন্ন আড্ডায়, ফেসবুকে রাজনীতিবিদের পিণ্ডি চটকায়। খুব ফ্যাশনের কাজ, নিজের নিরপেক্ষতা প্রমাণের কী সাংঘাতিক চেষ্টা, অনেক হাত তালি। ভাবখানা এমন, ‘হলো তো? দেশ ও সমাজের প্রতি দায়িত্ব পালন করা শেষ, এবার চলো, শীশা খেতে যাই।’ সুবিধাবাদের চূড়ান্ত! রাজনীতিবিদদের গালি দিয়ে দেশের রাজনৈতিক সংস্কৃতি বদলানো যায় না, এ সহজ কথাটি আমার উচ্চশিক্ষিত বন্ধুদের মাথায় ঢোকে না, সম্ভবত ইচ্ছাকৃতভাবেই!
আমার বাবা একটি কথা আজকাল প্রায়ই বলেন, ‘আমাদের দেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক পরিবর্তনে একটি অন্যতম মূল ভূমিকা রেখেছে শিক্ষিত মধ্যবিত্ত। পুঁজিবাদ আর ভোগবাদের প্রভাবে এই মধ্যবিত্ত আজ নির্লিপ্ত হয়ে গেছে, সুবিধাজনক বলে।’ আর আমার মাথা বলে, এটা খুব ভয়ঙ্কর একটা অবস্থা। কোনো নিয়মতান্ত্রিকভাবে, সভ্যভাবে এই অবস্থার পরিবর্তন সম্ভব নয়। আজ ব্যক্তি মির্জা আলমগীরের ওপর যে অন্যায় হলো, যে অবিচার হোল—এর ফল ভোগ করতে হবে পুরো জাতিকে। এটা পরিষ্কার। আজ অথবা কাল। নগর পুড়লে দেবালয় এড়ায় না।
 
এটা বলিউডি সিনেমার গুন্ডা, মাস্তানের অস্ত্র হাতে কোনো দৃশ্য নয়। উনি আমাদের ময়মনসিংহের গফরগাওঁয়ের আওয়ামী সংসদ সদস্য ক্যাপ্টেন (অব.) গিয়াস উদ্দীন। জনতার উদ্দেশে* এ বীর গুলি ছুঁড়ছেন। কে বলে এদেশে ভালো অভিনেতা নেই? বাহ! এবার আর অস্কার ঠেকাবে কে!!

148934_415151808515075_238381642858760_1321730_1415726998_n.jpg
 

Nice writing...thing is Mr. Alamgir could be one real gentleman and govt. oppression is not accepted but his party is bnp, other part of coin. Otherwise at this troublesome time people would stand under same umbrella. It seems people now can't rely on both bal and bnp...two horrific parties. bnp is never saying that Tarek will have no relation with politics next time and Khaleda Zia could only run party but the Prime Minister position could be taken by a more acceptable one irrespective of family background based on political only.

Regarding writing against govt. in Facebook or some other forums also indicates that some responsible honest political group can unite them, because these people are not seeing any new horizon to depend on.
 
This one is for all Bharat loving Bengalis. Not Bangladeshi though. Zabaniya may enjoy this one since Indian loves him. So what if Indian does it. They gave you independence so it will be uncivilized to talk negative about India. Right, you Bengali nationalist.

This news bascially tells us that: BSF won't allow Bangladesh to complete the construction of Highway.

