What's new

MUSLIM INTERRACIAL COUPLE SHARE THEIR STORY

Status
Not open for further replies.
The world sanctioned you did they and you ran away straight into their arms? Not only you are an extremist you are a coward. Just like your army capitulated twice and ran away like cowards. Now you spend your time humilating the weak and vunerable in society online hiding behind your keyboard like a coward.

A black man living in poverty in his own country has more integrity than you because he stays with his own. You are just a stray.

Thanks for that insight really does explain a lot.

I was born in the west

My parents and family fought in all of Iraq's wars, they just left during economic blockade due to political reasons (conflict with the ba'ath party). Also our army fought Isis and defeated them.

We are all online here behind keyboards, now keep crying you little liberal feminist b! May the mutawaeen enforce the rules on you.
 
.
I was born in the west

My parents and family fought in all of Iraq's wars, they just left during economic blockade due to political reasons (conflict with the ba'ath party). Also our army fought Isis and defeated them.

We are all online here behind keyboards, now keep crying you little liberal feminist b! May the mutawaeen enforce the rules on you.

ah so your parents ran away like cowards?

So if genetic theory is correct that makes you a coward too? A family of cowards producing more cowards. Must explain Iraq. This genetic theory must be true afterall who would have thought.
 
.
Arabs even have problems marrying their daughters to Pakistanis. Atleast thats the stereotype.
 
.
IIRC just because Islam doesn’t explicitly condemn something doesn’t mean it condones it.
There's is concept of equivalence or compatibility between the girl and boy and that should be observed. That means a rich girl who is habitual of better life should not be married to a poor guy who has apparently no prospects of climbing the socio-economic ladder. So for a successful marriage, both the girl and boy should be compatible (not equal but compatible)
 
. .
বাঙালি বউকে নিয়ে নাইজেরীয় ফুটবল পরিবারে উৎসব

3a973b587aa62bf6484be8f083ec566f-5a7dc68b3ae9f.jpg

শাশুড়ি এলিটা জাস্টিনের সঙ্গে লিজা ও তাঁর মেয়ে সামিরা। সংগৃহীত ছবি
পরিবারের চার ছেলের সবাই ফুটবলার। বিনিন শহরের অকবোনা পাড়ায় তাঁদের পরিচিতি ফুটবল পরিবার নামেই। পরিবারটিতে এখন উৎসব চলছে। উৎসবের মধ্যমণি লিজা। শাশুড়ি থেকে ননদ—সবাই-ই ফুটফুটে এই বাঙালি মেয়েকে পেয়ে আনন্দে মাতোয়ারা। এলাকাটিতে মানুষের মুখে মুখেও ঘুরছে বাংলার মেয়ের গুণগান।

২০১১ সাল থেকে বাংলাদেশে প্রিমিয়ার ফুটবল লিগে খেলছেন নাইজেরিয়ান স্ট্রাইকার এলিটা কিংসলে। সেই সুবাদে ২০১২ সালে লিজার সঙ্গে পরিচয় হয় এলিটার। পরে মন দেওয়া-নেওয়া ও বিয়ের পিঁড়িতে বসা। বিয়ের প্রায় দেড় বছর পর তাঁদের কোলজুড়ে আসে ফুটফুটে কন্যা সামিরা। ২৯ জানুয়ারি প্রথম আলোতে ‘বাঙালি বউ নিয়ে সুখের সংসার আফ্রিকান ফুটবলারের’ শিরোনামে প্রকাশ পেয়েছিল তাঁদের ভালোবাসা ও বিয়ের গল্পটি। আফ্রিকান ফুটবলারের সঙ্গে বাঙালির সুখের সংসারের গল্পে মুগ্ধ হয়ে অনেক পাঠকই অভিনন্দন জানিয়েছিলেন। অনুরোধও ছিল প্রথমবারের মতো লিজার শ্বশুরবাড়ি যাওয়ার পরের গল্পটা যেন শোনানো হয়। নাইজেরিয়ান পরিবারে বাঙালি মেয়ের বউ হিসেবে প্রথম পা রাখা বলে কথা!

