What's new

Bangladesh trashes Indian media reports on plot to assassinate Hasina

Bangladeshi TV channel 71tv funded by india and run and operated by indian RAW through its local agent Mozammel Babu. india currently on propaganda attacking mode against Bangladesh army

Bangladesh online news portal "purpo paschim" also funded and operated by by india through its local agent Peer Habib.

next is Ittefaq owner Anwar Hossian who is ruling awmi forest minister and has deep connection to indian RAW on Rampal power plant that will destroy Sunderban, World heritage site.

ভারতীয় গুজব প্রচারে ওরা এত আগ্রহী কেন?


337373_1.jpg
26 Sep, 2017

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে গত ২৪ আগস্ট তারই বিশেষ নিরাপত্তা বাহিনী হত্যার চেষ্টা করেছিল মর্মে ভারতের অনলাইন নিউজ পোর্টাল নিউজ১৮ডটকম একটি ভিত্তিহীন সংবাদ ছড়িয়ে দিয়েছে। সংবাদটির প্রতিবেদক সুবির ভৌমিক একজন সিনিয়র ও আলোচিত সাংবাদিক। ভারত সরকারের মন্ত্রী ও উচ্চ পর্যায়ের কর্মকর্তাদের সঙ্গে সুবির ভৌমিকের সম্পর্ক খুবই ঘনিষ্ট। ভারত সরকারের স্বার্থ সংশ্লিষ্ট রিপোর্টগুলো সুবির ভৌমিক বেশি করে থাকেন। এমনকি সুবির ভৌমিক ভারতের গোয়েন্দা সংস্থা ‘র’ এর ইশারাতেই সব কিছু করেন বলেও জানা গেছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে হত্যার চেষ্টা করেছে তার বিশেষ নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্য মর্মে যে নিউজ সুবির ভৌমিক করেছেন এটাও ভারত সরকারের ইশারাতেই হয়েছে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা।

এদিকে, প্রতিবেদনটি সন্দেহযুক্ত হওয়ায় বাংলাদেশের গণমাধ্যমগুলো এটা প্রকাশ করেনি। কয়েকটি গণমাধ্যম এটি প্রকাশ করলেও অল্প সময়ের ব্যবধানেই আবার প্রত্যাহার করে নেয়। প্রতিবেদনটিকে ভিত্তিহীন মনে করে এটাকে আর কেউ যাছাই বাছাই করারও চিন্তা করেনি। বলা যায় এনিয়ে বাংলাদেশের গণমাধ্যমগুলোর কোনো আগ্রহ নেই বললেই চলে।


কিন্তু, তিনটি গণমাধ্যম এটা নিয়ে বেশ তৎপরতা দেখিয়েছে। কথিত সাংবাদিক মোজাম্মেল বাবুর ৭১ টিভি, সাংবাদিক পীর হাবিবের পূর্বপশ্চিমবিডি অনলাইন ও পরিবেশমন্ত্রী আনোয়ার হোসেন মঞ্জুর ইত্তেফাক প্রতিবেদনটিকে খুবই গুরুত্ব দিয়েছে। সরকার, সেনাবাহিনী ও অন্যান্য গণমাধ্যম এটাকে গুজব বললেও এই তিনটি গণমাধ্যম বেশ আগ্রহ নিয়ে এটা প্রচারের চেষ্টা করেছে।

তাদের এই আগ্রহ নিয়ে অবশ্য বিভিন্ন মহলে আলোচনা-সমালোচনা চলছে। অনেকেই নেপথ্যের কারণ খুঁজে বের করার চেষ্টা করছেন। তবে, তারা তিনজনই যে ভারতের এ দেশিয় এজেন্ট এতে কারো কোনো দ্বিমত নেই। তারা সব সময়ই ভারতের স্বার্থ সংশ্লিষ্টতাকে বেশি গুরুত্ব দিয়ে থাকেন। এমনকি ভারতের দেয়া ছক অনুযায়ীই তারা গণমাধ্যম পরিচালনা করছেন।

খোঁজ নিয়ে অ্যানালাইসিস বিডি জানতে পেরেছে, ৭১ টিভির সম্পাদক ও ব্যবস্থাপক মোজাম্মেল বাবুর চিন্তা-চেতনা ও ধ্যান-ধারণা সবই ভারত কেন্দ্রিক। তিনি বড় কোনো সাংবাদিক ছিলেন না। মোজাম্মেল বাবুকে ৭১ টিভির অনুমোদন দেয়ার পরই এনিয়ে সারাদেশে তোলপাড় সৃষ্টি হয়ে যায়। তার টাকার উৎস নিয়ে শুরু হয় কানাঘুষা। পরে জানা গেছে, টিভি চ্যানেল পরিচালনার সব টাকাই দিচ্ছে ভারত। আর ঢাকাস্থ ভারতীয় হাইকমিশনের দিকনির্দেশনা অনুযায়ীই চ্যানেলটি পরিচালনা করছে মোজাম্মেল বাবু। একটি সূত্রে জানা গেছে, একাত্তর টিভির অফিসে নিয়মিত যাতায়াত করে ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থা ‘র’। তাদের নির্দেশেই সেদিন বাংলাদেশের সেনাবাহিনীর সুনাম ক্ষুন্ন করতে মোজাম্মেল বাবু তার চ্যানেলে ব্রেকিং দিয়েছিল, প্রধানমন্ত্রীকে হত্যা চেষ্টা নস্যাৎ করে দিয়েছে ভারতীয় গোয়েন্দারা। যদিও পরে এই ব্রেকিং প্রত্যাহার করতে হয়েছে। কিন্তু, মোজাম্মেল বাবুর মনোকষ্ট যায়নি। রাতে আবার এটা নিয়ে টকশোরও আয়োজন করে মোজাম্মেল বাবুর একাত্তর টিভি। চ্যানেলটির সাংবাদিক ফারজানা রুপা আবার টকশো থেকেই ভারতের সেই সাংবাদিক সুবির ভৌমিকের সঙ্গে যোগাযোগও করেছে।

রাজনীতিক বিশ্লেষকসহ সচেতন মানুষ মনে করছেন, মোজাম্মেল বাবু মূলত বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছেন। ‘র’ এর ইশারাতেই তিনি আমাদের সেনাবাহিনীকে আক্রমণ করে ব্রেকিং দিয়েছেন। ভারত যে পরিকল্পনা নিয়ে প্রধানমন্ত্রীকে হত্যা চেষ্টার ভিত্তিহীন রিপোর্ট করেছে, তাদের সেই পরিকল্পনা বাস্তবায়নের চেষ্টা করছে একাত্তর টিভি।

এরপর, ভারতের অনুগত হিসেবে পরিচিত সাংবাদিক পীর হাবিবও তার সম্পাদিত অনলাইন নিউজ পোর্টাল পূর্বপশ্চিমবিডিতে প্রকাশ করেছিলেন। পরে নিউজটি প্রত্যাহার করে খুব কষ্ট পেয়েছেন বলেও জানিয়েছেন। নিজের কষ্ট নিয়ে তার পত্রিকায় একটি মন্তব্য প্রতিবেদনও তিনি লিখেছেন।

