EastBengalPro
FULL MEMBER
- Joined
- Jun 3, 2014
- Messages
- 690
- Reaction score
- 0
- Country
- Location
মিয়ানমারে নতুন করে রোহিঙ্গা গণহত্যা শুরুর ১৫ দিনের মাথায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সীমান্তের শরণার্থীশিবিরে সাহায্য দিতে যাওয়া অসাধারণ ঘটনা। প্রাথমিক দ্বিধাদ্বন্দ্বের পর বাংলাদেশ যে মানবিক কর্তব্য পালনের দৃষ্টান্ত রেখেছে, তা ইতিহাস হয়ে থাকবে। মানবতার হাত মেলে রাখার এই উদারতা চালিয়ে যেতে হবে। দূরদর্শী হওয়ারও এখনই সময়। দাতা হলে শুধু হবে না, শান্তির নেতাও হতে হবে বাংলাদেশকে।
আমাদের জন্য যা মানবিক সমস্যা, অনেকের কাছে তা সামরিক সমস্যা। মিয়ানমারের রাখাইন প্রদেশের চলমান গণহত্যার জাতিগত ও ধর্মীয় কারণ তো আছেই। এসবের আড়ালে পাকিয়ে ওঠা ভূরাজনৈতিক ঘূর্ণিঝড় মোকাবিলার প্রস্তুতি নিতে না পারলে আখেরে বাংলাদেশকেই মানবতার জন্য হাহাকার করতে হতে পারে।
ধর্মীয় ও জাতিগত বহু ফাটলরেখায় বিভক্ত মিয়ানমারের অস্তিত্বসংকট আরও প্রবল হয়ে উঠেছে বাণিজ্যিক বিশ্বায়ন এবং তার সহযোগী সামরিক ভূরাজনৈতিক প্রতিযোগিতার কারণে। শিল্পায়ন হয়নি দেশটিতে। কৃষিজ, খনিজ, গ্যাস, রত্ন ও কাঠ বিক্রি তাদের প্রধান আয়ের উৎস। এসবের বিনিময়েই চীনা ও পশ্চিমা দেশগুলোর সমর্থনে ৫০ বছরের সেনাতন্ত্র অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখতে পেরেছিল। কিন্তু এখন তাদের দরকার আরও বেশি।
রাখাইনের রোহিঙ্গা অধ্যুষিত অঞ্চলে অঢেল জ্বালানি সম্পদের খনি আছে। তার নিয়ন্ত্রণ নিতে চাইছে চীন, ভারত এবং যুক্তরাষ্ট্র। ওয়ান বেল্ট ওয়ান রোড প্রকল্প বাস্তবায়নে চীনের কাছে যে কারণে রাখাইন প্রদেশ গুরুত্বপূর্ণ, সেই একই কারণে ভারত-যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েল অক্ষের মনোযোগও এখানে। চীনের মিত্র হিসেবে রাশিয়া ও ইরানও তাই মিয়ানমারকে ছাড় দিয়ে চলেছে। বিশ্বের দুই পরাশক্তি জোটের দ্বন্দ্ববিন্দুগুলো খেয়াল করলেই রাখাইন অঞ্চলে অশান্তির ভূরাজনৈতিক মাত্রাটা বোঝা যায়। এশিয়ায় চীনের পা রাখার জায়গাগুলো দেখুন: ইরান, সিরিয়া, আফগানিস্তান, উত্তর কোরিয়া, মিয়ানমার। এশিয়ায় বিআরআই প্রকল্পের যাত্রাপথও এসব দেশ। এদের প্রত্যেকটির সঙ্গেই যুক্তরাষ্ট্র সংঘাত জারি রেখেছে। এসব দেশে অশান্তি তৈরি করা গেলে চীনকে অগ্নিবলয়ে ঘিরে ফেলা সম্ভব। চীনকে দুর্বল করা মানে রাশিয়াকেও কোণঠাসা করায় এগিয়ে যাওয়া।
বলকান যুদ্ধের কথা মনে করুন। কীভাবে রাশিয়ার সীমান্তে যুদ্ধ নিয়ে যাওয়া হলো, বসানো হলো ন্যাটোর মিসাইল-প্রতিরক্ষাব্যবস্থা। তার জন্য যুগোস্লাভিয়াকে কয়েকটি খণ্ডে ভাগ করেও শেষ হলো না, গণহত্যা হলো, আল-কায়েদাকে টেনে নিয়ে যাওয়া হলো, বসনিয়া ও কসোভোয় গৃহযুদ্ধ হলো। ইরাক ও সিরিয়াতেও আমরা একই ধরনের জাতিগত ও সম্প্রদায়গত সংঘাতের সামরিকায়ন দেখতে পাচ্ছি।
