Govt. revoked 'illegal' ex-president Ziaur Rahman's 'Independence Award'

BNP founder Ziaur Rahman's regime was declared 'illegal' by supreme court long time ago. Due to this reason Awami Legaue government took back his 'Independence Award' given by BNP government.


Ziaur Rahman was a Bangladeshi nationalist politician who served as the 7th President of Bangladesh from 21 April 1977 until his assassination on 30 May 1981 by some Army personnel.

Zia, Ershad no more to get benefits as ex-president
By . Staff Correspondent : 26 August 2016

• Email
• Print

Ziaur Rahman ,,,,,HM Ershad

Former presidents of Bangladesh Lieutenant General (retd) Ziaur Rahman and Lieutenant General (retd) Hussain Muhammad Ershad both gained power as head of the army under martial law.Ziaur Rahman rose to power after the country's first military coup on 15 August 1975, in which Sheikh Mujibur Rahman was killed. A series of counter-coups resulted Zia gaining de facto power as head of the army under martial law. He took over the presidency in 1977. HM Ershad seized power as head of the army during a bloodless coup against President Abdus Sattar in 1982. Ershad served in office until 1990, when he was forced to resign during a popular uprising against his autocratic ruling.

Both of them enjoyed a lot of benefits and made amendments for their own benefits during their regimes. Even after their tenure HM Ershad and Ziaur Rahman's family have been enjoying a lot of benefits under the amendments made by them just for their own sake. However, they won't be able to enjoy such benefits anymore.Chairman of Parliamentary Standing Committee on law ministry Suranjit Sengupta made the assertion. We are going to adopt a new amendment in this regard, he said.

As the former chief justice cancelled the fifth and seventh amendment of the constitution so the laws (mainly passed for those two ex-presidents) are not valid anymore, Suranjit Sengupta added.

http://dailyasianage.com/news/29135/zia-ershad-no-more-to-get-benefits-as-ex-president

Zia's Independence Award being cancelled: BNP
Staff Reporter | newsbangladesh.com
Inserted: 19:20, Friday 26 August 2016


BNP secretary general Mirza Fakhrul Islam Alamgir addressing a press conference at BNP central office in the city's Naya Paltan on Friday.
Dhaka: BNP secretary general Mirza Fakhrul Islam Alamgir has said that the government has decided to cancel the posthumous independence award of BNP founder and former President Ziaur Rahman.

He said he learnt it from the news published in different mass media and BNP's own sources.

Addressing a press conference at BNP central office in the city's Naya Paltan on Friday, he said, "We have learnt through mass media and our own sources that the cabinet committee has decided to cancel Ziaur Rahman's posthumous independence award. Such a decision will be self-destructive and unfortunate."

Replying to a question of journalists, Fakhrul said, "We have learnt that the cabinet committee has taken such a decision. The entire nation is surprised and worried over such a decision of the government. Ziaur Rahman led the War of Liberation in 1971 and fought the war. The post-independence government awarded him with 'Bir Uttam' for his contributions to the War of Liberation. People of Bangladesh also know Ziaur Rahman from that time."

The BNP secretary general observed that the ruling Awami League was pushing the country towards destruction through their politics. "Ziaur Rahman had introduced the Independence Award. Those who are now trying to eliminate the achievements of Ziaur Rahman, they might be eliminated one day."

Fakhrul said BNP had awarded Sheikh Mujibur Rahman and Ziaur Rahman with Independence Award in 2003. "It was a great example in the politics of Bangladesh."

BNP standing committee members Gayeshwar Chandra Roy, Nazrul Islam Khan, Amir Khasru Mahmud Chowdhury, vice-chairman Nitai Roy Chowdhury and joint secretary general Moazzem Hossain Alal, among others, were present at the press conference.

http://www.newsbangladesh.com/english/details/17429

মন্ত্রিসভা কমিটির সিদ্ধান্ত
জিয়ার স্বাধীনতা পুরস্কার প্রত্যাহার
বিশেষ প্রতিনিধি | আপডেট: ০২:০৬, আগস্ট ২৭, ২০১৬ | প্রিন্ট সংস্করণ