পীর হাবিব বলেছেন, টকশোতে এই চাঞ্চল্যকর, ভয়ংকর সত্য নিয়ে আলোচনার পর বন্ধু মঞ্জুরুল ইসলামের অফিস কক্ষে কফি পান করতে করতে দেখলাম তিনি একের পর এক টেলিফোন ধরছেন, নিউজ ব্ল্যাকআউট করছেন। পূর্বপশ্চিমবিডি নিউজের সম্পাদক খুজিস্তা নূর ই নাহরীন তিনিও আমাদের নিউজ পোর্টাল থেকে এই খবর ব্ল্যাক আউট করে দিচ্ছেন। আমি নিজেও অনেক টেলিফোনের জবাবদিহিতার মধ্যে পড়লাম। এই রকম একটি খবর ব্ল্যাক আউট করতে গিয়ে একজন সংবাদকর্মী হিসাবে এত বছর কাটিয়ে এসে মনে হচ্ছিল, নিজের বুক কাটছি। মধ্য রাতে টেলিভিশন চ্যানেল ৭১ জার্নাল দেখতে গিয়ে ওই প্রতিষ্ঠানে সম্পাদক ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোজাম্মেল বাবুকে অভিনন্দন জানাতে ইচ্ছা করলো। তিনি এই সংবাদ নিয়ে বিস্তর আলোচনাই করান নি। সংশ্লিষ্ট রিপোর্টার বা সিনিয়র সাংবাদিক সুবীর ভৌমিকের সঙ্গে সরাসরি উপস্থাপিকা ফারজানা রূপার টেলিফোন সাক্ষাতকারটিও শুনতে পেলাম। সুবীর ভৌমিক বলছেন, ঘাস কেটে তিনি সাংবাদিক হননি। কলকাতায় বসে অনুপ চেটিয়ার গ্রেপ্তারের খবর যেমন আগাম দিয়েছিলেন; তেমনি বিলম্ব হলেও শেখ হাসিনা হত্যার ষড়যন্ত্র বানচালের খবরটি দিয়েছেন সত্যের ওপর দাঁড়িয়ে। তিনি দৃঢ়তার সঙ্গে বলছিলেন, পাকিস্তানি গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআইয়ের যোগসূত্রে কিভাবে এই হত্যা ষড়যন্ত্রের পরিকল্পনা হয়েছিল এবং তা বানচাল হয়েছে।

সাংবাদিক পীর হাবিব যে বাংলাদেশে ভারতের এজেন্ট হয়ে কাজ করছেন এটা সবারই জানা। পীর হাবিরের ধর্মগুরু, শিক্ষাগুরু সবই ভারতে। ভারতের গুরুদের পরামর্শ ছাড়া পীর হাবিব কিছুই করেন না। পূর্বপশ্চিম বিডি চালু করার আগে একাধিক বার ভারত গিয়ে পরামর্শ নিয়ে এসেছেন। কার সঙ্গে পরামর্শ করেছেন এবং তার কি পরিকল্পনার কথা ভারতের গুরুদেরকে জানিয়েছেন। পরে দেশে এসে ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়ে এসব মানুষকে অবহিত করেছেন।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, বর্তমানে পীর হাবিব যে অনলাইন নিউজ পোর্টালটি চালাচ্ছেন এর সব খরচ দিচ্ছে ঢাকাস্থ ভারতীয় হাইকমিশন। মোজাম্মেল বাবুর মতো পীর হাবিবও ভারতের পরিকল্পনা বাস্তবায়নে কাজ করছেন বলেও মনে করছেন অনেকে।

তারপর, তৃতীয়জন হলেন ইত্তেফাক সম্পাদক ও সরকারের পরিবেশ মন্ত্রী আনোয়ার হোসেন মঞ্জু। সকল গণমাধ্যম প্রধানমন্ত্রীকে হত্যা চেষ্টার সংবাদটি প্রত্যাহার করে নিলেও ইত্তেফাক পত্রিকা পরের দিন অর্থাৎ রোববার সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত নিউজটি প্রকাশ করে অনলাইন ভার্সনের হোমপেইজে রেখেছে। বলা যায়, যারা এ নিউজ বিষয়ে জানতো না তারা ইত্তেফাক থেকেই জেনেছে। এনিয়ে এখন ব্যাপক গুঞ্জন ও কানাঘুষা শুনা যাচ্ছে।

অ্যানালাইসিস বিডির অনুসন্ধানে জানা গেছে, ভারতের সাপোর্টেই আনোয়ার হোসেন বন ও পরিবেশ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পেয়েছেন। সুন্দরবন ধ্বংসে রামপালে কয়লা ভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র করার ভারতের পরিকল্পনা বাস্তবায়নে কাজ করছে আনোয়ার হোসেন মঞ্জু। ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থা ‘র’ এর ইশারাতেই প্রধানমন্ত্রীকে হত্যা চেষ্টার ভিত্তিহীন খবরটি ইত্তেফাক পত্রিকায় সারাদিন শো করে রাখছে বলেও মনে করছেন বিশিষ্টজনেরা।

বিশ্লেষকরা বলছেন, মঞ্জুর মত পাল্টাতে বেশি সময় লাগে না। শেখ মুজিব হত্যার পরের দিন ইত্তেফাকের রিপোর্ট ছিল কর্নেল ফারুক-রশিদদের পক্ষে। সেদিন ইত্তেফার শেখ মুজিব হত্যাকাণ্ডকে মর্মান্তিক ঘটনা বলেও উল্লেখ করেনি। যেখানে স্বার্থ আছে সেখানে মঞ্জু আছে। যেখানে স্বার্থ নেই সেখানে মঞ্জু নেই। মঞ্জু তার ব্যক্তি স্বার্থেই ভারতের ফাঁদে পা দিয়েছে।

http://www.newsofbd.net/newsdetail/detail/200/337373
 
.
Media report on foiled plot to assassinate Bangladesh PM Hasina baseless, says her office
SAM Staff, September 25, 2017
hasina-3.jpg

The Bangladesh government has rubbished reports in foreign media over a foiled plot to assassinate Prime Minister Sheikh Hasina.

“The media reports over a plot to attack the prime minister on Aug 24 are totally baseless, misleading and intentional,” the Prime Minister’s Office said in a rare statement.

According to the reports that cited anonymous sources in Indian and Bangladesh intelligence agencies, the foiled attack was plotted by rogue members of the Special Security Force or SSF in coordination with banned terrorist outfit Jama’tul Mujahideen Bangladesh or JMB.

The reports said six to seven SSF personnel were preparing to attack PM Hasina on Aug 24 .

The reports said JMB members were supposed to trigger explosions around the office to create a diversion and provide an escape route for the assassins.

On Friday, Myanmar-based Mizzima carried the story and Indian outlet News18 followed suit.

Before, the PMO issued the statement, cabinet member and veteran Awami League leader Amir Hossain Amu said the report was untrue.

“We did not find the matter to be true,” Amu told the media after a meeting of the cabinet committee on law and order, which he heads.

Awami League General Secretary Obaidul Quader, however, went on record saying that there was ‘a conspiracy’.

“A vested group, comprising local and foreign elements, is plotting to kill the prime minister as they envy the prime minister’s popularity over the Rohingya issue,” Quader, who also sits on the cabinet, told reporters in Bandaraban.

The PMO statement, issued on Sunday, referred to some Bangladeshi TV stations, which had carried the news quoting a foreign TV channel and an international online outlet as well as discussed it in their talk shows.

“The media is being requested to run a fact-check and use its discretion before running such baseless and misleading reports,” the PMO said.

