What's new

Bangladesh overtakes Hong Kong to become India’s 4th largest export destination

Black_cats

ELITE MEMBER
Joined
Dec 31, 2010
Messages
10,031
Reaction score
-5
Published on 11:52 AM, June 18, 2021

Bangladesh overtakes Hong Kong to become India’s 4th largest export destination


economic_growth_1_0.jpg

Star Digital Report

Bangladesh has become the fourth largest destination for exports from India overtaking Hong Kong in the first three months of the ongoing calendar year, according to Indian Commerce Ministry data.

India's exports to Bangladesh rose 46 percent on an annual basis at 3.16 billion USD during the January to March period, securing the fourth position after the US (15.41 billion USD), China (5.92 billion USD) and UAE (5.34 billion USD), reports our New Delhi correspondent quoting the data.

Indian merchandise exports to Bangladesh, which saw a 35.14 percent year-on-year growth to 0.95 billion USD in January and 17 percent to 0.94 billion USD in February, rose to 1.26 billion USD in March.

Federation of Indian Export Organizations (FIEO) Director General Ajay Sahai said two main reasons for increased export to Bangladesh is a sharp rise in export of farm produce and seamless movement of goods from India to the country via rail and waterways compared to other export destinations in the US and Europe due to Covid-19 restrictions.

Major contributors to the increase in exports to Bangladesh in 2020-21 are petroleum products and agricultural commodities like rice (other than basmati), according to India Exim Bank's Chief General Manager (Research and Analysis) David Sinate.

Exports also jumped due to a sharp reduction in import duty on rice (from 62.5 percent to 25 percent) by Bangladesh.
 
.
Exports also jumped due to a sharp reduction in import duty on rice (from 62.5 percent to 25 percent) by Bangladesh.

This is the crux of the matter. Indians influencing and bribing our ministers to set Bangladesh trade policy.

Trade cannot be one way.

We had a trade deficit with India of $20 Billion per year on average for the last twenty and at least $7~10 Billion for the preceding thirty years. To say nothing about Bangladeshi spending in India for retail and medical treatment ($10 Billion roughly every year). And remittance of illegal Indians working in Bangladesh to the tune of $10-15 Billion every year.

They cannot be making money hand-over-fist while they block our exports. Take it to the WTO.


Indian govt. is doing everything in their power to block Bangladeshi exports. By any measure possible, and primarily by pretext of anti-dumping Non-Tariff Barriers etc.
 
.
This is the crux of the matter. Indians influencing and bribing our ministers to set Bangladesh trade policy.

Trade cannot be one way.

We had a trade deficit with India of $20 Billion per year on average for the last twenty and at least $7~10 Billion for the preceding thirty years. To say nothing about Bangladeshi spending in India for retail and medical treatment ($10 Billion roughly every year). And remittance of illegal Indians working in Bangladesh to the tune of $10-15 Billion every year.

They cannot be making money hand-over-fist while they block our exports. Take it to the WTO.


Indian govt. is doing everything in their power to block Bangladeshi exports. By any measure possible, and primarily by pretext of anti-dumping Non-Tariff Barriers etc.
@Bilal9 bhai,

ভারতীয় ফকিরের বাচ্চাগুলা এতই নির্লজ্জ্ব যে এদের নিয়ে কথা বলতেও আজকাল আমার রুচিতে বাধে।

Defresca page এর এই লেখাটা পড়েন। কপি পেস্ট করলাম। ২০১৯ সালের। ঘন্টা দুয়েক আগে নতুন করে পাবলিশ করেছে।লিংক দিয়ে লাভ নাই, দেখা যাবে না। কেন জানি লগ ইন না করে দেখার অপশন এরা অফ করে রেখেছে।ফেসবুকে লগ ইন করলে পাবেন ভাই।




#বাংলাদেশের_উন্নতির_জন্য_ভারত_কে_কতটুকু_প্রয়োজন?

পোস্টটা একটু উলটাপালটা। তাই আগেই ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি। অনেকেই আছেন যারা বলে থাকেন ভারত ছাড়া বাংলাদেশ অচল। তাদের জন্য পূর্বের পোস্টে ব্যাখ্যা করেছি আমরা ভারতের উপর নির্ভরশীল নাকি তারা।

বাংলাদেশ নেপাল না। আমাদের সাথে সমুদ্রের সংযোগ আছে। যারা বলে তিনদিক ভারত দিয়ে ঘেরা আমাদের, তাই ভারত ছাড়া গতি নেই বাংলাদেশের। তাদের জানা উচিত ভারতের সাথে আমাদের যে বাণিজ্য স্থল পথে সেটা সামান্যই। ২০১৬-১৭ অর্থবর্ষের হিসাব অনুযায়ী বাংলাদেশ থেকে ভারতে ৬৭২.৪০ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের রপ্তানি হয়েছে। অন্যদিকে ভারত থেকে বাংলাদেশে রপ্তানি করা হয়েছে ৬.১৬ বিলিয়ন ডলার মূল্যের পণ্য। এর ভেতর প্রায় $৩ বিলিয়ন শুধু কটন, সুতা, সুতা বা কাপড় রঙ করার কাচামাল। এগুলার বিকল্প অনেক উৎস আছে। ইন্ডিয়া বন্ধ করে দিলেই বাংলাদেশের সুবিধা। যাহোক এই সংক্রান্ত ব্যাখ্যা আগেও করেছি। সেই সাথে ভারত উপর থেকে শুল্ক মুক্ত বাণিজ্যের সুবিধা দিয়ে নন ট্যারিফ ব্যারিয়ার দিয়ে রেখেছে যেন বাণিজ্য ঘাটতি আরো বাড়ে। কিন্তু তারা হয়ত বুঝে গেছে ভারতের সাথে বাণিজ্য যা তার দ্বিগুন চীনের সাথে বাণিজ্য।

কথা হল, বাংলাদেশের উন্নতির জন্য আদেও কি ইন্ডিয়ার প্রয়োজন। মানে ইন্ডিয়ার সাথে সুসম্পর্ক প্রয়োজন?

বিগত এক দশক ধরে ইন্ডিয়ার সাথে সুসম্পর্ক রয়েছে। কিন্তু কি পাইছি? কতটুকু লাভ হল আমাদের?

