Banglar Bir
SENIOR MEMBER
- Joined
- Mar 19, 2006
- Messages
- 7,805
- Reaction score
- -3
- Country
- Location
video says 8 mores not 14.
Follow along with the video below to see how to install our site as a web app on your home screen.
Note: This feature may not be available in some browsers.
video says 8 mores not 14.
Order hoye ghece?বিমানবাহিনীতে যুক্ত হতে যাচ্ছে রাশিয়ার তৈরী অত্যাধুনিক সু ৩০
Published on Jun 9, 2017
বাংলাদেশ রাশিয়া থেকে ৮ টি এস ইউ ৩০ মাল্টিরোল যুদ্ধবিমান কিনতে চলেছে।বাংলাদেশ বিমান বাহিনীকে আধুনিকায়নের ধারাবাহিকতায় ৮ টি মাল্টিরোল যুদ্ধবিমানের টেন্ডার কল করা হয়েছিল যা রাশিয়ার ইর্কুট কর্পোরেশন জিতে নিয়েছে। এই প্রতিষ্টানের তৈরী এস ইউ ৩০ এর সর্বশেষ আপগ্রেটেড ভার্সন এস ইউ ৩০ এসএমই হতে চলেছে বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর সর্বাধুনিক চতুর্থ প্রজন্মের মাল্টিরোল যুদ্ধবিমান। এই বিমানটি ১৯৯৬ সালে সার্ভিছে আসলেও বাংলাদেশের জন্য ২০১২ সালের আপগ্রেটেড ভার্সন কেনা হচ্ছে।
এস ইউ ৩০ ২ জন পাইলটের দ্বারা পরিচালিত ঘন্টায় ২৫০০ কিলোমিটার গতির একটি যুদ্ধ বিমান।ক্ষিপ্র গতির এই বিমান নিয়ে ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম যেতে সময় লাগবে মাত্র ৬ থেকে ৭ মিনিট।
প্রায় ৭৩ ফুট দৈর্ঘ এবং ৪৮ ফুট প্রস্থের এই বিমান একবার রসদ নিয়ে একটানা ৩৫oo কিলোমিটার পারি দিতে সক্ষম অর্থাৎ ঢাকা থেকে চট্টগ্রামে ১৫ বার পারি দেওয়ার সমান।
এই বিমানের ক্ষিপ্রতা দেয় দুটি এ এল ৩১ এফ এল লো বাইপাস টার্বোফ্যান ইঞ্জিন। বিমানটি খালি অবস্থায় ওজন ১৭.৭ টন এবং ফুয়েল সহ মিসাইল ও বোমা লোডেড অবস্থায় এর ওজন দাঁড়ায় প্রায় ২৫ টন।
বিমানটির রাডার ব্যবস্থার মধ্যে রয়েছে এন০০১ রাডার সিস্টেম যা ইলেকট্রিক পালস ব্যবহার করে এই বিমান কে ১৯০ কিলোমিটার ৩৬০ ডিগ্রি রাডার সাপোর্ট দেয়। অর্থাৎ বিমানটি ঢাকার উপরে থাকলে রাজশাহীর আকাশে থাকা শত্রু বিমানকে ডিটেক্ট করতে পারে। আর এই এরিয়ার মধ্যে একি সময় ৬ টি টার্গেট লক করে ৪টা টার্গেট শুট করার ক্ষমতা রাখে।
অস্ত্র হিসাবে এই বিমানে রয়েছে একটি ১৫০ রাউন্ড গুলির, জি এস এই ৩০-১ ৩০ মিলিমিটার ক্যানন।
বিমানটিতে রয়েছে সর্বমোট ১২ টি বোমা মিসাইল বহন করার হার্ড পয়েন্ট। যার ৬ টি হার্ডপয়েন্টে শত্রু বিমান বিদ্ধংসী আর ২৭ ই আর রাখা যাই আর এই মিসাইল ১৩০ কিলোমিটার দূর থেকে শত্রু বিমানকে আঘাত করতে সক্ষম অর্থাৎ বিমানটি ঢাকার আকাশে থেকে এই মিসাইল ফায়ার করার মাদ্ধমে যশোরের আকাশে থাকা শত্রু বিমানকে ধ্বংস করতে পারবে।
এছাড়া এই বিমানটি মাটিতে থাকা শত্রুর রাডার সিস্টেম বা পানিতে শত্রুর জাহাজকে ধ্বংস করতে ব্যবহার করে কে এইস ৩১ পি এ এন্টি রাডার বা এন্টি শিপ মিসাইল যা ১১০ কিলোমিটার দূরে থাকা শত্রুর রাডার সিস্টেম বা শত্রুর জাহাজকে ধ্বংস করতে পারে অর্থাৎ বিমানটি কুয়াকাটার আকাশে থেকে আমাদের পশ্চিম জলসীমার শেষ প্রান্তে অথবা কক্সবাজারের আকাশ থেকে সেন্টমার্টিনের আসে পাশে থাকা শত্রু জাহাজকে আঘাত করতে পারবে।
এছাড়া এই বিমানে আরো বিভিন্ন ধরণের কার্যকরী দূর পাল্লার মিসাইল বহন করতে সক্ষম। মিসাইল ছাড়াও বিমানটি মাটিতে থাকা শত্রুকে নিশ্চিন্য করে দিতে প্রায় ৮ টন বোমাও বহন করতে পারে।
২০১৮ সালের মধ্যে বিমানবাহিনীর বহরে চীনের ১৬ টি যে ১০ বি এবং এই ৮ টি বিমান যুক্ত হলে আকাশ প্রতিরক্ষায় বাংলাদেশ বহুগুনে এগিয়ে যাবে।
Bengal Voice
Please have a look at this link.
https://twitter.com/xinfengcao
The pics of the J-10C are AMAZING!!!!
It essentially looks like a single engined cross between the Typhoon and Rafale. With a little bit of F-32 with the air intake.
BAF should go for J10 model latest version.
Sabr bro,Sabr.BAF should go for J10 model latest version.
whats our problem!!!BD is going for the J10B but the J10 C is the latest version