Hasina is now in the US, where she had gone to attend the 72nd UN General Assembly.
SOURCE BDNEWS24.COM
http://southasianmonitor.com/2017/0...te-bangladesh-pm-hasina-baseless-says-office/
 
.
420592_368403773172842_1054743035_n.jpg

The India Doctrine
Impartial

সেনাবাহিনীর উচিৎ তাদেরকে জড়িয়ে মিথ্যা সংবাদ লিখক, প্রকাশক ও উৎসাহী প্রচারকদেরকে দ্রুত ডিম থেরাপি দেওয়া
*******************
উদ্দেশ্য প্রণোদিতভাবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে হত্যার মিথ্যা ও ভিত্তিহীন সংবাদ প্রচার এবং এর বিশ্লেষণ বিগত ২/৩ দিন যাবৎ বিভিন্ন মিডিয়ার শীর্ষ সংবাদ হিসাবে স্থান লাভ করেছে। তাই বিষয়টি নিয়ে বেশী লিখার প্রয়োজন মনে করছি না।

কেন এরা এই মিথ্যা সংবাদ তৈরী ও প্রচার করলো - এর কারণ নিশ্চিত করে না বললেও প্রায় সকল বিশ্লেষকই একমত যে, বাংলাদেশ সেনাবাহিনীকে হেয় প্রতিপন্ন করা এমনকি ধ্বংস করার পরিকল্পনার উদ্দেশ্যেই এটা করা হয়েছে। আমিও বিশ্লেষকদের সাথে সহমত পোষণ করি।

যারা এই সংবাদ প্রস্তুত ও পরিবেশনে জড়িত এবং প্রচারে অতি উৎসাহী - বিভিন্ন সময়ে এদের বিরুদ্ধে ‘র’ এর এজেন্ট সিহাবে কাজ করার সমালোচনা হয়েছে। অর্থাৎ এরা ‘র’ এর বিভিন্ন পর্যায়ের এজেন্ট। এখানে উল্লেখ করতে চাই যে, বঙ্গবন্ধু’র হত্যার পর অনেকে রাজনৈতিক বিশ্লেষক বলেছিলেন যে, উনার হত্যার পীছনে ‘র’ এর গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা ছিল। আজাকের গওহররা যেভাবে প্রধানমন্ত্রীর একান্ত আপন - ‘র’ এর অনেক এজেন্ট তৎকালীন সময়েও বঙ্গবন্ধুর একইভাবে আপনজন ছিলেন।

আরেকটা বিষয় কাকাতালীয়ভাবে মিলে যাচ্ছে বলে মনে হলো, তাই শেয়ার করছি - বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ থেকে ভারতের সৈন্য ফিরিয়ে নেওয়া জন্য ইন্দিরা গান্ধীকে চাপ দেওয়ার এবং পাকিস্তানের সাথে বানিজ্যিক সম্পর্ক (বিভিন্ন চুক্তি করা) স্থাপন করার পরেই কিন্তু বেশীদিন যায়নি - উনাকে হত্যা করা হয়। একটু খেয়াল করেন দেখবেন আগস্টের ২৪ তারিখ প্রধানমন্ত্রীকে হত্যার ষড়যন্ত্র করা হলেও এরা সংবাদটা প্রচার করেছে - প্রধানমন্ত্রী মিয়ানমারের ব্যাপারে ভারত ও চীনের প্রস্তাব গ্রহণযোগ্য নয় বলার পরেই। তাই বিষয়টি নিয়ে প্রধানমন্ত্রীকেও গুরুত্বের সাথে ভাবা উচিৎ বলে আমি মনে করি।

বিশ্বের মধ্যে যে কয়টি সেনাবাহিনী উচ্চ পর্যায়ের দক্ষ তন্মধ্যে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী অন্যতম। জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা বাহিনীতে কাজ করে এই সেনাবাহিনী নিজেদের দক্ষতাকে প্রমাণ করে বাংলাদেশের ভাবমূর্তিকে উজ্জ্বল করেছে। সেনাবাহিনীকে প্রধানমন্ত্রীর হত্যাকান্ডে জড়িত করা নি:সন্দেহে প্রমাণ করে যে, সেনাবাহিনীকে বিশ্বের দরবারে হেয় করা এবং তাদের ধ্বংস করার কোন পরিকল্পনা নিয়েই ‘র’ এর এই এজেন্টরা মিথ্যা সংবাদ লিখেছে, ছেপেছে এবং প্রচারে অতি উৎসাহী হয়েছে।

ইতিহাসে অন্তত একটি দৃস্টান্তও পাওয়া যাবে না যেখানে কোন দুরভিসন্ধি ছাড়া কেউ কোন মিথ্যা খবর রচনা ও প্রচার করেছে। এই চিরন্তন সত্যের আলোকে নিশ্চিতভাবে বলা যায় যে, বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে কোন দুরভিসন্ধিমূলক পরিকল্পনা বাস্তবায়নের অংশ হিসাবেই এই মিথ্যা খবর লিখা, প্রকাশ ও প্রচারে অতি উৎসাহী হয়েছে।

আমাদের সেনাবাহিনীর ডিম থেরাপির কার্যকরীতা লোকমুখে অত্যন্ত প্রশংসনীয়। এই থেরাপির মাধ্যমে তারা যে কারো কাছ থেকে অনায়াসে রহস্য উদঘাটন করতে পারে।

যেহেতু এই সেনাবাহিনীকে জড়িয়ে দুরভিসন্ধিমুলক সংবাদ রচনা ও পরিবেশন তাই আমার মতে নিজেদের মর্যাদা ও ভাবমূর্তি রক্ষার্থে বিশেষ করে অন্তত তাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের কারণ বের করতে - সেনাবাহিনীর উচিৎ এই মিথ্যা খবর লিখা থেকে শুরু করে বিভিন্নভাবে প্রচারে যারা জড়িত তাদেরকে গ্রেপ্তার করে পাছায় ডিম থেরাপি দিয়ে মূল রহস্য উদঘাটন করা। অন্যতায় হয়তো বিডিআর বিদ্রোহের মত কোন বিদ্রোহ সেনাবাহিনীতে ঘটলেও অবাক হবার কিছুই থাকবে না। উল্লেখ্য যে, পুলিশ চাইলেও রাজিনৈতিক প্রভাবে অনেক সময় অনেককে গ্রেপ্তার করতে ও রিমান্ডে নিতে পারে না; কিন্ত আমার বিশ্বাস সেনাবাহিনী ইচ্চা করলে যেকাউকে গ্রেপ্তার করে ডিম থেরাপি বা অন্য যেকোন উপযোগী থেরাপি দিতে পারবে।

লন্ডন
২৫/০৮/১৭ ইং।


Qamrul Islam
তবে কি সুবীর গং নিজেদের সঠিক প্রমান করতে এবার মেজর রাসেলের লাশ ফেলবে?

http://bdpolitico.com/-p443-117.htm
সুবীর দাবী রেকরা নিহত ক্যাপ্টেন রাসেল এখনও হাসিনার সাথে কর্মরত!
BDPolitico Tue, Sep 26, 2017


ভারতীয় সাংবাদিক সুবীর ভৌমিক দাবী করেছেন, গত ২৪ আগস্ট প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে হত্যা করতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ নিরাপত্তা বাহিনীর ৬/৭ সদস্য আটক হয়েছে। কাউন্টার আক্রমনে নিহত হয় ঐ বাহিনীরই এক অফিসার কাপ্টেন রাসেল আজাদ। তবে ওয়াশিংটনে অবস্খানরত প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তার দায়িত্ব কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, ক্যাপ্টেন রাসেল নিহত হওয়ার খবর বানোয়াট। মেজর রাসেল এখন প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দায়িত্বরত আছে।

গত ২২ সেপ্টেম্বর কলকাতার সাংবাদিক সুবীর ভৌমিক একটি সংবাদ প্রকাশ করে মায়ানমারের ইয়াঙ্গুন থেকে প্রকাশিত “মিজিমা” নামে একটি অখ্যাত অনলাইন উইকলি ম্যাগাজিনে। নিউজের শিরোনাম, “বাংলাদেশ’স হাসিনা সার্ভাইভস এনাদার এটেম্প্ট অন হার লাইফ।” সংবাদটির মূল বক্তব্য বক্তব্য হচ্ছে, গত ২৪ আগস্ট শেখ হাসিনাকে হত্যার চেষ্টা করেছিল স্পেশাল সিকিউরিটি ফোর্স-এসএসএফ। শেখ হাসিনা অনুগত নিরাপত্তা রক্ষীরা এই হামলা প্রতিহত করে, এবং এসএসএফ-এর ৬/৭ জন অফিসারকে আটক করে।