চীনের সীমান্তে মিয়ানমার, মিয়ানমারের সীমান্তের প্রতিটি রাজ্যেই বিদ্রোহের আগুন। আর এসব রাজ্যের সীমান্তে ভারত ও বাংলাদেশ। মিয়ানমারের আগুন এখনই থামানো না গেলে আমেরিকান বার্নাড লুইসের সভ্যতার সংঘাত তত্ত্বের বাস্তবায়নের আশঙ্কা উড়িয়ে দেওয়া যায় না। মিয়ানমারের রাখাইনে বৌদ্ধ বনাম মুসলমান, মধ্য ও উত্তর-পূর্বাঞ্চলে খ্রিষ্টান বনাম বৌদ্ধ সংঘাত আরও তীব্র করার অপশক্তির অভাব নেই। তা হলে বাংলাদেশের বৃহত্তর চট্টগ্রাম, ভারতের মণিপুর, আসাম, নাগাল্যান্ডও আক্রান্ত হবে। স্থানীয় লোকজনের পাশাপাশি বাইরে থেকেও আসতে থাকবে মুসলিম-বৌদ্ধ-খ্রিষ্টান যোদ্ধারা। এক আইএস সামলাতেই বিশ্ব পেরেশান। এ অঞ্চলে তিন বা চার জাতি ও সম্প্রদায়ের আইএসের উদয় হলে কী হবে, কল্পনা করা যায়? এই হাইব্রিড সহিংসতা দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় সাম্প্রদায়িক ও জাতিগত বিদ্বেষের দাবানল বইয়ে দিতে পারে। যার প্রধান শিকার হবে চীন; বাংলাদেশ ও ভারতও এর বাইরে থাকতে পারবে না। পরিণামে চীনের বৈশ্বিক অভিযাত্রা মুখ থুবড়ে পড়বে।
বলা বাহুল্য, চীন ও তার মিত্ররা তা হতে দিতে চাইবে না। যা-ই ঘটুক, আমাদের পরিচিত দুনিয়া আর আগের মতো থাকবে না। বাংলাদেশের রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক ভবিষ্যৎ তো বটেই, অখণ্ডতা নিয়েও তাই ভয় আছে। এসব যে ঘটবেই তা নয়, কিন্তু দুনিয়ার অবস্থা দেখে আশঙ্কাটা থেকে যায়।
এ সমস্যা মোকাবিলার হাতল কিন্তু একটা আছে। তা হলো আসিয়ান। ইন্দোনেশিয়া, থাইল্যান্ড, মালয়েশিয়া, মিয়ানমার, ভিয়েতনাম, কম্বোডিয়াসহ দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দশটি দেশ এর সদস্য। বাংলাদেশকে একসময় এর সম্মানিত সদস্য হওয়ার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছিল, দূরদর্শিতার অভাবে আমরা তা গ্রহণ করিনি। যা হোক, রাখাইনে শান্তির বিষয়ে একটি প্রস্তাব এনেছেন আসিয়ানের সদ্যসাবেক মহাসচিব সুরিন পিতসুয়ান। ২০১২ সালের সহিংসতার পর তিনি বলেছিলেন, ‘রোহিঙ্গাদের ওপর চলছে অসহনীয় চাপ, যন্ত্রণা ও দুর্ভোগ। আসিয়ানসহ আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় এই চাপ ও যন্ত্রণা দূর করতে না পারলে ১৫ লাখ রোহিঙ্গা চরমপন্থার দিকে যাবে। তা হলে মালাক্কা প্রণালি থেকে শুরু করে সমগ্র অঞ্চলটিই অস্থিতিশীল হয়ে উঠতে পারে।’
মালাক্কা প্রণালি দুনিয়ার বাণিজ্যিক চলাচলের উল্লেখযোগ্য অংশ। ভারত ও প্রশান্ত মহাসাগরের সংযোগ হলো এই প্রণালি। ভারত, চীন, জাপান ও দক্ষিণ কোরিয়ার মতো বাঘা বাঘা অর্থনৈতিক শক্তি এই নৌপথের ওপর বিপুলভাবে নির্ভরশীল। এ অঞ্চল ঘিরে রয়েছে মুসলমান, হিন্দু, খ্রিষ্টান ও বৌদ্ধ জনসংখ্যার দেশগুলো। খ্রিষ্টান ছাড়া বাকিদের প্রত্যেকেরই জনসংখ্যা শত কোটির ওপর। আবার ভারত মহাসাগরে সামরিক প্রাধান্য বজায় রাখা এবং এশীয় অঞ্চলে চীনকে হটিয়ে প্রাধান্য বিস্তার করা এখন যুক্তরাষ্ট্রের ঘোষিত উদ্দেশ্য ও অগ্রাধিকারপ্রাপ্ত কর্মসূচি। এই তিন দেশই এখানে নৌঘাঁটি করার উদ্দেশ্য নিয়ে কাজ করে যাচ্ছে। মিয়ানমারকে এত খাতির-তোয়াজেরও সেটাই কারণ।