প্রয়াত রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্বাধীনতা পুরস্কার প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত নিয়েছে মন্ত্রিসভা কমিটি। এ নিয়ে রাজনীতিতে প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়েছে। বিএনপি বলেছে, এর মাধ্যমে সরকার বড় ধরনের সংকীর্ণতার পরিচয় দিয়েছে। আর সরকারি দলের নেতারা বলেছেন, ইতিহাস বিকৃতির অপচেষ্টা ঠেকাতে এবং উচ্চ আদালতের রায় কার্যকর করতে এটা করা হয়েছে।

জাতীয় পুরস্কার-সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটি গত বুধবার জিয়াউর রহমানের স্বাধীনতা পুরস্কার প্রত্যাহারের পাশাপাশি জাতীয় জাদুঘর থেকে ওই পুরস্কারের মেডেল ও সম্মাননাপত্র সরিয়ে ফেলার সুপারিশ করে। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ সূত্র কমিটির এই সিদ্ধান্তের সত্যতা নিশ্চিত করেছে। সভায় সভাপতিত্ব করেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত।
কমিটির একাধিক সদস্য বিষয়টি স্বীকার করলেও প্রকাশ্যে কোনো মন্তব্য করতে চাননি। তাঁরা বলেছেন, একই সঙ্গে দুজনকে স্বাধীনতা পুরস্কার দিয়ে জিয়াউর রহমানকে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কাছাকাছি নেওয়ার চেষ্টা করা হয়েছিল। এ জন্য কমিটি এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
জানতে চাইলে কৃষিমন্ত্রী মতিয়া চৌধুরী প্রথম আলোকে বলেন, মন্ত্রিসভা কমিটি মনগড়া কোনো সিদ্ধান্ত নেয়নি। এটা উচ্চ আদালতের রায়ের কারণে নিতে হয়েছে। বিএনপি যুদ্ধাপরাধীদের গাড়িতে পতাকা তুলে দিয়েছিল, মানবতাবিরোধীদের রক্ষা করেছিল। দলটির নেতারা পদে পদে প্রমাণ করেছেন যে, তাঁরা স্বাধীনতার পক্ষের শক্তি নন।