এই খবর বাংলাদেশের সবগুলো সেনানিবাসে বিদ্যুতের গতিতে ছড়িয়ে পড়ে। মূলত সেনাবাহিনীর অফিসারদের সমন্বয়ে গঠিত এসএসএফ ফোর্সকে নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে, এমন গুজবে উত্তেজনা লক্ষ করা যায়। বাধ্য হয়ে সেনাবাহিনীর জেনারেলরা কথা বলেন সরকারের সাথে। সেনাবাহিনীর চাপে প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তা উপদেষ্টা তারিক সিদ্দিকের নির্দেশে প্রধামন্ত্রীর উপপ্রেস সচিব আশরাফুল আলম খোকন এক প্রেস রিলিজ সই করে জানান- সুবীর ভৌমিকের রিপোর্টটি অসত্য। এটি একটি গুজব। অবশ্য সাংবাদিক মহলে জানাজানি আছে, বর্তমান বিনা ভোটের সরকারের পক্ষে গুজব রচনা ও প্রচারের নিমিত্ত বোরহান-পীর হাবির-মুন্নী সাহার যে সিন্ডিকেট রয়েছে, তাতে হাসিনার উপপ্রেসসচিব আশরাফুল আলম খোকন নিজেও একজন সক্রিয় সদস্য।

সুবীর ভৌমিক দাবী করেছেন, শেখ হাসিনার হত্যা চেষ্টার রিপোর্ট প্রকাশের পরে সংশ্লিষ্ট সাংবাদিক ধরে নিয়ে যায় সেনা গোয়েন্দা সংস্থা। মূলত তাদের চাপেই প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে প্রেস বিজ্ঞপ্তি ছাড়া হয়েছে। এদিকে ঢাকার সরকারী মহল থেকে হাসিনা হত্যাচেষ্টার খবর অসত্য বলা হলে সাংঘাতিক চাপে পড়ে যায় সুবীর ভৌমিক। এরপর সোমবার সুবীর ভৌমিক এক ফেইসবুক পোস্টে ওই প্রতিবেদন সত্য দাবি করে কথিত সেদিনের ঘটনায় কয়েকজন নিহত হয়েছে বলে লিখেছেন। নিহতদের একজনের পরিচয় ক্যাপ্টেন রাসেল দাবি করে পর্যায়ক্রমে নিহত আরও এসএসএফ সদস্যের পরিচয় প্রকাশ করবেন বলে পোস্টে লেখেন তিনি। সুবীর লিখেন, কাপ্টেন রাসেল আজাদ, যার পিতার নাম আবুল কালাম আজাদ। ভোলা জেলার দক্ষিন ইলিশা গ্রামের রাসেল ক্যাডেট কলেজের ছাত্র, এবং ভোলা বন্ধুজন ক্লাবের অনিয়মিত সদস্য ছিলো, এবং পরে জামায়াতের রোকন হয়। এত পরিচয় গোপন করে রাসেল সেনাবাহনীর অফিসার পদে চাকরি লাভ করেন, এবং পরে প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তার দায়িত্বরত এসএসএফ বাহিনীতে অন্তর্ভুক্ত হন!

সুবীর ভৌমিক আগেই দাবী করেছেন, তিনি ঘাস কেটে গত ৩৭ বছর ধরে সাংবাদিকতা করেননি। তাই ‍তিনি এর প্রমান দিতে চেষ্টা করছেন। সুবীরের কথিত উল্লিখিত নিহত ক্যাপ্টেন মোহাম্মদ রাসেল আজাদ ভূঁইয়া বর্তমানে মেজর। রাসেল এখন প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্র সফরে আছেন। ওই কর্মকর্তার বাবা আবুল কালাম আজাদ সোমবার রাতে বলেন, “আমার ছেলের নামে এসব কী রটছে? বিশ্বাস করেন, আমরা খুব সাধারণ মানুষ, কোনো রাজনীতির মধ্যে নাই। সারা দিন বিভিন্ন সংস্থার লোকজন ও সাংবাদিকদের ফোনে তিনি অতিষ্ঠ। হাসিনাকে হত্যাচেষ্টা ভণ্ডুল করে দেওয়ার অসত্য খবরের সূত্র ধরে প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তায় নিয়োজিত স্পেশাল সিকিউরিটি ফোর্সের (এসএসএফ) সদস্যের স্বজনদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে।

তবে সুবীর ভৌমিক এসএসএফ বাহিনী বিশ্বস্ততা নিয়ে যে প্রশ্ন তুলেছেন, তাতে শেখ হাসিনার নিরাপত্তার দায়িত্বরত এসএসএফ সদস্যদের চুড়ান্তভাবে বাছাই করার দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তা উপদেষ্টা মেজর জেনারেল (অবঃ) তারিক সিদ্দিকীর ভূমিকা প্রশ্নবিদ্ধ হয়ে পড়ে। কথিত আছে এসএসএফ নিয়ে রিপোর্ট করার কারনে সংশ্লিষ্ট রিপোর্টারকে ডেকে চড় থাপ্পড় মারেন তারিক সিদ্দিক। সুবীর ভৌমিকের ফেসসবুক পোষ্টের পরে তারিক সিদ্দিককে ধরা হলে বন্দুকের নল উল্টে যেতে পারে, এমন আশংকা অনেকের।

safe_image.php

সুবীরের দাবী করা নিহত ক্যাপ্টেন রাসেল এখন
এখানে দেখুন
BDPOLITICO.COM
http://bdpolitico.com/-p443-117.htm
 
.
image-16548-1506195163-660x330.jpg

সুবীর ভৌমিক
Subir claim that Major Russell killed: In reality on duty in the USA with the PM
দাবি সেই মেজর নিহত, অথচ তিনি প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গেই যুক্তরাষ্ট্রে

Related Articles


ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক উচ্চশিখরে, রোহিঙ্গা ইস্যুতে সমর্থন নেই কেন? : প্রশ্ন আসিফ নজরুলের

সকলে মিলে যুদ্ধ করেছি, এ দেশ সকলের: প্রধানমন্ত্রী
image-4187-1499803010-310x165.jpg

বড়বাড়ির বিএনপি অফিস এখন রংপুর অঞ্চলের হাওয়া ভবন
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে হত্যাচেষ্টার কতিথ খবর তৈরিকারী ভারতীয় সাংবাদিক সুবীর ভৌমিক এবার দাবি করছেন প্রধানমন্ত্রীকে হত্যা চেষ্টার ঘটনার সময় কয়েকজন মারা গেছেন। তাদের মধ্যে একজন ক্যাপ্টেন রাসেল বলে তিনি দাবি করেন।তবে রাসেলের বাবা দাবি করেছেন রাসেল বর্তমানে প্রধানমন্ত্রীর নিরপত্তার দায়িত্বে যুক্তরাষ্ট্রে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে অবস্থান করছেন।

সুবীর ভৌমিকের ফেসবুক পোষ্টে এই দাবি করা হলে তা নিয়ে ঢাকার শীর্ষ অনলাইন সংবাদ মাধ্যম বিডিনিউজ২৪.কম এ নিয়ে অনুসন্ধান করে। বিডিনিউজ২৪.কম এর প্রতিবেদন থেকে চুম্বক অংশটুকু পাঠকদের জন্য প্রকাশ করা হলো।