সাবেক আসিয়ান মহাসচিব আরও লিখেছিলেন, ‘এই অঞ্চলটি সহিংসতার ঝুঁকিতে নিপতিত হলে আসিয়ান ও পূর্ব এশীয় দেশগুলোর সহযোগিতামূলক সম্পর্কের ক্ষতি হবে। ব্যাপারটির অনেক বৃহত্তর কৌশলগত এবং নিরাপত্তাগত পরিণাম রয়েছে।’ সুরিনের শেষ কথাটি সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ, ‘রোহিঙ্গা সমস্যা মুসলমান ও বৌদ্ধদের মধ্যকার ধর্মীয় সংঘাত নয়, এটা নিরাপত্তা ও কৌশলগত বিষয়। আমাদের খুবই হুঁশিয়ার থাকতে হবে।’ (৩০ অক্টোবর, ২০১২, জাকার্তা পোস্ট)
৯ সেপ্টেম্বরে ব্যাংকক পোস্ট পত্রিকায় তিনি নতুন করে বলেছেন, ‘চিন্তা করুন, যদি বাংলাদেশ-মিয়ানমার সীমান্তে চরমপন্থী মতাদর্শ বিস্তার লাভ করে, তাহলে মালাক্কা প্রণালির নিরাপত্তা কোথায় গিয়ে দাঁড়াবে?’ জাতিসংঘের মহাসচিবও মনে করেন, রাখাইনের মানবিক বিপর্যয়ে শান্তি ও নিরাপত্তার হুমকি মিয়ানমার সীমান্তেই আটকে থাকবে না।
সুরিন পিতসুয়ান এশিয়ার বলকানাইজেশন ঠেকাতে আসিয়ানকে উদ্যোগী হওয়ার ডাক দিয়েছেন। তিনি ১৯৯৯ সালে পূর্ব তিমুরের শান্তিপ্রক্রিয়াকে মডেল ধরে কাজ করার প্রস্তাব দিয়েছেন। সে সময় থাইল্যান্ড ছিল আসিয়ানের সভাপতি। থাই প্রস্তাবে ইচ্ছুক দেশগুলোকে নিয়ে শান্তিরক্ষী বাহিনী গঠন করে পূর্ব তিমুরে মোতায়েন করা হয়। বাংলাদেশসহ আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় রাখাইনে রোহিঙ্গাদের জন্য যে সুরক্ষাবলয় বা সেফ জোন সৃষ্টির কথা বলেছে, তাঁর প্রস্তাব এর কাছাকাছি। তবে এ জন্য ভারত ও চীনকে রাজি করিয়ে মিয়ানমারের ওপর চাপ সৃষ্টি করতে হবে। সেই কাজটা কে করবে? বাংলাদেশকে। ভারত ও চীনের মাঝে বাংলাদেশের কৌশলগত গুরুত্ব সকলই স্বীকার করে। রাখাইনে অশান্তি চীন ও ভারতের কাম্য হতে পারে না। বাংলাদেশ যে সহযোগিতামূলক সম্পর্ক এই দুই বৃহৎ প্রতিবেশীর সঙ্গে রাখছে, তার প্রতিদান আদায়ের এখনই সময়।
যে মানবিক দায় বাংলাদেশ পালন করছে, তাকে নিছক ধর্মীয় বা জাতিগত দৃষ্টিতে না দেখে এই অঞ্চলে শান্তি প্রতিষ্ঠার প্রথম ধাপ হিসেবে দেখতে হবে। মিয়ানমারের সাত লাখ শরণার্থীকে আশ্রয় ও ত্রাণ দেওয়ার অধিকারবলে বাংলাদেশ এ প্রস্তাব জোরেশোরে তুলতে পারে। আসিয়ানের সবাই না হলেও মালয়েশিয়া ও ইন্দোনেশিয়াকে পাশে পাওয়া যাবে। বিশ্বমঞ্চে এই শান্তিবাদী কর্তব্যপালনের দায় আমাদের প্রধানমন্ত্রীর সামনে। তিনি উখিয়ায় গিয়েছেন আশ্বাস নিয়ে। আশা করি, জাতিসংঘের আসন্ন অধিবেশনেও যাবেন সুনির্দিষ্ট কর্মপরিকল্পনা নিয়ে।
15 days after the start of the new Rohingya genocide in Myanmar, Prime Minister Sheikh Hasina's visit to help refugees is an extraordinary event. After the initial hesitation, Bangladesh has kept the example of performing human duty, it will be history. To maintain the hands of humanity, this will have to be continued. Now is the time to be visionary. Not only will the donor, but also the leader of peace should be Bangladesh.
For us human problems, for many its military problems. There are ethnic and religious reasons for the ongoing massacre of Myanmar's Rakhine province. If we can not prepare to face the geopolitical cyclone in the back of these, then in the future, Bangladesh can be wailing for humanity.