এবার মহাসড়কের কাজ বন্ধ করে দিল বিএসএফ

পঞ্চগড় প্রতিনিধি | তারিখ: ২২-০৫-২০১২


পঞ্চগড়-বাংলাবান্ধা মহাসড়কের বাংলাবান্ধা অংশের নির্মাণকাজ বন্ধ করে দিয়েছে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ)। তিন দিন ধরে এই কাজ বন্ধ রয়েছে।
সড়ক বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, বিশ্বব্যাংকের অর্থায়নে রোড ইমপ্রুভমেন্ট নেটওয়ার্ক প্রজেক্ট-২ (আরআইএনপি-২) নামে একটি প্রকল্পের আওতায় ১৩১ কোটি টাকা ব্যয়ে পঞ্চগড়-বাংলাবান্ধা মহাসড়কের প্রায় ৫৪ কিলোমিটার মহাসড়ক নির্মাণ করছে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান মনিকো লিমিটেড। চলতি বছরের ৩০ জুনের মধ্যে এই মহাসড়কটির নির্মাণকাজ শেষ করার কথা ছিল। ওই সময়ের মধ্যে মহাসড়কের বাংলাবান্ধা অংশের ১৫০ মিটার কাজ করতে না পারলে বাংলাবান্ধা স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম ব্যাহত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।
এ ব্যাপারে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান মনিকো লিমিটেডের প্রকল্প ব্যবস্থাপক আব্দুল্লাহ হেল কাফী বলেন, ‘ভারতের ফুলবাড়ী ক্যাম্পের বিএসএফের সদস্যরা মহাসড়কটির বাংলাবান্ধা অংশের ১৫০ মিটার নির্মাণকাজে বাধা দিয়েছে। তবে এ বাধা উপেক্ষা করে কাজ করতে চাইলে বিএসএফ গুলি করার হুমকি দেয়। তাই বাধ্য হয়েই আমরা কাজ বন্ধ করে দিয়েছি।’ তিনি আরও বলেন, বিষয়টি বিজিবিকে জানানো হয়েছে। দ্রুত সিদ্ধান্ত না দিলে কাজ শেষ না করেই চলে যেতে হবে।
বাংলাবান্ধা স্থলবন্দরের সিঅ্যান্ডএফ অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মো. রেজাউল করিম জানান, বাংলাবান্ধা স্থলবন্দর-সংলগ্ন মহাসড়কের ১৫০ মিটার কাজ না হলে ট্রাকের যাতায়াত ব্যাহত হওয়াসহ আমদানি-রপ্তানির কার্যক্রম ব্যাহত হবে। বিএসএফ শূন্য রেখা পর্যন্ত সড়কের উন্নয়ন করেছে। অথচ বাংলাদেশকে সড়ক নির্মাণে বাধা দিচ্ছে।
বিজিবি ১৮ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লে. কর্নেল জাকির হোসেন ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, বিজিবির পক্ষ থেকে বিএসএফকে আনুষ্ঠানিকভাবে চিঠি দেওয়া হয়েছে। তবে বিএসএফ জানিয়েছে, ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের অনুমতি পেলে নির্মাণকাজে বাধা দেওয়া হবে না।

???? ???????? ??? ???? ??? ??? ?????? - ????? ???
 
This one is for all Bharat loving Bengalis. Not Bangladeshi though. Zabaniya may enjoy this one since Indian loves him. So what if Indian does it. They gave you independence so it will be uncivilized to talk negative about India. Right, you Bengali nationalist.

This news bascially tells us that: BSF won't allow Bangladesh to complete the construction of Highway.

এবার মহাসড়কের কাজ বন্ধ করে দিল বিএসএফ

পঞ্চগড় প্রতিনিধি | তারিখ: ২২-০৫-২০১২


পঞ্চগড়-বাংলাবান্ধা মহাসড়কের বাংলাবান্ধা অংশের নির্মাণকাজ বন্ধ করে দিয়েছে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ)। তিন দিন ধরে এই কাজ বন্ধ রয়েছে।
সড়ক বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, বিশ্বব্যাংকের অর্থায়নে রোড ইমপ্রুভমেন্ট নেটওয়ার্ক প্রজেক্ট-২ (আরআইএনপি-২) নামে একটি প্রকল্পের আওতায় ১৩১ কোটি টাকা ব্যয়ে পঞ্চগড়-বাংলাবান্ধা মহাসড়কের প্রায় ৫৪ কিলোমিটার মহাসড়ক নির্মাণ করছে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান মনিকো লিমিটেড। চলতি বছরের ৩০ জুনের মধ্যে এই মহাসড়কটির নির্মাণকাজ শেষ করার কথা ছিল। ওই সময়ের মধ্যে মহাসড়কের বাংলাবান্ধা অংশের ১৫০ মিটার কাজ করতে না পারলে বাংলাবান্ধা স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম ব্যাহত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।
এ ব্যাপারে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান মনিকো লিমিটেডের প্রকল্প ব্যবস্থাপক আব্দুল্লাহ হেল কাফী বলেন, ‘ভারতের ফুলবাড়ী ক্যাম্পের বিএসএফের সদস্যরা মহাসড়কটির বাংলাবান্ধা অংশের ১৫০ মিটার নির্মাণকাজে বাধা দিয়েছে। তবে এ বাধা উপেক্ষা করে কাজ করতে চাইলে বিএসএফ গুলি করার হুমকি দেয়। তাই বাধ্য হয়েই আমরা কাজ বন্ধ করে দিয়েছি।’ তিনি আরও বলেন, বিষয়টি বিজিবিকে জানানো হয়েছে। দ্রুত সিদ্ধান্ত না দিলে কাজ শেষ না করেই চলে যেতে হবে।
বাংলাবান্ধা স্থলবন্দরের সিঅ্যান্ডএফ অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মো. রেজাউল করিম জানান, বাংলাবান্ধা স্থলবন্দর-সংলগ্ন মহাসড়কের ১৫০ মিটার কাজ না হলে ট্রাকের যাতায়াত ব্যাহত হওয়াসহ আমদানি-রপ্তানির কার্যক্রম ব্যাহত হবে। বিএসএফ শূন্য রেখা পর্যন্ত সড়কের উন্নয়ন করেছে। অথচ বাংলাদেশকে সড়ক নির্মাণে বাধা দিচ্ছে।
বিজিবি ১৮ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লে. কর্নেল জাকির হোসেন ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, বিজিবির পক্ষ থেকে বিএসএফকে আনুষ্ঠানিকভাবে চিঠি দেওয়া হয়েছে। তবে বিএসএফ জানিয়েছে, ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের অনুমতি পেলে নির্মাণকাজে বাধা দেওয়া হবে না।