২৬ জানুয়ারি নাইজেরিয়ার উদ্দেশে ঢাকা ত্যাগ করেছিলেন লিজা। দেশ ছাড়ার আগে প্রথমবারের মতো শ্বশুরবাড়ি যাওয়ার রোমাঞ্চকর অনুভূতি টের পাওয়া গিয়েছিল তাঁর আচার-আচরণে। হাজার হাজার মাইল পথ পাড়ি দিয়ে শাশুড়ির সামনে গিয়ে দাঁড়ালে তাঁর উচ্ছ্বাসটা বেড়ে যায় বহুগুণ। শাশুড়ি তো ছেলের বাঙালি বউ দেখার জন্যই পথ চেয়ে ছিলেন। সঙ্গে আছে প্রায় সাড়ে তিন বছরের ফুটফুটে নাতনিও।

অনেকটা বাঙালি রীতিতেই বউবরণ করেছে কিংসলে পরিবার। শাশুড়ি এলিটা জাস্টিনা বউয়ের জন্য গলার হার বানিয়ে রেখেছিলেন। নিজের হাতে বউয়ের গলায় পরিয়েও দিয়েছেন। লিজাও বেশ উচ্ছ্বসিত, ‘বিদেশি মানুষ বলে ভেবেছিলাম, শাশুড়ি আমাদের দেশের মতো অতটা আপন করে নিতে পারবেন না। কিন্তু উনি তো আমাকে পেয়ে একেবারে আনন্দে আছেন। আমার জন্য গলার হার বানিয়ে রেখেছিলেন। রান্না করছেন নিজে। বিশেষ করে নাতনির জন্যই তাঁর বেশি ভালোবাসা।’ অনেক দূর থেকেও লিজার আনন্দটা টের পাওয়া গেল ঠিকই।
72f7235b2a8e21698176b6c85bb1ad76-5a7dc68b3e0cc.jpg


লিজা শ্বশুরবাড়িতে পা রাখার পর থেকেই পাড়াপ্রতিবেশী খুব আগ্রহ নিয়ে বউ দেখতে এসেছেন। কেউ কেউ সঙ্গে নিয়ে এসেছেন উপহারও। দাওয়াতও পাচ্ছেন আত্মীয়স্বজনের বাড়ি থেকে। স্বামী এলিটার বড় ভাইয়ের বাসায় দাওয়াতে গিয়ে তো অবাকই হয়েছেন লিজা, ‘আমার ভাশুরের বউ আমার জন্য দুটি ড্রেস বানিয়ে রেখেছিলেন। আর এলিটার বড় ভাই আমাকে একটা আংটি দিয়েছেন।’

লিজাও তাঁর পরিবার-পরিজনের জন্য কম করছেন না। যাওয়ার সময় বাংলাদেশ থেকে সঙ্গে করে নিয়ে গেছেন বিভিন্ন রকমের মসলাদি। তা দিয়েই প্রতিদিন দু-চার পদ বাঙালি খাবার রান্না করে দিচ্ছেন শাশুড়ির সামনে। শাশুড়ি তো খুশিই। মায়ের প্রতি বউয়ের কর্তব্য পালন দেখে স্বামী এলিটা কিংসলেও বেজায় খুশি। এলিটা বাবা হারিয়েছেন অনেক আগে, তাই শ্বশুর সেবাটা করা হয়ে ওঠেনি লিজার।

ফুটবলার এলিটার জীবনে কষ্ট আছে আরও। ২০০৬ সালে জন ওবি মিকেলের সঙ্গে অনূর্ধ্ব ২১ বিশ্বকাপে খেলার সুযোগ এসেছিল এলিটার সামনে। যে বিশ্বকাপে খেলে লিওনেল মেসির আজ ‘মেসি’ হয়ে ওঠা। কিন্তু নেদারল্যান্ডসে অনুষ্ঠিত বিশ্বকাপে খেলার জন্য দেশ ছাড়ার আগের দিন প্রীতি ম্যাচে ইনজুরিতে পড়েন কিংসলে। তবুও বিমানবন্দর পর্যন্ত নিয়ে যাওয়া হয়েছিল কিংসলেকে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত ডাক্তার তাঁকে দেশে রেখে যেতে বাধ্য হন। তাই আর বিশ্বকাপে পা পড়ার সৌভাগ্য হয়নি বাঙালি মেয়ের জামাইয়ের। তবে নাইজেরিয়ান প্রিমিয়ার লিগে দাপটের সঙ্গে খেলেই পা রেখেছিলেন বাংলাদেশে।
এসবই এখন অতীত। এলিটা এখন লাল-সবুজেই পেতেছেন সংসার। তাই নাইজেরিয়া গিয়েও আবার বাংলাদেশে ফেরার ক্ষণগণনা শুরু হয়ে গেছে এলিটা-লিজা দম্পতির।