কিছু উদাহরণ দেয়া যাক। বাংলাদেশ ইন্ডিয়াকে ট্রানজিট দিয়েছিল প্রধান তিনটি শর্তে।

এক- বাংলাদেশকে নেপালে ট্রানজিট দিতে হবে যার ভেতর নেপাল থেকে বিদ্যুৎ আনার বিষয়, নেপাল কে মংলা বন্দর ব্যাবহার করার সুযোগের মত বিষয় রয়েছে।

দুই- তিস্তার জলের ন্যায্য হিস্যা প্রাপ্তি।

তিন- বাংলাদেশের উপর দিয়ে যে ভারি যন্ত্রপাতি নিয়ে যেয়ে ত্রিপুরা আসামে বিদ্যুৎকেন্দ্রের নির্মাণ করা হবে সেখান থেকে উৎপাদিত বিদ্যুৎ এর একটি অংশ বাংলাদেশকে দিতে হবে৷

প্রধান এই তিনটা শর্তের ভেতর বাংলাদেশকে নেপালে ট্রানজিট আজো দেয়নি। যদি ট্রানজিট দিত তবে নেপালের সাথে বাংলাদেশের দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য অনেক বৃদ্ধি পেত। যার ফলে বলা যেত যে বাংলাদেশ উন্নতি করেছে।

তিস্তার জল ঘোলা করে ফেলেছে। আজো শুধু প্রতিটা সভায় তারা বলে যে তারা সর্বোচ্চ চেষ্টা করতেছে তিস্তা সমস্যার সমাধানের। কিন্তু ট্রানজিট তো অনেক বছর হল ভারত কে দিয়েছে বাংলাদেশ। বন্ধুত্বের স্বাক্ষর রেখেছে বাংলাদেশ। কিন্তু তারা আজো এই সমস্যার সমাধান করেনি কেন?

ট্রানজিটের শর্ত গুলির ভেতর একটি শর্ত ভারত পূরণ করেছে। সেটা হল বিদ্যুৎ রপ্তানি। মানে বাংলাদেশ সেদেশের বিদ্যুৎকেন্দ্রের উৎপাদিত বিদ্যুৎ আমদানি করবে। যেটা এখন ৬০০ মেগাওয়াট। বাংলাদেশের মোট বিদ্যুৎ উৎপাদন ক্ষমতা প্রায় ১৮ হাজার মেগাওয়াট। কিন্তু বিশ্বাস করুন আর নাই করুন ওপারের কিছু মানুষকে দেখেছি বলতে বাংলাদেশ নাকি ভারতের দেয়া বিদ্যুৎ এর উপর চলে। ভারত ফ্রি ফ্রি দেয়।

তাদের মানসিকতা দেখলে মনে হয় ভারত থেকে বিদ্যুৎ আমদানি বড় ভুল ছিল। ছোটলোকদের মানসিকতা যত বড়ই হোক চেঞ্জ হয়না।

আমি আজকের আলোচনায় সীমান্ত হত্যা এবং পোল ভল্টিং নামে যেসব বলা হয় সেসব ইস্যুতে যাব না।

কথা হল, আমরাতো বন্ধুর মতই আচরণ করেছি। কিন্তু আমাদের উন্নতিতে সহযোগী হতে পেরেছে কি ভারত? না। যদি নেপালে এক্সেস দিত, তিস্তার জল দিত তাহলে বুঝতাম যে তারা আমাদের উন্নতিতে কাজে আসছে।

ভাল সম্পর্কের আরো কিছু নমুনা বলি।

বাংলাদেশের সাথে চীনের যখন $২৪ বিলিয়নের চুক্তি হয় তখন ভারত উদ্বেগ প্রকাশ করে। সতর্ক নজর রাখে। কিন্তু চুক্তি আটকাতে পারেনি। বাংলাদেশ যখন সাবমেরিন কিনল তখন তারা উদ্বেগ জানায়। কূটনৈতিক ভাবে অনেক চেষ্টা করেছে সাবমেরিন যেন আমরা না পায়। বাংলাদেশ প্রথম সাবমেরিন কেনার প্রস্তাব পায় ২০০৪ সালে। বিণা সিক্রি ইন্ডিয়ার সাবেক রাষ্ট্রদূত একটি টক শোতে বলেছিল সেই সময় ভারতের কূটনৈতিক চাপে বাংলাদেশ সাবমেরিন কেনার জন্য আর এগোয়নি। ইউটিউবে পাবেন ভিডিও।

আমরা যখন স্যাটেলাইট পাঠাতে গেলাম, ভারত এসে শুরু করল ঝামেলা। প্রথমে বলল তোমরা স্যাটেলাইট দিয়া কি করবা? আমাদেরটা ব্যাবহার কর। আমরা আমাদের সিদ্ধান্তে অটল ছিলাম। উপায় না পেয়ে বাংলাদেশকে অফার করল যে স্যাটেলাইট যখন তোমাদের লাগবেই তখন আমরাই ফ্রিতে সার্ক স্যাটেলাইট পাঠাচ্ছি। তোমরা ফ্রিতে ব্যাবহার কইর। আমরা স্বাগত জানিয়ে বললাম আমরা সার্ক স্যাটেলাইটের সাথে আছি তবে আমাদের স্যাটেলাইট প্রোগ্রাম বন্ধ হবে না। এরপর তারা বলল আচ্ছা পাঠাবা ভাল কথা তাহলে আমাদেরকে কাজ দাও। আমরাই পাঠিয়ে দেই। আমরা তাতেও সাড়া দেইনি। কথা হল আমাদের উন্নতির সহযোগী হওয়া তো দুরের কথা উলটা আমদের উন্নতির বাধা হিসাবেই তারা বার বার দাড়িয়েছে।