The existence of Myanmar, which is divided into religious and ethnic many fractures, has become even stronger because of commercial globalization and its allied military geopolitical competition. The industrialization was not in the country. Their main source of income is the sale of agricultural, mineral, gas, gems and timber. In exchange for these, the 50-year senarat could survive in support of the Chinese and Western countries. But now they need more.
Rakhine has huge energy resources in the area. China, India and the United States want to take control of it. Rakhine province is important for China to implement one belt one-road project, due to which the focus of India-United States-Israel Axis is also here. As a Chinese ally, Russia and Iran are also giving exemption to Myanmar.
In the Rakhine region, the geopolitical dimension of turmoil is understood only if the two world's alliance forces are concerned. See China's footsteps in Asia: Iran, Syria, Afghanistan, North Korea, Myanmar These countries are also the destinations of BRI project in Asia. The US has continued to conflict with each of them. If the turmoil created in these countries is possible to enclose China's fire. The weakening of China means moving forward to cornering Russia.
Remember the Balkan war. How the war was taken at the Russian border, the NATO's missile-defense system was set up. For him Yugoslavia did not end up sharing in several volumes, the massacre was that al-Qaeda was dragged, the civil war in Bosnia and Kosovo was. In Iraq and Syria we also see militarization of the same ethnic and communal conflict.
Myanmar, Myanmar border border in the border of China, the rebellion fire in every state. And India and Bangladesh at the border of these states. If the fire of Myanmar does not stop immediately, the American Bernard Lewis civilization conflict theory can not be ruled out. Buddhism vs. Muslim Rakhine, Muslim, Central and North-East, Myanmar lacks the power to further strengthen Buddhist conflict versus Christianity. If there is greater Chittagong, India's Manipur, Assam, Nagaland will also be affected. Muslim-Buddhist-Christian fighters will have to come from outside as well as local people. The world is concerned about controlling an ISO. Imagine what will happen if three or four ethnic and community IS emerges in this region? This hybrid violence in South East Asia can be published in the fires of communal and ethnic hatred. China, whose main prey is; Bangladesh and India can not stay outside. Ultimately, China's global ambition will fall flat.
Needless to say, China and its allies would not want to do it. Whatever happens, our familiar world will not be the same as before. The political and economic future of Bangladesh is so fraught with fear of integrity. Not only that, but it is also possible to see the situation of the world.
There is one handle to handle this problem. It is ASEAN. Indonesia, Thailand, Malaysia, Myanmar, Vietnam, Cambodia and South-East Asian countries. Bangladesh was once suggested to be an honorable member, we did not accept it due to lack of vision. However, the ASEAN's new secretary general, Surin Pitsuwan, has offered a proposal for peace in Rakhine. After the violence in 2012, he said, "The Rohingyas are undergoing intolerable pressure, suffering and suffering. If the international community, including Asean can not overcome this pressure and suffering, 15 million Rohingya will go towards extremism. Then the entire region can become unstable from the Malakka system. '
Malacca is a significant part of the global business movement. This is the connection between India and the Pacific Ocean. The economic power like India, China, Japan and South Korea, is heavily dependent on these waterways. The region is surrounded by Muslim, Hindu, Christian and Buddhist population countries. The rest of the population except the Christian population of more than 100 million. America's declared aim and priority program is to maintain military dominance in the Indian Ocean and to dominate China in the Asian region. These three countries are working on the purpose of navigating here. That is why there is so much favor for Myanmar.
The former ASEAN Secretary-General also wrote, "ASEAN and East Asian countries will lose the cooperative relationship if the region is at risk of violence. There is a lot of strategic and security consequences for this matter. "Surin's last statement is most important," The Rohingya problem is not religious conflict between Muslims and Buddhists, it is a security and strategic issue. We must be very careful. "(30 October, 2012, Jakarta Post)
On September 9th he wrote in the Bangkok Post, "Think, if extremist ideology extends on the border of Bangladesh-Myanmar, then where will the safety of the Malacca system stand?" The United Nations Secretary-General also believes that the threat of peace and security in Rakhine's humanitarian crisis will be stuck on the border of Myanmar. No
Surin Petsuwan calls for ASEAN to be an initiative to stop Asia's Balkanization. In 1999, he proposed to work for the model of East Timor's peace process. At that time Thailand was ASEAN's president. The peacekeeping forces were formed in East Timor with the willing countries in Thailand. The international community including Bangladesh, Rakhine said that the security for Rohingyas or the creation of a safe zone, his proposal is close to. But for this reason, India and China will have to put pressure on Myanmar by convincing them. Who will do that? Bangladesh!
Bangladesh's strategic importance between India and China recognized by all. China and India in Rakhine unrest can not be desired The time for Bangladesh to reciprocate its reputations, with the cooperative relationship that Bangladesh is keeping with these two big neighbors.