* সরকার বলছে, ইতিহাস বিকৃতি ঠেকানোই উদ্দেশ্য
* এটা সংকীর্ণতার পরিচয় বলে বিএনপির মত
মন্ত্রিসভা কমিটি মনে করে, এই পুরস্কার যদি জাতীয় জাদুঘরে সংরক্ষণ করা হয়, তাহলে আগামী প্রজন্মের কাছে ভুল ইতিহাস উপস্থাপিত হবে এবং একটি ভুল বার্তা যাবে। জাতীয় জাদুঘর কর্তৃপক্ষ গতকাল শুক্রবার পর্যন্ত এটা প্রত্যাহার-সংক্রান্ত কোনো চিঠি পায়নি। তবে জিয়াউর রহমানের স্বাধীনতা পুরস্কারের পদক ও সম্মাননা কোথায়, কীভাবে রাখা আছে, সে-সম্পর্কিত তথ্য নেওয়া হয়েছে জাদুঘরের কাছ থেকে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক জাদুঘরের একজন কর্মকর্তা জানান, সম্প্রতি একটি চিঠির জবাবে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়কে জানানো হয়েছে, বঙ্গভবনের তোশাখানা থেকে পুরস্কারটি জাতীয় জাদুঘরে এসেছিল। এটি জাদুঘরের গুদামে সংরক্ষিত আছে। এক প্রশ্নের জবাবে ওই কর্মকর্তা জানান, জাদুঘরে প্রায় ৯৫ হাজার নিদর্শন আছে। এর মধ্যে সাড়ে চার হাজার প্রদর্শন করা যায়, বাকি নিদর্শন গুদামে থাকে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক মন্ত্রিসভা কমিটির একজন সদস্য প্রথম আলোকে বলেন, এটা সরকারের উচ্চপর্যায়ের সিদ্ধান্ত। এখানে রাজনৈতিক কোনো উদ্দেশ্য নেই।
জানতে চাইলে প্রধানমন্ত্রীর রাজনৈতিক উপদেষ্টা এইচ টি ইমাম প্রথম আলোকে বলেন, বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে কারও তুলনা হয় না। জিয়াউর রহমান নিজেও যে দাবি করেননি, সেই দাবি তুলে তাঁকে স্বাধীনতার ঘোষক বানিয়ে জাতির স্বপ্নদ্রষ্টা ও জনকের কাছাকাছি নেওয়ার এই অপচেষ্টার বিরুদ্ধে আওয়ামী লীগ তখনই আপত্তি তুলেছিল। এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, এই সিদ্ধান্ত কোনো রাজনৈতিক ব্যাপার নয়, এটা নীতি ও ইতিহাসের প্রশ্ন।
রাষ্ট্রবিজ্ঞানী ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক এমাজউদ্দীন আহমদ প্রথম আলোকে বলেন, ‘জঙ্গি-সন্ত্রাসসহ নানা সমস্যায় জর্জরিত পরিস্থিতির মধ্যে এই সিদ্ধান্তের কথা শুনে বিস্মিত হয়েছি। এটা রুচিশীল ও গ্রহণযোগ্য কাজ নয়। বঙ্গবন্ধুকন্যার মাধ্যমে এই পদক্ষেপ নেওয়ার কথা শুনতে ভালো লাগছে না।’ তাঁর মতে, বঙ্গবন্ধুর নামে জিয়াউর রহমান স্বাধীনতার ঘোষণা দেন, তিনি একজন সেক্টর কমান্ডার ছিলেন। তাঁকে বীর উত্তম উপাধি দিয়েছিল বঙ্গবন্ধু সরকার। স্বাধীনতা পুরস্কার পাওয়ার জন্য এগুলো কি যথেষ্ট নয়?
২০০৩ সালে তৎকালীন বিএনপির নেতৃত্বাধীন চারদলীয় জোট সরকারের সময় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও জিয়াউর রহমানকে মরণোত্তর স্বাধীনতা পুরস্কার দেওয়া হয়। সে সময় পুরস্কারের মেডেল, সম্মাননাপত্র কোনো উত্তরাধিকারকে না দিয়ে জাতীয় জাদুঘরের একটি কর্নারে যথাযোগ্য মর্যাদায় সংরক্ষণ করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। তখন বিরোধী দলে থাকা আওয়ামী লীগ এই পুরস্কার প্রত্যাখ্যান করে। বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে জিয়াউর রহমানকে পুরস্কার দেওয়ায় আপত্তি তোলে দলটি।
মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ সূত্র জানায়, মন্ত্রিসভা কমিটির গত বুধবারের সুপারিশ ও সিদ্ধান্ত প্রধানমন্ত্রীর কাছে চূড়ান্ত অনুমোদনের জন্য পাঠানো হবে। তিনি অনুমোদন দিলে বিষয়টি গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে।
গত ২৮ জুলাই প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে পাঠানো নথিতে বলা হয়, জিয়াউর রহমানের রাষ্ট্রপতি পদ বা রাষ্ট্রপতি হিসেবে রাষ্ট্রক্ষমতায় আরোহণের বিষয়টি হাইকোর্ট অবৈধ ঘোষণা করেছেন। নথিতে স্বাধীনতা পুরস্কার-সংক্রান্ত সংশোধিত নির্দেশমালা উল্লেখ করে বলা হয়, স্বাধীনতা পুরস্কার দেশের সর্বোচ্চ জাতীয় ও রাষ্ট্রীয় পুরস্কার। তাই এই পুরস্কারের জন্য চূড়ান্তভাবে প্রার্থী নির্বাচনকালে দেশ ও মানুষের কল্যাণে অসাধারণ অবদান রেখেছেন এমন সীমিত সংখ্যক ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানকেই বিবেচনা করা হবে।
মন্ত্রিসভা কমিটি সূত্র জানায়, জিয়াউর রহমানের রাষ্ট্রপতি হিসেবে ক্ষমতায় আরোহণকে উচ্চ আদালত অবৈধ ঘোষণা করায় তা শাস্তিযোগ্য অপরাধ হিসেবে আমলে নিয়েছে মন্ত্রিসভা কমিটি। এ ছাড়া কমিটি মনে করে, স্বাধীনতা পুরস্কার-সংক্রান্ত ২০১৬ সাল পর্যন্ত সংশোধিত নির্দেশনাবলির সঙ্গে ২০০৩ সালের স্বাধীনতা পুরস্কার প্রদানের সিদ্ধান্তটি সাংঘর্ষিক।
প্রসঙ্গত, এর আগে জাতীয় সংসদ ভবন এলাকা থেকে জিয়াউর রহমানের কবর সরিয়ে নেওয়ার কথা বলেছে সরকার। এ লক্ষ্যে আনুষঙ্গিক প্রস্তুতি নেওয়ার কথা জানিয়েছিল গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়। এ নিয়েও বিএনপি ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানিয়েছিল।
বিএনপির সংবাদ সম্মেলন: জিয়াউর রহমানকে দেওয়া ‘স্বাধীনতা পদক’ প্রত্যাহারে সরকারের মন্ত্রিসভা কমিটির সিদ্ধান্তে উদ্বেগ ও বিস্ময় প্রকাশ করেছে বিএনপি। গতকাল শুক্রবার বিকেলে রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, সম্পূর্ণ বৈধভাবে নির্বাচিত একটি সরকারের দেওয়া এই স্বাধীনতা পদক বর্তমান বিতর্কিত আওয়ামী লীগ সরকারের মন্ত্রিসভা কমিটি প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
ফখরুল বলেন, জিয়াউর রহমান ১৯৭৭ সালে দেশে প্রথম স্বাধীনতা ও একুশে পদক প্রবর্তন করেন। যিনি পদক প্রবর্তন করলেন, তিনি বাদ। কিন্তু পদক থাকবে, তাঁর কীর্তিও থাকবে। তিনি বলেন, জিয়াউর রহমান মুক্তিযুদ্ধের নেতৃত্ব দিয়েছেন এবং যুদ্ধ করেছেন। স্বাধীনতা-পরবর্তীকালের সরকারই তাঁকে বীর উত্তম উপাধিতে ভূষিত করে তাঁর অবদানের জন্য। তিনি বলেন, এ সরকার ঐক্যের রাজনীতিকে সম্পূর্ণ বিসর্জন দিয়ে গোটা জাতিকে বিভাজনের রাজনীতিতে নিয়ে এসে বিভক্ত করে দিয়েছে।
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী ও নজরুল ইসলাম খান।