https://www.prothomalo.com/sports/article/1427981

A Nigerian football player married to a Bangladeshi girl.
Marriage success depends on mental compatibility, not on skin colors. My maternal uncle also happily married to white woman and has two boys. If two people find themselves attractive and compatible, I see no reason not to be married.
 
.
ah so your parents ran away like cowards?

So if genetic theory is correct that makes you a coward too? A family of cowards producing more cowards. Must explain Iraq. This genetic theory must be true afterall who would have thought.

Iraq has a cultural imbalance/problem of not cowards but people trying to prove manhood too often. Therefore spare me your attempts to anger me it won't work
 
.
Racist idiots galore.
Islam teaches us not to discriminate between races & yet here we have people claiming to be Muslims acting like pieces of shit against blacks because of their insecurities.
All of your barking about preserving the race & culture is nothing but thinly veiled prejudice.
A black Muslim is as much of a brother to me as a white or brown Muslim is.
I'd rather welcome a religious Black Muslim in my family than many hypocrites of the "superior" races running amok here.

Iraqis are a beautiful race of people. We want more beautiful people on this planet. I want the Iraqi race to be preserved and continue. Don't want ugly races like the indians mass producing and polluting the planet.
All of Allah Subhanahu Wa Taala's creations are beautiful.
If you can't see it, then that's your problem.
 
Last edited:
.
Iraqis are a beautiful race of people. We want more beautiful people on this planet. I want the Iraqi race to be preserved and continue. Don't want ugly races like the indians mass producing and polluting the planet.
Syrians are pretty too

বাঙালি বউকে নিয়ে নাইজেরীয় ফুটবল পরিবারে উৎসব

3a973b587aa62bf6484be8f083ec566f-5a7dc68b3ae9f.jpg

শাশুড়ি এলিটা জাস্টিনের সঙ্গে লিজা ও তাঁর মেয়ে সামিরা। সংগৃহীত ছবি
পরিবারের চার ছেলের সবাই ফুটবলার। বিনিন শহরের অকবোনা পাড়ায় তাঁদের পরিচিতি ফুটবল পরিবার নামেই। পরিবারটিতে এখন উৎসব চলছে। উৎসবের মধ্যমণি লিজা। শাশুড়ি থেকে ননদ—সবাই-ই ফুটফুটে এই বাঙালি মেয়েকে পেয়ে আনন্দে মাতোয়ারা। এলাকাটিতে মানুষের মুখে মুখেও ঘুরছে বাংলার মেয়ের গুণগান।

২০১১ সাল থেকে বাংলাদেশে প্রিমিয়ার ফুটবল লিগে খেলছেন নাইজেরিয়ান স্ট্রাইকার এলিটা কিংসলে। সেই সুবাদে ২০১২ সালে লিজার সঙ্গে পরিচয় হয় এলিটার। পরে মন দেওয়া-নেওয়া ও বিয়ের পিঁড়িতে বসা। বিয়ের প্রায় দেড় বছর পর তাঁদের কোলজুড়ে আসে ফুটফুটে কন্যা সামিরা। ২৯ জানুয়ারি প্রথম আলোতে ‘বাঙালি বউ নিয়ে সুখের সংসার আফ্রিকান ফুটবলারের’ শিরোনামে প্রকাশ পেয়েছিল তাঁদের ভালোবাসা ও বিয়ের গল্পটি। আফ্রিকান ফুটবলারের সঙ্গে বাঙালির সুখের সংসারের গল্পে মুগ্ধ হয়ে অনেক পাঠকই অভিনন্দন জানিয়েছিলেন। অনুরোধও ছিল প্রথমবারের মতো লিজার শ্বশুরবাড়ি যাওয়ার পরের গল্পটা যেন শোনানো হয়। নাইজেরিয়ান পরিবারে বাঙালি মেয়ের বউ হিসেবে প্রথম পা রাখা বলে কথা!