এই বছরের শুরুতে বাংলাদেশের পররাষ্ট্র সচিব দিল্লি সফরে ছিলেন। তখন সংবাদ সম্মেলনে ইন্ডিয়ান সাংবাদিক রা সফরের বিভিন্ন উদ্দেশ্য নিয়ে প্রশ্ন না করে সরাসরি প্রশ্ন ছুড়ে দেয় বাংলাদেশ কেন বেল্ট এন্ড রোড ইনিশিয়েটিভ এ যুক্ত হচ্ছে। সচিব তখন উত্তর করেছিলেন আমাদের দেশের উন্নতির জন্যই আমরা চীনের বি আর আই এ যুক্ত হব। এতে তাদের চিন্তিত হবার কিছু নেই। চীনের সাথে আমাদের বাণিজ্য অনেক বৃদ্ধি পেয়েছে। দেশের অবকাঠামো প্রকল্পের অধিকাংশ চীন কে দেয়া। এখানেই ভারতেএ সমস্যা। কূটনীতিক ভাবে চাপ সৃষ্টি করে। চীন বাংলাদেশের প্রধান বাণিজ্য সহযোগী। এদেশে তাদের অবকাঠামো বিনিয়োগ হলে ভারতের সমস্যা কোথায়? তারা স্ট্রিং পার্ল আরো কি কি যেন থিওরি নিয়ে চলে আসে।

সব শেষে শেয়ারবাজারের কাহিনী আপনারা জানেন। এদেশে এসে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ এর শেয়ার কেনার জন্য কত কি কান্ড করল। কিন্তু বাংলাদেশ চীন কেই দিয়েছে কাজ। যেটাতে নাখোশ হয়েছে তারা।

ভারত বাংলাদেশ সম্পর্ক ভাল ভাবে ঘেটে দেখুন। তাদের সাথে সুসম্পর্ক আর কু সম্পর্ক বলে কোন কথা নেই। তারা নানা কাজে আমাদের উন্নতির পরোক্ষ প্রতিদন্ধির মত আচরণ করেছে। চীনের সাথে চুক্তিতে তাদের সমস্যা থাকলে তারা আসুক চুক্তি করুক। অবকাঠামো খাতে বিনিয়োগ করুক চীনের মত৷ কিন্তু সেটাও তারা পারে না। $১ বিলিয়নের দুইটা চুক্তি করেছে অথচ টাকা ছাড় করেনি। এরপর চীন কে দেখানোর জন্য $১০ বিলিয়নের চুক্তি করেও একটি টাকাও ছাড় করেনি। আর ভারতের চুক্তি গুলার অধিকাংশ ছিল ভারতের সাথে যোগাযোগ ব্যাবস্থা উন্নতির জন্য এবং ট্রানজিট রুট উন্নত করার জন্য। অন্যদিকে চীন আমাদের প্রয়োজনীয় অবকাঠামো খাতে বিনিয়োগ করেছে। জাপান ও করেছে।

ভাল বন্ধুত্ব অনেক বড় জিনিস। এর জন্য দরকার ভাল মানসিকতা। এই ভাল মানসিকতা যাদের ভেতর নেই তাদের সাথে ভাল বা খারাপ সম্পর্ক কোন টাতেই কিছু যায় আসেনা।

#wasimahin

২০১৯ সালে লেখা। পোস্টের তথ্য আপডেট করা হয়নি। ধন্যবাদ।


Courtesy: defresca
 
Last edited:
.
@Bilal9 bhai,

ভারতীয় ফকিরের বাচ্চাগুলা এতই নির্লজ্জ্ব যে এদের নিয়ে কথা বলতেও আজকাল আমার রুচিতে বাধে।

Defresca page এর এই লেখাটা পড়েন। কপি পেস্ট করলাম। ২০১৯ সালের। ঘন্টা দুয়েক আগে নতুন করে পাবলিশ করেছে।লিংক দিয়ে লাভ নাই, দেখা যাবে না। কেন জানি লগ ইন না করে দেখার অপশন এরা অফ করে রেখেছে।ফেসবুকে লগ ইন করলে পাবেন ভাই।




#বাংলাদেশের_উন্নতির_জন্য_ভারত_কে_কতটুকু_প্রয়োজন?

পোস্টটা একটু উলটাপালটা। তাই আগেই ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি। অনেকেই আছেন যারা বলে থাকেন ভারত ছাড়া বাংলাদেশ অচল। তাদের জন্য পূর্বের পোস্টে ব্যাখ্যা করেছি আমরা ভারতের উপর নির্ভরশীল নাকি তারা।

বাংলাদেশ নেপাল না। আমাদের সাথে সমুদ্রের সংযোগ আছে। যারা বলে তিনদিক ভারত দিয়ে ঘেরা আমাদের, তাই ভারত ছাড়া গতি নেই বাংলাদেশের। তাদের জানা উচিত ভারতের সাথে আমাদের যে বাণিজ্য স্থল পথে সেটা সামান্যই। ২০১৬-১৭ অর্থবর্ষের হিসাব অনুযায়ী বাংলাদেশ থেকে ভারতে ৬৭২.৪০ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের রপ্তানি হয়েছে। অন্যদিকে ভারত থেকে বাংলাদেশে রপ্তানি করা হয়েছে ৬.১৬ বিলিয়ন ডলার মূল্যের পণ্য। এর ভেতর প্রায় $৩ বিলিয়ন শুধু কটন, সুতা, সুতা বা কাপড় রঙ করার কাচামাল। এগুলার বিকল্প অনেক উৎস আছে। ইন্ডিয়া বন্ধ করে দিলেই বাংলাদেশের সুবিধা। যাহোক এই সংক্রান্ত ব্যাখ্যা আগেও করেছি। সেই সাথে ভারত উপর থেকে শুল্ক মুক্ত বাণিজ্যের সুবিধা দিয়ে নন ট্যারিফ ব্যারিয়ার দিয়ে রেখেছে যেন বাণিজ্য ঘাটতি আরো বাড়ে। কিন্তু তারা হয়ত বুঝে গেছে ভারতের সাথে বাণিজ্য যা তার দ্বিগুন চীনের সাথে বাণিজ্য।

কথা হল, বাংলাদেশের উন্নতির জন্য আদেও কি ইন্ডিয়ার প্রয়োজন। মানে ইন্ডিয়ার সাথে সুসম্পর্ক প্রয়োজন?

বিগত এক দশক ধরে ইন্ডিয়ার সাথে সুসম্পর্ক রয়েছে। কিন্তু কি পাইছি? কতটুকু লাভ হল আমাদের?