The Humanitarian Responsibility that Bangladesh is doing, without seeing religious or ethnicity, will be seen as the first step of peace in this region. Bangladesh can take this proposal strongly in Myanmar's right to shelter and relief the seven million refugees. Although not everyone in ASEAN, Malaysia and Indonesia can be found next to it. The responsibility of this peace-loving duty in the world is in front of our Prime Minister. He went to Uchiya to take the assurance. Hopefully, in the upcoming session of the UN, you will also be going to the specific action plan.
http://www.prothom-alo.com/opinion/article/1320971/বাংলাদেশের-বিপদ-চিন্তার-চেয়েও-বড়
আমাদের জন্য যা মানবিক সমস্যা, অনেকের কাছে তা সামরিক সমস্যা। মিয়ানমারের রাখাইন প্রদেশের চলমান গণহত্যার জাতিগত ও ধর্মীয় কারণ তো আছেই। এসবের আড়ালে পাকিয়ে ওঠা ভূরাজনৈতিক ঘূর্ণিঝড় মোকাবিলার প্রস্তুতি নিতে না পারলে আখেরে বাংলাদেশকেই মানবতার জন্য হাহাকার করতে হতে পারে।
ধর্মীয় ও জাতিগত বহু ফাটলরেখায় বিভক্ত মিয়ানমারের অস্তিত্বসংকট আরও প্রবল হয়ে উঠেছে বাণিজ্যিক বিশ্বায়ন এবং তার সহযোগী সামরিক ভূরাজনৈতিক প্রতিযোগিতার কারণে। শিল্পায়ন হয়নি দেশটিতে। কৃষিজ, খনিজ, গ্যাস, রত্ন ও কাঠ বিক্রি তাদের প্রধান আয়ের উৎস। এসবের বিনিময়েই চীনা ও পশ্চিমা দেশগুলোর সমর্থনে ৫০ বছরের সেনাতন্ত্র অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখতে পেরেছিল। কিন্তু এখন তাদের দরকার আরও বেশি।
রাখাইনের রোহিঙ্গা অধ্যুষিত অঞ্চলে অঢেল জ্বালানি সম্পদের খনি আছে। তার নিয়ন্ত্রণ নিতে চাইছে চীন, ভারত এবং যুক্তরাষ্ট্র। ওয়ান বেল্ট ওয়ান রোড প্রকল্প বাস্তবায়নে চীনের কাছে যে কারণে রাখাইন প্রদেশ গুরুত্বপূর্ণ, সেই একই কারণে ভারত-যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েল অক্ষের মনোযোগও এখানে। চীনের মিত্র হিসেবে রাশিয়া ও ইরানও তাই মিয়ানমারকে ছাড় দিয়ে চলেছে। বিশ্বের দুই পরাশক্তি জোটের দ্বন্দ্ববিন্দুগুলো খেয়াল করলেই রাখাইন অঞ্চলে অশান্তির ভূরাজনৈতিক মাত্রাটা বোঝা যায়। এশিয়ায় চীনের পা রাখার জায়গাগুলো দেখুন: ইরান, সিরিয়া, আফগানিস্তান, উত্তর কোরিয়া, মিয়ানমার। এশিয়ায় বিআরআই প্রকল্পের যাত্রাপথও এসব দেশ। এদের প্রত্যেকটির সঙ্গেই যুক্তরাষ্ট্র সংঘাত জারি রেখেছে। এসব দেশে অশান্তি তৈরি করা গেলে চীনকে অগ্নিবলয়ে ঘিরে ফেলা সম্ভব। চীনকে দুর্বল করা মানে রাশিয়াকেও কোণঠাসা করায় এগিয়ে যাওয়া।
বলকান যুদ্ধের কথা মনে করুন। কীভাবে রাশিয়ার সীমান্তে যুদ্ধ নিয়ে যাওয়া হলো, বসানো হলো ন্যাটোর মিসাইল-প্রতিরক্ষাব্যবস্থা। তার জন্য যুগোস্লাভিয়াকে কয়েকটি খণ্ডে ভাগ করেও শেষ হলো না, গণহত্যা হলো, আল-কায়েদাকে টেনে নিয়ে যাওয়া হলো, বসনিয়া ও কসোভোয় গৃহযুদ্ধ হলো। ইরাক ও সিরিয়াতেও আমরা একই ধরনের জাতিগত ও সম্প্রদায়গত সংঘাতের সামরিকায়ন দেখতে পাচ্ছি।