২৬ জানুয়ারি নাইজেরিয়ার উদ্দেশে ঢাকা ত্যাগ করেছিলেন লিজা। দেশ ছাড়ার আগে প্রথমবারের মতো শ্বশুরবাড়ি যাওয়ার রোমাঞ্চকর অনুভূতি টের পাওয়া গিয়েছিল তাঁর আচার-আচরণে। হাজার হাজার মাইল পথ পাড়ি দিয়ে শাশুড়ির সামনে গিয়ে দাঁড়ালে তাঁর উচ্ছ্বাসটা বেড়ে যায় বহুগুণ। শাশুড়ি তো ছেলের বাঙালি বউ দেখার জন্যই পথ চেয়ে ছিলেন। সঙ্গে আছে প্রায় সাড়ে তিন বছরের ফুটফুটে নাতনিও।

অনেকটা বাঙালি রীতিতেই বউবরণ করেছে কিংসলে পরিবার। শাশুড়ি এলিটা জাস্টিনা বউয়ের জন্য গলার হার বানিয়ে রেখেছিলেন। নিজের হাতে বউয়ের গলায় পরিয়েও দিয়েছেন। লিজাও বেশ উচ্ছ্বসিত, ‘বিদেশি মানুষ বলে ভেবেছিলাম, শাশুড়ি আমাদের দেশের মতো অতটা আপন করে নিতে পারবেন না। কিন্তু উনি তো আমাকে পেয়ে একেবারে আনন্দে আছেন। আমার জন্য গলার হার বানিয়ে রেখেছিলেন। রান্না করছেন নিজে। বিশেষ করে নাতনির জন্যই তাঁর বেশি ভালোবাসা।’ অনেক দূর থেকেও লিজার আনন্দটা টের পাওয়া গেল ঠিকই।
72f7235b2a8e21698176b6c85bb1ad76-5a7dc68b3e0cc.jpg


লিজা শ্বশুরবাড়িতে পা রাখার পর থেকেই পাড়াপ্রতিবেশী খুব আগ্রহ নিয়ে বউ দেখতে এসেছেন। কেউ কেউ সঙ্গে নিয়ে এসেছেন উপহারও। দাওয়াতও পাচ্ছেন আত্মীয়স্বজনের বাড়ি থেকে। স্বামী এলিটার বড় ভাইয়ের বাসায় দাওয়াতে গিয়ে তো অবাকই হয়েছেন লিজা, ‘আমার ভাশুরের বউ আমার জন্য দুটি ড্রেস বানিয়ে রেখেছিলেন। আর এলিটার বড় ভাই আমাকে একটা আংটি দিয়েছেন।’

লিজাও তাঁর পরিবার-পরিজনের জন্য কম করছেন না। যাওয়ার সময় বাংলাদেশ থেকে সঙ্গে করে নিয়ে গেছেন বিভিন্ন রকমের মসলাদি। তা দিয়েই প্রতিদিন দু-চার পদ বাঙালি খাবার রান্না করে দিচ্ছেন শাশুড়ির সামনে। শাশুড়ি তো খুশিই। মায়ের প্রতি বউয়ের কর্তব্য পালন দেখে স্বামী এলিটা কিংসলেও বেজায় খুশি। এলিটা বাবা হারিয়েছেন অনেক আগে, তাই শ্বশুর সেবাটা করা হয়ে ওঠেনি লিজার।