কিছু উদাহরণ দেয়া যাক। বাংলাদেশ ইন্ডিয়াকে ট্রানজিট দিয়েছিল প্রধান তিনটি শর্তে।

এক- বাংলাদেশকে নেপালে ট্রানজিট দিতে হবে যার ভেতর নেপাল থেকে বিদ্যুৎ আনার বিষয়, নেপাল কে মংলা বন্দর ব্যাবহার করার সুযোগের মত বিষয় রয়েছে।

দুই- তিস্তার জলের ন্যায্য হিস্যা প্রাপ্তি।

তিন- বাংলাদেশের উপর দিয়ে যে ভারি যন্ত্রপাতি নিয়ে যেয়ে ত্রিপুরা আসামে বিদ্যুৎকেন্দ্রের নির্মাণ করা হবে সেখান থেকে উৎপাদিত বিদ্যুৎ এর একটি অংশ বাংলাদেশকে দিতে হবে৷

প্রধান এই তিনটা শর্তের ভেতর বাংলাদেশকে নেপালে ট্রানজিট আজো দেয়নি। যদি ট্রানজিট দিত তবে নেপালের সাথে বাংলাদেশের দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য অনেক বৃদ্ধি পেত। যার ফলে বলা যেত যে বাংলাদেশ উন্নতি করেছে।

তিস্তার জল ঘোলা করে ফেলেছে। আজো শুধু প্রতিটা সভায় তারা বলে যে তারা সর্বোচ্চ চেষ্টা করতেছে তিস্তা সমস্যার সমাধানের। কিন্তু ট্রানজিট তো অনেক বছর হল ভারত কে দিয়েছে বাংলাদেশ। বন্ধুত্বের স্বাক্ষর রেখেছে বাংলাদেশ। কিন্তু তারা আজো এই সমস্যার সমাধান করেনি কেন?

ট্রানজিটের শর্ত গুলির ভেতর একটি শর্ত ভারত পূরণ করেছে। সেটা হল বিদ্যুৎ রপ্তানি। মানে বাংলাদেশ সেদেশের বিদ্যুৎকেন্দ্রের উৎপাদিত বিদ্যুৎ আমদানি করবে। যেটা এখন ৬০০ মেগাওয়াট। বাংলাদেশের মোট বিদ্যুৎ উৎপাদন ক্ষমতা প্রায় ১৮ হাজার মেগাওয়াট। কিন্তু বিশ্বাস করুন আর নাই করুন ওপারের কিছু মানুষকে দেখেছি বলতে বাংলাদেশ নাকি ভারতের দেয়া বিদ্যুৎ এর উপর চলে। ভারত ফ্রি ফ্রি দেয়।

তাদের মানসিকতা দেখলে মনে হয় ভারত থেকে বিদ্যুৎ আমদানি বড় ভুল ছিল। ছোটলোকদের মানসিকতা যত বড়ই হোক চেঞ্জ হয়না।

আমি আজকের আলোচনায় সীমান্ত হত্যা এবং পোল ভল্টিং নামে যেসব বলা হয় সেসব ইস্যুতে যাব না।

কথা হল, আমরাতো বন্ধুর মতই আচরণ করেছি। কিন্তু আমাদের উন্নতিতে সহযোগী হতে পেরেছে কি ভারত? না। যদি নেপালে এক্সেস দিত, তিস্তার জল দিত তাহলে বুঝতাম যে তারা আমাদের উন্নতিতে কাজে আসছে।

ভাল সম্পর্কের আরো কিছু নমুনা বলি।

বাংলাদেশের সাথে চীনের যখন $২৪ বিলিয়নের চুক্তি হয় তখন ভারত উদ্বেগ প্রকাশ করে। সতর্ক নজর রাখে। কিন্তু চুক্তি আটকাতে পারেনি। বাংলাদেশ যখন সাবমেরিন কিনল তখন তারা উদ্বেগ জানায়। কূটনৈতিক ভাবে অনেক চেষ্টা করেছে সাবমেরিন যেন আমরা না পায়। বাংলাদেশ প্রথম সাবমেরিন কেনার প্রস্তাব পায় ২০০৪ সালে। বিণা সিক্রি ইন্ডিয়ার সাবেক রাষ্ট্রদূত একটি টক শোতে বলেছিল সেই সময় ভারতের কূটনৈতিক চাপে বাংলাদেশ সাবমেরিন কেনার জন্য আর এগোয়নি। ইউটিউবে পাবেন ভিডিও।

আমরা যখন স্যাটেলাইট পাঠাতে গেলাম, ভারত এসে শুরু করল ঝামেলা। প্রথমে বলল তোমরা স্যাটেলাইট দিয়া কি করবা? আমাদেরটা ব্যাবহার কর। আমরা আমাদের সিদ্ধান্তে অটল ছিলাম। উপায় না পেয়ে বাংলাদেশকে অফার করল যে স্যাটেলাইট যখন তোমাদের লাগবেই তখন আমরাই ফ্রিতে সার্ক স্যাটেলাইট পাঠাচ্ছি। তোমরা ফ্রিতে ব্যাবহার কইর। আমরা স্বাগত জানিয়ে বললাম আমরা সার্ক স্যাটেলাইটের সাথে আছি তবে আমাদের স্যাটেলাইট প্রোগ্রাম বন্ধ হবে না। এরপর তারা বলল আচ্ছা পাঠাবা ভাল কথা তাহলে আমাদেরকে কাজ দাও। আমরাই পাঠিয়ে দেই। আমরা তাতেও সাড়া দেইনি। কথা হল আমাদের উন্নতির সহযোগী হওয়া তো দুরের কথা উলটা আমদের উন্নতির বাধা হিসাবেই তারা বার বার দাড়িয়েছে।