চীনের সীমান্তে মিয়ানমার, মিয়ানমারের সীমান্তের প্রতিটি রাজ্যেই বিদ্রোহের আগুন। আর এসব রাজ্যের সীমান্তে ভারত ও বাংলাদেশ। মিয়ানমারের আগুন এখনই থামানো না গেলে আমেরিকান বার্নাড লুইসের সভ্যতার সংঘাত তত্ত্বের বাস্তবায়নের আশঙ্কা উড়িয়ে দেওয়া যায় না। মিয়ানমারের রাখাইনে বৌদ্ধ বনাম মুসলমান, মধ্য ও উত্তর-পূর্বাঞ্চলে খ্রিষ্টান বনাম বৌদ্ধ সংঘাত আরও তীব্র করার অপশক্তির অভাব নেই। তা হলে বাংলাদেশের বৃহত্তর চট্টগ্রাম, ভারতের মণিপুর, আসাম, নাগাল্যান্ডও আক্রান্ত হবে। স্থানীয় লোকজনের পাশাপাশি বাইরে থেকেও আসতে থাকবে মুসলিম-বৌদ্ধ-খ্রিষ্টান যোদ্ধারা। এক আইএস সামলাতেই বিশ্ব পেরেশান। এ অঞ্চলে তিন বা চার জাতি ও সম্প্রদায়ের আইএসের উদয় হলে কী হবে, কল্পনা করা যায়? এই হাইব্রিড সহিংসতা দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় সাম্প্রদায়িক ও জাতিগত বিদ্বেষের দাবানল বইয়ে দিতে পারে। যার প্রধান শিকার হবে চীন; বাংলাদেশ ও ভারতও এর বাইরে থাকতে পারবে না। পরিণামে চীনের বৈশ্বিক অভিযাত্রা মুখ থুবড়ে পড়বে।
বলা বাহুল্য, চীন ও তার মিত্ররা তা হতে দিতে চাইবে না। যা-ই ঘটুক, আমাদের পরিচিত দুনিয়া আর আগের মতো থাকবে না। বাংলাদেশের রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক ভবিষ্যৎ তো বটেই, অখণ্ডতা নিয়েও তাই ভয় আছে। এসব যে ঘটবেই তা নয়, কিন্তু দুনিয়ার অবস্থা দেখে আশঙ্কাটা থেকে যায়।
এ সমস্যা মোকাবিলার হাতল কিন্তু একটা আছে। তা হলো আসিয়ান। ইন্দোনেশিয়া, থাইল্যান্ড, মালয়েশিয়া, মিয়ানমার, ভিয়েতনাম, কম্বোডিয়াসহ দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দশটি দেশ এর সদস্য। বাংলাদেশকে একসময় এর সম্মানিত সদস্য হওয়ার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছিল, দূরদর্শিতার অভাবে আমরা তা গ্রহণ করিনি। যা হোক, রাখাইনে শান্তির বিষয়ে একটি প্রস্তাব এনেছেন আসিয়ানের সদ্যসাবেক মহাসচিব সুরিন পিতসুয়ান। ২০১২ সালের সহিংসতার পর তিনি বলেছিলেন, ‘রোহিঙ্গাদের ওপর চলছে অসহনীয় চাপ, যন্ত্রণা ও দুর্ভোগ। আসিয়ানসহ আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় এই চাপ ও যন্ত্রণা দূর করতে না পারলে ১৫ লাখ রোহিঙ্গা চরমপন্থার দিকে যাবে। তা হলে মালাক্কা প্রণালি থেকে শুরু করে সমগ্র অঞ্চলটিই অস্থিতিশীল হয়ে উঠতে পারে।’
মালাক্কা প্রণালি দুনিয়ার বাণিজ্যিক চলাচলের উল্লেখযোগ্য অংশ। ভারত ও প্রশান্ত মহাসাগরের সংযোগ হলো এই প্রণালি। ভারত, চীন, জাপান ও দক্ষিণ কোরিয়ার মতো বাঘা বাঘা অর্থনৈতিক শক্তি এই নৌপথের ওপর বিপুলভাবে নির্ভরশীল। এ অঞ্চল ঘিরে রয়েছে মুসলমান, হিন্দু, খ্রিষ্টান ও বৌদ্ধ জনসংখ্যার দেশগুলো। খ্রিষ্টান ছাড়া বাকিদের প্রত্যেকেরই জনসংখ্যা শত কোটির ওপর। আবার ভারত মহাসাগরে সামরিক প্রাধান্য বজায় রাখা এবং এশীয় অঞ্চলে চীনকে হটিয়ে প্রাধান্য বিস্তার করা এখন যুক্তরাষ্ট্রের ঘোষিত উদ্দেশ্য ও অগ্রাধিকারপ্রাপ্ত কর্মসূচি। এই তিন দেশই এখানে নৌঘাঁটি করার উদ্দেশ্য নিয়ে কাজ করে যাচ্ছে। মিয়ানমারকে এত খাতির-তোয়াজেরও সেটাই কারণ।
সাবেক আসিয়ান মহাসচিব আরও লিখেছিলেন, ‘এই অঞ্চলটি সহিংসতার ঝুঁকিতে নিপতিত হলে আসিয়ান ও পূর্ব এশীয় দেশগুলোর সহযোগিতামূলক সম্পর্কের ক্ষতি হবে। ব্যাপারটির অনেক বৃহত্তর কৌশলগত এবং নিরাপত্তাগত পরিণাম রয়েছে।’ সুরিনের শেষ কথাটি সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ, ‘রোহিঙ্গা সমস্যা মুসলমান ও বৌদ্ধদের মধ্যকার ধর্মীয় সংঘাত নয়, এটা নিরাপত্তা ও কৌশলগত বিষয়। আমাদের খুবই হুঁশিয়ার থাকতে হবে।’ (৩০ অক্টোবর, ২০১২, জাকার্তা পোস্ট)
৯ সেপ্টেম্বরে ব্যাংকক পোস্ট পত্রিকায় তিনি নতুন করে বলেছেন, ‘চিন্তা করুন, যদি বাংলাদেশ-মিয়ানমার সীমান্তে চরমপন্থী মতাদর্শ বিস্তার লাভ করে, তাহলে মালাক্কা প্রণালির নিরাপত্তা কোথায় গিয়ে দাঁড়াবে?’ জাতিসংঘের মহাসচিবও মনে করেন, রাখাইনের মানবিক বিপর্যয়ে শান্তি ও নিরাপত্তার হুমকি মিয়ানমার সীমান্তেই আটকে থাকবে না।