ভারতীয় সাংবাদিক সুবীর ভৌমিকের তৈরি করা একটি প্রতিবেদনে দাবি করা হয়, গত ২৪ অগাস্ট প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে হত্যাচেষ্টা ভণ্ডুল করা হয়েছে। মিয়ানমারের মিজিমা ডটকমে প্রকাশিত খবরটি শনিবার বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় সংবাদ সংস্থা বাসস, ইত্তেফাকসহ কয়েকটি সংবাদমাধ্যম প্রচার করে। ভারতীয় একটি টেলিভিশন স্টেশনও সম্প্রচার করে খবরটি।

পরদিন রোববার প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় খবরটি বানোয়াট ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত বলে নাকচ করে দেয়।

এ নিয়ে সোমবার সুবীর ভৌমিক এক ফেইসবুক পোস্টে ওই প্রতিবেদন সত্য দাবি করে কথিত সেদিনের ঘটনায় কয়েকজন নিহত হয়েছেন বলে দাবি করেন। নিহতদের একজনের পরিচয় ক্যাপ্টেন রাসেল দাবি করে পর্যায়ক্রমে নিহত আরও এসএসএফ সদস্যের পরিচয় প্রকাশ করবেন বলে পোস্টে লেখেন তিনি।

পোস্টটি ভাইরাল হলে বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম বিষয়টি অনুসন্ধান শুরু করে। বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোরের ভোলা প্রতিনিধি আহাদ চৌধুরী সুবীর ভৌমিকের উল্লেখ করা ঠিকানায় খোঁজ নিয়ে দেখেন, তা পুরোপুরি সঠিক নয়। তবে এসএসএফের একজন সদস্য, মোহাম্মদ রাসেল আজাদ ভূঁইয়ার গ্রামের বাড়ি ভোলার পূর্ব ইলিশা ইউনিয়নের ভূঁইয়া বাড়িতে। তিনি ক্যাপ্টেন নন, মেজর। তার বাবার নাম আবুল কালাম আজাদ।

সাত-আট বছর আগে ভূঁইয়া বাড়ি মেঘনার ভাঙনে বিলীন হয়ে যাওয়ার পর আবুল কালাম আজাদ পরিবার নিয়ে ঢাকায় চলে আসেন। তিনি বর্তমানে পরিবার নিয়ে ঢাকার ফার্মগেইট এলাকায় বসবাস করেন।

ভোলা সদরের পূর্ব ইলিশা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মো. সোহরাওয়ার্দী সোমবার বিকালে বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, আবুল কালাম আজাদ চার মাস আগে এলাকায় এসেছিলেন। তখন তিনি তাকে জানান তার ছেলে রাসেল সেনাবাহিনীর ক্যাপ্টেন থেকে মেজর হয়েছে।

বাড়ি নদী গর্ভে বিলীন হওয়ার পর আবুল কালাম আজাদ এলাকায় এলে শ্বশুর বাড়িতে থাকেন। মেজর রাসেলের মামা স্থানীয় ইউনিয়ন যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক মো. সবুজ সোমবার সন্ধ্যার পর বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, রাসেল প্রধানমন্ত্রীর সাথে আছেন।

গত ২৪ ঘণ্টায় বিভিন্ন সংস্থার লোকজন ও সাংবাদিকদের ফোনে তিনি অতিষ্ঠ। কী কারণে সবাই তার ভাগ্নে রাসেল ও ভগ্নিপতি আবুল কালাম আজাদের তথ্য খুঁজছে তিনি কিছুই বুঝতে পারছেন না।

এরপর রাসেলের বাবা আবুল কালাম আজাদের সঙ্গে সোমবার রাতে বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমের কয়েক দফা মোবাইলে কথা হয়।

তিনি বলেন, তার ছেলে বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে আছেন, সেখানে প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তা রক্ষার দায়িত্ব পালন করছেন।

“আমার ছেলেও যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফোনে কান্নাকাটি করছে।ভিত্তিহীন এই খবরের কারণে আমার পরিবারের সদস্যদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে।”

রাসেলের যুক্তরাষ্ট্রের নম্বর চাইলে সময় নেন আবুল কালাম আজাদ। পরে জানান, অফিশিয়ালি কিছু হয়নি বলে তিনি কথা বলতে চাচ্ছেন না।

http://monitorbd.news/2017/09/25/সুবীরের-দাবি-সেই-মেজর-নিহ/
 
.
420592_368403773172842_1054743035_n.jpg

The India Doctrine
Impartial

সেনাবাহিনীর উচিৎ তাদেরকে জড়িয়ে মিথ্যা সংবাদ লিখক, প্রকাশক ও উৎসাহী প্রচারকদেরকে দ্রুত ডিম থেরাপি দেওয়া
*******************
উদ্দেশ্য প্রণোদিতভাবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে হত্যার মিথ্যা ও ভিত্তিহীন সংবাদ প্রচার এবং এর বিশ্লেষণ বিগত ২/৩ দিন যাবৎ বিভিন্ন মিডিয়ার শীর্ষ সংবাদ হিসাবে স্থান লাভ করেছে। তাই বিষয়টি নিয়ে বেশী লিখার প্রয়োজন মনে করছি না।

কেন এরা এই মিথ্যা সংবাদ তৈরী ও প্রচার করলো - এর কারণ নিশ্চিত করে না বললেও প্রায় সকল বিশ্লেষকই একমত যে, বাংলাদেশ সেনাবাহিনীকে হেয় প্রতিপন্ন করা এমনকি ধ্বংস করার পরিকল্পনার উদ্দেশ্যেই এটা করা হয়েছে। আমিও বিশ্লেষকদের সাথে সহমত পোষণ করি।

যারা এই সংবাদ প্রস্তুত ও পরিবেশনে জড়িত এবং প্রচারে অতি উৎসাহী - বিভিন্ন সময়ে এদের বিরুদ্ধে ‘র’ এর এজেন্ট সিহাবে কাজ করার সমালোচনা হয়েছে। অর্থাৎ এরা ‘র’ এর বিভিন্ন পর্যায়ের এজেন্ট। এখানে উল্লেখ করতে চাই যে, বঙ্গবন্ধু’র হত্যার পর অনেকে রাজনৈতিক বিশ্লেষক বলেছিলেন যে, উনার হত্যার পীছনে ‘র’ এর গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা ছিল। আজাকের গওহররা যেভাবে প্রধানমন্ত্রীর একান্ত আপন - ‘র’ এর অনেক এজেন্ট তৎকালীন সময়েও বঙ্গবন্ধুর একইভাবে আপনজন ছিলেন।

আরেকটা বিষয় কাকাতালীয়ভাবে মিলে যাচ্ছে বলে মনে হলো, তাই শেয়ার করছি - বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ থেকে ভারতের সৈন্য ফিরিয়ে নেওয়া জন্য ইন্দিরা গান্ধীকে চাপ দেওয়ার এবং পাকিস্তানের সাথে বানিজ্যিক সম্পর্ক (বিভিন্ন চুক্তি করা) স্থাপন করার পরেই কিন্তু বেশীদিন যায়নি - উনাকে হত্যা করা হয়। একটু খেয়াল করেন দেখবেন আগস্টের ২৪ তারিখ প্রধানমন্ত্রীকে হত্যার ষড়যন্ত্র করা হলেও এরা সংবাদটা প্রচার করেছে - প্রধানমন্ত্রী মিয়ানমারের ব্যাপারে ভারত ও চীনের প্রস্তাব গ্রহণযোগ্য নয় বলার পরেই। তাই বিষয়টি নিয়ে প্রধানমন্ত্রীকেও গুরুত্বের সাথে ভাবা উচিৎ বলে আমি মনে করি।