ফুটবলার এলিটার জীবনে কষ্ট আছে আরও। ২০০৬ সালে জন ওবি মিকেলের সঙ্গে অনূর্ধ্ব ২১ বিশ্বকাপে খেলার সুযোগ এসেছিল এলিটার সামনে। যে বিশ্বকাপে খেলে লিওনেল মেসির আজ ‘মেসি’ হয়ে ওঠা। কিন্তু নেদারল্যান্ডসে অনুষ্ঠিত বিশ্বকাপে খেলার জন্য দেশ ছাড়ার আগের দিন প্রীতি ম্যাচে ইনজুরিতে পড়েন কিংসলে। তবুও বিমানবন্দর পর্যন্ত নিয়ে যাওয়া হয়েছিল কিংসলেকে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত ডাক্তার তাঁকে দেশে রেখে যেতে বাধ্য হন। তাই আর বিশ্বকাপে পা পড়ার সৌভাগ্য হয়নি বাঙালি মেয়ের জামাইয়ের। তবে নাইজেরিয়ান প্রিমিয়ার লিগে দাপটের সঙ্গে খেলেই পা রেখেছিলেন বাংলাদেশে।
এসবই এখন অতীত। এলিটা এখন লাল-সবুজেই পেতেছেন সংসার। তাই নাইজেরিয়া গিয়েও আবার বাংলাদেশে ফেরার ক্ষণগণনা শুরু হয়ে গেছে এলিটা-লিজা দম্পতির।

https://www.prothomalo.com/sports/article/1427981

A Nigerian football player married to a Bangladeshi girl.
Marriage success depends on mental compatibility, not on skin colors. My maternal uncle also happily married to white woman and has two boys. If two people find themselves attractive and compatible, I see no reason not to be married.
She looks liberal. Is man muslim?
 
. .
Racist idiots galore.
Islam teaches us not to discriminate between races & yet here we have people claiming to be Muslims acting like pieces of shit against blacks because of their insecurities.
All of your barking about preserving the race & culture is nothing but thinly veiled prejudice.
A black Muslim is as much of a brother to me as a white or brown Muslim is.
I'd rather welcome a religious Black Muslim in my family than many hypocrites of the "superior" races running amok here.


All of Allah Subhanahu Wa Taala's creations are beautiful.
If you can't see it, then that's your problem.

A lot of this isn't about his color, at least for me I don't care about that.

It's this recent trending bullshit of young Muslim/as with their 'deen squad' nonsense, hijabis whom are fake and this liberal girl with her nose piercing.
 
.
hijabis whom are fake and this liberal girl with her nose piercing.
We will all be held accountable for our actions bro.As will anyone who's a fake Muslim,disregards Islam's teachings or only pretends to follow Islam.Today or tomorrow, in this life or the hereafter.
 
.
Racist idiots galore.
Islam teaches us not to discriminate between races & yet here we have people claiming to be Muslims acting like pieces of shit against blacks because of their insecurities.
All of your barking about preserving the race & culture is nothing but thinly veiled prejudice.
A black Muslim is as much of a brother to me as a white or brown Muslim is.
I'd rather welcome a religious Black Muslim in my family than many hypocrites of the "superior" races running amok here.


All of Allah Subhanahu Wa Taala's creations are beautiful.
If you can't see it, then that's your problem.



Islam is not just about being racist or not. In fact, racism is way down the list of key Islamic beliefs and doctrine. Neither does Islam encourage or promote miscegenation. Tell me, where in Islam does it tell a female with a hijab not listen to her parents; go whoring around and breed african/black offspring? Please do let me know.

বাঙালি বউকে নিয়ে নাইজেরীয় ফুটবল পরিবারে উৎসব

3a973b587aa62bf6484be8f083ec566f-5a7dc68b3ae9f.jpg

শাশুড়ি এলিটা জাস্টিনের সঙ্গে লিজা ও তাঁর মেয়ে সামিরা। সংগৃহীত ছবি
পরিবারের চার ছেলের সবাই ফুটবলার। বিনিন শহরের অকবোনা পাড়ায় তাঁদের পরিচিতি ফুটবল পরিবার নামেই। পরিবারটিতে এখন উৎসব চলছে। উৎসবের মধ্যমণি লিজা। শাশুড়ি থেকে ননদ—সবাই-ই ফুটফুটে এই বাঙালি মেয়েকে পেয়ে আনন্দে মাতোয়ারা। এলাকাটিতে মানুষের মুখে মুখেও ঘুরছে বাংলার মেয়ের গুণগান।