এই বছরের শুরুতে বাংলাদেশের পররাষ্ট্র সচিব দিল্লি সফরে ছিলেন। তখন সংবাদ সম্মেলনে ইন্ডিয়ান সাংবাদিক রা সফরের বিভিন্ন উদ্দেশ্য নিয়ে প্রশ্ন না করে সরাসরি প্রশ্ন ছুড়ে দেয় বাংলাদেশ কেন বেল্ট এন্ড রোড ইনিশিয়েটিভ এ যুক্ত হচ্ছে। সচিব তখন উত্তর করেছিলেন আমাদের দেশের উন্নতির জন্যই আমরা চীনের বি আর আই এ যুক্ত হব। এতে তাদের চিন্তিত হবার কিছু নেই। চীনের সাথে আমাদের বাণিজ্য অনেক বৃদ্ধি পেয়েছে। দেশের অবকাঠামো প্রকল্পের অধিকাংশ চীন কে দেয়া। এখানেই ভারতেএ সমস্যা। কূটনীতিক ভাবে চাপ সৃষ্টি করে। চীন বাংলাদেশের প্রধান বাণিজ্য সহযোগী। এদেশে তাদের অবকাঠামো বিনিয়োগ হলে ভারতের সমস্যা কোথায়? তারা স্ট্রিং পার্ল আরো কি কি যেন থিওরি নিয়ে চলে আসে।

সব শেষে শেয়ারবাজারের কাহিনী আপনারা জানেন। এদেশে এসে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ এর শেয়ার কেনার জন্য কত কি কান্ড করল। কিন্তু বাংলাদেশ চীন কেই দিয়েছে কাজ। যেটাতে নাখোশ হয়েছে তারা।

ভারত বাংলাদেশ সম্পর্ক ভাল ভাবে ঘেটে দেখুন। তাদের সাথে সুসম্পর্ক আর কু সম্পর্ক বলে কোন কথা নেই। তারা নানা কাজে আমাদের উন্নতির পরোক্ষ প্রতিদন্ধির মত আচরণ করেছে। চীনের সাথে চুক্তিতে তাদের সমস্যা থাকলে তারা আসুক চুক্তি করুক। অবকাঠামো খাতে বিনিয়োগ করুক চীনের মত৷ কিন্তু সেটাও তারা পারে না। $১ বিলিয়নের দুইটা চুক্তি করেছে অথচ টাকা ছাড় করেনি। এরপর চীন কে দেখানোর জন্য $১০ বিলিয়নের চুক্তি করেও একটি টাকাও ছাড় করেনি। আর ভারতের চুক্তি গুলার অধিকাংশ ছিল ভারতের সাথে যোগাযোগ ব্যাবস্থা উন্নতির জন্য এবং ট্রানজিট রুট উন্নত করার জন্য। অন্যদিকে চীন আমাদের প্রয়োজনীয় অবকাঠামো খাতে বিনিয়োগ করেছে। জাপান ও করেছে।

ভাল বন্ধুত্ব অনেক বড় জিনিস। এর জন্য দরকার ভাল মানসিকতা। এই ভাল মানসিকতা যাদের ভেতর নেই তাদের সাথে ভাল বা খারাপ সম্পর্ক কোন টাতেই কিছু যায় আসেনা।

#wasimahin

২০১৯ সালে লেখা। পোস্টের তথ্য আপডেট করা হয়নি। ধন্যবাদ।


Courtesy: defresca

জানি আটলাস ভাই, সবই জানা আছে।

বাংলাদেশের প্রত্যেকেই জানে আমাদের ভারতীয়দের দরকার নেই।

হাসিনা তার মন্ত্রিসভায় ভারত বুট-লিকারদের রক্ষা করা বন্ধ না করলে কিছুই পরিবর্তন হবে না।

ভারতীয়রা আমাদের বাণিজ্য নীতি নিয়ন্ত্রণ করতে চায়, তারা এটা অবিরত করে চলেছে এবং যেকোনো উপায়ে এটি বন্ধ করতেই হবে।

আপনি হয়ত দেখেছেন যে ভারতীয়রা শুল্ক কমাতে সম্ভবত খাদ্যমন্ত্রী এবং এনবিআরকে ঘুষ দিয়েছে। বাংলাদেশ রফতানিতে চালের আমদানি শুল্ক ( 62.5 percent থেকে 25 percent) হ্রাস করার কারণে ভারতীয় রফতানিও ব্যাপকহারে বেড়েছে।

কয়েক কোটি টাকার ঘুষের জন্য আমরা কয়েকশো কোটি ডলার হারিয়েছি। গাধা ছাড়া আপনি বাংলাদেশীদের কী বলতে পারেন?

যত তাড়াতাড়ি সম্ভব ভারতের সাথে বাণিজ্য হ্রাস করতে হবে।

এটি করতে আমাদের অবশ্যই তুলো এবং কৃষি পণ্যগুলির বিকল্প উৎস খুঁজে পেতেই হবে ।

ভারতীয় তুলো, সিনথেটিক ফাইবার এবং রঞ্জকগুলির উপর আমাদের নির্ভরতা হ্রাস করতেই হবে । যত তাড়াতাড়ি সম্ভব ।

এই কারণেই আমি পাকিস্তানিদের সাথে আরও ভাল সম্পর্ক স্থাপনের চেষ্টা করে যাচ্ছিলাম, কারণ তারা প্রধান তুলার উৎপাদনকারী।

এটি একমাত্র কারণ।

পাকিস্তানীদের সাথে আমাদের সম্পর্ক দিন দিন আরও বেশি গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠবে কারণ সময় বাড়ার সাথে সাথে ভারতীয়রা আমাদের আরও বিরোধিতা করবে। চীনা এবং পাকিস্তানিদের সাথে আমাদের বন্ধুত্ব ভারতীয়রা কখনই সমর্থন করবে না।

এখানকার PDF ভারতীয় এজেন্টরা এটি পছন্দ করে না এবং আমাকে অপমান করার জন্য পোস্ট করে চলেছে। আমাকে জামাতি হিসাবে চিহ্নিত করার নেতিবাচক প্রচার পুরোদমে চলছে ! :lol:

সম্ভবত আপনি পোস্টগুলি দেখেছেন।
 
Last edited:
.
বাংলাদেশ প্রথম সাবমেরিন কেনার প্রস্তাব পায় ২০০৪ সালে। বিণা সিক্রি ইন্ডিয়ার সাবেক রাষ্ট্রদূত একটি টক শোতে বলেছিল সেই সময় ভারতের কূটনৈতিক চাপে বাংলাদেশ সাবমেরিন কেনার জন্য আর এগোয়নি।