বিশ্বের মধ্যে যে কয়টি সেনাবাহিনী উচ্চ পর্যায়ের দক্ষ তন্মধ্যে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী অন্যতম। জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা বাহিনীতে কাজ করে এই সেনাবাহিনী নিজেদের দক্ষতাকে প্রমাণ করে বাংলাদেশের ভাবমূর্তিকে উজ্জ্বল করেছে। সেনাবাহিনীকে প্রধানমন্ত্রীর হত্যাকান্ডে জড়িত করা নি:সন্দেহে প্রমাণ করে যে, সেনাবাহিনীকে বিশ্বের দরবারে হেয় করা এবং তাদের ধ্বংস করার কোন পরিকল্পনা নিয়েই ‘র’ এর এই এজেন্টরা মিথ্যা সংবাদ লিখেছে, ছেপেছে এবং প্রচারে অতি উৎসাহী হয়েছে।

ইতিহাসে অন্তত একটি দৃস্টান্তও পাওয়া যাবে না যেখানে কোন দুরভিসন্ধি ছাড়া কেউ কোন মিথ্যা খবর রচনা ও প্রচার করেছে। এই চিরন্তন সত্যের আলোকে নিশ্চিতভাবে বলা যায় যে, বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে কোন দুরভিসন্ধিমূলক পরিকল্পনা বাস্তবায়নের অংশ হিসাবেই এই মিথ্যা খবর লিখা, প্রকাশ ও প্রচারে অতি উৎসাহী হয়েছে।

আমাদের সেনাবাহিনীর ডিম থেরাপির কার্যকরীতা লোকমুখে অত্যন্ত প্রশংসনীয়। এই থেরাপির মাধ্যমে তারা যে কারো কাছ থেকে অনায়াসে রহস্য উদঘাটন করতে পারে।

যেহেতু এই সেনাবাহিনীকে জড়িয়ে দুরভিসন্ধিমুলক সংবাদ রচনা ও পরিবেশন তাই আমার মতে নিজেদের মর্যাদা ও ভাবমূর্তি রক্ষার্থে বিশেষ করে অন্তত তাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের কারণ বের করতে - সেনাবাহিনীর উচিৎ এই মিথ্যা খবর লিখা থেকে শুরু করে বিভিন্নভাবে প্রচারে যারা জড়িত তাদেরকে গ্রেপ্তার করে পাছায় ডিম থেরাপি দিয়ে মূল রহস্য উদঘাটন করা। অন্যতায় হয়তো বিডিআর বিদ্রোহের মত কোন বিদ্রোহ সেনাবাহিনীতে ঘটলেও অবাক হবার কিছুই থাকবে না। উল্লেখ্য যে, পুলিশ চাইলেও রাজিনৈতিক প্রভাবে অনেক সময় অনেককে গ্রেপ্তার করতে ও রিমান্ডে নিতে পারে না; কিন্ত আমার বিশ্বাস সেনাবাহিনী ইচ্চা করলে যেকাউকে গ্রেপ্তার করে ডিম থেরাপি বা অন্য যেকোন উপযোগী থেরাপি দিতে পারবে।
লন্ডন
২৫/০৮/১৭ ইং।


Qamrul Islam
তবে কি সুবীর গং নিজেদের সঠিক প্রমান করতে এবার মেজর রাসেলের লাশ ফেলবে?

http://bdpolitico.com/-p443-117.htm
সুবীর দাবী রেকরা নিহত ক্যাপ্টেন রাসেল এখনও হাসিনার সাথে কর্মরত!
BDPolitico Tue, Sep 26, 2017


ভারতীয় সাংবাদিক সুবীর ভৌমিক দাবী করেছেন, গত ২৪ আগস্ট প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে হত্যা করতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ নিরাপত্তা বাহিনীর ৬/৭ সদস্য আটক হয়েছে। কাউন্টার আক্রমনে নিহত হয় ঐ বাহিনীরই এক অফিসার কাপ্টেন রাসেল আজাদ। তবে ওয়াশিংটনে অবস্খানরত প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তার দায়িত্ব কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, ক্যাপ্টেন রাসেল নিহত হওয়ার খবর বানোয়াট। মেজর রাসেল এখন প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দায়িত্বরত আছে।

গত ২২ সেপ্টেম্বর কলকাতার সাংবাদিক সুবীর ভৌমিক একটি সংবাদ প্রকাশ করে মায়ানমারের ইয়াঙ্গুন থেকে প্রকাশিত “মিজিমা” নামে একটি অখ্যাত অনলাইন উইকলি ম্যাগাজিনে। নিউজের শিরোনাম, “বাংলাদেশ’স হাসিনা সার্ভাইভস এনাদার এটেম্প্ট অন হার লাইফ।” সংবাদটির মূল বক্তব্য বক্তব্য হচ্ছে, গত ২৪ আগস্ট শেখ হাসিনাকে হত্যার চেষ্টা করেছিল স্পেশাল সিকিউরিটি ফোর্স-এসএসএফ। শেখ হাসিনা অনুগত নিরাপত্তা রক্ষীরা এই হামলা প্রতিহত করে, এবং এসএসএফ-এর ৬/৭ জন অফিসারকে আটক করে।

এই খবর বাংলাদেশের সবগুলো সেনানিবাসে বিদ্যুতের গতিতে ছড়িয়ে পড়ে। মূলত সেনাবাহিনীর অফিসারদের সমন্বয়ে গঠিত এসএসএফ ফোর্সকে নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে, এমন গুজবে উত্তেজনা লক্ষ করা যায়। বাধ্য হয়ে সেনাবাহিনীর জেনারেলরা কথা বলেন সরকারের সাথে। সেনাবাহিনীর চাপে প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তা উপদেষ্টা তারিক সিদ্দিকের নির্দেশে প্রধামন্ত্রীর উপপ্রেস সচিব আশরাফুল আলম খোকন এক প্রেস রিলিজ সই করে জানান- সুবীর ভৌমিকের রিপোর্টটি অসত্য। এটি একটি গুজব। অবশ্য সাংবাদিক মহলে জানাজানি আছে, বর্তমান বিনা ভোটের সরকারের পক্ষে গুজব রচনা ও প্রচারের নিমিত্ত বোরহান-পীর হাবির-মুন্নী সাহার যে সিন্ডিকেট রয়েছে, তাতে হাসিনার উপপ্রেসসচিব আশরাফুল আলম খোকন নিজেও একজন সক্রিয় সদস্য।

সুবীর ভৌমিক দাবী করেছেন, শেখ হাসিনার হত্যা চেষ্টার রিপোর্ট প্রকাশের পরে সংশ্লিষ্ট সাংবাদিক ধরে নিয়ে যায় সেনা গোয়েন্দা সংস্থা। মূলত তাদের চাপেই প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে প্রেস বিজ্ঞপ্তি ছাড়া হয়েছে। এদিকে ঢাকার সরকারী মহল থেকে হাসিনা হত্যাচেষ্টার খবর অসত্য বলা হলে সাংঘাতিক চাপে পড়ে যায় সুবীর ভৌমিক। এরপর সোমবার সুবীর ভৌমিক এক ফেইসবুক পোস্টে ওই প্রতিবেদন সত্য দাবি করে কথিত সেদিনের ঘটনায় কয়েকজন নিহত হয়েছে বলে লিখেছেন। নিহতদের একজনের পরিচয় ক্যাপ্টেন রাসেল দাবি করে পর্যায়ক্রমে নিহত আরও এসএসএফ সদস্যের পরিচয় প্রকাশ করবেন বলে পোস্টে লেখেন তিনি। সুবীর লিখেন, কাপ্টেন রাসেল আজাদ, যার পিতার নাম আবুল কালাম আজাদ। ভোলা জেলার দক্ষিন ইলিশা গ্রামের রাসেল ক্যাডেট কলেজের ছাত্র, এবং ভোলা বন্ধুজন ক্লাবের অনিয়মিত সদস্য ছিলো, এবং পরে জামায়াতের রোকন হয়। এত পরিচয় গোপন করে রাসেল সেনাবাহনীর অফিসার পদে চাকরি লাভ করেন, এবং পরে প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তার দায়িত্বরত এসএসএফ বাহিনীতে অন্তর্ভুক্ত হন!