২০১১ সাল থেকে বাংলাদেশে প্রিমিয়ার ফুটবল লিগে খেলছেন নাইজেরিয়ান স্ট্রাইকার এলিটা কিংসলে। সেই সুবাদে ২০১২ সালে লিজার সঙ্গে পরিচয় হয় এলিটার। পরে মন দেওয়া-নেওয়া ও বিয়ের পিঁড়িতে বসা। বিয়ের প্রায় দেড় বছর পর তাঁদের কোলজুড়ে আসে ফুটফুটে কন্যা সামিরা। ২৯ জানুয়ারি প্রথম আলোতে ‘বাঙালি বউ নিয়ে সুখের সংসার আফ্রিকান ফুটবলারের’ শিরোনামে প্রকাশ পেয়েছিল তাঁদের ভালোবাসা ও বিয়ের গল্পটি। আফ্রিকান ফুটবলারের সঙ্গে বাঙালির সুখের সংসারের গল্পে মুগ্ধ হয়ে অনেক পাঠকই অভিনন্দন জানিয়েছিলেন। অনুরোধও ছিল প্রথমবারের মতো লিজার শ্বশুরবাড়ি যাওয়ার পরের গল্পটা যেন শোনানো হয়। নাইজেরিয়ান পরিবারে বাঙালি মেয়ের বউ হিসেবে প্রথম পা রাখা বলে কথা!

২৬ জানুয়ারি নাইজেরিয়ার উদ্দেশে ঢাকা ত্যাগ করেছিলেন লিজা। দেশ ছাড়ার আগে প্রথমবারের মতো শ্বশুরবাড়ি যাওয়ার রোমাঞ্চকর অনুভূতি টের পাওয়া গিয়েছিল তাঁর আচার-আচরণে। হাজার হাজার মাইল পথ পাড়ি দিয়ে শাশুড়ির সামনে গিয়ে দাঁড়ালে তাঁর উচ্ছ্বাসটা বেড়ে যায় বহুগুণ। শাশুড়ি তো ছেলের বাঙালি বউ দেখার জন্যই পথ চেয়ে ছিলেন। সঙ্গে আছে প্রায় সাড়ে তিন বছরের ফুটফুটে নাতনিও।

অনেকটা বাঙালি রীতিতেই বউবরণ করেছে কিংসলে পরিবার। শাশুড়ি এলিটা জাস্টিনা বউয়ের জন্য গলার হার বানিয়ে রেখেছিলেন। নিজের হাতে বউয়ের গলায় পরিয়েও দিয়েছেন। লিজাও বেশ উচ্ছ্বসিত, ‘বিদেশি মানুষ বলে ভেবেছিলাম, শাশুড়ি আমাদের দেশের মতো অতটা আপন করে নিতে পারবেন না। কিন্তু উনি তো আমাকে পেয়ে একেবারে আনন্দে আছেন। আমার জন্য গলার হার বানিয়ে রেখেছিলেন। রান্না করছেন নিজে। বিশেষ করে নাতনির জন্যই তাঁর বেশি ভালোবাসা।’ অনেক দূর থেকেও লিজার আনন্দটা টের পাওয়া গেল ঠিকই।
72f7235b2a8e21698176b6c85bb1ad76-5a7dc68b3e0cc.jpg


লিজা শ্বশুরবাড়িতে পা রাখার পর থেকেই পাড়াপ্রতিবেশী খুব আগ্রহ নিয়ে বউ দেখতে এসেছেন। কেউ কেউ সঙ্গে নিয়ে এসেছেন উপহারও। দাওয়াতও পাচ্ছেন আত্মীয়স্বজনের বাড়ি থেকে। স্বামী এলিটার বড় ভাইয়ের বাসায় দাওয়াতে গিয়ে তো অবাকই হয়েছেন লিজা, ‘আমার ভাশুরের বউ আমার জন্য দুটি ড্রেস বানিয়ে রেখেছিলেন। আর এলিটার বড় ভাই আমাকে একটা আংটি দিয়েছেন।’