হাসিনা তার মন্ত্রিসভায় ভারত বুট-লিকারদের রক্ষা করা বন্ধ না করলে কিছুই পরিবর্তন হবে না।
বিলাল ভাই, শুধু হাসিনার মন্ত্রী সভার জুতাচাটা চামচা গুলারে একা দোষ দিলে হবে কেন? আবার দেখেন লেখাটার এই অংশ। ২০০৪ সালে সাবমেরিন কেন কেনা হয় নাই। এই সময় খালেদা জিয়ার মন্ত্রী সভা ছিল; তথাকথিত ভারত বিরোধী আর ইসলামের ঠিকাদার সরকার ( জামাতের আত্মীয় হিসাবে),এই মহান সরকারই কিন্তু তাইওয়ানে এম্ব্যাসী খুলে চীনকে ক্ষেপিয়ে দিয়েছিল রে ভাই!

হাসিনার সরকার অন্তত সামরিক বাহিনীর

অনেক উন্নতি করতেছে, যেটা বিদেশী শক্তির নিয়ন্ত্রণ থেকে মুক্ত থাকার জন্য সবচেয়ে দরকারী জিনিস।

আর ভারতের বুট লিকার গুলা কিন্তু এদের সময়েই কোনঠাসা হচ্ছে। রাজনৈতিক নেতারা ইতিমধ্যেই নিরব, আস্তে আস্তে বেসামরিক আমলারাও হচ্ছে আর হবে ইনশাল্লাহ।
ভারতীয়রা আমাদের বাণিজ্য নীতি নিয়ন্ত্রণ করতে চায়, তারা এটা অবিরত করে চলেছে এবং যেকোনো উপায়ে এটি বন্ধ করতেই হবে।

যত তাড়াতাড়ি সম্ভব ভারতের সাথে বাণিজ্য হ্রাস করতে হবে।

এটি করতে আমাদের অবশ্যই তুলো এবং কৃষি পণ্যগুলির বিকল্প উৎস খুঁজে পেতেই হবে ।

ভারতীয় তুলো, সিনথেটিক ফাইবার এবং রঞ্জকগুলির উপর আমাদের নির্ভরতা হ্রাস করতেই হবে । যত তাড়াতাড়ি সম্ভব ।
একেবারে সঠিক বলেছেন @Bilal9 ভাই ।কোন দ্বিমত নাই। আমার কথা খেলা হোক সমানে সমানে।ওদের রদ্দিমার্কা বস্তা পচা মাল আমরা নিতে পারলে, ওরা কেন আমাদের ভাল জিনিস নিবে না? তাই আমরাও আমদানি একেবারে অফ করে দিলেই, আর ভারতীয় দের এক্সিকিউটিভ পর্যায়ে নিয়োগ দেয়া বন্ধ করলেই ওদের দেমাগ মেলা কমে যাবে।


এই কারণেই আমি পাকিস্তানিদের সাথে আরও ভাল সম্পর্ক স্থাপনের চেষ্টা করে যাচ্ছিলাম, কারণ তারা প্রধান তুলার উৎপাদনকারী।

এটি একমাত্র কারণ।

পাকিস্তানীদের সাথে আমাদের সম্পর্ক দিন দিন আরও বেশি গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠবে কারণ সময় বাড়ার সাথে সাথে ভারতীয়রা আমাদের আরও বিরোধিতা করবে। চীনা এবং পাকিস্তানিদের সাথে আমাদের বন্ধুত্ব ভারতীয়রা কখনই সমর্থন করবে না।
সম্পুর্ন একমত।আমি নিজেও চাই পাকিস্তানের সাথে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক। আমই নিজেও অ্যক্টিভলি অনেক থ্রেডে পার্টিসিপেট করেছি এ বিষয়ে। তবে আপনি যে কারন গুলো বললেন, কারন আরো আছে। পাকিস্তানের সাথে সম্পর্ক খারাপ থাকা লাগবে কেন?

পঞ্চাশ বছর আগের মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে যারা এখনো জল ঘোলা করে তাদের উদ্যেশ্য ভাল না সেটা তো বুঝেনই। আর তাছাড়া এগুলার জন্য সাধারণ পাকিস্তানী দের দোষ দেয়া মানে হল, বাংলাভাষায় কথা বলে এমন একজন লোক খুন আর ধর্ষণ করেছে, আর তাই তার পাপে সব বাঙ্গালী সারাজীবন ঘৃনা করার মত অবস্থা।এসবের কোন মানে হয় না।

এখানকার PDF ভারতীয় এজেন্টরা এটি পছন্দ করে না এবং আমাকে অপমান করার জন্য পোস্ট করে চলেছে। আমাকে জামাতি হিসাবে চিহ্নিত করার নেতিবাচক প্রচার পুরোদমে চলছে ! :lol:

সম্ভবত আপনি পোস্টগুলি দেখেছেন
হুম দেখেছি অনেকগুলি পোষ্ট।যদিও স্পেসিফিক কিছু লোকের পোষ্ট পড়িনা তেমন টা।যেমন প্রোটেস্ট এগেইন নামের গাধাটার পোষ্ট!