সুবীর ভৌমিক আগেই দাবী করেছেন, তিনি ঘাস কেটে গত ৩৭ বছর ধরে সাংবাদিকতা করেননি। তাই ‍তিনি এর প্রমান দিতে চেষ্টা করছেন। সুবীরের কথিত উল্লিখিত নিহত ক্যাপ্টেন মোহাম্মদ রাসেল আজাদ ভূঁইয়া বর্তমানে মেজর। রাসেল এখন প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্র সফরে আছেন। ওই কর্মকর্তার বাবা আবুল কালাম আজাদ সোমবার রাতে বলেন, “আমার ছেলের নামে এসব কী রটছে? বিশ্বাস করেন, আমরা খুব সাধারণ মানুষ, কোনো রাজনীতির মধ্যে নাই। সারা দিন বিভিন্ন সংস্থার লোকজন ও সাংবাদিকদের ফোনে তিনি অতিষ্ঠ। হাসিনাকে হত্যাচেষ্টা ভণ্ডুল করে দেওয়ার অসত্য খবরের সূত্র ধরে প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তায় নিয়োজিত স্পেশাল সিকিউরিটি ফোর্সের (এসএসএফ) সদস্যের স্বজনদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে।

তবে সুবীর ভৌমিক এসএসএফ বাহিনী বিশ্বস্ততা নিয়ে যে প্রশ্ন তুলেছেন, তাতে শেখ হাসিনার নিরাপত্তার দায়িত্বরত এসএসএফ সদস্যদের চুড়ান্তভাবে বাছাই করার দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তা উপদেষ্টা মেজর জেনারেল (অবঃ) তারিক সিদ্দিকীর ভূমিকা প্রশ্নবিদ্ধ হয়ে পড়ে। কথিত আছে এসএসএফ নিয়ে রিপোর্ট করার কারনে সংশ্লিষ্ট রিপোর্টারকে ডেকে চড় থাপ্পড় মারেন তারিক সিদ্দিক। সুবীর ভৌমিকের ফেসসবুক পোষ্টের পরে তারিক সিদ্দিককে ধরা হলে বন্দুকের নল উল্টে যেতে পারে, এমন আশংকা অনেকের।

safe_image.php

সুবীরের দাবী করা নিহত ক্যাপ্টেন রাসেল এখন
এখানে দেখুন
BDPOLITICO.COM
http://bdpolitico.com/-p443-117.htm

I believe Munni Saha and Subir Bhaumik are both serving RAW interests and should be declared 'persona-non-grata' in Bangladesh at some point.

It seems based on how she handled the relationship with the Modi Govt. Sheikh-ka-beti will find it hard to hold on to her seat at home now.
 
Last edited:
.
I believe Munni Saha and Subir Bhaumik are both serving RAW interests and should be declared 'persona-non-grata' in Bangladesh at some point.

It seems based on how she handled the relationship with the Modi Govt. Sheikh-ka-beti will find it hard to hold on to her seat at home now.

Members want to declare Munni Saha as you. @PersonasNonGrata :lol:
 
. . .
The failed plot in Dhaka; did media pass the maturity test?
Afsan Chowdhury, September 27, 2017
talk_show.jpg
Representational
In the wake of the Myanmar Rohingya crisis, political anxiety and a sense of uncertainty has surfaced in Bangladesh which was only to be expected. In fact, it’s a regional trend which has been both dislocated due to the crisis. Role of media at this point has become very significant.

The speculative news about an assassination attempt on the Bangladeshi Prime Minister Sk. Hasina by a few members of the Special Security Forces (SSF) in partnership with the JMB, a Jihadi terrorist outfit is a good example. The report was made by well known Indian journalist and ex-BBC reporter Subir Bhaumik who writes for many outfits on political and security affairs. He has defended his position on the report and that’s fine as it’s his business. But what concerns us is how the news was handled by Bangladesh media.
Rush to judgment
Once the news broke on a Myanmar based news site Mizzima, it gained considerable currency in Bangladesh. It was followed by coverage on CNN-IBN TV of India which organized a talk show in which Information Minister Inu and Bangladeshi journalists also participated. (23rdSeptember 2017)

Bangladeshi local TV station Ekattor also interviewed Bhaumik who of course stood by his work. However, the Prime Minister’s Office (PMO) shot down the story as ‘concocted and motivated’ the next day which ended all media reporting on the topic. Attention shifted from the content of the news to matters like who was behind it, its timing, why the news etc.

Subir Bhaumik himself has gone on FB and accused Bangladesh security agency DGFI of blocking his news and harassing journalists including those who had discussed the issue on TV or carried the news on their outlet.

Subir Bhaumik had claimed in his Facebook post that one Capt. Russel Azad Bhuiyan of the SSF was killed in connection with the alleged assassination attempt and challenged others to prove him wrong. He added that the person was linked to Jamaat Islami and gave his village address as well.

But bdnews with which he was once involved professionally published a story which said that such a named person was a Major and not a Captain and he very much alive and was abroad and guarding the PM. His family members were strong AL supporters and the address given in the FB of Azad was also not correct. (September 26, 2017)

In all fairness to Subir Bhaumik, he has broken many stories in his time particularly on North East politics and conflict. He is a known specialist on insurgency issues. The problem is with some of his sourcing which puts him at such risks as the one now. Most sources on such extreme issues are dicey. And all good intent can become questionable.

Many Bangladeshi media workers also over depend on khaki sources which can be problematic. Subir’s integrity is not being questioned but in such tumultuous times, improperly sourced reports can damage individuals, outlets and the very cause one seeks to serve.
Checking the news was a click away?
Fact is, until confirmed evidence is presented on the ‘plot’ it will remain an unsubstantiated story. With the PMO office rejecting it and calling it ‘motivated’ the issue becomes more complicated. In that case, why did Bangladesh media carry such an extremely sensitive issue without checking properly? Most media outlets including Ekattor TV are close to the PMO so wasn’t a simple phone call made?

And who cleared the national news agency BSS to release the story which was retracted a scant hour later?


Social media says, there is a feeling that although the PMO denial has killed the news some doubts have been raised about the national security cover. And for this doubt, media will have to take responsibility.

The Facebook post of Bhaumik and his pieces in the website ‘Look East’ mention his support for the PM, regard for the AL and dislike for the BNP whom he considers as pals of Pakistan hence ISI. It does seem that he is a supporter of the ruling party when it comes to Bangladesh politics. The big question is, were Bangladesh media leaders also influenced by similar desires to declare their loyalties by projecting the news? Was it just inefficiency or political over reaction too?
A willingly gullible media?
There has been no rumour of such an event taking place in Bangladesh in the period since the alleged plot was foiled. And it’s a town where keeping a secret is practically next to impossible. Many media members are close to the security agencies as well but there was not a whiff till now. So why did this hyper sensitive story become breaking news which was externally sourced, a month old and now? It should have made the editors ponder before releasing but it didn’t.

Media chiefs should have asked why its own members could have missed such a story and immediately doubted it. Then they should have approached their highest level of sources to check which are easily available in Bangladesh. To allow such a story in with the anti-BNP and ISI angle may have meant political points to make but as of now, after the PMO debunking it has put a question mark on media in general.