লিজাও তাঁর পরিবার-পরিজনের জন্য কম করছেন না। যাওয়ার সময় বাংলাদেশ থেকে সঙ্গে করে নিয়ে গেছেন বিভিন্ন রকমের মসলাদি। তা দিয়েই প্রতিদিন দু-চার পদ বাঙালি খাবার রান্না করে দিচ্ছেন শাশুড়ির সামনে। শাশুড়ি তো খুশিই। মায়ের প্রতি বউয়ের কর্তব্য পালন দেখে স্বামী এলিটা কিংসলেও বেজায় খুশি। এলিটা বাবা হারিয়েছেন অনেক আগে, তাই শ্বশুর সেবাটা করা হয়ে ওঠেনি লিজার।

ফুটবলার এলিটার জীবনে কষ্ট আছে আরও। ২০০৬ সালে জন ওবি মিকেলের সঙ্গে অনূর্ধ্ব ২১ বিশ্বকাপে খেলার সুযোগ এসেছিল এলিটার সামনে। যে বিশ্বকাপে খেলে লিওনেল মেসির আজ ‘মেসি’ হয়ে ওঠা। কিন্তু নেদারল্যান্ডসে অনুষ্ঠিত বিশ্বকাপে খেলার জন্য দেশ ছাড়ার আগের দিন প্রীতি ম্যাচে ইনজুরিতে পড়েন কিংসলে। তবুও বিমানবন্দর পর্যন্ত নিয়ে যাওয়া হয়েছিল কিংসলেকে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত ডাক্তার তাঁকে দেশে রেখে যেতে বাধ্য হন। তাই আর বিশ্বকাপে পা পড়ার সৌভাগ্য হয়নি বাঙালি মেয়ের জামাইয়ের। তবে নাইজেরিয়ান প্রিমিয়ার লিগে দাপটের সঙ্গে খেলেই পা রেখেছিলেন বাংলাদেশে।
এসবই এখন অতীত। এলিটা এখন লাল-সবুজেই পেতেছেন সংসার। তাই নাইজেরিয়া গিয়েও আবার বাংলাদেশে ফেরার ক্ষণগণনা শুরু হয়ে গেছে এলিটা-লিজা দম্পতির।

https://www.prothomalo.com/sports/article/1427981

A Nigerian football player married to a Bangladeshi girl.
Marriage success depends on mental compatibility, not on skin colors. My maternal uncle also happily married to white woman and has two boys. If two people find themselves attractive and compatible, I see no reason not to be married.



The kid looks like an aborigine bush-tucker

Iraq has a cultural imbalance/problem of not cowards but people trying to prove manhood too often. Therefore spare me your attempts to anger me it won't work



Bro, America is declining as a world power precisely because of the beating they received from the Iraqi resistance between 2003 and 2011. Iraqis are some of the most bravest people on earth. Don't listen to trolls.
 
.
Tell me, where in Islam does it tell a female with a hijab not listen to her parents; go whoring around and breed african/black offspring?
Tell me, where did I say that Islam tells a hijab wearing woman to not listen to her parents?Don't go around putting words in people's mouth.
She has married.Wonder why you equate that with whoring around? Would you still say she was whoring around if she married an Arab man her parents didn't approve of?
Wtf is wrong with her marrying a black Muslim man & having children?
 
.
Tell me, where did I say that Islam tells a hijab wearing woman to not listen to her parents?Don't go around putting words in people's mouth.
She has married.Wonder why you equate that with whoring around? Would you still say she was whoring around if she married an Arab man her parents didn't approve of?
Wtf is wrong with her marrying a black Muslim man & having children?



Couldn't care less what she does, but please don't use Islam to justify a female commiting defiling acts or bestiality.


As a Pakistani, marrying and having children with an Arab, Turk, Iranian or Olive-skinned South American with sharp features is okay with me as the offspring will be good looking and pass off as being Pakistani. I personally don't want to breed black/african offspring as I do not belong to that race and have NOTHING in common with them either.
 
Last edited:
.
Status
Not open for further replies.
Back
Top Bottom