(আর শুধু পিডিএফ ভারতীয় এজেন্ট না, কিছু পিডিএফ পাকিস্তানিও ( অন্তত পাকিস্তানের পতাকাধারী) আছে যারা এটা চায় না। এদের মধ্যে একজন ছাড়া বাকি সবাই আসলে ভারত বিরোধিতার ছদ্মবেশে ভারতের দালাল; পাকিস্তানের সংঘী ভার্সন বলতে পারেন।এদের মধ্যে ৫/৬ জন আমার পার্মানেন্ট ইগ্নোর লিস্টে আছে, এরা আমা পোষ্ট দেখে না, আমিও দেখি না। তবে মাঝে মাঝে কোটেশন থেকে ইগ্নর কন্টেন্ট শো করে তামাশা দেখি।)

আরেকটা কথা ভাই, আমি আপনাকে আগেও বলেছিলাম, প্লিজ কে জামাতি/রাজাকার বলল এতে কান দিয়েন না।যদি ভারত বিরোধিতা করা আর জামাতি/রাজাকার হওয়া সমার্থক হয়, তবে আমি নিজেই নিজেকে জামাতি/রাজাকার ঘোষণা করছি। সেক্ষেত্রে দেশের ৯৮% লোকই জামাতি/রাজাকার।

সেটা হলে আমি বলব, রাজার মত আকার যাহার = রাজাকার!! :lol: এইবার যার যা খুুুশি বলতে দেন।

আরেকটা শেষ কথা বলি ভাই, আর সেটা হল, দুয়েকটা ধান্দাবাজ আছে, এককালে যাদের নানা দাদা রা রাজাকার ( অখ্যাত অবশ্য, বিখ্যাত গুলা তো সেটা পারবে না) ছিল, আজকাল এদের নাতি পুতি গুলাই বেশি উগ্র চেতনাবাজ হইসে;অনেক টা সুর্যের চেয়ে বালি গরমের মত।

আমি নিজেই এমন বেশ কটাকে ব্যক্তিগত ভাবে চিনি (আমার এলাকায়) আর মুখ টিপে হাসি। কাজেই এদের কথায় গুরুত্ব দিবেন না। এরা হল গাঁয়ে মানে না আপনি মোড়ল স্বভাবের। এরা ভৃত্যের মত নিজেদের নানা দাদাদের রাজাকারি কর্ম কে আড়াল করতে চায়।

We are talking about India's and Indian's disturbing behaviour to Bangladesh. Also about some pseudo patriots.
 
.
বিলাল ভাই, শুধু হাসিনার মন্ত্রী সভার জুতাচাটা চামচা গুলারে একা দোষ দিলে হবে কেন? আবার দেখেন লেখাটার এই অংশ। ২০০৪ সালে সাবমেরিন কেন কেনা হয় নাই। এই সময় খালেদা জিয়ার মন্ত্রী সভা ছিল; তথাকথিত ভারত বিরোধী আর ইসলামের ঠিকাদার সরকার ( জামাতের আত্মীয় হিসাবে),এই মহান সরকারই কিন্তু তাইওয়ানে এম্ব্যাসী খুলে চীনকে ক্ষেপিয়ে দিয়েছিল রে ভাই!

হাসিনার সরকার অন্তত সামরিক বাহিনীর

অনেক উন্নতি করতেছে, যেটা বিদেশী শক্তির নিয়ন্ত্রণ থেকে মুক্ত থাকার জন্য সবচেয়ে দরকারী জিনিস।

আর ভারতের বুট লিকার গুলা কিন্তু এদের সময়েই কোনঠাসা হচ্ছে। রাজনৈতিক নেতারা ইতিমধ্যেই নিরব, আস্তে আস্তে বেসামরিক আমলারাও হচ্ছে আর হবে ইনশাল্লাহ।

একেবারে সঠিক বলেছেন @Bilal9 ভাই ।কোন দ্বিমত নাই। আমার কথা খেলা হোক সমানে সমানে।ওদের রদ্দিমার্কা বস্তা পচা মাল আমরা নিতে পারলে, ওরা কেন আমাদের ভাল জিনিস নিবে না? তাই আমরাও আমদানি একেবারে অফ করে দিলেই, আর ভারতীয় দের এক্সিকিউটিভ পর্যায়ে নিয়োগ দেয়া বন্ধ করলেই ওদের দেমাগ মেলা কমে যাবে।



সম্পুর্ন একমত।আমি নিজেও চাই পাকিস্তানের সাথে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক। আমই নিজেও অ্যক্টিভলি অনেক থ্রেডে পার্টিসিপেট করেছি এ বিষয়ে। তবে আপনি যে কারন গুলো বললেন, কারন আরো আছে। পাকিস্তানের সাথে সম্পর্ক খারাপ থাকা লাগবে কেন?

পঞ্চাশ বছর আগের মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে যারা এখনো জল ঘোলা করে তাদের উদ্যেশ্য ভাল না সেটা তো বুঝেনই। আর তাছাড়া এগুলার জন্য সাধারণ পাকিস্তানী দের দোষ দেয়া মানে হল, বাংলাভাষায় কথা বলে এমন একজন লোক খুন আর ধর্ষণ করেছে, আর তাই তার পাপে সব বাঙ্গালী সারাজীবন ঘৃনা করার মত অবস্থা।এসবের কোন মানে হয় না।


হুম দেখেছি অনেকগুলি পোষ্ট।যদিও স্পেসিফিক কিছু লোকের পোষ্ট পড়িনা তেমন টা।যেমন প্রোটেস্ট এগেইন নামের গাধাটার পোষ্ট!

(আর শুধু পিডিএফ ভারতীয় এজেন্ট না, কিছু পিডিএফ পাকিস্তানিও ( অন্তত পাকিস্তানের পতাকাধারী) আছে যারা এটা চায় না। এদের মধ্যে একজন ছাড়া বাকি সবাই আসলে ভারত বিরোধিতার ছদ্মবেশে ভারতের দালাল; পাকিস্তানের সংঘী ভার্সন বলতে পারেন।এদের মধ্যে ৫/৬ জন আমার পার্মানেন্ট ইগ্নোর লিস্টে আছে, এরা আমা পোষ্ট দেখে না, আমিও দেখি না। তবে মাঝে মাঝে কোটেশন থেকে ইগ্নর কন্টেন্ট শো করে তামাশা দেখি।)

আরেকটা কথা ভাই, আমি আপনাকে আগেও বলেছিলাম, প্লিজ কে জামাতি/রাজাকার বলল এতে কান দিয়েন না।যদি ভারত বিরোধিতা করা আর জামাতি/রাজাকার হওয়া সমার্থক হয়, তবে আমি নিজেই নিজেকে জামাতি/রাজাকার ঘোষণা করছি। সেক্ষেত্রে দেশের ৯৮% লোকই জামাতি/রাজাকার।

সেটা হলে আমি বলব, রাজার মত আকার যাহার = রাজাকার!! :lol: এইবার যার যা খুুুশি বলতে দেন।