সুরিন পিতসুয়ান এশিয়ার বলকানাইজেশন ঠেকাতে আসিয়ানকে উদ্যোগী হওয়ার ডাক দিয়েছেন। তিনি ১৯৯৯ সালে পূর্ব তিমুরের শান্তিপ্রক্রিয়াকে মডেল ধরে কাজ করার প্রস্তাব দিয়েছেন। সে সময় থাইল্যান্ড ছিল আসিয়ানের সভাপতি। থাই প্রস্তাবে ইচ্ছুক দেশগুলোকে নিয়ে শান্তিরক্ষী বাহিনী গঠন করে পূর্ব তিমুরে মোতায়েন করা হয়। বাংলাদেশসহ আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় রাখাইনে রোহিঙ্গাদের জন্য যে সুরক্ষাবলয় বা সেফ জোন সৃষ্টির কথা বলেছে, তাঁর প্রস্তাব এর কাছাকাছি। তবে এ জন্য ভারত ও চীনকে রাজি করিয়ে মিয়ানমারের ওপর চাপ সৃষ্টি করতে হবে। সেই কাজটা কে করবে? বাংলাদেশকে। ভারত ও চীনের মাঝে বাংলাদেশের কৌশলগত গুরুত্ব সকলই স্বীকার করে। রাখাইনে অশান্তি চীন ও ভারতের কাম্য হতে পারে না। বাংলাদেশ যে সহযোগিতামূলক সম্পর্ক এই দুই বৃহৎ প্রতিবেশীর সঙ্গে রাখছে, তার প্রতিদান আদায়ের এখনই সময়।
যে মানবিক দায় বাংলাদেশ পালন করছে, তাকে নিছক ধর্মীয় বা জাতিগত দৃষ্টিতে না দেখে এই অঞ্চলে শান্তি প্রতিষ্ঠার প্রথম ধাপ হিসেবে দেখতে হবে। মিয়ানমারের সাত লাখ শরণার্থীকে আশ্রয় ও ত্রাণ দেওয়ার অধিকারবলে বাংলাদেশ এ প্রস্তাব জোরেশোরে তুলতে পারে। আসিয়ানের সবাই না হলেও মালয়েশিয়া ও ইন্দোনেশিয়াকে পাশে পাওয়া যাবে। বিশ্বমঞ্চে এই শান্তিবাদী কর্তব্যপালনের দায় আমাদের প্রধানমন্ত্রীর সামনে। তিনি উখিয়ায় গিয়েছেন আশ্বাস নিয়ে। আশা করি, জাতিসংঘের আসন্ন অধিবেশনেও যাবেন সুনির্দিষ্ট কর্মপরিকল্পনা নিয়ে।
15 days after the start of the new Rohingya genocide in Myanmar, Prime Minister Sheikh Hasina's visit to help refugees is an extraordinary event. After the initial hesitation, Bangladesh has kept the example of performing human duty, it will be history. To maintain the hands of humanity, this will have to be continued. Now is the time to be visionary. Not only will the donor, but also the leader of peace should be Bangladesh.
For us human problems, for many its military problems. There are ethnic and religious reasons for the ongoing massacre of Myanmar's Rakhine province. If we can not prepare to face the geopolitical cyclone in the back of these, then in the future, Bangladesh can be wailing for humanity.
The existence of Myanmar, which is divided into religious and ethnic many fractures, has become even stronger because of commercial globalization and its allied military geopolitical competition. The industrialization was not in the country. Their main source of income is the sale of agricultural, mineral, gas, gems and timber. In exchange for these, the 50-year senarat could survive in support of the Chinese and Western countries. But now they need more.
Rakhine has huge energy resources in the area. China, India and the United States want to take control of it. Rakhine province is important for China to implement one belt one-road project, due to which the focus of India-United States-Israel Axis is also here. As a Chinese ally, Russia and Iran are also giving exemption to Myanmar.