The handling of the item has exposed the internal weakness of the news management system in Bangladesh. Clearly, hard work and insight based on forensic thinking is still inadequate in Bangladesh media. It was handled amateurishly and shows extra-media priorities may influence news making a great deal too. Media could have done much better by simply following the basic rules of professionalism. But when it mattered, we faltered.

http://southasianmonitor.com/2017/09/27/failed-plot-dhaka-media-pass-maturity-test/
 
. .
ঢাকা, ২৯ সেপ্টেম্বর ২০১৭, শুক্রবার
সুবীর ভৌমিক বাংলাদেশে অবাঞ্ছিত
Subir Bhowmik unwanted in Bangladesh

কাজী সোহাগ | ২৮ সেপ্টেম্বর ২০১৭, বৃহস্পতিবার, ৯:৫৬

85085_f1.jpg

প্রধানমন্ত্রীর হত্যাচেষ্টা নিয়ে রিপোর্ট লিখে বিতর্ক তৈরি করা ভারতীয় সাংবাদিক সুবীর ভৌমিককে বাংলাদেশে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হয়েছে। আনুষ্ঠানিকভাবে বিষয়টি ঘোষণা করা না হলেও একাধিক সূত্রে তা নিশ্চিত হওয়া গেছে। মিথ্যা ও ভুয়া সংবাদ পরিবেশনের কারণে তাকে ভিসা না দিতে বলা হয়েছে।

ওদিকে, ‘ভিত্তিহীন’ রিপোর্টের পক্ষে নিজের প্রচারণা অব্যাহত রেখেছেন সুবীর ভৌমিক। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে হত্যাচেষ্টা সম্পর্কিত তার লেখা রিপোর্ট প্রধানমন্ত্রীর দপ্তর থেকে নাকচ করে দেয়ার পরও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে নিজের রিপোর্টের পক্ষে প্রচারণা চালাচ্ছেন তিনি। যোগ করেছেন আরো কিছু নতুন তথ্য।

ঢাকার একটি অনলাইন সংবাদ মাধ্যমের অনুসন্ধানে অবশ্য মিথ্যা প্রমাণিত হয়েছে তার নতুন যোগ করা তথ্য। তবুও নিজের রিপোর্টের পক্ষে সরব রয়ে গেছেন বিবিসি’র সাবেক এই সাংবাদিক। মানবজমিনের পক্ষ থেকে যোগাযোগ করা হলেও নিজের রিপোর্টের পক্ষে সাফাই বক্তব্য দেন তিনি। শুধু তাই নয়, বলছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে হত্যাচেষ্টা সম্পর্কিত একটি প্রতিবেদন ভারত সরকারের পক্ষ থেকে দেয়া হবে বাংলাদেশকে।

সুবীর ভৌমিকের দাবি, আগে ঢাকাতে কনসাল জেনারেল অফিসে কাজ করতেন সন্দ্বীপ চক্রবর্তী। তার মাধ্যমে দিল্লি থেকে একটি ডিটেইলস প্রতিবেদন শেখ হাসিনাকে আজ বৃহস্পতিবার দেয়া হবে। সুবীর ভৌমিকের এসব বক্তব্য নিয়ে অবশ্য তৈরি হচ্ছে নানা প্রশ্ন। তার উদ্দেশ্যে কী সে প্রশ্নও তুলেছেন অনেকে।

গত শনিবার ভারতীয় সংবাদ মাধ্যম নিউজ-১৮ এ সুবীর ভৌমিকের লেখা একটি রিপোর্ট প্রকাশিত হয়। এর আগে একই রিপোর্ট প্রকাশিত হয় মিয়ানমারের মিজিমা নিউজেও। ওই রিপোর্টে দাবি করা হয়, বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে হত্যার একটি চেষ্টা নস্যাৎ করে দিয়েছে বাংলাদেশ ও ভারতের গোয়েন্দাদের যৌথ দল। বলা হয়, গত ২৪শে আগস্ট প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা স্পেশ্যাল সিকিউরিটি ফোর্সের অন্তত ৬ থেকে ৭ জন সদস্য হত্যা প্রচেষ্টার প্রস্তুতি নিয়েছিল। এর সঙ্গে জড়িত ছিল জঙ্গি সংগঠন জেএমবি।

বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর দপ্তর পরদিন সাফ জানিয়ে দেয়, পুরো সংবাদটিই মিথ্যা এবং উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। কিন্তু সুবীর ভৌমিক এখনো দাবি করছেন, ঘটনাটি সত্য। আর এর মূলে রয়েছে পাকিস্তানি গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআই। তার দাবি ঘটনাটি ঘটানোর জন্য সব ধরনের কথোপকথন হয়েছে ভারতে। এজন্য ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থাগুলো জানতে পেরেছে। তবে নিজের রিপোর্টের সূত্র সম্পর্কে পরিষ্কার কিছু বলতে পারেননি সুবীর ভৌমিক। তার রিপোর্ট নিয়ে বাংলাদেশের মানুষের মধ্যে তৈরি হয়েছে তীব্র ক্ষোভ।

এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, শেখ হাসিনাকে হত্যাচেষ্টা নিয়ে রিপোর্ট করায় কিছু লোক আমাকে গালিগালাজ করছে। তারা বলছে, আমি পেইড এজেন্ট। এতে আমি বদার ফিল করছি না। প্রতিবেদন সম্পর্কে সুবীর ভৌমিক জানান, আমার নিউজের সঙ্গে মনোজ গুপ্তের নাম জুড়ে দেয়া হয়েছে। আসলে সে কিছু করেনি। কিন্তু তিনি বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। মনোজ গুপ্ত এখানকার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় নিয়ে কাজ করেন। তিনি এজেন্সিতে গেলে তারা তাকে জানান, ঘটনাটি বিলকুল সহিই। পরে অফিস থেকে আমাকে জানিয়েছে, তোমার নামের সঙ্গে ওর নামটা জুড়ে দিও। আমি বলেছি, এটা কোনো বিষয় নয়। কারণ এ নিউজ নিয়ে তো পুলিৎজার অ্যাওয়ার্ড পাওয়ার কোনো বিষয় নেই।

ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থা ‘র’-এর সঙ্গে তার সম্পৃক্ততা প্রসঙ্গে প্রশ্নের জবাবে সুবীর ভৌমিক বলেন, এত বছর ধরে সাংবাদিকতার কারণে ‘র’কে যেমন চিনি তেমনি বাংলাদেশের অনেককেও চিনি। তিনি জানান, আমার একটি বই আছে, নাম-ইনসার্জেন্ট ক্রসফায়ার। এই বইয়ের একটি পুরো অধ্যায় রয়েছে কিভাবে ‘র’-এর সাহায্যে পার্বত্য অঞ্চলে শান্তিবাহিনী, অমুক-তমুকের নামে ২১ বছর ধরে অপারেশন চলেছিল। এ নিয়ে কোনো বাংলাদেশি যদি বিস্তারিত লিখে থাকে তাহলে আমি কান কেটে ফেলে দেব।

এ নিয়ে ‘র’-এর সঙ্গে আমার তিন/চারবার ম্যাসিভ ঝামেলা হয়েছে। মিলিটারি ইন্টেলিজেন্সের সঙ্গে ঝামেলা হয়েছে। তিনি বলেন, আমি কলকাতার ভদ্রলোক বা দিল্লির বাবু নই। বাংলাদেশে কোথায় কি হচ্ছে সব আমি জানি। আমি বাংলাদেশকে জানি।

সুবীর ভৌমিক আরো নানা মন্তব্য করলেও আমরা তা প্রকাশ করছি না।

http://www.m.mzamin.com/article.php?mzamin=85085
 
. .
Back
Top Bottom