???? ???????? ??? ???? ??? ??? ?????? - ????? ???

Let Bangladeshi people pass their time dancing with bollywood stars, hindi serial and ipl...they don't have time to see anything negative about their master.
 
COngrats to the Awami League! Congrats to the People!
Election !! What election ? On that election awami league and its cader even not let anyone to vote,they filled the balotbox b4 the election day.one of the incident take place on Dhaka Medical College Hospital Centar, awami league caders fill up all all the ballotpapers,on the vote day no ppl xcept awami leagurs enter on that arena.
We were witness of it, so we reject the election.
 
I agree that there were war atrocities and those who committed crimes should not call them Muslims but I am not talking about Jamaat-e-Islami, I m also asking about BNP and I doubt that Awami League will have friendly relations with Pakistan. They would rather go for India.

Time will tell but Awami league should develop brotherly relations with Pakistan.
Brother,The party which is controlled by RAW or its minster like suronjit sen gupta etc are R.A.W agents how can you xpect that,awam e league wud devlop brotherly relation with pakistan.To satisfy India,they changed The Meaning Of " Bismillah " aur uske mutabiq bismillah matlab allah/iswar ke nam ; they even removed the name of Allah from constitution and cut of all the relation with muslim world.they've passed a law..according that ," A muslim can marry a non muslim,and share marrital life with him and the non muslim dont need to convert into Islam ; The couples children will consider religionless , they can adopt either father or mother's religion " . this is true awami league,their target,goal is to satisfy india ... but bnp is islamic world friendly.so you can xpect it from bnp or other party but not from awami league.seikh hasina once even said ," due to goddess dura our gdp increase !! " in a mandir of hindus on durga puja
 


Bangladesh Air Force pilot airlifted to Kolkata

Kolkata: A Bangladesh Air Force plane, flown by a cadet pilot, made an emergency landing in Murshidabad district in Bengal last evening. Air Cadet Rashid, who made the emergency landing, has been flown to Kolkata by the Indian Air Force (IAF). He will be given a medical examination in Kolkata and if he is declared fit, he will be flown to Dhaka in an IAF aircraft.
 


Bangladesh Air Force pilot airlifted to Kolkata

Kolkata: A Bangladesh Air Force plane, flown by a cadet pilot, made an emergency landing in Murshidabad district in Bengal last evening. Air Cadet Rashid, who made the emergency landing, has been flown to Kolkata by the Indian Air Force (IAF). He will be given a medical examination in Kolkata and if he is declared fit, he will be flown to Dhaka in an IAF aircraft.
 
Islamic University of Tech, Gazipur has beaten (preliminary) Arizona State University, University of Arkansas, Florida International University, York University & other 8 Universities in first day of NASA Lunabotics Mining Competition by scoring 660 (6th highest) ! Score up to now(Bangladeshi Universities): IUT-660, BRAC-530 and MIST got disqualified....
 

Latest posts

Back
Top Bottom