In the Rakhine region, the geopolitical dimension of turmoil is understood only if the two world's alliance forces are concerned. See China's footsteps in Asia: Iran, Syria, Afghanistan, North Korea, Myanmar These countries are also the destinations of BRI project in Asia. The US has continued to conflict with each of them. If the turmoil created in these countries is possible to enclose China's fire. The weakening of China means moving forward to cornering Russia.
Remember the Balkan war. How the war was taken at the Russian border, the NATO's missile-defense system was set up. For him Yugoslavia did not end up sharing in several volumes, the massacre was that al-Qaeda was dragged, the civil war in Bosnia and Kosovo was. In Iraq and Syria we also see militarization of the same ethnic and communal conflict.
Myanmar, Myanmar border border in the border of China, the rebellion fire in every state. And India and Bangladesh at the border of these states. If the fire of Myanmar does not stop immediately, the American Bernard Lewis civilization conflict theory can not be ruled out. Buddhism vs. Muslim Rakhine, Muslim, Central and North-East, Myanmar lacks the power to further strengthen Buddhist conflict versus Christianity. If there is greater Chittagong, India's Manipur, Assam, Nagaland will also be affected. Muslim-Buddhist-Christian fighters will have to come from outside as well as local people. The world is concerned about controlling an ISO. Imagine what will happen if three or four ethnic and community IS emerges in this region? This hybrid violence in South East Asia can be published in the fires of communal and ethnic hatred. China, whose main prey is; Bangladesh and India can not stay outside. Ultimately, China's global ambition will fall flat.
Needless to say, China and its allies would not want to do it. Whatever happens, our familiar world will not be the same as before. The political and economic future of Bangladesh is so fraught with fear of integrity. Not only that, but it is also possible to see the situation of the world.
There is one handle to handle this problem. It is ASEAN. Indonesia, Thailand, Malaysia, Myanmar, Vietnam, Cambodia and South-East Asian countries. Bangladesh was once suggested to be an honorable member, we did not accept it due to lack of vision. However, the ASEAN's new secretary general, Surin Pitsuwan, has offered a proposal for peace in Rakhine. After the violence in 2012, he said, "The Rohingyas are undergoing intolerable pressure, suffering and suffering. If the international community, including Asean can not overcome this pressure and suffering, 15 million Rohingya will go towards extremism. Then the entire region can become unstable from the Malakka system. '
Malacca is a significant part of the global business movement. This is the connection between India and the Pacific Ocean. The economic power like India, China, Japan and South Korea, is heavily dependent on these waterways. The region is surrounded by Muslim, Hindu, Christian and Buddhist population countries. The rest of the population except the Christian population of more than 100 million. America's declared aim and priority program is to maintain military dominance in the Indian Ocean and to dominate China in the Asian region. These three countries are working on the purpose of navigating here. That is why there is so much favor for Myanmar.
The former ASEAN Secretary-General also wrote, "ASEAN and East Asian countries will lose the cooperative relationship if the region is at risk of violence. There is a lot of strategic and security consequences for this matter. "Surin's last statement is most important," The Rohingya problem is not religious conflict between Muslims and Buddhists, it is a security and strategic issue. We must be very careful. "(30 October, 2012, Jakarta Post)
On September 9th he wrote in the Bangkok Post, "Think, if extremist ideology extends on the border of Bangladesh-Myanmar, then where will the safety of the Malacca system stand?" The United Nations Secretary-General also believes that the threat of peace and security in Rakhine's humanitarian crisis will be stuck on the border of Myanmar. No
Surin Petsuwan calls for ASEAN to be an initiative to stop Asia's Balkanization. In 1999, he proposed to work for the model of East Timor's peace process. At that time Thailand was ASEAN's president. The peacekeeping forces were formed in East Timor with the willing countries in Thailand. The international community including Bangladesh, Rakhine said that the security for Rohingyas or the creation of a safe zone, his proposal is close to. But for this reason, India and China will have to put pressure on Myanmar by convincing them. Who will do that? Bangladesh!
Bangladesh's strategic importance between India and China recognized by all. China and India in Rakhine unrest can not be desired The time for Bangladesh to reciprocate its reputations, with the cooperative relationship that Bangladesh is keeping with these two big neighbors.
The Humanitarian Responsibility that Bangladesh is doing, without seeing religious or ethnicity, will be seen as the first step of peace in this region. Bangladesh can take this proposal strongly in Myanmar's right to shelter and relief the seven million refugees. Although not everyone in ASEAN, Malaysia and Indonesia can be found next to it. The responsibility of this peace-loving duty in the world is in front of our Prime Minister. He went to Uchiya to take the assurance. Hopefully, in the upcoming session of the UN, you will also be going to the specific action plan.
http://www.prothom-alo.com/opinion/article/1320971/বাংলাদেশের-বিপদ-চিন্তার-চেয়েও-বড়