http://www.prothom-alo.com/bangladesh/article/959227/জিয়ার-স্বাধীনতা-পুরস্কার-প্রত্যাহার

Zia no more to get ex-presidential benefits...no shit...he's dead.

Good job. Zia made BD a lawless $hithole. He illegally occupied power and killed many nationalists. He took part in freedom fight to save his own life. Through training of Pakistan he was made a killing machine with no respect to humanity, his ultimate desire was to be uncontested king of the land. Anti national forces utilised well his desires and used him as puppet to do their heinous crimes. Now their proponents doing same using Zia's name. Just revoke whatever pride they can place to counter the nationalists. Their tactic is to slaughter nationalists using nationalist figure so vilifying their demigods are absolutely necessary.

It is called Damnatio memoriae or "condemnation of memory", meaning that a person must not be remembered.

The intent was to erase the man from history, a task somewhat easier in ancient times, when documentation was limited.

kobiraaz said:

It is called Damnatio memoriae or "condemnation of memory", meaning that a person must not be remembered.

The intent was to erase the man from history, a task somewhat easier in ancient times, when documentation was limited.

Click to expand...

What is your response to the post just above yours? I am interested to know.

Rahmetli Zia-ur-Rehman was highly regarded by the Turkish folks. The road beside the Presidential Palace is named after him. He opened Bangladesh to the Muslim world. Nur icinde yatsin - may he sleep within Nur....

bongbang said:

Good job. Zia made BD a lawless $hithole. He illegally occupied power and killed many nationalists. He took part in freedom fight to save his own life. Through training of Pakistan he was made a killing machine with no respect to humanity, his ultimate desire was to be uncontested king of the land. Anti national forces utilised well his desires and used him as puppet to do their heinous crimes. Now their proponents doing same using Zia's name. Just revoke whatever pride they can place to counter the nationalists. Their tactic is to slaughter nationalists using nationalist figure so vilifying their demigods are absolutely necessary.

Click to expand...

cool, blame Pakistan in this also, if he learned so much from Pakistan and was trained by us then WHY THE HELL WAS HE THE ONE TO ANNOUNCE INDEPENDENCE? (although it did earn him an air strike )

It doesn't matter what Awami murtid leage does but they can not erase marhoom Zia from Bangladesh Muslim heart. We love him for what he did for us. He is in our heart and dua.

HAKIKAT said:

Rahmetli Zia-ur-Rehman was highly regarded by the Turkish folks. The road beside the Presidential Palace is named after him. He opened Bangladesh to the Muslim world. Nur icinde yatsin - may he sleep within Nur....