আরেকটা শেষ কথা বলি ভাই, আর সেটা হল, দুয়েকটা ধান্দাবাজ আছে, এককালে যাদের নানা দাদা রা রাজাকার ( অখ্যাত অবশ্য, বিখ্যাত গুলা তো সেটা পারবে না) ছিল, আজকাল এদের নাতি পুতি গুলাই বেশি উগ্র চেতনাবাজ হইসে;অনেক টা সুর্যের চেয়ে বালি গরমের মত।

আমি নিজেই এমন বেশ কটাকে ব্যক্তিগত ভাবে চিনি (আমার এলাকায়) আর মুখ টিপে হাসি। কাজেই এদের কথায় গুরুত্ব দিবেন না। এরা হল গাঁয়ে মানে না আপনি মোড়ল স্বভাবের। এরা ভৃত্যের মত নিজেদের নানা দাদাদের রাজাকারি কর্ম কে আড়াল করতে চায়।

We are talking about India's and Indian's disturbing behaviour to Bangladesh. Also about some pseudo patriots.

Excellent Post. Save korar moto. Apni jodi political science er professor hon, amar surprised howar kichhu nai. Dhonnobad :-)

সেটা হলে আমি বলব, রাজার মত আকার যাহার = রাজাকার!! :lol: এইবার যার যা খুুুশি বলতে দেন।

Ha ha ha :lol:. Bhalo bolsen. Eta handle banailey mondo hoina. :lol:
 
. .
Ha ha ha :lol:. Bhalo bolsen. Eta handle banailey mondo hoina. :lol:
:lol:
যস্মিন দেশে যদাচার রে ভাই। যে বা যারা যেমন তাদের জন্য তেমন ব্যবস্থা!
 
.
Bangladesh is now among India’s top 5 export destinations

India’s exports to Bangladesh rose 46% on an annualised basis at $3.16 billion in January-March, securing it the fourth position after the US ($15.41 billion), China ($5.92 billion) and UAE ($5.34 billion)

India, which follows the April-March financial year, saw Bangladesh at the fifth position in its list of top export destinations for FY-21. (PTI)


India, which follows the April-March financial year, saw Bangladesh at the fifth position in its list of top export destinations for FY-21. (PTI)
Updated on Jun 17, 2021 04:30 AM IST

ByRajeev Jayaswal,Rezaul H Laskar, New Delhi

Bangladesh has surpassed Hong Kong to become India’s fourth biggest export destination in the first three months of the current calendar year, and climbed four notches to fare in the country’s top five export destinations in 2020-21 because of New Delhi’s diplomatic efforts, logistical ease and a robust demand for Indian farm produce.

India’s exports to Bangladesh rose 46% on an annualised basis at $3.16 billion in January-March, securing it the fourth position after the US ($15.41 billion), China ($5.92 billion) and UAE ($5.34 billion), according to the latest data from the commerce ministry. Indian merchandise exports to Bangladesh, which saw a 35.14% year-on-year growth to $0.95 billion in January and 17%to $0.94 billion in February , witnessed a 93.45% annualised jump in March to $1.26 billion.

India, which follows the April-March financial year, saw Bangladesh at the fifth position in its list of top export destinations for FY-21, a jump from the ninth rank in 2019-20, with an annualised growth of 10.83% to $9.09 billion. The top four export destinations in 2020-21 are the US ($51.63 billion), China ($21.2 billion), UAE ($16.68 billion) and Hong Kong ($10.15 billion).

Federation of Indian Export Organisations (FIEO) director general & CEO Ajay Sahai said one of the reasons for increased export to Bangladesh is relatively fewer disruptions in movement of goods to the country compared to other export destinations in the US and Europe due to Covid restrictions. “A combination of three factors helped in rising exports to Bangladesh – diplomatic efforts, logistics in terms of rail and waterways, and demand for agricultural items,” he said.

Bangladesh is one of the largest markets for India’s agriculture products. India’s agri exports to Bangladesh recorded the second highest growth of 95.93% in 2020-21 after Indonesia (102.42%), a government official said on condition of anonymity.

Major contributors to the increase in exports in 2020-21 are petroleum products and agricultural commodities such as rice (other than basmati), said India Exim Bank’s chief general manager - research & analysis, David Sinate. Exports also jumped due to a sharp reduction in import duty on rice (from 62.5% to 25%) by Bangladesh. The movement of goods by rail instead of road has also facilitated trade with reduced transportation costs, he added.

People familiar with developments said trade with Bangladesh was helped by India’s focus on keeping key rail and river routes open amid disruptions in the neighbourhood caused by the pandemic. Land customs stations and other border facilities too have been upgraded and there is greater coordination between the two sides. “There has been a conscious effort to ensure the bilateral relationship has a solid underpinning from trade and economic ties. There has been greater focus on connectivity and easing of trade procedures at the border because of the confidence in the relationship over the past decade,” said one of the people cited above.

“At the same time, there has been a realisation on the Bangladeshi side that certain goods can be acquired more cheaply from India and with the same quality,” the person said, adding Dhaka had also benefited from concessions under the South Asian Free Trade Area (SAFTA).

According to Sahai, consumption of food items has gone up globally in recent years. “Bangladesh is importing agricultural produce from India in large quantities because of better quality, reasonable rates and logistical advantages,” he added.

“The prime reason for the surge in the exports to Bangladesh is huge surge in cereal exports,” Mohit Singla, founder chairman, the Trade Promotion Council of India (TPCI) said, adding that freight cost is often a deciding factor for global imports. According to the Food and Agriculture Organization (FAO), food import costs across the world will surge to record levels this year, he said. The world’s food import bill, including shipping costs, is projected to reach $1.715-trillion this year, he added.

“Bangladesh is India’s most important trade partner in the South Asian region, and the governments of the two countries are taking diplomatic efforts to enhance trade and commerce for mutual benefits. This reflects in PM Modi’s first foreign visit to the country after the first wave of Covid-19 pandemic on March 26-27, 2021,” said another government official said who asked not to be named.
 
.
Hong Kong has been saved whilst our people consume indian produce then end up in hospital.
 
.

Pakistan Affairs Latest Posts

Country Latest Posts

Back
Top Bottom