Click to expand...

Actually Mujib opened Bangladesh to the Muslim world by joning OIC. Also he founded Islamic foundation in Bangladesh. He was ultra secular leader but he did more for Islam than any other leaders.

Ziaur Rahman was assassinated by Army members because he killed hundreds of army men without any trial. He gave permission to kill Mujib with his entire family including a 10 yrs old kid. One of the killers confessed it in an interview. During Zia's regime minorities fled Bangladesh in large number to neighboring Indian state West Bengal due to massive radicalization by his regime. Tension between Hindus and Muslims in Bangladesh rose all time high during his regime. He gave back citizenship to Gulam Azam, the mastermind of killing squad, Razakar, Al Shams and Al-Badr forces. Thats why fellow Muslims from Army killed him.

Riyad said:

Actually Mujib opened Bangladesh to the Muslim world by joning OIC. Also he founded Islamic foundation in Bangladesh. He was ultra secular leader but he did more for Islam than any other leaders.

Ziaur Rahman was assassinated by Army members because he killed hundreds of army men without any trial. He gave permission to kill Mujib with his entire family including a 10 yrs old kid. One of the killers confessed it in an interview. During Zia's regime minorities fleed Bangladesh in large number to neighboring Indian states West Bengal due to massive radicalization by his regime. Tension between Hindus and Muslims in Bangladesh rose al time high during his regime. He gave back citizenship to Gulam Azam, the mastermind of killing squard, Razakar force. That why fellow Muslims from Army killed him.

Click to expand...

@kobiraaz How can you put Ziaur Rahman on same pedestal alongside Mujib if all of this is true? Ordering killing of an entire family....that is a big sin is it not?

No wonder SHW is after her pound of flesh eternally.....and she will be extracting it for a very long time.

Riyad said:

Actually Mujib opened Bangladesh to the Muslim world by joning OIC. Also he founded Islamic foundation in Bangladesh. He was ultra secular leader but he did more for Islam than any other leaders.

Ziaur Rahman was assassinated by Army members because he killed hundreds of army men without any trial. He gave permission to kill Mujib with his entire family including a 10 yrs old kid. One of the killers confessed it in an interview. During Zia's regime minorities fled Bangladesh in large number to neighboring Indian state West Bengal due to massive radicalization by his regime. Tension between Hindus and Muslims in Bangladesh rose all time high during his regime. He gave back citizenship to Gulam Azam, the mastermind of killing squad, Razakar, Al Shams and Al-Badr forces. Thats why fellow Muslims from Army killed him.

Click to expand...

This fiction is manufactured in awami league workshop.

Nilgiri said:

@kobiraaz How can you put Ziaur Rahman on same pedestal alongside Mujib if all of this is true? Ordering killing of an entire family....that is a big sin is it not?

No wonder SHW is after her pound of flesh eternally.....and she will be extracting it for a very long time.

Click to expand...

And here is idiot jumping like a monkey in delhi street.

idune said:

And here is idiot jumping like a money in delhi street.

Click to expand...

How exactly does "money" jump?

Is it something you saw in the RAW sheesha cafe in dhaka?

Nilgiri said:

@kobiraaz How can you put Ziaur Rahman on same pedestal alongside Mujib if all of this is true? Ordering killing of an entire family....that is a big sin is it not?

No wonder SHW is after her pound of flesh eternally.....and she will be extracting it for a very long time.

Click to expand...

“General Zia said: ‘I am a senior officer. I cannot be involved in such things. If you junior officers want to do it, go ahead’,” Faruk said, adding that he had told Zia that the whole plan was chalked out keeping him in mind.

“We want your support and your leadership,” he said.

Zia did not disappoint them. Subsequent military rulers allowed the killers to go scot-free. BNP founder Zia appointed the killers at foreign missions after assuming power.

Zia gave foreign appointments to several men accused of assassinating Sheikh Mujibur Rahman. Major Dalim, Major Rashid, and Major Faruk were given jobs in the Ministry of Foreign Affairs, and in subsequent years they were appointed ambassadors of Bangladesh to African and Middle Eastern nations.

Riyad said:

Major Dalim, Major Rashid, and Major Faruk were given jobs in the Ministry of Foreign Affairs, and in subsequent years they were appointed ambassadors of Bangladesh to African and Middle Eastern nations.

Click to expand...

They were eventually brought to justice right?....during SHW tenure?